শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:২৩, বুধবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১

অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটন এবং সরকারের উন্নয়ন ভাবনা

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া
অনলাইন ভার্সন
অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটন এবং সরকারের উন্নয়ন ভাবনা

পর্যটন শিল্পের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রতি বছর ২৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বব্যাপী পর্যটন দিবস পালিত হয় এবং এরই সঙ্গে পর্যটনকে কেন্দ্র করে UNWTO ‘বিশ্ব পর্যটন দিবস-২০২১’কে বিশেষভাবে ‘অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটন’ স্বীকৃতিতে আখ্যায়িত করেছে। এ সেক্টরটি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (Sustainable Development Goal) এর একটি স্বীকৃত স্তম্ভ যা বিশেষভাবে দারিদ্র্য বিমোচন, বৈষম্য হ্রাসকরণ, লিঙ্গ সমতা নিশ্চিতকরণ এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য নিয়োজিত থাকে। পর্যটন খাতের ভূমিকা বর্তমানে আরও বেশি অন্তর্ভুক্তিমূলক যা বিভিন্ন গোষ্ঠী, লিঙ্গ, জাতি, ধর্ম এবং বিভিন্ন সেক্টর যেমন কৃষি, উৎপাদন শিল্প, পরিসেবা এর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখতে সহায়তা করে।

পর্যটন, বিশ্ব অর্থনীতির অন্যতম বৃহত্তম, সম্ভাবনাময় এবং দ্রুত বর্ধনশীল খাত যা সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক দিক থেকে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অনবদ্য অবদান রেখেছে এবং একটি দেশের সার্বিক অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। পর্যটন খাতের সম্ভাবনার ছোঁয়া লেগেছে প্রাকৃতিক রূপবৈচিত্র্যে ঘেরা আমাদের বাংলাদেশেও যা অনন্য চোখ জুড়ানো আকর্ষণ যেমন পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার, বিশাল ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবন, পার্বত্য চট্টগ্রামের অকৃত্রিম সৌন্দর্য, সিলেটের নৈসর্গিক সবুজ অরণ্য, হাওর অঞ্চলের সাগরসদৃশ বিস্তীর্ণ জলরাশিসহ অসংখ্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দ্বারা বেষ্টিত।

এ আকর্ষণসমূহকে ঘিরেই বাংলাদেশে রয়েছে পর্যটন বিকাশের অসীম সম্ভাবনা। তাছাড়া কক্সবাজার থেকে টেকনাফ পর্যন্ত সাগরের পাড়ে ৮০ কিলোমিটার দীর্ঘ মেরিন ড্রাইভ নির্মাণ দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে পর্যটন নগরী কক্সবাজারের আকর্ষণ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামে পাহাড়ঘেরা সবুজ প্রকৃতি নজর কাড়ে পর্যটকদের। ঐতিহ্যবাহী ও রূপ লাবণ্যে ঘেরা সবুজ শ্যামল গ্রামগুলো খুলে দিয়েছে অপার সম্ভাবনাময় গ্রামীণ পর্যটনের দ্বার। কৃষি প্রধান দেশ হিসেবেও বাংলাদেশে রয়েছে কৃষি পর্যটন প্রসারের সুযোগ ও বিপুল সম্ভাবনা।

বাংলাদেশের সাত জেলার (সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, নেত্রকোনা, সিলেট, কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রায় ৭ লাখ ৮৪ হাজার হেক্টর জলাভূমিতে ৪২৩টি হাওর নিয়ে হাওরাঞ্চল গঠিত। হাওরের কোল ঘেঁষে থাকা সীমান্ত নদী, পাহাড়, পাহাড়ি ঝরনা নানা প্রজাতির বনজ, জলজপ্রাণী, হাওর-বাঁওড়ের হিজল, নলখাগড়া বনের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর হাওর পাড়ের বসবাসকারী মানুষের জীবন-জীবিকার নৈসর্গিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয় হাজার হাজার পর্যটক যা হাওর পর্যটন বিকাশের জন্য খুবই ফলপ্রসূ।

বাংলাদেশের এ অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য প্রতি বছর দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আকৃষ্ট করে। পর্যটক সংখ্যা বিশ্লেষণ করে জানা যায়, ২০১৭ সালে বাংলাদেশে প্রায় ১০ লাখ বিদেশি পর্যটক ভ্রমণ করেন এবং ১ কোটি দেশীয় পর্যটক সারা বাংলাদেশ ঘুরে বেড়ান। পর্যটকের আনাগোনা অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের পরিধিকে বাড়িয়ে তুলতে সহায়তা করে। পর্যটনের দ্বারা অর্থনৈতিক, সামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন সাধিত হয়। 

বিশ্বের জিডিপিতে পর্যটনের অবদান অপরিসীম যা ১০.৪ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০২৭ সালের মধ্যে ১১.৭ শতাংশে পৌঁছবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বব্যাপী অর্থনীতিতে পর্যটন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, রপ্তানি আয় এবং দেশীয় মূল্য সংযোজনের পাশাপাশি OECD-এ গড় জিডিপির ৪.১%, কর্মসংস্থানের ৫.৯% এবং পরিসেবা রপ্তানির ১.৩% খাতে সরাসরি অবদান রাখছে। পর্যটন খাত শ্রমবহুল খাত হিসেবে প্রতি বছর বিপুল পরিমাণে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করছে যা সংখ্যায় প্রায় ২৪ লাখ ৩২ হাজার। 

বিখ্যাত বিশ্লেষক হ্যাম্পটন এবং জিয়াচেয়া (২০১২) সর্বপ্রথম পর্যটনে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির কথা উল্লেখ করেছিলেন। অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিকে টেকসই প্রবৃদ্ধি হিসেবেও বিবেচনা করা হয় যা অর্থনৈতিক সুযোগ সৃষ্টি এবং সম্প্রসারণ কারার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধাগুলোতে ব্যাপক প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করে যাতে সমাজের সব সদস্য অংশগ্রহণসহ  প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে উপকৃত হতে পারে। তাছাড়া অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির সুবাদে একটি দেশের অর্থনৈতিক অর্জন সবার মাঝে ন্যায়সংগতভাবে বণ্টন করা হয়। অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিকে সমর্থন করার জন্য পর্যটন সেক্টরকে অবশ্যই উৎপাদনশীল কর্মসংস্থানের পাশাপাশি উদ্যোক্তাদের জন্য অর্থনৈতিক সুযোগ তৈরি করতে হবে।

তাছাড়া টেকসই উন্নয়নের নীতি, কর্মসংস্থানের বিধান অনুসরণ এবং স্টেক হোল্ডারদের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করে শহুরে এবং গ্রামীণ উভয় এলাকায় অর্থনৈতিক উন্নয়নের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটন আরও ব্যাপকভাবে অবদান রাখতে পারে। প্রান্তিক গোষ্ঠীর জন্য সমান সুযোগের অনুপস্থিতি দেশের মধ্যে বৈষম্যের মাত্রা বৃদ্ধিসহ নেতিবাচকভাবে অর্থনৈতিক বিকাশ এবং উন্নয়নের সামগ্রিক গতিশীলতাকে প্রভাবিত করতে পারে।

পর্যটন খাতের দিক থেকে বলা যায় যে, গ্রামাঞ্চলে মানসম্মত রাস্তার অভাব শুধু স্থানীয় মানুষকে পর্যটন থেকে আয় করতে বাধা দেয় না বরং পর্যটন খাতকে প্রসারিত হতে বাধা দেয়। এর মানে হলো যে পর্যটন সুযোগ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এ সীমাবদ্ধতার প্রভাব এবং এ সুযোগগুলোতে প্রবেশাধিকার যৌথভাবে বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন। পর্যটন খাতের অবকাঠামোতে সমানাধিকার বর্ধিত এবং সম্ভাবনাময় সুযোগ সৃষ্টি করতে পারে। শুধু তাই নয়, পর্যটন সাংস্কৃতিক এবং পরিবেশগত মূল্যবোধ সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর পাশাপাশি সুরক্ষিত অঞ্চলগুলোর যথাযথ ব্যবস্থাপনা এবং জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে সাহায্য করতে পারে। 

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যে পর্যটনের বিকাশ এবং এর সঙ্গে সম্পৃক্ত সমস্যা ও সীমাবদ্ধতা মোকাবিলার জন্য সরকার, নীতিনির্ধারক, আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং গবেষকদের উল্লেখযোগ্য মনোযোগ আকর্ষণ করেছে। অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের সহযোগিতায় পর্যটনে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি প্রচেষ্টা সফল হতে পারে। বিশ্বজুড়ে পর্যটন প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লক্ষ্যে টেকসই, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং সমন্বিত প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করা অতীব জরুরি।

অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি অর্জনে পর্যটনের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে, কারণ পর্যটন অনেক উন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশে অর্থনৈতিক এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক বৃদ্ধিকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে। পর্যটন কাজে নিয়োজিত হওয়ার মাধ্যমে বেকারত্বের হার হ্রাস পায় যা আয় বৈষম্য এবং দারিদ্র্যের মাত্রাও হ্রাস করে, ফলে অর্থনীতিতে পর্যটন উন্নয়নের সুনির্দিষ্ট উপায় খুঁজে বের করতে হবে যাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয় এবং আয় বৈষম্য ও দারিদ্র্য হ্রাস পায়। পর্যটকদের জন্য একটি বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ প্রদান, দেশের পর্যটন আকর্ষণের জায়গাগুলোতে গ্রামীণ উন্নয়ন নিশ্চিত করা, পর্যটন প্রাপ্তিগুলোর অব্যবস্থাপনা এড়াতে দুর্নীতি কমানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করার মাধ্যমে এটি অর্জন করা যেতে পারে।

তদুপরি এ উদ্দেশ্যে এমন নীতি চালু করতে হবে যা আন্তঃদেশীয় সংযোগকে শক্তিশালী করবে, পর্যটনকে বাড়িয়ে তুলবে এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটনের সম্ভাবনাকে বিশ্বব্যাপী তুলে ধরবে। সর্বোপরি পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে সুপরিকল্পিত নির্দেশনা প্রদান এবং সমন্বিত কর্মপরিকল্পনার যথাযথ বাস্তবায়নের মাধ্যমে পর্যটন খাত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের পাশাপাশি অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে অন্যতম ভূমিকা পালন করতে পারবে। 

বিগত এক দশকে পর্যটন শিল্পের জন্য অনেক কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে। বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড স্থান তার মধ্যে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। তাছাড়া পর্যটন শিল্পের বিকাশের জন্য দেশের বিভিন্ন স্থানে পর্যটন স্থাপনার উন্নতি সাধন করা হয়েছে। পর্যটন শিল্পের জন্য তৈরি করা হচ্ছে মহাপরিকল্পনা যা করোনা মহামারীর জন্য বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা পর্যটন শিল্পের উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প প্রণয়ন করছে। বাংলাদেশকে একটি পর্যটনসমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন।

এরই ধারাবাহিকতায় উন্নত বিশ্বের আদলে কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, খুলনা, সিলেটসহ দেশের পর্যটন এলাকাগুলোতে নানামুখী উন্নয়ন কর্মকাণ্ড চালু আছে। এর মধ্যে দেশের পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত থেকে কক্সবাজারের টেকনাফ পর্যন্ত পৃথিবীর দীর্ঘতম মেরিন ড্রাইভ তৈরির পরিকল্পনা আছে বলে জানা যায়। এসব পরিকল্পনা পর্যটন শিল্পের জন্য একটি ইতিবাচক দিক, তবে এর সুফল পেতে হলে আমাদের স্বাভাবিক ও করোনামুক্ত সময়ের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। বর্তমান করোনাকালীন সংকট উত্তরণের জন্য এখন সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে, যাতে পর্যটনের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাই টিকে থাকতে পারে। একমাত্র সুপরিকল্পনা, সঠিক বাস্তবায়ন ও পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দই পারে বাংলাদেশের পর্যটনকে বিশ্বমানে উন্নীত করতে। 

লেখক : সাবেক চেয়ারম্যান, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। 

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
আসছে ‘হ্যারি পটার’ টিভি সিরিজ
আসছে ‘হ্যারি পটার’ টিভি সিরিজ

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারত সফরে যাবে না পাকিস্তান
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারত সফরে যাবে না পাকিস্তান

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে