শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৬, সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

সুষ্ঠু অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন

মেজর আখতার (অব.)
অনলাইন ভার্সন
সুষ্ঠু অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন

নির্বাচন এখন একটি প্রহসনে রূপান্তরিত হয়েছে। স্বাধীনতার পর থেকে দু-একবার ছাড়া নির্বাচন কখনই বিতর্কমুক্ত ছিল না। প্রায় সব সরকার নির্বাচনকে নিজেদের প্রভাব বলয়ে রাখার চেষ্টা করেছে। এখনো নির্বাচনকে শাসক দল তাদের কবজায় রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছে এবং আগামীতেও যে নির্বাচনকে শাসক দলের বজ্র মুষ্টির মধ্যে রাখবে তাতে কারও বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই।  তাই নির্বাচন এখন একপেশে হয়ে গেছে। বর্তমান অবস্থায় নির্বাচনের প্রতি জনগণের কোনো আস্থা নেই। জনগণ নির্বাচনকে এখন প্রহসন মনে করে ভোট কেন্দ্রে যেতে আগ্রহবোধ করে না।

এমনিতেই সুশীল সমাজ কখনই ভোট দিতে যায় না। কিন্তু নিজেদের শ্রেণিস্বার্থ ও বিদেশিদের মনোযোগ নিজেদের প্রতি আকর্ষণের জন্য নির্বাচন নিয়ে অনেক গালভরা বুলি আওড়ান। যার ফলে নির্বাচন সম্বন্ধে এক ধরনের ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয় এবং বিশ্ব জনমতে একটি ভুল চিত্র ফুটে ওঠে যা বিশ্বের নেতাদের নির্বাচন সম্বন্ধে একটি ভুল বার্তা পৌঁছায়। ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনে এমনই ভুল বার্তাকে সবাই বিশ্বাস করেছে। দেশের প্রতিটি মানুষ জানেন ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর সংসদ নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি। অথচ ৩০ ডিসেম্বর ২০১৮ সালে নির্বাচন শেষ হওয়ার পরপরই সন্ধ্যা ৮টায় চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং সবাইকে হতভম্ব করে শেখ হাসিনাকে নির্বাচনে জয়ী হওয়ার জন্য অভিনন্দন জানান। যদিও এর পেছনে চীনের কায়েমি স্বার্থ জড়িত ছিল। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, তারপর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও জাপানের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দিত করেন। এ অভিনন্দন পাওয়ার হিড়িক দেখে জনগণ স্তম্ভিত হয়ে যায়। তবে জনগণের চোখে নির্বাচনের প্রক্রিয়া, ভোট গ্রহণ, গণনা, ফলাফল ঘোষণা ইত্যাকার ত্রুটি প্রকট হয়ে ওঠে।

বাংলাদেশের নির্বাচন প্রক্রিয়া ভীষণভাবে ত্রুটিপূর্ণ। সবার ধারণা নির্বাচন কমিশন বা প্রধান নির্বাচন কমিশনার নির্বাচন করায়। কিন্তু নির্বাচনের মাঠে নির্বাচন কমিশনের কারও কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা সম্পূর্ণভাবে সরকারের ইচ্ছার ওপর নির্ভরশীল। সরকারের পরিকল্পনা ও নির্দেশ মোতাবেক নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে, তারপর আর নির্বাচন কমিশনের কাছে নির্বাচনের নিয়ন্ত্রণ থাকে না। বর্তমান নির্বাচনী নিম্নলিখিত খেলোয়াড়দের কাছে চলে যায়।

১। রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ সরকারের পরোক্ষ নিয়ন্ত্রণাধীন। সাধারণত ডিসি ও ইউএনওদের রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দেওয়া হয়। বর্তমান প্রশাসনিক ব্যবস্থায় ডিসি ও ইউএনও সরকারের বশংবদ। তাই সুষ্ঠু নির্বাচন করতে হলে প্রশাসনের বাইরে থেকে তাদের নিয়োগ দেওয়ার বিধি তৈরি করে নির্বাচনী আইন সংশোধন করতে হবে।

২। এর পরের ধাপ হলো- প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসার নিয়োগ। সাধারণত শিক্ষক ও সরকারি ব্যাংকের অফিসারদের এ দায়িত্বে নিয়োগ দিয়ে থাকে। এই বেচারারা সমাজের সবচেয়ে নিরীহ মানুষ, তার ওপরে সরকারি বেতনে তাদের পেট ও পরিবার চলে। ফলে তাদের পক্ষে সাহস নিয়ে সত্যের পক্ষে অবস্থান নেওয়া অসম্ভব হয়ে পড়ে। নির্বাচনী কেন্দ্রে গিয়ে নীরব সাক্ষী গোপাল হওয়া ছাড়া তাদের কিছুই করার থাকে না। কিন্তু নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসার। তাদের ছাড়া কোনো নির্বাচন কোনো দিন বৈধ হতে পারে না। কারণ তারা যদি অবৈধ ভোট এবং ভোটার ছাড়া কাউকে ভোট কেন্দ্রে প্রবেশ করতে না দেন বা কাউকে জোর করে বা অবৈধভাবে সিল মারা ভোট তাদের হেফাজতে রাখা বাক্সে ঢুকাতে না দেন তাহলে অবৈধ নির্বাচনের কোনো সুযোগ থাকবে না। কিন্তু চরম বাস্তবতা হলো যাদের মধ্যে থেকে প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসার নিয়োগ দেওয়া হয় তাদের অবস্থানগত কারণেই কখনই প্রকৃত সত্যের পক্ষে দাঁড়ানো সম্ভব হবে না। সরকারের অনুগত প্রশাসনের কর্মকর্তারা যে সত্য নির্ধারণ করে দেবেন সে সত্যকেই দুর্বল শ্রেণির ও চরিত্রের প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসাররা তুলে ধরবেন এবং মিথ্যা প্রতিবেদন দিয়ে বানানো ফলাফল প্রতিষ্ঠিত করবেন। তাই সুষ্ঠু নির্বাচনের সবচেয়ে বড় শর্ত হলো- শক্তিশালী, সাহসী, ব্যক্তিত্বপূর্ণ ও সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে থেকে প্রিসাইডিং এবং পোলিং অফিসার নিয়োগের শর্তযুক্ত বিধি দিয়ে নির্বাচনী আইন সংশোধন করা। প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসারদের দায়িত্ব সুনির্দিষ্ট করে এর কোনো একটি পালনের ব্যর্থতার জন্য শাস্তিমূলক বিধান রেখে নির্বাচনী আইন সংশোধন করা দরকার।

৩। প্রত্যেক প্রার্থীর নির্বাচনী এজেন্ট নিয়োগ ও তার উপস্থিতি নিশ্চিত করা প্রয়োজন আর না হলে এজেন্ট নিয়োগের ব্যবস্থা রহিত করা দরকার। নির্বাচনের সমস্যা সৃষ্টি হয় এজেন্টদের দায়িত্ব পালনের সমস্যা নিয়ে। কারণ সরকারি দলের প্রার্থীরা সরকারের ও পুলিশের সরাসরি মদদে বিরোধী প্রার্থীর এজেন্টকে ভোট কেন্দ্রে থাকতে দেন না এবং থানার পুলিশ দিয়ে এজেন্টদের হয়রানি করা হয়। একদিকে ক্ষমতাসীন দলের বিপক্ষের প্রার্থীর এজেন্টদের ভোট কেন্দ্র থেকে জোর করে বের করে দেন, আবার দিনের শেষে প্রপাগান্ডা করে যে বিরোধী প্রার্থী এজেন্টই দিতে পারেননি। জনগণ নিজেরাই ভোট দিতে পারে। তাছাড়া এখন প্রতিটি ভোটারের জাতীয় পরিচয়পত্র আছে। কাজেই একজন আরেকজনের ভোট দেওয়ার সুযোগ নেই যদি না প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসার সেই সুযোগ কাউকে না দেন। কাজেই ভোট কেন্দ্রে প্রার্থীর এজেন্ট থাকার কোনো প্রয়োজন এখন আর নেই। সবচেয়ে বড় কথা হলো, এ এজেন্টরাই নির্বাচনের সব গ-গোলের মূল। এজেন্টরাই ভোট কেন্দ্রের ভিতর গ-গোল সৃষ্টি করেন। তাই নির্বাচনী আইন সংশোধন করে এজেন্ট নিয়োগের বিধান বিলুপ্ত করে দিতে হবে।

৪। নির্বাচনে সবচেয়ে ক্ষমতাশালী নিয়ন্ত্রক হলো থানার ওসি ও জেলার এসপি। তারা যেদিকে থাকবেন তাদের জন্য সবকিছু বৈধ ও আইনসম্মত হবে। তাদের সিদ্ধান্তের বাইরে যাওয়ার ক্ষমতা কারোর নেই। নির্বাচনের সময় ওসি-এসপিরা ভগবান হয়ে যায়। তাদের নির্দেশ-আদেশ ছাড়া গাছের পাতাও নড়তে পারে না। নির্বাচনের সময় তারা টাকার জন্য বাক্স খুলে বসেন। সরকারি দলের প্রার্থীরও নগদ দক্ষিণা না দিলে এলাকায় থাকতে পারেন না। সরকারি দলের লোককেও টাকা-পয়সা না দিলে পুলিশ তাদের জঙ্গি বানিয়ে জেলে ঢুকিয়ে দিতে পারে। তাই যে কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু হতে হলে অবশ্যই ওসি ও এসপিসহ থানা পুলিশকে নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে বাইরে রাখতে হবে এবং প্রয়োজনে ওসি ও এসপির কার্যক্রম নির্বাচনকালীন ১৪ দিন স্থগিত রাখতে হবে অথবা নির্বাচন সংক্রান্ত সব কাজ ওসি, এসপি ও থানা পুলিশের আওতার বাইরে রাখতে হবে এবং রিটার্নিং বা সহকারী রিটার্নিং অফিসারের লিখিত অনুমতি ছাড়া নির্বাচনকালীন তথা নির্বাচনের দিনসহ পূর্বেকার ২১ দিন কারও বিরুদ্ধে কোনো মামলা গ্রহণ, তদন্ত বা কাউকে গ্রেফতার করতে পারবে না। নির্বাচনের সময় আইনশৃঙ্খলা ও আদালত সম্পর্কিত কার্যক্রমের বিকল্প চিন্তা করতে হবে। আর না হলে ওসি, এসপি ও থানা পুলিশকে নির্বাচনকালীন সম্পূর্ণভাবে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসারের অধীনস্থ হিসেবে নিয়োগ করতে হবে এবং তাদের কোনো ধরনের গাফিলতি বা অমান্য গুরুতর অপরাধ হিসেবে গণ্য হতে হবে এবং পদ থেকে তাদের তাৎক্ষণিক সরিয়ে চাকরি থেকে অবিলম্বে বরখাস্ত করতে হবে যাতে অমান্য করার সাহস না পান।

৫। নির্বাচন অনুষ্ঠানের সব দায়দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে কিন্তু প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ নির্বাচন কমিশন গঠন ও নিয়োগ অত্যন্ত ত্রুটিপূর্ণ। ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল নির্বাচনের অন্যতম খেলোয়াড় দল। অথচ নির্বাচন গঠন ও নিয়োগ সম্পূর্ণ সরকারের একক নিয়ন্ত্রণাধীন। ফলে নির্বাচন কমিশন গঠন ও নিয়োগের সঙ্গে সঙ্গে বিতর্ক শুরু হয়ে যায়। ফলে বিতর্কিত নির্বাচনী কমিশন যাই করুক তা কোনো না কোনো পক্ষের বিপক্ষে যায় এবং তখনই বিতর্ক শুরু করে দেয়। তাই নির্বাচন কমিশনে স্বচ্ছতা আনা অতি জরুরি। যদিও ক্ষমতায় থাকাকালীন এ ব্যাপারে ইতিবাচক কোনো পদক্ষেপ আমরাও নিইনি। ক্ষমতার দম্ভ ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করে না। আপস তথা পারস্পরিক সমঝোতায় সবার অংশগ্রহণমূলক মানসিকতা ও অন্যকেও মান্যতা বা শ্রদ্ধা করার মাধ্যমে মহৎ হয়ে সম্মান ও সম্পদ নিয়ে টিকে থাকার অনেক বেশি নিশ্চয়তা তৈরি করে। কিন্তু একক চিন্তা ও মানসিকতা শেষ পর্যন্ত পতনই নিশ্চিত করে যার ভূরি ভূরি প্রমাণ পৃথিবীতে রয়েছে। তাই সরকারের শুভ বুদ্ধির লক্ষণ হবে যদি আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য করার লক্ষ্যে বিএনপির সঙ্গে পারস্পরিক আলোচনা ও সমঝোতা সৃষ্টি করার কার্যক্রম শুরু করতে পারে। অনেক রক্তাক্ত, কষ্টদায়ক, অপমানকর অভিজ্ঞতা উভয় পক্ষেরই রয়েছে। তারপরেও বৃহৎ জনগণ এ দুটি দলের পেছনেই কাতারবন্দী। দেশে মূলত দুটি পক্ষ আছে। একটিকে বলা যেতে পারে আওয়ামী লীগের পক্ষ এবং অন্যটি আওয়ামী লীগের বিপক্ষ। প্রথমটির পক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আর বিপক্ষে বেগম খালেদা জিয়া। এ দুই নেত্রীর মিলনে দেশে শান্তি ও সমৃদ্ধির সুবাতাস বইবে আর সংঘাতে জনগণের সর্বনাশ বয়ে আনবে।

৬। সরকারবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর অন্যতম দাবি- নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন। কিন্তু সরকার সেই পথে এক কদম হাঁটতেও রাজি নয়। সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি মানতে রাজি করানোর মতো জনসমর্থন সরকারবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর থাকলেও তা প্রয়োগ করার মতো নেতৃত্ব তাদের নেই। কাজেই আগামী নির্বাচনও যে এ সরকারের অধীনে হতে যাচ্ছে তা প্রায় নিশ্চিত। যেহেতু বর্তমান সরকারের সামনে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। তাই আগামী সংসদ নির্বাচন কীভাবে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য হয় তার চেষ্টা করা বর্তমান শাসকগোষ্ঠী তথা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য নৈতিকভাবে অতি জরুরি।

বারবার একই কৌশলে পার পাওয়া যায় না। সরকার যদি আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ হওয়ার নিশ্চয়তা বিএনপিকে দিতে না পারে তাহলে বিএনপি যে নির্বাচনে যাবে না তা প্রায় শতভাগ নিশ্চিত করে বলা যায়। বিদেশিদের চাপে ও ষড়যন্ত্রে বিএনপি ২০০৮ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে গিয়ে ফলাফল গিলেছিল কিন্তু আগামী নির্বাচন সরকারের পাতানো খেলায় বিএনপি থাকবে না তা প্রায় নিশ্চিত। যদিও সরকার বিএনপিকে দ্বিখন্ডিত করে সরকারের অনুগত বিএনপিকে নিয়ে নির্বাচনে যেতে পারে কিন্তু তাতে নির্বাচন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য যে হবে না তার আগাম গ্যারান্টি দেওয়া যায়। কাজেই আগামী নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য করতে হলে বিএনপিকে নিয়েই নির্বাচনে যাওয়া সরকারের বুদ্ধিমানের কাজ হবে।  বিএনপি আগামী নির্বাচনের আগ পর্যন্ত সরকার পতনের সর্বাত্মক চেষ্টা করে নিজেদের শক্তি ও জনবল ক্ষয় করবে তা বিএনপি নেতারাও জানেন। তবে আগামী নির্বাচন যদি সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য না হয় এবং বিএনপি যদি নিশ্চিহ্নও হয়ে যায় তাহলেও নির্বাচন-উত্তর পরিবেশ কারও জন্যই সুখকর হবে না তা ধারণা করা যায়। এর ফলে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হতে পারে, যেটা জনগণের কাম্য নয়।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য, কিশোরগঞ্জ-২ (কটিয়াদী ও পাকুন্দিয়া)।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব

৪৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে