শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৭, রবিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১

রকমারি ফসলের বাংলাদেশ ও ধান চাষের ভবিষ্যৎ

শাইখ সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
রকমারি ফসলের বাংলাদেশ ও ধান চাষের ভবিষ্যৎ

স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশ ছিল মূলত কৃষি অর্থনীতিনির্ভর। সময়ের সঙ্গে শিল্প ও বাণিজ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতি ভর করলেও মানুষের বেঁচে থাকার মূল উপাদান খাদ্যের জন্য বরাবরই সহযোগিতা করে গেছে আমাদের কৃষক। স্বাধীনতার ৫০ বছরে বাংলাদেশের কৃষি ও কৃষকের চিত্র পাল্টেছে আমূল। গত শতাব্দীর আশির দশকে যখন টেলিভিশনের কৃষিভিত্তিক অনুষ্ঠান নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত হলাম তখন থেকেই বাংলাদেশের কৃষি ও কৃষককে খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ পেয়েছি। কৃষির পরিবর্তন উপলব্ধি করতে আমাদের সাধারণ মানুষের খাবারের প্লেটে তাকালেই চোখে পড়বে। আমাদের প্লেটে ভাতই মুখ্য। সেই আশির দশকে দেখেছি যখন গ্রামের একজন অতি সাধারণ মানুষ খেতে বসেছে তার খাবারের প্লেটে ছিল সামান্য ভাত। পাতের এক কোণে এক টুকরো পিঁয়াজ আর একটি কাঁচা মরিচ। লবণ পিঁয়াজে কাঁচা মরিচ ডলে এক থালা ভাত খেয়ে নিত। কৃষক ধান-পাটের বাইরে কোনো তরিতরকারি চাষ করত না। কৃষকের আঙিনার এক কোণে একটি লাউ গাছ কিংবা শিম গাছ থেকেই আসত রান্নার সবজি। একজন মানুষের দিনে যতটুকু সবজি খেতে হয় মোটেও সে চাহিদা মিটত না। এমনকি আমার মুখে মাছ চাষের কথা শুনেও অনেকে চোখ বড় বড় করে তাকিয়েছেন। বলেছেন, ‘মাছের আবার চাষ কী! মাছ তো বিলে-ঝিলেই পাওয়া যায়! চাষ তো হয় ধান-পাটের।’ অথচ তার বাড়ির সামনের পুকুরটা পড়ে থাকত, সেটা শুধু গোসল আর কাপড় ধোয়ার কাজে ব্যবহার হতো। ক্রমাগত সবজি চাষ, মাছ চাষ আর মুরগি লালনের কথা বলে গেছি টেলিভিশনে। টেলিভিশনে ‘হাকিম আলীর মৎস্য খামার’ প্রচারিত হওয়ার পর সারা দেশে শিক্ষিত তরুণরা মাছ চাষে উৎসাহী হন। আর তাদের হাত ধরেই দেশে মাছ চাষে বিপ্লব এসেছে। কৃষক আগ্রহী হয়েছে নতুন নতুন ফলফসল আবাদে। উঠানের সবজি চলে এসেছে ফসলের মাঠে। সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষের খাবারের প্লেটের ভাতটা কমে সেখানে যুক্ত হয়েছে সবজি, এক টুকরো মাছ, একটি ডিম কিংবা মুরগির মাংস। দেশের তরুণরা আগ্রহী হয়ে চাষাবাদ করছে উচ্চমূল্যের ফলফসলের। লক্ষ্য করলে দেখবেন, সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের খাদ্য তালিকায় যুক্ত হয়েছে ফল। তার মানে খাদ্যের পাশাপাশি এখন উঠে এসেছে পুষ্টির প্রশ্নও। আর ভাতের অংশটি ধীরে হলেও কমছে। ধরুন, খাবারের এ প্লেটটিই আমাদের দেশের আবাদি খেত। এখানে আপনাকে ভাত রাখতে হবে। সেই সঙ্গে সবজি, মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ফল সবই রাখতে হবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, ধানের আশানুরূপ দাম না পেয়ে কৃষক কি ধান চাষ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন?

গত সপ্তাহেই গিয়েছিলাম মানিকগঞ্জের জয়মন্টপ। সেখানে মাঠের পর মাঠ বিভিন্ন ফসল। আমন ধানের খেতের পাশেই চাষ হচ্ছে পেঁপে, পটোল, ঝিঙা, খেতজুড়ে কোথাও বেড়ে উঠছে শীতের আগাম ফসল হিসেবে শিমের গাছ। কথা হচ্ছিল কৃষক আবু বক্কর সিদ্দিকের সঙ্গে। তিনি ৭ বিঘা জমিতে চাষ করেছেন পেঁপে। অভিভূত হতে হয় তার পেঁপের খেত দেখে। সারি সারি গাছে পেঁপে ঝুলছে। মাশা আল্লাহ ভালো ফলন হয়েছে। গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত পেঁপে ধরেছে প্রতিটি গাছেই। আবু বক্কর জানালেন, আগে এসব জমিতে ধান চাষ করতেন। কিন্তু ধান থেকে খুব একটা লাভ পেতেন না। কোনো কোনো বছর ধান চাষের খরচই উঠত না। পেঁপে থেকে দিব্যি লাভ আসছে। একই কথা ওই অঞ্চলের কৃষক শরিফুল ইসলাম, হাফিজ উদ্দীন, রানা হোসেন ও হাসেম আলীর। ভেবেছিলাম হয়তো নিজেদের প্রয়োজনের ধানটুকু চাষ করেন তারা। কিন্তু অবাক করা তথ্য হচ্ছে, এদের কেউই আর ধান চাষ করেন না। তারা চাল কিনে খান।

একই চিত্র দেখেছি সাভারে ধানের জমিতে চাষ হচ্ছে পুঁই শাক, লাল শাক, ধনেপাতাসহ নানান শাকসবজি। শুধু সাভার নয়, এ চিত্র কম বেশি সারা দেশেরই। ধান ছেড়ে যে কৃষক উচ্চমূল্যের ফলফসল উৎপাদনে নেমেছেন তিনি ভালো আছেন। ধানের চেয়ে যেমন পেঁপেতে লাভ। এ একই হিসাব পেয়ারা, ড্রাগন, কমলা বা মাল্টার জন্য। মৌসুমি তরমুজের বাগানে, দেশি-বিদেশি সবজির খেতে, বিস্তীর্ণ ফুলের খেতে।

কৃষক নিশ্চিত ও বিপুল লাভের বাণিজ্যিক আবাদের দিকে ধাবিত হবেন। সেটিই বাস্তব। ঠিক এ জায়গায় দাঁড়িয়ে সবারই প্রশ্ন জাগে, তাহলে আগামীতে আমাদের প্রধান খাদ্য ভাতের-চালের জোগান আসবে কোথা থেকে?

আমাদের কৃষি পাল্টে গেছে। পাল্টে গেছে জীবনব্যবস্থার সুর। স্বাধীনতার পর দেশের শতকরা ৮৫ ভাগ মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কৃষির ওপর নির্ভরশীল ছিল, বর্তমানে এ হার ৪০ দশমিক ৬ শতাংশ। ১৯৭২-৭৩ সালে জিডিপিতে কৃষির অবদান ছিল ৫৮ দশমিক ০৪ শতাংশ, ২০১৯-২০ সালে তা ১৩ দশমিক ৩০ শতাংশ। জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান কমলেও সামগ্রিক অবদান বেড়েছে প্রায় ৬ গুণ।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাবে আমাদের মোট আবাদি জমি ৮৫ লাখ ৭৭ হাজার হেক্টর। এ জমির মধ্যে তিন ফসলি জমি ১৭ লাখ ৬৩ হাজার হেক্টর। দুটি ফসলি জমি ৩৯ লাখ ১৪ হাজার হেক্টর। এক ফসলি জমি ২২ লাখ ৫৩ হাজার হেক্টর। আমরা আবাদি খেতকে ফসলভিত্তিক বিবেচনায় যেভাবেই ভাগ করি না কেন পাখির দৃষ্টি দিয়ে যদি ওপর থেকে দেখি তাহলে যে কোনো ঋতুতেই সবুজের এ গালিচা আমাদের দৃষ্টি কাড়ে। জমির সর্বোত্তম ব্যবহারে এক অভিযান শুরু হয়ে গেছে দেশে। তিন মৌসুমে ধান, বছরব্যাপী সবজি ও ফল, এর সঙ্গে সাথী ফসল, অন্তফসল, মিশ্র ফসল, সমলয়ে চাষ ইত্যাদি চলছে সাজ সাজ রবে। আর শৌখিন ও উদ্যোগী কৃষক এখন পাল্টে দিচ্ছে আবাদি খেতের গুরুত্ব। একসময় যে জমিতে আবাদের কথাই ভাবা হতো না, হয়তো সে জমিতে এখন বিস্তীর্ণ ড্রাগন বাগান। বরেন্দ্রর যে জমিতে কখনো ফসল হবে এমন কথা চিন্তা করা যায়নি সেখানে এখন একরের পর একর পেয়ারাবাগান। যেখানে পানির জন্য সারাটি বছর হাহাকার ছিল সেখানে এখন চলছে মাছ চাষ। পুকুরে পুকুরেই চাষ নয়। এ চাষ চলে এসেছে উঠোনে। ঘরের ভিতর। ছোট্ট পরিসরে।

বাগেরহাটের মোল্লাহাটের কথা অনেক শুনিয়েছি আপনাদের। সে এলাকার মানুষ না খেয়ে দিনাদিপাত করত। বছরের কয়েক মাস খেতে হতো ঢ্যাপের চালের ভাত। সে এলাকাটি এখন থেকে ৩০ বছর আগেই চিংড়ি চাষে সাফল্যের জন্য খুলনার কুয়েত হিসেবে পরিচিতি অর্জন করে। এখন সেটি দক্ষিণের অন্যতম সমৃদ্ধ ও ধনী মানুষের এলাকা।

দক্ষিণাঞ্চলের যশোরের কথা বলি। গদখালী-পানিসারা গ্রামের মানুষ কৃষির কোনো ভবিষ্যৎ খুঁজে পেত না। এখন ওই এলাকাটি পরিণত হয়েছে বাংলাদেশের নেদারল্যান্ডসে। ফুলের এ স্বর্গরাজ্য ঘিরে আশপাশের বিস্তীর্ণ এলাকার আবাদি খেত চলে গেছে ফুল চাষে। এক টুকরো জমি এখন সোনার চেয়ে দামি। বাণিজ্যিক কৃষির যুগে কৃষক জেনে গেছে তাকে টিকে থাকতে হলে আর্থিক লাভের জায়গায় আপস করার সুযোগ নেই।

দেশের হাওরে ফলছে সোনা ফসল। চরাঞ্চলে সবজি চাষের বিপ্লব ঘটে গেছে। দক্ষিণের জলমগ্ন এলাকাগুলোয় এখন কৃষি, মাছ চাষসহ বছরব্যাপী উৎপাদনমুখী করতে নেওয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ।

বহু সময় চলে গেছে। একসময় বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে বারবার বলেছি ধান ও পাট চাষই একমাত্র কৃষি নয়। কৃষি মানে ফলফসলের আবাদ। কৃষি মানে উচ্চমূল্যের ফসল করে আর্থিক উন্নতি করার ব্যাপার। কৃষি মানে মাছ চাষ করে জীবনকে ঘুরিয়ে দেওয়ার প্রয়াস। কৃষি মানে পোলট্রি খামার গড়ে নিজের ভাগ্যোন্নয়নের পাশাপাশি বহু মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেওয়া। সে গল্পগুলো এখন বাস্তবতা। এখন কৃষক বোঝে কৃষি মানে শুধু বেঁচে থাকার প্রয়াস নয়। কৃষি মানে বাণিজ্য। কৃষি মানে উন্নয়ন। কৃষি মানে পরিবর্তন। কৃষি মানে নিজ হাতে নিজের জীবন ওপরে তুলে ধরা। তাই কৃষি করতে গিয়ে আটঘাট বেঁধে নামেন সবাই। সবখানে শুধু টাকার কৃষি। তাহলে খাদ্যের কৃষির কী হবে? প্রশ্নটি সহজ করে বললে, আমাদের প্রধান খাদ্য ধান আবাদ এখন যেখানে এসেছে এখান থেকে আর কত দূর যেতে পারবে?

১৯৭১-৭২ সালে আমাদের দেশে আউশ আবাদ ছিল ৩০ লাখ ১ হাজার হেক্টরে, আমন ৫৪ লাখ ১০ হাজার হেক্টরে আর বোরো ৮ লাখ ৬৬ হাজার হেক্টরে। সারা বছরে সব মিলিয়ে আবাদ হয়েছে ১ কোটি ৫১ লাখ হেক্টরে আর উৎপাদন হয়েছে ৯৭ লাখ ৭৪ হাজার মেট্রিক টন। ঠিক তার ৪০ বছর পর আমাদের দেশে ধান আবাদের চিত্রটি একেবারেই অন্য রকম। আমন আবাদ হচ্ছে ১১ লাখ ১৩ হাজার হেক্টরে, আউশ ৫৬ লাখ ৪৫ হাজার হেক্টরে আর বোরো ৪৭ লাখ ৭০ হাজার হেক্টরে। সব মিলিয়ে ১ কোটি ১৫ লাখ ২৮ হাজার হেক্টরে। আর ফলন পাওয়া গেছে ৩ কোটি ৩৫ লাখ ৩৯ হাজার মেট্রিক টন। তার মানে সামগ্রিকভাবে আবাদি জমি কমল প্রায় ৩৫ লাখ হেক্টর, আর উৎপাদন বাড়ল আড়াই গুণ। গবেষক, সম্প্রসারকসহ সবার সমন্বিত কর্মপ্রয়াসে এ জাদু চলে আসছে এখন পর্যন্ত। ২০১৯-২০ অর্থবছরের হিসাব যদি তুলে ধরি বছরে তিন মৌসুম মিলিয়ে ধান আবাদ হয়েছে ১ কোটি ১৭ লাখ ৭২ হাজার হেক্টরে আর ফলন পাওয়া গেছে প্রায় ৩ কোটি ৮৭ লাখ মেট্রিক টন। আবাদি খেতে ফলনশীল বীজ আর আবাদ কৌশলের উৎকর্ষে উৎপাদনের গতি হয়ে উঠেছে ঊর্ধ্বমুখী। কিন্তু বাস্তবতা হলো, একাত্তরের চেয়ে ক্রমান্বয়ে জমি কমতে থাকলেও ধানের উৎপাদন প্রায় চার গুণে পৌঁছে দেওয়ার এ বিশাল সাফল্যের পাশে আজকের দিনে উচ্চমূল্যের ফলফসল আবাদের হিসাবটি আরও বড় হয়ে উঠছে।

বেশি দিনের কথা নয়, গত ১৫ বছরে শুধু সবজি চাষ ও উৎপাদন দুই ক্ষেত্রেই প্রায় দ্বিগুণ প্রবৃদ্ধি এসেছে। আর যদি ফল উৎপাদনের হিসাব ধরি তাহলে সেখানকার সাফল্যের বিস্ময়টি আরও বড়। বাণিজ্যিক ভিত্তিতে ফল উৎপাদনের ব্যাপক সম্প্রসারণের সঙ্গে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তার গভীর সম্পর্ক।

বাণিজ্যিক কৃষির এ জাদুর মধ্যে রয়েছে মাছ চাষও। মাছ চাষের বিবেচনায় বাংলাদেশের সাফল্য আজ বিশ্ববিদিত। সামগ্রিক মাছ উৎপাদনে আমরা এখন পৃথিবীতে চতুর্থ অবস্থানে। সারা দেশেই আবাদি-অনাবাদি, পতিত শত শত হেক্টর জমিতে পুকুর, ঘের কেটে মাছ চাষ করা হচ্ছে। বাংলাদেশে ৩ দশমিক ০৫ লাখ হেক্টর আয়তনের প্রায় ১৩ লাখ পুকুর-দিঘি রয়েছে। দেশের ২৪ হাজার কিলোমিটার দীর্ঘ নদ-নদীর আয়তন প্রায় ১০ দশমিক ৩২ লাখ হেক্টর। এ ছাড়া রয়েছে ১ দশমিক ১৪ লাখ হেক্টর জলায়তনের প্রায় ১১ হাজার বিল, ৫ হাজার ৪৮৮ হেক্টর আয়তনের বাঁওড়, ৬৮ হাজার ৮০০ হেক্টর কাপ্তাই হ্রদ, প্রায় ২.০০ লাখ হেক্টর সুন্দরবন খাড়ি অঞ্চল এবং ২৮ দশমিক ৩০ লাখ হেক্টরের বিশাল প্লাবনভূমি। গত তিন দশকে বাংলাদেশে মাছের উৎপাদন বেড়ে হয়েছে প্রায় ২৫ গুণ।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা মাছ নিয়ে তাদের ‘দ্য স্টেট অব ওয়ার্ল্ড ফিশারিজ অ্যান্ড অ্যাকুয়াকালচার ২০২০’ শিরোনামে প্রকাশিত বৈশ্বিক প্রতিবেদনে বলেছে, স্বাদু পানির উন্মুক্ত জলাশয় থেকে মাছ আহরণে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে তৃতীয়। পাঁচ বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে মাছের উৎপাদন। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে দেশে মাছ উৎপাদন হয় ৩৬ লাখ ৮৪ হাজার টন, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ৩৮ লাখ ৭৮ হাজার টন, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৪১ লাখ ৩৪ হাজার টন, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ৪২ লাখ ৭৭ হাজার টন এবং ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৪৩ লাখ ৮১ হাজার টন। এ ধারা অব্যাহত থাকলে ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশের মাছ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা গিয়ে দাঁড়াবে ৪৫ দশমিক ৫২ লাখ মেট্রিক টন। মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদ বলেছেন, বাণিজ্যিক কৃষির যুগে এ বিশাল সাফল্য শুধু উদ্যোক্তাদের অর্থনৈতিক সাফল্য নয়। শুধু বাণিজ্যের গল্প নয়। এটি আমাদের পুষ্টি ও সামগ্রিক খাদ্য নিরাপত্তায় অগ্রগতির গল্প। আমাদের ধানিজমি কমে যাচ্ছে, চালের উৎস কমে গিয়ে আবাদ হচ্ছে মাছ, তা থেকে চাষি টাকা পাচ্ছেন।

একই কৃষি কখনো খাদ্যের উপলক্ষ, কখনো বাণিজ্যের। কখনো রপ্তানির উপলক্ষ, কখনো কর্মসংস্থানের। কখনো ব্যক্তি সাফল্যের, কখনো সামাজিক দায়বদ্ধতার, কখনো এটি শিল্পকারখানার মতো চুলচেরা হিসেবে উৎপাদনমুখী, কখনো প্রতিটি পদক্ষেপে ঝুঁকিপূর্ণ এক অনিশ্চয়তার ক্ষেত্র।

এ সামগ্রিক চিন্তায় কৃষি উৎপাদন, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা ও বাণিজ্যের দৌড়ে উদ্যোক্তা কৃষকের আর্থিক উন্নতি এবং সবশেষে দরিদ্র ভূমিহীন কৃষকের টিকে থাকার বিষয়গুলোয় আমরা সুষম দৃষ্টি রাখতে পারছি কি না আজকের দিনে বড় প্রশ্ন।

এত কিছুর পরও চালের উৎপাদন বেড়েছে বিগত সময়ের থেকে ঢের বেশি। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে চাল আমদানির হারও। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে ২০১৯-২০ অর্থবছরে চাল আমদানির জন্য ২ লাখ ৫৩ হাজার ডলারের এলসি (ঋণপত্র) খোলা হয়েছিল। আর এ অর্থবছরের প্রথম মাস শুধু জুলাইয়ে এলসি খোলা হয়েছে ২ লাখ ৬ হাজার ডলারের। চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরে চাল আমদানির জন্য ৮৭ কোটি ৬২ লাখ ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে এলসি খোলার পরিমাণ বেড়েছে ৩৩৫৬.৮৯%। আমদানিনির্ভরতা কোনোভাবেই খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে না। ফলে চালের উৎপাদন ও আমদানির মধ্যবর্তী ফাঁক নির্ণয় করে খাদ্যে স্বয়ম্ভরতা অর্জনকে স্থায়ী করতে হবে। আমরা যখন গলা বাড়িয়ে বলছি খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার কথা তাহলে এখানেও একটি প্রশ্ন আসে- বছর বছর চাল আমদানি করছি কেন?

সবশেষে অবশ্যই আমাদের মাটির জয়গান গাইতে হবে। আমাদের মাটি অপরিসীম উর্বরা। এখানে বীজ পুঁতলে ফসল হয়। এখানে স্বপ্ন দেখলে তা বাস্তবে পরিণত হয়ে যায়। তাই আমাদের মাটিকে সুরক্ষা করে এগিয়ে যেতে হবে। আমাদের কাছে সবই জরুরি। বাঙালির খাদ্যাভ্যাস যেমন রক্ষা করা দরকার। একইভাবে প্রয়োজন পুষ্টি নিরাপত্তা ও সুষম কৃষিবাণিজ্যের পথ সুগম করা।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
আসছে ‘হ্যারি পটার’ টিভি সিরিজ
আসছে ‘হ্যারি পটার’ টিভি সিরিজ

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারত সফরে যাবে না পাকিস্তান
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারত সফরে যাবে না পাকিস্তান

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে