শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৭, মঙ্গলবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১

চ্যালেঞ্জগুলো কি?

ড. মুহম্মদ দিদারে আলম মুহসিন
অনলাইন ভার্সন
চ্যালেঞ্জগুলো কি?

আনন্দের বিষয়, দেশ করোনা অতিমারির সর্বশেষ ধাক্কাটা সামলে উঠেছে। চলতি বছরের এপ্রিল-মে থেকে শুরু করে দেশবাসী করোনাভাইরাসের দুটো তীব্র ছোবলের মুখোমুখি হল। প্রথম দফায় উত্থাপটা ছড়িয়েছিল সাউথ আফ্রিকান বা বিটা ভ্যারিয়েন্ট। মার্চ মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে হঠাৎ দেখা গেল, সংক্রমণের হার ক্ষিপ্র গতিতে ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে। দেশে প্রথমবারের মতো দৈনিক সংক্রমণের সংখ্যা সাত হাজার এবং মৃত্যুর সংখ্যা শতক ছাড়িয়ে যায়। টানা কয়েক সপ্তাহ পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ২০ শতাংশ বা তার উপরে অবস্থান করে। 

মে মাসের শেষ নাগাদ এই ধাক্কাটা মিইয়ে আসলেও অভিজ্ঞ মহলের মনে কিছুতেই স্বস্তি আসছিল না। এর কারণ, পাশের দেশ ভারতে একই সময়ে এ যাবৎকালের ভয়াবহতম তাণ্ডব চালিয়ে যাচ্ছিল করোনাভাইরাসের ডেল্টা বা ভারতীয় ধরণ। এ ধাক্কাটা বাংলাদেশেও আসবে তা একরকম প্রত্যাশিতই ছিল। শুধু দেখার বাকি ছিল, কবে আসে এবং কতটা ভয়ংকর রূপে। তবে, খুব বেশি দিন লাগেনি। জুন মাসেই শুরু হয় আক্রমণটা। জুলাই-আগষ্টে রুদ্র মূর্তি ধারণ করে। এদেশের মানুষ টানা কয়েক সপ্তাহ প্রতিদিন দশ সহস্রাধিক নতুন সংক্রমণ দেখতে পায়, যা এক পর্যায়ে এমনকি পনের হাজারও ছাড়িয়ে যায়। দিনের পর দিন মৃত্যুর সংখ্যা দুইশ' এর উপরে অবস্থান করে। সেই সাথে শনাক্তের হার ছিলো ৩০ শতাংশের ঘরে। সংক্রমণের এই তীব্রতা ও মৃত্যুর মিছিলে সারাদেশে হাহাকার পড়ে যায়। দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়ার উপক্রম হয়।

বাংলাদেশে গেল বছরের মার্চে করোনা অতিমারির সূচনার পর থেকে এ পর্যন্ত তিনটি পর্যায়ে এই মারণজীব আঘাত হানে। প্রথম পর্যায়টি বিগত বছরের মার্চ মাসে দেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্তের পর থেকে শুরু হয়ে প্রায় সারাটি বছর ধরে চলে। এই পর্যায়ে করোনাভাইরাসের আদি রূপটি মূল ভূমিকা পালন করেছে বলে ধরে নেয়া যায়। দ্বিতীয় ও তৃতীয় আঘাত নিয়ে আমরা উপরে আলোচনা করেছি। চলতি সালের এপ্রিল-মে সময় কালে দ্বিতীয় আঘাতটি এসেছিল এক অদ্ভুত ক্ষিপ্রতা ও তীব্রতায় এমন এক সময় যখন মানুষ ভাবতে শুরু করেছিল, অতিমারির পাট বুঝি চুকে-বুকে গেছে। ক্ষিপ্রতা ও তীব্রতায় মধ্য জুন থেকে মধ্য সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিস্তৃত তৃতীয় আঘাতটি এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, এটি দীর্ঘ সময় প্রলম্বিত হলে এদেশের স্বাস্থ্য-ব্যবস্থা ও অর্থনীতির সামগ্রিক কাঠামো হয়তোবা পুরোপুরি ভেঙ্গে পড়ত।

আল্লাহর অশেষ মেহেরবানী, অবশেষে সেপ্টেম্বরে এসে অতিমারির এই সর্বশেষ ও সবচেয়ে তীব্র আঘাতটি প্রশমিত হয়ে এসেছে। মাঝখানে প্রায় এক মাস লকডাউনের সময়োচিত পদক্ষেপ এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে থাকবে। দেশে চলমান গণ-টিকাদান কর্মসূচিও নিঃসন্দেহে এতে কিছু অবদান রেখেছে। 

সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২১ সালের র‌্যামন ম্যাগসেসে পুরষ্কার বিজয়ী বিজ্ঞানী ফেরদৌসী কাদরী মনে করেন, দেশের ৬০ থেকে ৭০ ভাগ মানুষের শরীরে করোনা প্রতিরোধী হার্ড ইমিউনিটি তৈরি হয়েছে, যা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রেখেছে। 

প্রশ্ন হলো, করোনা অতিমারির এ ধাক্কাটাই কি শেষ, নাকি এরকম আরও আঘাত আসতে পারে? আর এ ধরণের পুনরাক্রমণ ঠেকাতে আমাদের করণীয়ই বা কী? এ প্রশ্নটি আরও বড় হয়ে দাঁড়িয়েছে এই কারণে যে, প্রায় দেড় বছর বন্ধ থাকার পর সরকার ১২ই সেপ্টেম্বর থেকে কিছুটা সতর্কতার সাথে স্কুল-কলেজ খুলে দেয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। ২৭শে সেপ্টেম্বরের পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও খুলে দেয়া যেতে পারে বলে নির্দেশনা এসেছে। তবে, শিক্ষা মন্ত্রী সংক্রমণ বেড়ে গেলে প্রয়োজনে আবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়া হবে বলে সাবধান বাণী উচ্চারণ করেছেন। 

উল্লেখ করা যেতে পারে, পাশের দেশ ভারতসহ বিশ্বের অনেক দেশেই বিভিন্ন সময়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া কিংবা লকডাউন/ বিধিনিষেধ তুলে নেয়ার পর সংক্রমণে আবার তেজি ভাব দেখা গেছে। এমনকি, কোথাও কোথাও পুনরায় বিধিনিষেধ আরোপ করতে হয়েছে।
করণীয় নির্ধারণ করতে হলে আগে কারণটা বুঝা জরুরি। কোভিড-১৯ অতিমারি এই যে রোদ-বৃষ্টির খেল দেখাচ্ছে, মানে একটি ধাক্কা স্তিমিত হয়ে আসার পর যে পুনরায় নব বিক্রমে আরেকটি ধাক্কা আঘাত হানছে, বিজ্ঞানীরা মোটা দাগে এর দুটো প্রধান কারণ চিহ্নিত করেছেন। এক, অতিমারির এক একটি ধাক্কা স্তিমিত হয়ে আসা, এর ফলে বিধিনিষেধ তুলে নেয়া এবং স্কুল কলেজ খুলে দেয়ার পর জনসাধারণ্যে স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে অবহেলা ও গা-ছাড়া ভাব। দীর্ঘদিন অবরুদ্ধ থাকার পর হঠাৎ ছাড়া পেয়ে জনসমষ্টির একটি অংশ কোন কিছুর তোয়াক্কা না করে বল্গাহীন আচরণ করতে শুরু করে। এতে করে গৃহকোণে আবদ্ধ থাকার সুবাদে এতদিন যারা এই অণুজীবের ছোবল থেকে বেঁচে গিয়েছিল তারা অণুজীবের সংস্পর্শে এসে আক্রান্ত হতে শুরু করে। 

দুই, মিউটেশন প্রক্রিয়ার ভাইরাসের নতুন নতুন ভ্যারিয়েন্টের উদ্ভব, যাদের বেশিরভাগই বিশেষ কোন সমস্যা তৈরি না করলেও কোন কোনটি ভয়ংকর বলে প্রমাণিত হয়েছে। বাংলাদেশে চলতি বছর অতিমারির যে দুটো ধাক্কা আসে, তা এধরণের ভিন্নতর ভ্যারিয়ন্টের কারণেই ঘটে। এ ভ্যারিয়েন্টগুলো প্রাথমিকভাবে বিশ্বের কোন একটি অঞ্চলে আবির্ভূত হয়ে থাকলেও তাদের অত্যধিক সংক্রমণশীলতার কারণে অতি অল্প সময়ে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, ভাইরাস যত বেশি জন থেকে জনান্তরে ছড়ায়, মিউটেশনের মাধ্যমে নতুন নতুন ধরণের উদ্ভবের সম্ভাবনাও ততই বাড়তে থাকে। কাজেই এটা ঠেকাতে হলে দরকার, দ্রুত সমগ্র জনসমষ্টিকে টিকার আওতায় নিয়ে আসা, যাতে ভাইরাস ছড়ানোর সুযোগ বন্ধ হয়ে যায়। পাশাপাশি, পরিসংখ্যানের দিকে না তাকিয়ে সকলের মাস্ক পরিধান ও শারীরিক দুরত্ব বজায় রাখার মতো স্বাস্থ্যবিধির অনুসরণ অব্যাহত রাখাও জরুরি। কারণ, আপনি টিকার ডোজ সম্পূর্ণ করে থাকলেও ফের নতুন কোন ভ্যারিয়েন্টে যে সংক্রমিত হবেন না তার কোন নিশ্চয়তা নেই।

স্কুল-কলেজ ইতোমধ্যেই খুলেছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও শিগগির খুলতে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীদের চোখে-মুখে প্রবল উচ্ছাস-আনন্দ। অভিভাবক মহল তথা আপামর জনসাধারণও ফেলছে স্বস্তির নিঃশ্বাস। প্রশ্ন হলো, এ আনন্দ-উচ্ছাস স্থায়ী হবে তো? পুনরায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়ার মতো পরিস্থিতির উদ্ভব হবে না তো? কী করা চাই? কোভিড-১৯ এখন আর নতুন কিছু নয়। সবাই কম-বেশি জানে-বুঝে, কী থেকে কী হয়, রক্ষাকবচই বা কী? তবে, উপরের আলোচনা থেকে এটি নিশ্চয়ই স্পষ্ট হয়েছে যে, এর পরেও ঝুঁকি থেকে যাবে। একটু অসতর্ক হলেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সংক্রমণ বিস্তারের হট স্পটে পরিণত হতে পারে। সতর্কতা হিসেবে সরকার শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শতভাগ টিকা গ্রহণ নিশ্চিত করে তারপরেই কেবল বিশ্ববিদ্যালয় খোলার জোরালো নির্দেশনা দিয়েছে। খোলার পরে মূল চ্যালেঞ্জটি হবে, মাস্ক পরিধান, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা ও জনসমাগম পরিহারের মতো বিষয়গুলো নিশ্চিত করা।

এ লক্ষ্যে শ্রেণি কক্ষে অর্ধেক কিংবা এক-তৃতীয়াংশ ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে ক্লাস পরিচালনা করতে হতে পারে। এক্ষেত্রে প্রয়োজন দেখা দিতে পারে শিফটিং কিংবা একই সাথে অনলাইন-অফলাইন (হাইব্রিড) পদ্ধতিতে ক্লাস নেয়ার। হলগুলোতে এতদিন যে গণরুম কিংবা ডাবলিং-ফ্লোরিং সংস্কৃতি চলে এসেছে তা আর চালিয়ে নেয়ার সুযোগ নেই। প্রশ্ন হলো, এই ছেলে-মেয়েগুলো তাহলে যাবে কোথায়? প্রশাসন দায়িত্বটা কাঁধে নিলে একটি সমাধান অবশ্যই বেরিয়ে আসবে। তবে, আগে থেকেই একটি পরিকল্পনা থাকা চাই। ডাইনিং, ক্যান্টিন, ক্যাফেটেরিয়া সহ ক্যাম্পাস ও এর আশপাশের খাবার দোকানগুলো হতে পারে যুগপৎ অনিয়ন্ত্রিত জনসমাগম এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশনজনিত কারণে সংক্রমণ বিস্তারের একটি উৎস। সুনির্দিষ্ট ও বিস্তৃত কর্ম-পরিকল্পনা ব্যতিরেকে এদিকটার যথার্থ ব্যবস্থাপনা সহজ হবে না। অনেক দিন পর ক্যাম্পাস খোলার সূবাদে শিক্ষার্থীদের মধ্যে স্বাভাবিকভাবেই হলে-চত্বরে, দোকান-পাটে অহেতুক জমায়েত করে আড্ডা দেয়ার প্রবণতা দেখা যাবে। এটাকেও নিয়ন্ত্রণের বিষয় বিবেচনা করতে হবে।

আমাদের দেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাই সমাজের সবচেয়ে সচেতন ও প্রাগ্রসর অংশ। ঐতিহ্যগতভাবে, এঁরাই জাতির যে কোন ক্রান্তিলগ্নে চিন্তা-চেতনার জগতে নেতৃত্ব দিয়ে এসেছেন। কাজেই, উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলোর ব্যাপারে তাঁরা মোটেই অসচেতন নন। কিন্তু, এতদসত্ত্বেও আপনি হয়তো দেখবেন, একটি উল্লেখযোগ্য অংশ এক্ষেত্রে অহেতুক গাফিলতি করছে। ভাবখানা অনেকটা এরকম: কী আর এমন হবে? একারণে, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ক্যাম্পাসে স্বাস্থ্যবিধি পালন নিশ্চিতে বিশেষ পরিকল্পনা হাতে নিতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে সবসময় একটি প্রক্টরিয়াল টিম কাজ করে থাকে। তবে, আলোচ্য ক্ষেত্রে জনবল ও কাজের ধরণের নিরিখে তা যথেষ্ট কিনা বিবেচনার প্রয়োজন রয়েছে। 

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা স্বেচ্ছায় সাগ্রহে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে না দিলে জোরজবরদস্তি করে তাদের নিয়ম-কানুন মানানো সহজ নাও হতে পারে। একারণে, বিভিন্ন বিভাগ, হল ও সর্বোপরি সমগ্র ক্যাম্পাসের জন্য শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে স্বাস্থ্য-বিধি নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় সংখ্যক প্যাট্রল টিম গঠনের বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা যেতে পারে।

আমাদের দেশের বাস্তবতায় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যম্পাসগুলো অনেকটা বারুদতূল্য। হঠাৎ করে খুব ছোট্ট একটি ঘটনাও এখানে বিশাল অস্থিরতার জন্ম দিতে পারে। সব ধরণের সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেয়ার পরও ক্যাম্পাস খোলার পর কিছু শিক্ষক-শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। ক্ষেত্রবিশেষে হাসপাতালে ভর্তিরও প্রয়োজন হতে পারে। একটিমাত্র দুর্ঘটনাও মারাত্মক প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিতে পারে। একারণে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে কোভিড-১৯ -এর উপসর্গ দেখা দিলে তাৎক্ষণিক পরীক্ষা ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসার একটি ব্যবস্থা থাকা জরুরি। কোভিড-১৯ অতিমারি বিশ্বময় নীতিনির্ধারকদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রতি বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করতে বাধ্য করেছে। পরিবর্তিত এই বাস্তবতায় দেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে বিদ্যমান মেডিকেল সেন্টারগুলোকে অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধাসম্পন্ন এক-একটি ছোট-খাট হাসপাতালে রূপান্তরের উদ্যোগ নেয়া যেতে পারে। এগুলো বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের পাশাপাশি আশপাশের লোকালয়গুলোকেও স্বাস্থ্যসেবা দিতে পারবে। বিশ্বের অনেক দেশেই বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলো এ ধরণের সেবা দিয়ে থাকে। আমাদের দেশে এটি চালু করা গেলে প্রচলিত ধারার সরকারি-বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলোর উপরও চাপ কমবে। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্ট বিষয়াদিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরাও এখানে বিভিন্ন দিকে হাতে-কলমে শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পাবে। সবাই ভাল থাকুন।

লেখক: অধ্যাপক ও সভাপতি, ফার্মেসি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব

৪৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে