শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৫, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১২:২৯, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

সংস্কারের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি

এ কে এম আতিকুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
সংস্কারের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি

জানা মতে, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের মুখ্য উদ্দেশ্য হচ্ছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সংস্কার সাধন ও একটি সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা। সংস্কারের উদ্দেশ্যে গঠিত কমিশনগুলো এরই মধ্যে তাদের প্রতিবেদন সরকারের কাছে জমা দেওয়া শুরু করেছে। ধারণা করা হচ্ছে, কর্তৃপক্ষ ওই সব প্রতিবেদন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর বিভিন্ন রাজনৈতিক দল বা সুধীসমাজের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনায় বসবে, তাদের মতামতও নেবে। এসব প্রক্রিয়া শেষ হলে সংস্কারের প্রতিটি ক্ষেত্রের জন্য নীতিমালা বা নির্দেশাবলি চূড়ান্ত করতে পারে প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে উপদেষ্টামণ্ডলী।

পরবর্তী সময়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সেসব নির্দেশ বাস্তবায়নের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে উদ্যোগ নিতে পারে। বলার অপেক্ষা রাখে না যে প্রতিটি ক্ষেত্রেই সংস্কারের ব্যাপকতা এবং বাস্তবায়নকারীদের দক্ষতা ও আন্তরিকতার ওপর নির্ভর করবে সেসব বাস্তবায়নের সময়সীমা। সামগ্রিক সংস্কারকর্ম হতে পারে একটি চলমান প্রক্রিয়া, যা নির্বাচন-পরবর্তী সরকারের বিবেচনার ওপর বর্তাবে। সেই সরকারের রাজনৈতিক চিন্তা-ভাবনার প্রেক্ষাপটে সেসবের কিছুটা বা প্রায় সবই বদলাতে পারে।

বাংলাদেশের মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থান এবং রাজনৈতিক আচরণ পর্যবেক্ষণ করলে ন্যূনতম জ্ঞানসম্পন্ন কারো বুঝতে কষ্ট হওয়ার কথা নয় যে এ দেশে সরকারি নীতিমালা বা আইনের প্রয়োগ কতটা কঠিন এবং পক্ষপাতদুষ্ট। সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রেই ভালো ভালো কথা বলার লোকের অভাব নেই, কিন্তু বাস্তবায়নের সময় সেই মানসিকতা ও সাহসী মানুষগুলোর আর দেখা পাওয়া যায় না। অনেক জনবান্ধব প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়, দেশের ও জনগণের কল্যাণে নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়, কিন্তু সেসব কাগজের পাতাতেই সীমাবদ্ধ থাকে, বাস্তবায়নেই দেখা যায় হাজারো বিপত্তি আর নেতিবাচক প্রবণতা। তাই সরকারকে মনে রাখতে হবে, সংস্কার নির্দেশনা প্রণয়নের চেয়ে অধিক গুরুত্বপূর্ণ সেসব প্রতিপালন এবং বাস্তবায়ন করা।
 
সংস্কারের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরিএদিকে রাজনীতির মাঠে সংস্কার আর নির্বাচন নিয়ে নানা ধরনের বক্তব্য শোনা যাচ্ছে। কেউ অত্যন্ত জরুরি ও প্রয়োজনীয় সংস্কার করেই যত দ্রুত সম্ভব সাধারণ নির্বাচন আয়োজনের তাগিদ দিচ্ছেন, আবার কেউ সংস্কারকাজ সম্পন্ন করেই নির্বাচন দেওয়ার কথা বলছেন। এসব বলা হচ্ছে সংস্কারের পরিমাণ এবং ব্যপ্তি না হিসাব করেই। কারণ সংস্কারসংক্রান্ত প্রতিবেদনগুলো সবেমাত্র সরকারের হাতে আসা শুরু করেছে। যতটুকু আন্দাজ করা যায়, প্রতিবেদনগুলোকে চূড়ান্ত করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টামণ্ডলীর অনুমোদন সাপেক্ষে।

সে ক্ষেত্রে ওই প্রতিবেদনগুলোতে হয়তো সংযোজন বা বিয়োজন ঘটতে পারে। আর এসব করতে সরকারকে অবশ্যই সময় দিতে হবে। তারপর সেসবের বাস্তবায়নে যেতে হবে।

এখন যে প্রশ্নটি স্বাভাবিকভাবেই উত্থাপিত হতে পারে, সেটি হলো সংস্কারের জন্য গৃহীত সুপারিশমালা বাস্তবায়নের পর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, নাকি সুপারিশগুলো উপদেষ্টামণ্ডলীর অনুমোদিত হওয়ার পরই নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে? অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কার বাস্তবায়ন করতে গেলে যে সময় লাগবে, তা দিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সম্মত না হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। অন্যদিকে সুপারিশমালা এই সরকারের অনুমোদনের পর বাস্তবায়ন শুরু করা এবং একই সঙ্গে নির্বাচনের আয়োজন করা হতে পারে। সেটি হলে নির্বাচিত সরকার যে ওই সব সংস্কার কর্মসূচির বাস্তবায়ন চলমান রাখবে, সেই নিশ্চয়তা কেউ দিতে পারবে না। এমনও হতে পারে যে নির্বাচিত সরকার কোনো সংস্কারের প্রয়োজনই মনে করল না বা আংশিক করল বা নতুন করে তাদের নিজস্ব ধারায় সংস্কারের কাজটি হাতে নিল। তবে সবই ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে।          

দুই. 
অন্তর্বর্তী সরকার নানা চ্যালেঞ্জের মধ্যে ছয় মাস পার করেছে। এই সময়ে তারা রাষ্ট্রীয় কাঠামোসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার সাধনের উদ্দেশ্যে বেশ কয়েকটি কমিটি গঠন করেছে এবং অনেক কমিটিই তাদের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। অর্থাৎ কাঙ্ক্ষিত সংস্কার কর্মসূচির ক্ষেত্রে সরকার অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে। কিন্তু দেশের অর্থনৈতিক এবং আইন-শৃঙ্খলা ক্ষেত্রে সরকারের অর্জন কি তেমন আশা-জাগানিয়া হতে পেরেছে? শিল্প-কারখানার সামগ্রিক উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে, এক ধরনের স্থবিরতা বিরাজ করছে। স্বাভাবিক কারণেই কারখানা কর্তৃপক্ষ যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তেমনি সেখানে কর্মরতরা বেকারত্বের সম্মুখীন হচ্ছেন। এতে দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।

বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের, বিশেষ করে চাল, ডাল, তেল, মাছ, মাংস ইত্যাদির দাম দিন দিন বেড়েই চলেছে। ফলে সাধারণ মানুষের, বিশেষ করে মধ্যবিত্ত এবং দরিদ্র মানুষের ক্রয়সীমার বাইরে চলে যাচ্ছে জিনিসপত্রের দাম। এদিকে মানুষের আয় বাড়ছে না, অথচ খাদ্যদ্রব্যের দাম হু হু করে বেড়েই চলেছে। নিম্ন আয়ের মানুষকে অর্ধাহারে-অনাহারে দিন কাটাতে হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে তাদের সংসার চালানোটাই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। অথচ সরকার রাজনৈতিক ইস্যুগুলোকে যেভাবে গুরুত্ব দিচ্ছে, সেভাবে সাধারণ মানুষের এই আর্তনাদের আওয়াজ শুনতে পাচ্ছে বলে মনে হয় না। বাজার সিন্ডিকেট আর চাঁদাবাজির খপ্পর থেকে সাধারণ মানুষকে বাঁচানোর কি কেউ নেই? এই সিন্ডিকেট এতটাই শক্তিশালী যে সরকার উদ্যোগ নিয়েও কিছুই করতে পারছে না। তাহলে সিন্ডিকেটের হাতে শুধু জনগণই জিম্মি নয়, সরকারও কি জিম্মি হয়ে আছে? অন্যদিকে মানুষের প্রত্যাশা থাকলেও চাঁদাবাজি-কারসাজির কলাকৌশল প্রয়োগের কোনো পরিবর্তন লক্ষ করা যায় না। শুধু চাঁদাবাজির হাতবদল হয়েছে। সবাই অবগত যে মূল্যস্ফীতির কারসাজিতে সিন্ডিকেটের সদস্যদের মতো এই চাঁদাবাজদের অবদানও কম নয়।  

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ হিসাব মতে, জানুয়ারি মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে ১০.৭২ শতাংশ হলেও গত বছরের মার্চের পর খাদ্য মূল্যস্ফীতি কখনো এক অঙ্কের ঘরে নামেনি। বলার অপেক্ষা রাখে না, খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেশি থাকায় দরিদ্র ও সীমিত আয়ের মানুষ দীর্ঘ সময় ধরে খুবই কষ্টে দিনাতিপাত করছে। সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের এসব অজানা থাকার কথা নয়। কিন্তু কথাবার্তা আর আলোচনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকা ছাড়া তাদের তেমন একটা কার্যকর পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। হয়তো এমনও হতে পারে যে বাজার নিয়ন্ত্রণ যারা করছে, তাদের সরকার কিছুই শোনাতে পারছে না।

কয়েক দিন পরেই রমজান মাস শুরু হতে যাচ্ছে। বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা এ মাসের জন্য ওত পেতে বসে থাকেন। সারা বছরের মুনাফা এই এক মাসের মধ্যেই পকেটে ঢোকাতে হবে। তাঁরা মানবতা বা নৈতিকতার ধার ধারেন না। বছরে এই একবারই যে ক্রেতার পকেট কাটার সুযোগ আসে, তা হাতছাড়া করা যায় না। আমি মালয়েশিয়ায় থাকাকালে দেখেছি, রমজান মাসব্যাপী সেখানে প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির ব্যাপক হারে মূল্যছাড় দেওয়া হতো, যাতে নিম্ন আয়ের মানুষের রমজান ও ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে কোনো কষ্ট না হয়। সে দেশের ব্যবসায়ীরা মনে করেন, সারা বছরই তাঁরা মুনাফা করেছেন, রোজার মাসে না হয় মুনাফা একটু কম করলেন। আমাদের দেশে এর উল্টো চিত্রই দেখা যায়। ব্যবসায়ীরা যার কাছ থেকে যতটা দাম নেওয়া যায়, তা-ই করেন। এ ক্ষেত্রে মানবিক মূল্যবোধ বা ব্যাবসায়িক রীতিনীতি উধাও হয়ে যায়। জানি না, আমাদের দেশের ব্যবসায়ীরা কবে সেই মানসিকতা অর্জনে সক্ষম হবেন। শুধু ধর্মীয় দিক থেকে নয়, মানবিক দিক থেকেও কি আমরা এ রকমটি করতে পারি না? আমি বলছি না যে অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কার বা রাজনৈতিক কর্মসূচিকে কম গুরুত্ব দেবে, কিন্তু মূল্যস্ফীতির ফলে যে দেশের এক বিরাট অংশের মানুষের জীবনে দুর্ভোগ নেমে এসেছে, তাদের কথাও গুরুত্বসহকারে ভাবতে হবে। ক্ষুধায় জ্বলা এই লোকগুলো সংস্কারের চেয়ে পেটের কথাই বেশি ভাবে, ভাবতে হয়।     

খাদ্য মূল্যস্ফীতির পর জনগণকে যে ইস্যুগুলোর জন্য দুর্ভোগের শিকার হতে হয়, তার মধ্যে রয়েছে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি এবং জনসেবা প্রদানকারী দপ্তরগুলোতে দুর্নীতির সরব উপস্থিতি। অস্বীকার করার উপায় নেই যে দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির যথেষ্ট অবনতি ঘটায় সর্বস্তরের মানুষই এক ধরনের নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে রয়েছে। যদিও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর তৎপরতা উত্তরোত্তর উন্নতির দিকে যাচ্ছে, কিন্তু এখনো ঘরবাড়িতে বা রাস্তাঘাটে ছিনতাই ও চুরি-ডাকাতির ঘটনা ঘটছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী, বিশেষ করে পুলিশ দায়িত্বে ফিরে এলেও বোধ হয় তাদের ভেতরকার আতঙ্কভাব এখনো সম্পূর্ণ কাটেনি, জনগণের আস্থা অর্জনে ঘাটতি রয়েছে। দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে তাদের কঠোর হতে হবে, মানসিকভাবে শক্ত অবস্থানে ফিরে আসতে হবে। একমাত্র তাদের সক্রিয় ভূমিকাই দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিধান করতে পারে।

হাটবাজারে চলমান চাঁদাবাজির মতোই জনসেবা প্রদানকারী সরকারি দপ্তরগুলোতে দুর্নীতি চলমান। গত বছর দেশের রাজনৈটিক পটপরিবর্তনের পর অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। অন্যান্য ক্ষেত্রে যেমন পরিবর্তন জনগণ আশা করছিল, তেমনি অফিস-আদালতে ঘুষ লেনদেনেরও সমাপ্তি ঘটবে বলে তাদের প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু বাস্তবে কোনো ব্যতিক্রম লক্ষ করা যায়নি। সেবাপ্রত্যাশী জনগণকে যেকোনো কাজের জন্য গেলেই তা করাতে হয় অর্থের বিনিময়ে। ঘুষ না দিয়ে কোনো কাজ কেউ করিয়ে আনতে পারে কি না সন্দেহ। ঘুষখোরদের স্বভাব আর দুর্নীতির অনুশীলনের মাধ্যম বা প্রকৃতির হয়তো কিছুটা বদল ঘটেছে, কিন্তু দুর্নীতির ব্যাপ্তি কমা তো দূরের কথা, আরো ব্যাপকতা পেয়েছে। সরকারি কর্মচারীদের বদল করলে কী লাভ হবে জানি না, মূলত বদল করতে হবে তাঁদের মানসিকতা ও নৈতিকতার। সততা ও মানবিকতা ধারণ করা সেবা প্রদানকারী হয়ে উঠতে না পারলে সরকারি দপ্তর থেকে দুর্নীতি কোনো দিন উচ্ছেদ করা সম্ভব হবে না, আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে দুর্নীতিবাজরা বেরিয়েই যাবে। জানি না, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার এ ক্ষেত্রে কোনো কাঙ্ক্ষিত ফল বয়ে আনতে চেষ্টা করবে কি না। যা হোক, চলমান সংস্কার কর্মপ্রক্রিয়ার পাশাপাশি সরকার যেন এ দেশের সাধারণ মানুষের ভোগান্তির ক্ষেত্রগুলোতেও জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণপূর্বক তাদের কষ্ট লাঘব করতে সচেষ্ট হয়—সে প্রত্যাশাই রইল।

লেখক : সাবেক রাষ্ট্রদূত ও সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব

৪৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে