শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:২৭, মঙ্গলবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২১

কুড়িগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় হতে পারে আঞ্চলিক উন্নয়ন স্তম্ভ

ড. মো. ফরহাদ হোসেন
অনলাইন ভার্সন
কুড়িগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় হতে পারে আঞ্চলিক উন্নয়ন স্তম্ভ

জন্মভূমি কুড়িগ্রাম জেলার প্রতি আর দশজনের মতো আমারও অক্ষয় ভালোবাসা থেকে বলছি, এখানে একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোষণার মধ্য দিয়ে আমাদের আজন্ম লালিত স্বপ্নের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া সূচিত হয়েছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গঠনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন; কুড়িগ্রাম জেলাবাসীর জন্য এ বিশ্ববিদ্যালয় তারই স্মারক। 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০২০ সালের ৪ মে বাংলাদেশের দরিদ্রতম জেলা কুড়িগ্রামে একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের ঘোষণা দেন। আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আইনের খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন এবং আরও কিছু প্রক্রিয়া শেষে ২০২১ সালের ২৮ জুন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বিলটি একাদশ জাতীয় সংসদের ১৪তম অধিবেশনে উপস্থাপন করেন। গত ৩ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদে 'কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়' বিলটি উত্থাপিত ও গৃহীত হয় এবং ১৫ সেপ্টেম্বর আইনটি পাস হয়। 

কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আইনের খসড়ায় বলা হয়েছে, এ বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষিবিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষা, গবেষণা ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। কৃষি খাতে উদ্ভাবনী সুযোগ সৃষ্টি, সহায়তা ও উৎসাহ প্রদান, টেকসই কৃষি প্রযুক্তি, উচ্চ ফলনশীল কৃষিজ দ্রব্যের প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হবে। অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো এ বিশ্ববিদ্যালয়েও চ্যান্সেলর, ভাইস চ্যান্সেলর, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর এবং অন্যান্য কর্মকর্তা থাকবেন। সিন্ডিকেট, একাডেমিক কাউন্সিল ও অন্যান্য সংস্থা নির্ধারণের কথা বলা হয়েছে। আইনে বিশেষায়িত এ বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য ভিজিটিং অধ্যাপক, ইমেরিটাস অধ্যাপক, পরামর্শক, গবেষণা সহকারী বা অন্যান্য ব্যক্তিকে বিভিন্ন বাছাই বোর্ডের মাধ্যমে নিয়োগ করা যাবে।
কুড়িগ্রাম বাংলাদেশের পিছিয়ে পড়া জনপদগুলোর অন্যতম। দারিদ্রের হার ২০১৪ সালে ৬৩ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০২০ সালে ৭০ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী কৃষকরত্ন শেখ হাসিনার পরপর তিনবারের শাসনামলে কিছু সুদূরপ্রসারী উন্নয়ন পরিকল্পনা নেওয়ায় কুড়িগ্রাম থেকে দরিদ্রতা কিছুটা হলেও দূরীভূত হয়েছে। তবুও বাস্তবতা হলো, কুড়িগ্রাম জেলার মানুষের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এখনও লক্ষ্য থেকে বহু দূরে। এর কারণ- বন্যা, হঠাৎ বন্যা, নদীভাঙন এবং আগের সরকারগুলোর শাসনামলে কুড়িগ্রাম জেলার উন্নয়নে তেমন নজর না দেওয়া। 

অতীতে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো কুড়িগ্রামের উন্নয়নে টেকসই কর্মকাণ্ডের পরিবর্তে দায়সারা গোছের দায়িত্ব পালন করেছে। ৪২০টি মতো চর এবং ১৬টি নদীর এক যুগলবন্দির বেড়াজালে যেন আটকে আছে কুড়িগ্রাম জেলার উন্নয়ন। প্রতি বছর বন্যার শুরু এবং শেষে এসব চরাঞ্চলের মানুষ তাদের বাড়িঘর, গবাদি পশু-পাখি এক চর থেকে অন্য চরে স্থানান্তর করে। কয়েক বছর পর আবার বাড়িঘর, গবাদি পশুসহ অন্য চরে বসতি গড়ে। এভাবেই যুগ যুগ ধরে চলে তাদের ভাঙা-গড়ার জীবন। এ নিবন্ধকারের বাড়ি পাঁচবার ভাঙার পর এ-চর ও-চর করে এখন ষষ্ঠতম আবাসে বসতি। 

কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে এ অঞ্চলে শিক্ষার গুণগত মান বাড়বে এবং জেলাটি অর্থনৈতিক উন্নয়নে অনেক ধাপ এগিয়ে যাবে। যে কোনো নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভৌত এবং একাডেমিক রূপরেখায় মূলত দুটি বিষয় থাকে। একটি, এর ভৌত অবকাঠামো নির্মাণ, অন্যটি দক্ষ জনবল নিয়োগ। নতুন বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের আরও দুটি বৈশিষ্ট্য আছে যেমন- স্থান নির্বাচন এবং ছাত্রছাত্রী ভর্তির যোগ্যতা। যেহেতু এটি একটি নতুন বিশ্ববিদ্যালয়; এর অবকাঠামো নির্মাণশৈলী এবং ল্যান্ডস্কেপিং সুন্দর এবং ঐতিহাসিক না হলে দেশ-বিদেশের বিজ্ঞানীদের নজর কাড়বে না। সুতরাং শুরুতেই এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো নির্মাণ, ভবনগুলোর রং, পর্যাপ্ত রাস্তা, পরিকল্পিত গবেষণা মাঠ, মৎস্য গবেষণার পুকুর, প্রাণী গবেষণা ও উন্নয়নের পর্যাপ্ত চারণভূমি, ছাত্রছাত্রীদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা ও খেলাধুলার পর্যাপ্ত সুযোগ এবং দেশি-বিদেশি গবেষক ও ছাত্রছাত্রীর আকর্ষণে প্রস্তাবিত সুযোগ-সুবিধা আন্তর্জাতিক মানের হতে হবে। সব ভবন হবে একই রঙের এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব বহন করে এমন কিছু ভবন নির্মাণ করতে হবে, যাতে শতবছর পরও এর নির্মাণশৈলী দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ আসে। ভূমি অধিগ্রহণের পরপর ভূমি উন্নয়নে কাজ করতে হবে এবং সঙ্গে সঙ্গে একটি অভিজ্ঞ প্রতিষ্ঠান দিয়ে এর ল্যান্ডস্কেপিংয়ের কাজ করে ভবন ও রাস্তা নির্মাণ শুরু করতে হবে। মোটকথা, কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামোগুলোর নির্মাণশৈলীতে নান্দনিকতার ছোঁয়া থাকবে, যা হবে ছাত্রছাত্রীদের লেখাপড়া ও গবেষণার মানোন্নয়নে সহায়ক।

বিশ্ববিদ্যালয়ের মানোন্নয়নের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ হলো দক্ষ ও যোগ্য জনবল নিয়োগ। বিশেষ করে মেধাসম্পন্ন শিক্ষক নিয়োগ করলে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অবশ্যই একদিন দেশ-বিদেশে সুনাম কুড়াবে। এসব মেধাবী শিক্ষকের মেধার সঠিক বিকাশে পর্যাপ্ত গবেষণার সুযোগ সৃষ্টি এবং ভালো আবাসনও নিশ্চিত করতে হবে। মেধাসম্পন্ন শিক্ষকদের প্রয়োজনীয় সুবিধা নিশ্চিত করতে পারলে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় দেশের অন্যতম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হবে। 

এটা ঠিক, দেশের প্রতিষ্ঠিত কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ ও এর পাঠ্যক্রম নির্ধারণ করতে হবে। একই সঙ্গে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষায়িত চরিত্র ও স্বাতন্ত্র্যও নিশ্চিত করতে হবে, যাতে বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে পিছিয়ে পড়া অঞ্চলের আর্থসামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারে। কুড়িগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় হতে পারে আঞ্চলিক উন্নয়ন স্তম্ভ। যেমন একটি বিশেষায়িত অনুষদ হতে পারে 'জলবায়ু পরিবর্তন এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অনুষদ'। কারণ কুড়িগ্রামসহ রংপুর, লালমনিরহাট, নীলফামারী, গাইবান্ধা, বগুড়া, জামালপুরের বিস্তীর্ণ এলাকা নদীবেষ্টিত চরাঞ্চল এবং জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা।

জলবায়ু পরিবর্তন এবং বিশ্বের তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত হয় কৃষি এবং কৃষক, যার প্রভাব পড়ে দেশের খাদ্য নিরাপত্তায়। অনুন্নত দেশ এবং অনুন্নত দেশের দুর্যোগপ্রবণ অঞ্চলগুলোর জন্য বিশেষায়িত কিছু ব্যবস্থা নিতে হবে। যার ফলে ওই অঞ্চলের মানুষ কম ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত কোনো কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়েই এ ধরনের বা এ নামে কোনো অনুষদ নেই। কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ ধরনের একটি অনুষদ থাকলে যে দক্ষ জনশক্তি তৈরি হবে, তারা দুর্যোগ মোকাবিলায় সহায়ক অনুষঙ্গ নিয়ে কাজ করবে; মানুষকে সচেতন করবে এবং আগাম সতর্কতা বা দুর্যোগ-পরবর্তী মোটিভেশন বিষয়ে কৃষক বা ঝুঁকিপূর্ণ মানুষদের ঝুঁকি মোকাবিলায় পরামর্শ দিতে পারবে। 

কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদেও যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কিছু নতুন বিষয় পাঠ্যক্রমে থাকতে পারে। কৃষকরত্ন শেখ হাসিনার পরপর কয়েকবারের শাসনামলে তার সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। তবুও বাংলাদেশে কৃষির গড় উৎপাদন অন্যান্য যে কোনো দেশের তুলনায় কম। নতুন কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কৃষিজ উৎপাদন বৃদ্ধির এ চ্যালেঞ্জ নিতে পারবে। পাশাপাশি এলাকাভিত্তিক ফসলের ফলন বৃদ্ধিতেও অবদান রাখার সুযোগ আছে। কুড়িগ্রাম জেলা চরবেষ্টিত এক দুর্যোগ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা। চরাঞ্চলের কৃষি, মৎস্য ও পশুপালন বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে কৃষি অনুষদের পাঠ্যক্রম সাজানো যেতে পারে। প্রধানমন্ত্রীর কুড়িগ্রাম জেলার প্রতি বিশেষ নজর আছে বলেই এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। সুতরাং এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, গবেষক ও ছাত্রছাত্রীদের এ বিষয়টি সব সময় মনে রেখে গবেষণার মাধ্যমে এ দরিদ্রতম জনগোষ্ঠীর আর্থসামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখতে হবে।

কুড়িগ্রাম ছোট শহর হলেও এখানে প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণ গৃহস্থালি এবং শহরের বর্জ্য জমে, যা ব্যবস্থাপনা করার মতো জায়গার যেমন অভাব, তেমনি বিপুল পরিমাণ এসব বর্জ্য যত্রতত্র পড়ে থেকে পরিবেশ দূষণ করে এবং জনজীবনে দুর্ভোগ ছড়ায়। কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি প্রজেক্টের মাধ্যমে এসব বর্জ্য সংগ্রহ করে দক্ষ জনবল দিয়ে ট্রিটমেন্ট করে একদিকে জৈব সার তৈরি; অন্যদিকে গ্যাস উৎপাদন করে গৃহস্থালি কাজে ব্যবহার করা যায়। কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক এলাকা এবং আবাসিক হলগুলোতেও এ ধরনের বর্জ্য তৈরি হবে, যা এই ট্রিটমেন্ট প্লান্টের মাধ্যমে আইসোলেশন করে জৈব সার ও গ্যাস তৈরি করা যাবে। এতে কুড়িগ্রাম শহর এবং এর আশপাশের পরিবেশের উন্নয়ন হবে।
কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ আকর্ষণীয় করতে হলে যেমন পরিকল্পিত গাছপালা লাগাতে হবে, তেমনি দেশি-বিদেশি গাছ, ফুল-ফলের এক বোটানিক্যাল গার্ডেন তৈরি করতে হবে। 'শেখ রাসেল বোটানিক্যাল গার্ডেন' নামে এ উদ্যান হতে পারে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন গাছপালায় সমৃদ্ধ, যা দেখতে স্কুল-কলেজ এবং গ্রামগঞ্জের মানুষ আসবে। উচ্চশিক্ষার একটা তাড়না ওইসব ছেলেমেয়ের মাঝে ছোটবেলা থেকেই তৈরি হবে। কুড়িগ্রামে শিক্ষার হার বাড়বে এবং এ অঞ্চল অর্থনৈতিক উন্নয়নে অনেক এগিয়ে যাবে।

লেখক: অধ্যাপক এবং ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনাবিষয়ক পরিচালক, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব

৪৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে