শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪২, শনিবার, ২৩ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

মন্ত্রীকে সিইসি-ইসি ‘স্যার’ কেন বলবেন না?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
মন্ত্রীকে সিইসি-ইসি ‘স্যার’ কেন বলবেন না?

কেন এভাবে বিতর্কে জড়াচ্ছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার? সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছেন সমালোচকদের? বিষয়টি কি শুধুই কাকতালীয়? না-কি এর পেছনেও আছে পরিকল্পিত কোনো মস্তিষ্ক? 

কেনই বা দু-একজন নির্বাচন কমিশনারের কণ্ঠেও শোনা যাচ্ছে ভিন্ন সুর? কেমন যেন তালগোল পাকানোর একটা আলামত পাওয়া যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশনের সদস্যদের কথাবার্তা এমন বেসুরো কেন? তারা নিজেরাই তাদের কর্মকাণ্ডকে প্রশ্নবোধক করে তুলছেন না?

এই মুহূর্তে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে পাখির চোখে দেখা হচ্ছে নির্বাচন কমিশনকে। কিন্তু বর্তমান কমিশন ফাইনাল পরীক্ষার আগেই কেমন যেন নার্ভাস! সত্যিই কি তাই!

হইহই কাণ্ড। রইরই ব্যাপার। ঢাকা টাইমসের নিউজরুমের মাধ্যমে যখন প্রথম খবরটা পেলাম তখন মনে হলো কানের কাছে বোমা ফাটালো কেউ। সিইসি সত্যিই কি এমন কিছু বলেছেন? কানখাড়া করে টেলিভিশন অন করলাম। পরিষ্কার শুনতে পেলাম সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলছেন, তলোয়ারের জবাব রাইফেলে দিতে। ধাক্কা খেলাম। এ কি শুনলাম! এ কেমন রসিকতা? ভ্যাবাচ্যাকাও খেলাম। এই মন্তব্যের তাৎপর্য যে গভীর তা-কি আসলে না বুঝেই বলেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার? আমার অনুসন্ধিৎসু মন তা বিশ্বাস করতে চাইলো না। বরং এই নির্বাচন কমিশনের ব্যাপারে তৈরি হলো গভীর সংশয়।

সংশয়ের মাত্রাটা একটু বাড়লোও বৈ-কি। যখন সিইসি, ইসির সাম্প্রতিক কিছু কথাবার্তা নিয়ে অভিজ্ঞ কয়েকজন সরকারি আমলার মন্তব্য, প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলাম। একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বললেন, একাধিক মাধ্যমে তিনি আভাস পেয়েছেন, এবার নির্বাচনের আগেই নির্বাচন কমিশনকে বিতর্কিত করে ফেলার সবরকম চেষ্টা হবে। ওই কর্মকর্তার সন্দেহ, নির্বাচন কমিশনে নেতিবাচক মানসিকতার কেউ কেউ ঢুকে পড়েছে। আঁতকে উঠি। এসব কি শুনছি। রীতিমতো গা হিম হিম করতে থাকে। একজন গুরুত্বপূর্ণ পদাধিকারী বলেন অবাক হবেন না। বরং তৈরি থাকুন। দেখবেন, শেষ মুহূর্তে কেটে পড়তে পারেন দায়িত্বরত কেউ কেউ। তাহলে এসব কি সেই প্রেক্ষাপট তৈরিরই আলামত?

তাই যদি না হবে তাহলে সিইসি কি করে বলেন রাজনীতিতে পচন ধরেছে। এটা কি যেই সেই কথা? এটা তো তাদের কথা যারা দেশে বিরাজনীতিকরণ চান। ১/১১-তে দেশে সেনাসমর্থিত তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে রাজনীতি, রাজনীতিককে নিয়ে এমন কটাক্ষ আমরা অনেক শুনেছি। নোবেল জয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস রাতারাতি দল গঠন করলেন তখন। প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের রাজনৈতিক প্রক্রিয়া থেকে বাদ দেওয়ার নানামুখী পদক্ষেপ নেওয়া হলো।

তথাকথিত সংস্কারের নামে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টিসহ প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দল ভাঙার কত তৎপরতাই না আমরা দেখলাম। এক শ্রেণির অভিজ্ঞ, প্রাজ্ঞ রাজনৈতিক নেতৃত্ব পর্যন্ত সেই সময়কার অনির্বাচিত ক্ষমতাধরদের পাতা ফাঁদে পা দিলেন। সংস্কারপন্থীদের খাতায় নাম লিখিয়ে আম-ছালা দুইই হারালেন। যার জেরে এক ধরনের রাজনৈতিক নেতৃত্বের দুর্বলতা আজও ভেতরে ভেতরে চলমান।

দু’বছরের ওপরে অনির্বাচিত সরকার দেশ শাসনও করলো তখন। রাজনীতিতে পচন ধরেছে, সেই পচন থেকে দেশকে, জাতিকে রক্ষা করার বুলি আউড়িয়ে সীমাহীন ক্ষমতা চর্চা করেছেন কেউ কেউ। এখন রাজনীতির পচনের কথা শুনলে কিছু ক্ষমতালিপ্সু জনগণের সঙ্গে সম্পর্কহীন, সুবিধাবাদী গোষ্ঠীর কথা মনে হয়।

তলে তলে কি তাহলে অনেক কিছু হচ্ছে? যতদূর মনে করতে পারি বর্তমান সিইসির সঙ্গে একবার দেখা হয়েছিল। রাজধানীর তেজগাঁওয়ে। ওষুধ শিল্পের একজন উদ্যোক্তার অফিসে। তখন তিনি সদ্য অবসরপ্রাপ্ত সচিব। মনে হয়েছিল পরিমিত একজন মানুষ। মেপে, মেপে কথা বলেন, তাঁর বন্ধু শিল্পপতিকে বলেছিলাম হাবিবুল আউয়ালসুলভ আমলাই আমাদের চাই। আসলেই কি তাই? এখন আমি কনফিউজড! সিইসি হওয়ার পর সেই হাবিবুল আউয়ালসুলভ কথাবার্তায় এত ঘাটতি! কিন্তু কেন?

সিইসি এবং কোনো কোনো ইসি বোধ হয় কখনো কখনো একটু বাড়তি কথাই বলছেন। যা তাদের কাছ থেকে আমরা কেউই আশা করছি না। ঢালাও মন্তব্য করা কি দায়িত্বশীল আচরণের মধ্যে পড়ে? দেশের মানুষ তো বটেই, আন্তর্জাতিক মহলও নির্বাচন কমিশনের কাছে আশা জাগানিয়া কথা শুনতে চায়। ইতিবাচক কাজ দেখতে চায়। বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনার বা প্রধান নির্বাচন কমিশনার কেন তাদেরকে অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচন কমিশনার করে দিতে বলবেন? এটা তো বাংলাদেশ, বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন, নির্বাচন ব্যবস্থাকেই ছোট করার নামান্তর।

বাংলাদেশের ইসি যখন বলেন, ‘এখানে নির্বাচন করা অনেক কঠিন কাজ। এটা হচ্ছে আমাদের রাজনীতি। অর্থশক্তির কথা বলা হচ্ছে, অর্থশক্তিকে আমরা কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করবো? আমি জানি, ১২ কোটি টাকা, ১৫ কোটি টাকা নিয়ে আপনারা...’ কাজী হাবিবুল আউয়ালের এসব কথায় আমরা কিন্তু হতাশ। কথাগুলো নিঃসন্দেহে ইঙ্গিতপূর্ণ।

নির্বাচন কমিশনের কাছে দেশের সাধারণ মানুষ একটি অবাধ ও সুষ্ঠু ভোট চায়। বক্তৃতা করা, কথার পৃষ্ঠে কথা বলে এগিয়ে থাকার চেষ্টা কি তাদের কাজ? কৌতুক আমরা কে না পছন্দ করি। কিন্তু সিইসির মতো একটি সংবেদনশীল পদে থেকে অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কৌতুক কতটা মানানসই? এই প্রশ্ন এসেই যাচ্ছে। যদিও সিইসি দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তবুও অনেকের মধ্যে যে দ্বিধা-দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হলো তা কি সহজে কাটবে?

নির্দিষ্ট মেয়াদ পূরণের আগে কেন বিদায় নিতে চান সিইসি? এখন যদি বিদায় নিতে পারতাম, এই হতাশাব্যঞ্জক কথা কিন্তু শুভ লক্ষণ নয়। নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত সব পক্ষের মধ্যে আস্থার পরিবেশ তৈরি করাই নির্বাচন কমিশনের কাজ। সেই কমিশনের প্রধানকে আমরা আরও পরিমিত আরও দায়িত্বশীল আচরণ করতে অনুরোধ করবো।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের অভিজ্ঞতা কিন্তু আমাদের স্মৃতিতে দগদগে ঘা’এর মতোই গেঁথে আছে। আ. ক. ম. বাহাউদ্দীন বাহারকে এলাকা ছাড়তে বলেছিল নির্বাচন কমিশন। আবার নিজেরাই বলছে, এই সিদ্ধান্ত ছিল হঠকারী। আর এসব নিয়ে একের পর মিডিয়া কেন প্রশ্ন তুললো সেটাই নাকি দোষ! আমাদের দেশে গণমাধ্যমকে ধোলাই করতে পারা কখনো কখনো নিজের বাহাদুরি জাহির করার সবচেয়ে সহজ উপায় মনে করেন ক্ষমতাধরেরা। সিইসি’ইবা সেই ধারাবাহিকতা রক্ষা করবেন না কেন? আর সব বিচারেই তিনি তো মহা ক্ষমতাধর।

আর তাই যদি না হবে তাহলে একজন মন্ত্রীকে সিইসি কেন স্যার বলেছেন? এ নিয়ে আরেকজন ইসি তাঁর দিকে আঙুলই বা তুলবেন কেন? মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে স্যার সম্বোধন করে ভুল করেছিলাম, সিইসি’র এমন বক্তব্যের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করছি। ‘স্যার’ সম্বোধন করে কাউকে সম্মান প্রদর্শন করলে এটি কখনোই নিজের ব্যক্তিত্বের দুর্বলতা প্রকাশ হয় না। মন্ত্রীকে ‘স্যার’ সম্বোধন করলে নিরপেক্ষতাও ক্ষুণ্ন হয় না। কেন আরেকজন নির্বাচন কমিশনার (মোহাম্মদ আলমগীর) এ নিয়ে সিইসিকে জ্ঞান দান করলেন তা আমার মাথায় আসছে না।

বরং ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স অনুসারে সিইসি, ইসি একজন মন্ত্রীকে স্যার ডাকবেন এটিই স্বাভাবিক। বাংলাদেশের সর্বশেষ স্বীকৃত ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স বলছে, একজন পূর্ণমন্ত্রীর অবস্থান ৫ নম্বরে। আর সিইসির অবস্থান ৮ নম্বরে। নির্বাচন কমিশনারদের অবস্থান ৯ নম্বরে। তাহলে রাষ্ট্রীয় মর্যাদার প্রশ্নে মন্ত্রী তো সিইসির বেশ ওপরেই। তাহলে ‘স্যার’ সম্বোধনে আপত্তি, বাধাটা কোথায়। 

ওবায়দুল কাদের আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এটা যেমন ঠিক তেমনি সরকারের একজন মন্ত্রী সেটা কি অস্বীকার করা যাবে?মর্যাদার প্রশ্নকে বড় করে না দেখে, অহংবোধকে পাশ কাটিয়ে নিরপেক্ষ আচরণ খুবই সম্ভব। আশাকরি আমাদের সিইসি, ইসি পরিমিতবোধকে আরও বাড়াবেন।

লেখক : সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকাটাইমস২৪.কম ও সাপ্তাহিক এই সময়।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে