শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪০, মঙ্গলবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

হায় আল্লাহ, বেগম খালেদা জিয়াও বীর মুক্তিযোদ্ধা!

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
হায় আল্লাহ, বেগম খালেদা জিয়াও বীর মুক্তিযোদ্ধা!

১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস ও মুজিব জন্মশতবার্ষিকীর সরকারি অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় বেশ জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠান হয়েছে। কিন্তু সার্বিক বিবেচনায় পরিপূর্ণ জাতীয় অনুষ্ঠান হয়নি। বিশেষ করে অনুষ্ঠানটিতে প্রশাসনিক প্রাধান্য ছিল দেখবার মতো। রাজনীতি, সাংস্কৃতিক ভূমিকা চোখে পড়েনি। একটু চেষ্টা করলে নিশ্চয়ই অনুষ্ঠানটিকে একটি জাতীয় অনুষ্ঠানে রূপ দেওয়া যেত। সরকারে যারাই আছেন তাদের অনেকের পা মাটিতে পড়ে না। তাই তারা কোনো কিছু করতে চেষ্টা করেন না। পিয়ন-চাপরাশি দিয়ে যখন যা করা যায় তা-ই করেন। সবাইকে একত্র করার একটা জাতীয় চেষ্টা হলে বর্তমান সরকার লাভবান হতো। কিন্তু তা করা হয়নি। যারা অংশ না নিতেন তারা ক্ষতিগ্রস্ত হতেন। কিন্তু সবাই চলে নিজের দেমাক নিয়ে। গত পরশু সৈয়দ বোরহান কবীরের ‘শেখ হাসিনা কি পারবেন’ শিরোনামে একটা চমৎকার লেখা পড়লাম। বোরহান কবীরের মতো একঝাঁক সাংবাদিক, লেখক নব্বইয়ের দশকে দেশ তোলপাড় করেছিলেন। অন্য অর্থে তাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অনুরক্ত-ভক্ত, আওয়ামী লীগের কর্মীও বলা চলে। আওয়ামী লীগ এমন একটা দল যে দলে রাত-দিন পরিশ্রম করা নেতা-কর্মীরা খুব একটা স্বস্তিতে থাকেন না, সময় পার হয়ে গেলে তেমন গুরুত্বও পান না। ‘শেখ হাসিনা কি পারবেন’ তার এ লেখাটি অনেকটাই একদিকদর্শী। তাই বলে ফেলে দেওয়ার মতো নয়। আমি তাকে খুব স্নেহ করি, ভালোবাসি। তাই তার লেখাও ভালো লাগে, অযৌক্তিক মনে হয় না। শেখ হাসিনার প্রতি অনুরক্ত এ বিষয়টি বাদ দিলে তার প্রতিটি লেখা চমৎকার। গত লেখায় তিনি অনেক সত্য কথা বলেছেন। তার মধ্যে একটা পরম সত্য- যাদের মন্ত্রী বানিয়েছেন বা অন্য বড় বড় দায়িত্ব দিয়েছেন তারা অনেকেই কচুপাতার পানি। অনেক ক্ষেত্রে শিশুর মতো কায়কারবার করেন। কেন যেন ধীরে ধীরে সব কাজ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার করতে হয়; এটা খুব ভালো লক্ষণ নয়। ‘দশে মিলে করি কাজ, হারি জিতি নাহি লাজ’, ‘দশের লাঠি একের বোঝা’। এটা স্বীকার করতেই হবে বিশ্বস্তরে শেখ হাসিনার মতো বাংলাদেশে আর দ্বিতীয় কোনো নেতা নেই। আগে অনেক জাতীয় নেতা ছিলেন দু-চার জনের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তিও ছিল। কিন্তু এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে তেমন কারও কোনো অবস্থান নেই। বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে বাদ দিলে আর একজনও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে তো দূরের কথা জাতীয় রাজনীতিতে ভারসাম্য রক্ষা করার জন্য তেমন কোনো নেতা নেই। সেহেতু সব দায় গিয়ে পড়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওপর। অন্যদিকে বিএনপি শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে ভূমিকা রাখতে না পারায় দেশের সবকিছু একমুখী। এটা সরকারের জন্য যেমন খারাপ, নেত্রী শেখ হাসিনার জন্যও খারাপ। ভারসাম্য রাখার মতো উপযুক্ত বিরোধী দল থাকলে সবকিছু আমলানির্ভর হতো না। প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার মতো বিরোধী শক্তি থাকলে সরকার যেমন লাগামহীন হতে পারত না, তেমনি প্রশাসনিক কর্মকর্তারাও সাবধানে পা ফেলতেন। ইচ্ছা করে সতর্ক না থাকলেও বাধ্য হয়ে সতর্ক থাকতেন। মানুষের মান-মর্যাদাও থাকত। পুলিশি রাষ্ট্র হওয়ার যে ঝুঁকি তা থাকত না। বিজয়ের মাস বলেই কথাগুলো বললাম।

হঠাৎ কেন কীভাবে আজ কদিন থেকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আখ্যায়িত করছেন। খালেদা জিয়া যদি মুক্তিযোদ্ধা হন তাহলে আমির আবদুল্লাহ নিয়াজি অথবা রাও ফরমান আলী কিংবা মেজর জেনারেল জামশেদ বলবেন তারাও মুক্তিযোদ্ধা। আমি যেমন শেখ হাসিনাকে ভালোবাসি, সম্মান করি, ঠিক বেগম খালেদা জিয়াকেও অপ্রয়োজনে গালাগাল করতে যাই না, তাঁকেও সম্মান করি। তাই আর যা কিছুই হোক দু-চার জন মেয়েকে পুরুষ, কিছু পুরুষকে মহিলা বানানো যেতে পারে। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা অথবা রাজাকার কোনোটাই বানানো যাবে না। কোন চিন্তা থেকে স্বাধীনতার ৫০ বছর পর খালেদা জিয়াকে বীর মুক্তিযোদ্ধা বানানোর চেষ্টা হচ্ছে তা যারা বানানোর চেষ্টা করছেন তারাই জানেন, অন্য কারও জানার কথা নয়। ২০১৪ সালে লাগাতার হরতাল-অবরোধ দিয়ে বিএনপি যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, বিরোধী রাজনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, খালেদা জিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা বানানোর চেষ্টা তাঁকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। খালেদা জিয়াকে বীর মুক্তিযোদ্ধা বানানোর এ অপকৌশল কেন- আমরা বুঝতে পারিনি বা পারছি না। এখন মুক্তিযোদ্ধাদের দেশবাসীর ওপর তেমন প্রভাব নেই। একসময় দেশের মানুষ মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান করত, ভালোবাসত, বিশ্বাস করত। এখন মুক্তিযোদ্ধারা খুব একটা সম্মানের পাত্র নন। বরং তাঁরা নির্যাতন ও অবহেলার পাত্র। যেভাবে গত কয়েক বছর দলীয় মুক্তিযোদ্ধা বানানো হচ্ছে কদিন পর মুক্তিযোদ্ধাদের অস্তিত্বই হুমকির মুখে পড়বে। সেদিন হুমায়ূন আহমেদের স্ত্রী শাওনের বাবা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আলী আমার কাছে এসেছিলেন। চট্টগ্রামের ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের সঙ্গে একসময় মুক্তিযুদ্ধে শরিক হয়েছিলেন। তারপর যুদ্ধের মাঝামাঝি জামালপুরে চলে আসেন। কালিহাতীর বাংড়ায় আমার নানির বাড়ি। সে হিসেবে মোহাম্মদ আলী আমার আত্মীয়। আবুল কালাম আজাদ আমার সঙ্গে করটিয়া কলেজে পড়ত। নুরুন্দীতে ওদের বাড়ি। অক্টোবর-নভেম্বরের দিকে আবুল কালাম আজাদ পাকিস্তানি হানাদারদের হাতে ধরা পড়ে নিহত হয়। সেখানেও ছিলেন শাওনের বাবা মোহাম্মদ আলী। তিনি এখনো মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভুক্ত হতে পারেননি। এক বিস্ময়কর ব্যাপার, বেগম খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকতে মুক্তিযোদ্ধাদের পরিচয়পত্রে স্বাক্ষর করেননি, বিএনপির সময় নারায়ণগঞ্জের এক রাজাকার মুক্তিযোদ্ধা প্রতিমন্ত্রী প্রশংসাপত্রে স্বাক্ষর করেছিলেন। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে একদিকে আহাদ চৌধুরী, অন্যদিকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযোদ্ধা পরিচয়পত্রে স্বাক্ষর করেন। শেখ হাসিনা সাবেক হলে না হয় তাঁর স্বাক্ষরিত পরিচয়পত্রের গুরুত্ব না-ও থাকতে পারত। কিন্তু তিনি বর্তমান থাকতেই তাঁর স্বাক্ষরযুক্ত প্রশংসাপত্র ভুয়া বলে ফেলে দেবেন তা ভাবা যায় না। মোহাম্মদ আলীর নামে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসাপত্রও আছে তার পরও তিনি তালিকাভুক্ত হতে পারেননি। এটা খুব আনন্দ বা গৌরবের কথা নয়। গত পরশু দেখলাম বিএনপি নেতা ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়েছেন। তাঁর নামে গেজেট হয়েছে। এটা খুবই ভালো কথা। মুক্তিযুদ্ধ বেগবান করতে অনেকেই কাজ করেছেন। তাঁদের প্রাপ্য সম্মান পাওয়া উচিত। এখানে দল-মত-পথ খুঁজতে যাওয়া ঠিক নয়। কিন্তু তাই বলে বেগম খালেদা জিয়াকে এ সময় মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে চালিয়ে দেওয়া সম্ভব নয়। তিনি কখনো পাকিস্তানের কর্তৃত্বের বাইরে ছিলেন না। আওয়ামী লীগ নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেমন ধানমন্ডির ১৮ নম্বর সড়কের এক বাড়িতে বন্দী ছিলেন, বেগম খালেদা জিয়াও ক্যান্টনমেন্টে বন্দীদশায় অনিশ্চিত দিন কাটিয়েছেন। সত্য অস্বীকার করে মিথ্যার ওপর ভর করে দাঁড়ালে সে মিথ্যা বেশিদূর নিয়ে যেতে পারে না। বেগম খালেদা জিয়াকে এ সময় বীর মুক্তিযোদ্ধা বলার চেষ্টা করে মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে তামাশা করা হয়েছে, মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লাখ শহীদকে অপমান-অপদস্থ-কলঙ্কিত করা হয়েছে। সত্যিকার অর্থে স্বাধীনতাকেই প্রশ্নবিদ্ধ করার এ এক অপচেষ্টা ছাড়া কিছু নয়। কতটা বুদ্ধি-বিবেচনা, চিন্তা-চেতনা শূন্য হলে এমন একটা অপরিণামদর্শী কাজ করা যায় বুঝতে পারছি না। বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা বানানোর চেষ্টা করা ভালো কাজ হবে না। এখানেই ক্ষান্ত দেওয়া উচিত।

সেদিন ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে এমভি অভিযান-১০ নামে একটি লঞ্চে আগুন ধরে যাওয়ায় অর্ধশতের বেশি যাত্রী পুড়ে খাক হয়ে গেছেন। আরও ১০০ জনের মতো আহত, শতাধিক যাত্রী যারা নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন এখনো অনেকের কোনো খবর নেই। বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার ইউএনও সস্ত্রীক এমভি অভিযান-১০-এর যাত্রী ছিলেন। আল্লাহর রহমতে কোনোরকমে বেঁচে গেছেন। গভীর নদীতে এমন অগ্নিকান্ড খুব একটা দেখা যায় না। স্টিলের তৈরি লঞ্চ তাতে আগুন ধরা খুব সহজ ব্যাপার নয়। এসব লঞ্চ বানাতে গিয়ে খুব একটা কাঠ-বাঁশ ব্যবহার করা হয় না, শুধু লোহা আর লোহা। প্রায় সব জায়গায় স্টিলের ব্যবহার। তাই দাহ্য পদার্থ না থাকলে আগুনের ঘুরে বেড়াবার কোনো সুযোগ থাকে না। লঞ্চের নিচতলায় এক টুকরোও কাঠ-বাঁশ বা অন্য কিছু থাকার কথা নয়। ইঞ্জিন রুমে আগুন ধরেছিল। লঞ্চ পরিচালনাকারীরা অনেক সময় পেয়েছেন। একবার নাকি লঞ্চ পাড়ে ধাক্কাও খেয়েছে। পাড়ে ধাক্কা খেলে আবার তা মাঝনদীতে গেল কেন, কীভাবে গেল? অ্যাঙ্কর ফেলে দিলেই তো হতো। কেন যেন মনের ভিতর খচখচ করছে এসব কোনো পরিকল্পিত নাশকতা নয় তো? সব সময় সরকার বলে ষড়যন্ত্র, ষড়যন্ত্র, শুধুই ষড়যন্ত্র। বিশ্বাস করতে মন চায় না। কিন্তু লঞ্চে এভাবে আগুন ধরা কেন যেন মনে হয় এর পেছনে কোনো পরিকল্পনা নেই তো? শুনছি আগুন ধরার ঘণ্টাখানেক পরও নেভানোর তেমন চেষ্টা করা হয়নি। কোটি কোটি টাকা খরচ করে লঞ্চ তৈরি হয়। সেখানে ১০ ঘোড়ার একটি ইঞ্জিন হলেই শহর-বন্দরের আগুন নেভানোর ১০টি গাড়ির চাইতেও বেশি কাজ দিতে পারে। প্রতিটি লঞ্চে ১০ ঘোড়ার দুটি পানির পাম্প রাখলে ক্ষতি কী। সেই পাম্পে লঞ্চের ধোয়া-মোছা যেমন করা যেত তেমনি প্রয়োজন হলে আগুন নেভাতে কাজে লাগত। যেভাবে আগুন লেগেছে তাতে এটা যে পরিকল্পিত নয় তা-ও জোর দিয়ে বলা যায় না। কয়েক ঘণ্টা এমন আগুন জ্বলার পরও লঞ্চটি কিন্তু পানির ওপর ঠায় দাঁড়িয়ে আছে, ডুবে যায়নি। লোহার কাঠামো বলে এমনটা হয়েছে। কোনো লোহায় আগুন জ্বলে না, সেখানে দাহ্য পদার্থ থাকতে হয়। তা কীভাবে কোথায় কতটা ছিল এটা তদন্ত-সাপেক্ষ ব্যাপার। কিন্তু এ কথা অবশ্যই বলা যায়, ব্যবস্থাপনায় নিশ্চয়ই মারাত্মক ত্রুটি ছিল তা না হলে এমন হবে কেন? কিছুদিন আগে পাটুরিয়া ঘাটে এসে ফেরি ডুবেছিল। সেখানে জীবনহানি না ঘটলেও বিপুল পরিমাণ সম্পদ নষ্ট হয়েছে। গাড়ি এবং যাত্রী পারাপারে অনেক ক্ষতি হয়েছে। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের রুস্তম, গাজী আরও কী কী উদ্ধারকারী জাহাজ চেষ্টা করে কিছুই করতে পারেনি। এর আগে নৌপরিবহনমন্ত্রী ছিলেন শ্রমিকনেতা শাজাহান খান। তাঁর সময় কীসব উদ্ধার জাহাজ কেনা হয়েছিল। বলা হয়েছিল ৭০ ফুট পানির নিচেও সে দেখতে পাবে, উদ্ধার অভিযান চালাতে পারবে। পাটুরিয়া ঘাটের আশপাশে সে সময় একটা ছোট্ট লঞ্চ ডুবেছিল। তাকে উদ্ধার করতে গিয়ে দেখা গেল ৭০ ফুট নিচে দূরের কথা সে ৫-৬ ফুট পানির নিচেই কিছু দেখতে পাচ্ছে না। এই হলো আমাদের অবস্থা। এমভি অভিযান-১০ -এর আগুনে এতগুলো প্রাণহানি হওয়ার পরও এ নিয়ে ভালো কিছু হবে না। কদিন পত্রপত্রিকা, রেডিও-টেলিভিশনে আলোচনা হবে, নিহত-আহতদের টুকটাক ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে ওই পর্যন্তই। বাংলাদেশে সত্যিকারে তেমন কোনো কিছুর প্রতিকার হয় না। কোনো ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে ভালো কিছু করার চেষ্টা হয় না। আর এখন তো সবাই চলছে গদাই লশকরির চালে। কারও কোনো আকার-বিকার নেই। নেই কারও জন্য কোনো দায়দায়িত্ব, ব্যথা-বেদনা। এভাবে দুর্ঘটনা ঘটে হঠাৎ কত সোনার সংসার ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। কিন্তু দেখবার কেউ নেই। এ রকম হবে কখনো ভাবিনি। তাই বড় কষ্ট হয় যখন একের পর এক এ ধরনের ঘটনা ঘটে।

রবিবার ইউনিয়ন পরিষদের চতুর্থ দফার নির্বাচন হলো। একে কোনো নির্বাচন বলা চলে না। হুদা মার্কা নির্বাচন ভোট কাড়াকাড়ির ব্যাপার। জোর যার মলুক তার, অনেক জায়গায় প্রিসাইডিং অফিসার ও দলীয় এজেন্টরাই ভোট দিয়ে দেয়। ১০ জনের ভোট একজনে দেয়। পত্রিকায় দেখলাম তিনজন মারা গেছেন, ২০০ জন আহত হয়েছেন। এ রকম গাওজুরির নির্বাচনের চাইতে অগণতান্ত্রিক দেশের আখ্যা পাওয়াই ভালো। পৃথিবীর কাছে গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে সুনাম কুড়ানোর চেষ্টার চাইতে অগণতান্ত্রিক দেশের তকমা নিয়ে টিকে থাকাই ভালো। গণতান্ত্রিক দেশের লেবাস পরে থাকার চাইতে অগণতান্ত্রিক দেশের সিল কপালে নিয়ে চলাই উত্তম। গণতান্ত্রিক দেশের তালিকায় থাকতে গিয়ে এসব ভোট ডাকাতির মহড়ায় অযথা কিছু মানুষের জীবনহানি ঘটানোর কোনো মানে হয় না।

২০২১ সাল শেষ। ২০২২ কেমন হবে কেউ জানি না। তবে ২০২২ করোনামুক্ত হোক, ঘুষ-দুর্নীতি মুক্ত হোক এটাই আমাদের কামনা। আমরা নতুন বছরে নতুন কিছু পাব- এ প্রত্যাশায় রইলাম।

লেখক : রাজনীতিক।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারত সফরে যাবে না পাকিস্তান
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারত সফরে যাবে না পাকিস্তান

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে