শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২১, বুধবার, ০১ নভেম্বর, ২০২৩

গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সহিংসতার স্থান নেই

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সহিংসতার স্থান নেই

ঢাকা মহানগর পুলিশের কনস্টেবল আমিরুল ইসলাম পারভেজকে যে বর্বরোচিতভাবে হত্যা করল বিএনপি-জামায়াতের কর্মীরা, টেলিভিশনের পর্দায় সে দৃশ্য দেখে চোখের পানি আটকাতে পেরেছে, এমন লোক কমই আছে। খুনিদের উন্মাদনা এতটাই পৈশাচিক ছিল যে আশপাশের বহু প্রত্যক্ষদর্শীও তাদের আবেগ চেপে রাখতে পারেনি। গণতন্ত্রে এমন পৈশাচিকতার স্থান কোথায়? গণতন্ত্রে অগ্নিসন্ত্রাস কিংবা মানুষ হত্যার কোনো সুযোগ আছে কি?

আমিরুল ইসলাম পারভেজ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রক্ষার জন্য মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের হাতে শহীদ হয়েছেন। একাত্তরে ৩০ লাখ লোক শহীদ হয়ে আমাদের দিয়েছিলেন এক স্বাধীন-সার্বভৌম ভূখণ্ড।

স্বাধীনতার পরও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ওপর উপর্যুপরি আক্রমণ হয়েছে দফায় দফায়। দেশকে পুনরায় পাকিস্তান বানানোর অনেক অপচেষ্টা হয়েছে। সে সময়ে একাত্তরের পরাজিত অপশক্তিকে রুখে দেওয়ার জন্যও অনেক দেশপ্রেমিককে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীদের হাতে। একাত্তরে স্বাধীনতা অর্জনের জন্য যেমন ৩০ লাখ বাঙালি শহীদ হয়ে আমাদের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের স্বর্ণময় অধ্যায়ে স্থান পেয়েছেন, স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রক্ষার জন্য যাঁরা স্বাধীনতাবিরোধীদের হাতে নিহত হয়েছেন, তাঁরাও শহীদ হিসেবেই শ্রদ্ধাভরে বেঁচে থাকবেন ইতিহাসের অম্লান পাতায়।

পুলিশ সদস্য আমিরুল ইসলাম পারভেজও তেমনি একজন, যিনি ২৮ অক্টোবর শহীদ হলেন স্বাধীনতাবিরোধী পিশাচদের হাতে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সমুন্নত রেখে দেশে পাকিস্তানীকরণ প্রক্রিয়া নস্যাতের জন্য।

অতীতেও স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাসীদের হত্যা করেছে সেই অসুর গোষ্ঠী, যারা স্বাধীন ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশকে কখনো মেনে নিতে পারেনি। জিয়াউর রহমান আগ্নেয়াস্ত্রের বলে ক্ষমতা দখলের পর যে শত শত মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করেছেন, তাঁরাও পেয়েছেন শহীদের মর্যাদা। যুদ্ধাপরাধী, খুনি, ধর্ষক সাঈদীকে দণ্ডাদেশ দেওয়ার দিন এমন উদ্ভট কথা ছড়ানো হয় যে তাঁকে চাঁদে দেখা গেছে।

সঙ্গে সঙ্গে ধর্মান্ধ স্বাধীনতাবিরোধীরা রাস্তায় নেমে পুলিশ সদস্যসহ অনেক দেশপ্রেমিককে হত্যা করে। তারা সবাই শহীদের মর্যাদায় রয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধকালের ৩০ লাখ শহীদের রক্ত যেমন বৃথা যায়নি, স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে দেশকে পাকিস্তানীকরণ প্রক্রিয়া থেকে রক্ষার জন্য যাঁরা রক্ত দিয়েছেন, তাঁদের রক্তদানও বৃথা যাবে না। বীর মুক্তিযোদ্ধা সিকান্দার মোল্লা যেমন বঙ্গবন্ধুর ডাকে জাগ্রত হয়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের জীবন বাজি রেখে, তাঁর দেশপ্রেমী পুত্র শহীদ আমিরুল ইসলাম পারভেজও একাত্তরের পরাজিতদের বংশধরদের প্রতিহত করার প্রত্যয় নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন তাদের ঠেকাতে। তিনি মানুষরূপী দৈত্যদের আক্রমণে মৃত্যুর শীতল কোলে পতিত হয়েছিলেন বটে, কিন্তু পরাস্ত হননি।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মানুষ কখনো পরাজিত হয় না। তাঁর রক্ত দেখে উজ্জীবিত হবে লাখ লাখ দেশপ্রেমী। সেই রক্তই বহু দেশপ্রেমীর উদ্দীপনার উৎস হয়ে থাকবে যুগ যুগ ধরে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ওপরে হামলা হলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম শহীদ পারভেজের পদাঙ্ক অনুসরণ করে ঝাঁপিয়ে পড়বে স্বাধীনতাবিরোধীদের প্রতিরোধ করতে।

এরই মধ্যে জানা গেছে যে হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত দু’জনকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়েছে। এই কৃতিত্বের জন্য ঢাকা মহানগর এবং বাংলাদেশ পুলিশ নিশ্চয়ই সাধুবাদের দাবিদার। ২৮ অক্টোবর ঢাকা শহরের সব এলাকায় চালু রাখা হয়েছিল শক্তিশালী সিসিটিভি। তাই ভুল লোকদের চিহ্নিত করার কোনো সুযোগ নেই। এমনকি আমরা অর্থাৎ টেলিভিশনের দর্শকরাও প্রত্যক্ষ খুনিদের মুখ পরিষ্কারভাবেই দেখতে পেয়েছি। দেখা গেল যে প্রাথমিক আক্রমণের পর শহীদ পারভেজ মাটিতে লুটিয়ে পড়ার পরও তাঁর ওপর আক্রমণ চালানো হলো মারাত্মক অস্ত্র দিয়ে। সে দৃশ্য দেখার মতো ছিল না। এ ধরনের নিষ্ঠুর মানুষ কমই দেখা যায়। তারা দীক্ষা পেয়েছে তাদের গুরু জিয়াউর রহমানের কাছ থেকে, যিনি কথায় কথায় মানুষ হত্যা করতে অভ্যস্ত ছিলেন। প্রত্যক্ষ খুনিরা ছাড়াও আইনের দৃষ্টিতে সেসব ব্যক্তি দায় এড়াতে পারে না, যারা হুকুমের আসামি,  উসকানিদাতা বা অপরাধের সহায়ক হিসেবে চিহ্নিত। যারা সেদিন পরিকল্পনামাফিক ঢাকা শহরে ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টির উদ্দেশ্যে তাণ্ডবের পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছিল, মাস্তানদের আহ্বান করেছিল ঢাকা শহরে এসে তাণ্ডব চালাতে, আইনের দৃষ্টিতে তারাও অপরাধের দায় থেকে বাঁচতে পারে না। জানা গেছে, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মির্জা আব্বাসসহ আরো কয়েকজনকেও আসামির তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। পৃথিবীর অন্যান্য সভ্য দেশের মতো বাংলাদেশের ফৌজদারি আইনে সেসব ব্যক্তিও সমানভাবে দায়ী, যারা অপরাধের পরিস্থিতি সৃষ্টি করে, হুকুম দেয়, মৌখিক বা শারীরিক অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে উসকানি দেয় বা অন্য কোনোভাবে প্রত্যক্ষ অপরাধীদের সহায়তা করে। সে অর্থে ২৮ অক্টোবর যারা শহীদ পারভেজের হত্যার পরিস্থিতি সৃষ্টি করে তার হত্যাকাণ্ডে সহায়তা করেছিল, তাদের আসামির তালিকাভুক্ত করা আইনেরই নির্দেশ। আইনমন্ত্রী মহোদয় বলেছেন, শহীদ পারভেজ হত্যা মামলার দ্রুত বিচার নিশ্চিত করা হবে। ঢাকা মহানগর পুলিশপ্রধান হাবিবুর রহমান বলেছেন, দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থাই করা হবে। মামলা প্রমাণের জন্য প্রয়োজন উপযুক্ত সাক্ষ্য-প্রমাণ আর এসব সাক্ষ্য-প্রমাণ, বিশেষ করে সিসিটিভিতে ধারণ করা চিত্রগুলোর এবং প্রত্যক্ষদর্শীদের সাক্ষ্যের বিশেষ প্রয়োজন হবে, যেগুলোর ব্যবস্থা করার জন্য ঢাকা মহানগর পুলিশ এবং বিভিন্ন শাখার গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের ভূমিকা অপরিহার্য। জামিন প্রদান আদালতের এখতিয়ারের বিষয় হলেও জামিন ঠেকাতে প্রসিকিউশনপক্ষের আইনজীবীদের দায়িত্ব অনস্বীকার্য। এই দানবীয় হত্যাকাণ্ডের আসামিরা এবং তাদের উসকানিদাতারা যেন আইনের ফাঁকফোকর বের করে জামিনে মুক্তি না পায়, সে ব্যবস্থা করার জন্য আইনমন্ত্রী মহোদয়কে বিশেষ উদ্যোগ নিতে হবে প্রসিকিউশনের আইনজ্ঞদের সতর্ক রাখার জন্য। একটি আদালত জামিন দিলে যেন তাৎক্ষণিকভাবে উচ্চতর আদালতের দ্বারস্থ হওয়া যায়, সে ব্যবস্থা করার জন্য পিপি, এপিপি এবং অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দিতে হবে। তিনি সেই দায়িত্ব পালন করবেন বলে আমাদের পূর্ণ আস্থা রয়েছে।

এটি কারোরই অজানা নয় যে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর নেজামে ইসলাম, মুসলিম লীগ, জামায়াতে ইসলামীর মতো ধর্মান্ধ দলের নেতাকর্মীরা জিয়াউর রহমানকে তাঁদের ত্রাণকর্তা হিসেবে পেয়ে তাঁর ছত্রচ্ছায়ায় এক হয়েছিলেন। জিয়া কুখ্যাত রাজাকারদের স্থান দিয়েছিলেন তাঁর অবৈধ মন্ত্রিসভায়। আর তাঁদের সমন্বয়েই সৃষ্টি হয়েছে বিএনপি নামক রাজনৈতিক দল। এই দলের বেশির ভাগ নেতাকর্মীই মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অথবা বিরোধীদের বংশধর। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহোদয় তথ্যের ভিত্তিতে বলেছেন, প্রত্যক্ষ দুই খুনিই বিএনপির ছাত্রদলের বিভিন্ন পদাধিকারী। আরো তদন্তে এটিও জানা যেতে পারে যে তারা রাজাকারদেরই বংশধর। তাই তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অঙ্গীকারবদ্ধ এক পুলিশ সদস্যকে হত্যা করেছে।

গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে সহিংসতার স্থান নেইশহীদ পারভেজের বাড়িতে শোকের যে ছায়া নেমেছে, সেটিই স্বাভাবিক। সেই পরিবারের কর্ণধার সেকান্দার আলি মোল্লা পাকিস্তানি হানাদার এবং তাদের রাজাকার দোসরদের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের সময় অস্ত্র হাতে নিয়েছিলেন। সে সময়ে তিনিও শহীদ হতে পারতেন, তবে তিনি বেঁচে এসেছেন। আজ তাঁর শহীদ পুত্র একইভাবে একাত্তরের পরাজিত অপশক্তিদের দমাতে গিয়ে শহীদ হয়েছেন বটে, কিন্তু তিনি অনাদিকাল চিরঞ্জীব হয়ে বেঁচে থাকবেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীদের অনুপ্রেরণার শক্তিদাতা হিসেবে। তাঁর সাত বছর বয়সের শিশুকন্যা পিতৃহারা হিসেবেই বড় হবে। তবে আজীবন গৌরবের সঙ্গে বলতে পারবে তার বাবা স্বাধীনতাবিরোধীদের দমন করতে গিয়ে শহীদ হয়েছেন, যেমন শহীদ হয়েছেন মুক্তিযুদ্ধকালে ৩০ লাখ বাঙালি।

২৮ অক্টোবর এই পাকিস্তানপন্থীরা যে অভিলাষ নিয়ে এগিয়েছিল, তাদের সেই গুড়ে বালি পড়েছে। তারা ভেবেছিল, এক মহাপ্রলয় ঘটিয়ে তারা অবৈধ, অসাংবিধানিক পন্থায় ক্ষমতা দখল করবে, যে পন্থায় তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়া ক্ষমতা দখল করেছিলেন। কিন্তু মহাপ্রলয়ের বদলে ২৮ অক্টোবর তাদের মহাপ্রয়াণই ঘটেছে। সেদিনের উন্মাদনা, জ্বালাও-পোড়াও, পুলিশ হাসপাতালে আগুন দেওয়া, রোগী বহনকারী অ্যাম্বুল্যান্স জ্বালিয়ে দেওয়া, প্রধান বিচারপতির বাড়িতে আক্রমণ, আইন-শৃঙ্খলার দায়িত্বে কর্মরত বহু পুলিশ-র‌্যাব সদস্যকে আক্রমণ, সংবাদ সংগ্রহের জন্য কর্মরত বহু সাংবাদিকের ওপর ন্যক্কারজনক দৈহিক আক্রমণের সব ঘটনাই দেশের  জনগণ টেলিভিশনের পর্দায় দেখেছে। আগে কিছু মানুষের মধ্যে বিএনপির প্রতি যেটুকু সমর্থন ছিল, ২৮ অক্টোবর সব কিছু দেখার পর তা-ও শেষ হয়েছে। জ্বালাও-পোড়াও এবং ধ্বংসযজ্ঞের ঘটনা বিএনপি-জামায়াতের নতুন কিছু নয়। ২৮ অক্টোবরের ঘটনা নতুন করে প্রমাণ করল দল দুটি তাদের সেই পন্থা মোটেও পরিত্যাগ করেনি। বিএনপি-জামায়াত যে এখনো এক এবং অভিন্ন তারও প্রমাণ পাওয়া গেল। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে জামায়াত নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারে না। সে কারণেই ঢাকা মহানগর পুলিশ যৌক্তিকভাবেই জামায়াতকে সমাবেশের অনুমতি দেয়নি। কিন্তু তার পরও জামায়াত গায়ের জোরে ব্যারিকেড ভঙ্গ করে সমাবেশ করেছে, যার জন্য তাদের বিরুদ্ধেও আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। সেদিনের সেই অরাজকতা, ধ্বংসযজ্ঞ এবং দৈহিক আক্রমণগুলোতে জামায়াতের প্রত্যক্ষ ভূমিকা কারো নজর এড়ায়নি।

কবিগুরুর ভাষায় এরা সব কালনাগিনি, যারা চারিদিকে ছড়াচ্ছে বিষাক্ত নিঃশ্বাস। এদের বিষদাঁত চূড়ান্তভাবে ভেঙে দেওয়ার এটাই সময়। ভবিষ্যতে যেন আর কাউকে শহীদ পারভেজের মতো হত্যা করতে না পারে সে ব্যবস্থাই করতে হবে। শহীদ পারভেজের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ খুনিদের বিচার দেখার জন্য গোটা জাতি তাকিয়ে থাকবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে