শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫২, রবিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৩

সর্বজনীন মানবাধিকার : ধারণা এবং প্রাসঙ্গিকতা

বিচারপতি মো. রেজাউল হাসান (এম আর হাসান)
অনলাইন ভার্সন
সর্বজনীন মানবাধিকার : ধারণা এবং প্রাসঙ্গিকতা

মানবাধিকার বলতে মূলত ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ ঘোষিত সর্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণায় বিধৃত অধিকারকে বোঝানো হয়ে থাকে। বাংলাদেশ এবং নিরাপত্তা পরিষদের সব স্থায়ী সদস্যসহ জাতিসংঘের ১৯৩ সদস্য রাষ্ট্র এইঘোষণায় স্বাক্ষর করে। তবে এ ঘোষণায় বিধৃত কোনো অধিকার লঙ্ঘিত হলে সংক্ষুব্ধ ব্যক্তির এর বিরুদ্ধে প্রতিকার চাওয়ার জন্য কোনো আন্তর্জাতিক ব্যবস্থা বা আন্তর্জাতিক আদালত নেই। ফলে এসব অধিকারের অধিকাংশই প্রায় সব গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের সংবিধানে সন্নিবেশিত করা হয়। কোনো সংবিধানে এগুলো বিল অব রাইটস এবং অন্যত্র মৌলিক অধিকাররূপে বর্ণিত। সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার কারণে মানবাধিকারগুলো সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের আদালতের মাধ্যমে বলবৎযোগ্য হয়।

অন্যপক্ষে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর রক্তস্নাত যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপীয় দেশগুলো ১৯৪৯ সালে ‘কাউন্সিল অব ইউরোপ’ নামক ইউরোপভিত্তিক এ আন্তর্জাতিক সংস্থার সৃষ্টি করে, যার বর্তমান সদস্য সংখ্যা ৪৬। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিভীষিকা ও ক্ষয়ক্ষতির অভিজ্ঞতা দ্বারা তাড়িত হয়ে ইউরোপে মানবাধিকার সুপ্রতিষ্ঠিত করার দৃঢ়সংকল্প থেকে সম্ভবত যুক্তরাজ্যসহ কাউন্সিল অব ইউরোপের সব সদস্য রাষ্ট্র (১৯৪৮ সালের আন্তর্জাতিক মানবাধিকারের ঘোষণায় পক্ষ হওয়া সত্ত্বেও) পুনরায় ১৯৫০ সালে ‘ইউরোপিয়ান কনভেনশন অন হিউম্যান রাইটস’ স্বাক্ষর করে এবং এর অধীনে ‘ইউরোপিয়ান কোর্ট অব হিউম্যান রাইটস’ প্রতিষ্ঠিত করে। এ আদালতটি ১ নভেম্বর, ১৯৯৮ থেকে কার্যকর হয়। ফলে ইউরোপের এ দেশগুলোয় মানবাধিকারগুলো বলবৎযোগ্য অধিকারে পরিণত হয় এবং সদস্য রাষ্ট্রের কোনো নাগরিক মানবাধিকার বিষয়ে সংক্ষুব্ধ হলে ফ্রান্সে অবস্থিত এ আদালতে প্রতিকার চাইতে পারেন। ২০০৯ সালে এ আদালতে ৫৭ হাজার ২০০ আবেদন জমা পড়ে এবং ওই সময় পূর্ববর্তী আবেদনগুলোসমেত এ আদালতে ১ লাখ ১৯ হাজার ৬০০ মামলা বিচারাধীন ছিল।

যুক্তরাজ্যের বেলায় তাদের কোনো লিখিত সংবিধান না থাকায় এসব মৌলিক অধিকার যুক্তরাজ্যের কোনো স্থানীয় আদালতে বলবৎ করার সুযোগ ছিল না, যদিও তাদের নাগরিকদের ফ্রান্সে অবস্থিত ইউরোপিয়ন কোর্ট অব হিউম্যান রাইটসের দ্বারস্থ হওয়ার সুযোগ ছিল। তথাপিও যুক্তরাজ্য ১৯৯৮ সালে হিউম্যান রাইটস অ্যাক্ট প্রণয়ন করে এবং মৌলিক মানবাধিকারগুলো তাতে সন্নিবেশিত করে এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের যে কোনো অভিযোগ গ্রহণ ও বিচার করার এখতিয়ার যুক্তরাজ্যের আদালতের ওপর ন্যস্ত করে। বিশ্বের প্রথম লিখিত সংবিধান তথা যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান ১৭৮৮ সালে কার্যকর হয়। সর্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণা ১৯৪৮ সালে গৃহীত হওয়ার বহু আগেই এসব মানবাধিকার একাধিক সংশোধনের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানে সংযুক্ত হয়। প্রথম সংশোধন হয় ১৫ ডিসেম্বর, ১৭৯১ সালে এবং সর্বশেষ বা ২৭তম সংশোধন হয় ৭ মে, ১৯৯২ সালে। যুক্তরাষ্ট্রই প্রথম রাষ্ট্র যারা মানবাধিকার ও মানবিক মর্যাদা সর্বাগ্রে প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয় এবং তাদের নাগরিকদের ‘জীবন’, ‘স্বাধীনতা’ ও ‘সুখী হওয়ার প্রচেষ্টা’ এ তিনটিকে অলঙ্ঘনীয় অধিকাররূপে স্বীকৃতি দেয় ৪ জুলাই, ১৭৭৬ সালে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান ১৯৭২-এর তৃতীয় ভাগে মানবাধিকার মৌলিক অধিকার হিসেবে বিধৃত হয়েছে। এ সংবিধানের ৪৪ নম্বর অনুচ্ছেদে ‘মানবাধিকার বলবৎ করার অধিকার’ স্বয়ং একটি মানবাধিকার হিসেবে স্বীকৃত। এ অধিকারগুলো বলবৎ করার জন্য সংবিধানের ১০২ অনুচ্ছেদে উচ্চ আদালতকে ক্ষমতা দেওয়া হয়। উপরন্তু সংবিধানের ২৬(১) অনুচ্ছেদে মৌলিক অধিকারের পরিপন্থি বিদ্যমান কোনো আইন থেকে থাকলে তা অবৈধ ঘোষণা করা হয়। তদ্রুপ ২৬(২) অনুচ্ছেদে মৌলিক অধিকার পরিপন্থি আইন প্রণয়ন নিষিদ্ধ করা হয় এবং রাষ্ট্র কর্তৃক এরকম কোনো আইন করা হলেও তা অবৈধ হবে বলা হয়। পাশ্চাত্যের দেশগুলোয় তথা ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রে মৌলিক মানবাধিকারগুলো ধর্মবিশ্বাসের মতো প্রতিষ্ঠিত এবং সমাদৃত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিভীষিকা, ধ্বংসস্তূপ এবং ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির ওপর দাঁড়িয়ে থাকা ইউরোপের দেশগুলো এবং তাদের মিত্র যুক্তরাষ্ট্র সব ধরনের অশান্তি ও অবিশ্বাস দূর করে পারস্পরিক বিশ্বাস, মানবাধিকার ও মানবিক মর্যাদাভিত্তিক এক নিরাপদ গণতান্ত্রিক বিশ্বব্যবস্থা, তথা এক সভ্য ও মানবিক বিশ্বব্যবস্থা অপরিহার্য বলে গণ্য করে। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৪৮ সালের সর্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণায় পক্ষভুক্ত হওয়ার পর ইউরোপের রাষ্ট্রগুলো পুনরায় ইউরোপীয় কনভেনশন অন হিউম্যান রাইটস, ১৯৫০ স্বাক্ষর করে এবং এসব অধিকার বলবৎ করার জন্য ফ্রান্সে একটি আদালত প্রতিষ্ঠা করে।

মানবাধিকারের বিষয়টি পাশ্চাত্যের এসব গণতান্ত্রিক দেশের নির্বাচন, সরকারকাঠামো, রাজনীতি, অর্থনীতি, কূটনীতি এবং বৈদেশিক সম্পর্কের অন্যতম নিয়ামক। মানবাধিকার বিষয়ে এসব রাষ্ট্রের মনস্তত্ত্ব ও মূল্যবোধ এতই সুস্পষ্ট যে, তাদের সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষায় বা সম্পর্কোন্নয়নে আগ্রহী সবারই এটি দৃষ্টিগোচর হয়ে থাকবে। তবে এসব রাষ্ট্রের কারও কারও বিরুদ্ধে চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনের বা মানবাধিকার লঙ্ঘনের কাজকে প্রশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে, বিশেষ করে প্যালেস্টাইনের ভূমি ইসরায়েল কর্তৃক বেআইনি দখলদারিকে সমর্থন দেওয়া ও জিইয়ে রাখা এবং অবরোধের বিষয়গুলো।

বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির যুগে মানবাধিকারের বিষয়টি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে অধিকতর আগ্রহের কারণ হয়ে ওঠে এবং মানবাধিকার পরিস্থিতির পর্যবেক্ষণ ও প্রতিবেদন সংশ্লিষ্ট দেশ সম্পর্কে একটি ‘ভালো’ বা ‘মন্দ’ ধারণা তৈরি করতে পারে। ফলে ব্যক্তিগত, জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এর গুরুত্ব সহজেই অনুধাবনযোগ্য।

উপরন্তু এক অর্থে মানবাধিকারের ধারণাটি মানব সৃষ্টির ইতিহাসের মধ্যেই নিহিত। প্রথম মানব তথা ‘আদম’কে সৃষ্টি করা হয় আশরাফুল মাখলুকাত বা সব সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে। এরপর স্বয়ং স্রষ্টা কর্তৃক সব ফেরেশতা বা অ্যাঞ্জেলকে বলা হয় আদমের প্রতি সম্মান প্রদর্শনস্বরূপ সেজদায় নত হওয়ার জন্য। স্রষ্টার উদ্দেশ্য ছিল এর মাধ্যমে তিনি মানুষকে সৃষ্টির ‘সেরা জীবের’ যে মর্যাদা দিয়েছেন, তা প্রতিষ্ঠা করা। সৃষ্টিকর্তা কর্তৃক আরোপিত এই মানবিক মর্যাদাই মানবাধিকারের সূচনা। পবিত্র কোরআন থেকে এ ঘটনা উদ্ধৃতি করার একমাত্র লক্ষ্য ধর্মবর্ণ-নির্বিশেষে স্রষ্টা-প্রদত্ত সব মানুষের মর্যাদার মাহাত্ম্য ব্যাখ্যা করা এবং এটি যে মানুষের জন্মগত অধিকার তার প্রতি ইঙ্গিত করা। কোনো ধর্মবিশ্বাস প্রচার করা নয়।

মানবাধিকার রক্ষায় ও সমর্থনে সব সীমাবদ্ধতার ঊর্ধ্বে উঠে বাংলাদেশ ২৫ আগস্ট, ২০১৭ থেকে অদ্যাবধি প্রায় ১০ লাখ আশ্রয়হীন ও রাষ্ট্রহীন রোহিঙ্গা রিফিউজিকে আশ্রয় দেয়, যার দ্বিতীয় কোনো নজির পৃথিবীতে নেই। মানবিকতার এই মহান দৃষ্টান্ত বাংলাদেশ এবং এর জনগণকে সমগ্র বিশ্বে বিরল সম্মান ও মর্যাদা এনে দেয়। তার পরও যেসব ক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ পাওয়া যায় সেগুলো চিহ্নিত ও সংশোধন করার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা অপরিহার্য বটে। সংবিধানের ১১ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়, ‘প্রজাতন্ত্র হইবে একটি গণতন্ত্র, যেখানে মৌলিক মানবাধিকার ও স্বাধীনতার নিশ্চয়তা থাকিবে, মানবসত্তার মর্যাদা ও মূল্যের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নিশ্চিত হইবে।’ রাষ্ট্র পরিচালনার এ মূলনীতি সর্বত্রই এবং সর্বাগ্রে বিবেচিত হবে। এ দেশের প্রত্যেক দেশপ্রেমিক ও সভ্য মানুষ নিশ্চয়ই বাংলাদেশ রাষ্ট্রের এ অঙ্গীকারকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করেন এবং বাস্তবায়নে সচেষ্ট রয়েছেন।

লেখক : বিচারপতি, হাই কোর্ট বিভাগ, সুপ্রিম কোর্ট অব বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে