শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৭, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

আত্মরক্ষাকে আত্মসমর্পণ মনে হতে পারে

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
আত্মরক্ষাকে আত্মসমর্পণ মনে হতে পারে

ভাষা কেবল ফেব্রুয়ারি মাসের সমস্যা নয়, সারা বছরেরই। নির্ভয়ে বলা যাবে সমস্যা সে যুগ-যুগান্তরের। কিন্তু তাই বলে ভাষা যে আবার কারো নিজস্ব সম্পত্তি, তা-ও নয়, যদিও কেউ কেউ কখনো কখনো তা মনে রাখে না এবং এমনও আচরণ করে, যেন ভাষা তাদের ঘরের চাকর, যা-তা করবে, যেমন ইচ্ছা খাটাবে। ব্যক্তির স্বাধীনতা অবশ্যই রয়েছে, থাকা দরকার, আমরা প্রত্যেকেই একেক সময় একেক ভাষা ব্যবহার করি, রাগলে এক প্রকার, শান্ত সময়ে ভিন্ন, ঘরে এক, বাইরে অন্য।

কথা হচ্ছে নিজের ভাষাকে সবার ভাষা করার চেষ্টা। যেমনটা পাকিস্তানি আমলে হয়েছিল। সে সময়ে, ১৯৪৯ সালের অক্টোবর মাসে সরকারি মাহে নও পত্রিকার সম্পাদকীয়তে লেখা হয়েছিল, ‘গোজাশত এশায়াতে আমরা অতীতে বাংলা ভাষার নানা মোড় পরিবর্তনের কথা মোখতাসারভাবে উল্লেখ করেছিলাম। বাংলা ভাষার ইতিহাস সম্বন্ধে ওয়াকেবহাল সবাইকে স্বীকার করতেই হবে যে শৈশবেই বাংলা ভাষা মুসলমান বাদশাহ এবং আমীর ওমরাহদের নেক নজরেই পাওয়ারেশ পেয়েছিল এবং শাহী দরবারের শান-শওকত হাসিল করেছিল।’ 

ইত্যাদি ইত্যাদি। সেদিন একটি গবেষণামূলক প্রবন্ধে উদ্ধৃতিটি আবার পড়লাম। নতুন প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা হাসবে নিশ্চয়ই এবং অত্যন্ত বিস্ময় প্রকাশ করবে এ কথা ভেবে যে এই সম্পাদকীয়কে এতটা গুরুত্ব দেওয়া হয়েছিল। কেননা এ তো অত্যন্ত হাস্যকর এবং সম্পূর্ণ পরিত্যাজ্য। এর তো তৎক্ষণাৎ উড়ে যাওয়ার কথা ছিল, যেমন গেছে সে উড়ে—শেষ পর্যন্ত। হ্যাঁ, তাই। হাস্যকর এবং পরিত্যাজ্য বটে। তবু এর গুরুত্ব অবশ্যই ছিল। এমনিতে মনে হবে যে এটি সম্পাদকের নিজস্ব ভাষা।

তাঁর ব্যক্তিগত ভাষাকে তিনি সর্বজনীন করতে চাইছিলেন। তা চান না কেন, তাতে আসে যায় কী। কত পাগল আছে সংসারে, ছাগলেরও কোনো অভাব নেই। না, ব্যাপারটা অতটা সহজ ছিল না। এ কোনো ব্যক্তিগত ভাষা নয়, চেষ্টা ছিল ওই ভাষাকেই বাংলা ভাষা করার। ভাষায় আরবি-ফারসি শব্দ ব্যবহারে আপত্তির কোনো কারণ থাকার কথা নয়, যদি তা ঘটে সাহিত্যের প্রয়োজনে। ভারতচন্দ্র থেকে শুরু করে নজরুল ইসলাম পর্যন্ত বহু লেখক আরবি-ফারসি শব্দের চমৎকার নন্দনতাত্ত্বিক ব্যবহারের মধ্য দিয়ে ভাষাকে সমৃদ্ধ করেছেন। ব্যঙ্গ রচনায়ও এসব শব্দ অত্যন্ত সাফল্যজনকভাবে ব্যবহৃত হয়েছে। প্যারীচাঁদ মিত্রের ঠগচাচা তো বটেই, আমাদের ঘরের কাছের আবুল মনসুর আহমদের ‘হুজুর কেবলা’ পর্যন্ত বহুজনেই মাহে নওয়ের ওই জবানের কাছাকাছি ভাষায় কথা বলেছে। সে নিয়েও কারো আপত্তি নেই। কেননা ব্যাপারটি শৈল্পিক, নন্দনতাত্ত্বিক। মাহে নওয়ের সম্পাদকীয়টি সম্পূর্ণ ভিন্ন ঘটনা। সেটিকে উপেক্ষা করার উপায় ছিল না ব্যক্তির রুচিবিকৃতি মনে করে, গ্রহণ করাও সম্ভব ছিল না শৈল্পিক সৃষ্টি হিসেবে। কেননা সমস্ত বিষয়টি ছিল রাজনৈতিক। ওই সম্পাদকীয়ের পেছনে রাষ্ট্রযন্ত্র ছিল দাঁড়িয়ে। তারই অভিপ্রায় প্রকাশ পাচ্ছিল ওর মধ্য দিয়ে। বিপদ ছিল সেখানেই। গুরুত্বও সে জন্যই।

মনে হতে পারে যে ভাষাকে তখন ইসলামীকরণের চেষ্টা করা হচ্ছিল। আপাতদৃষ্টিতে ব্যাপারটি তা-ই। ওই গবেষণা প্রবন্ধেও সেটি বলা হয়েছে। কিন্তু ইসলামীকরণ না বলে পাকিস্তানীকরণ বলাই বোধ করি অধিক সংগত হবে। কেননা তাতে ওই যে রাজনীতির ব্যাপার, সেটি থাকবে সামনে। পাকিস্তানি শাসকরা যে উত্কৃষ্ট ইসলামপন্থী ছিল তা নয়, তারা অতি উত্কৃষ্ট জালেম ছিল, একাত্তরে যা অত্যন্ত সুন্দরভাবে প্রমাণিত হয়েছে। ধর্মের নামে ওই খুনিরা তখন নির্বিচারে অসংখ্য ধার্মিক মানুষকে হত্যা করেছে। তাদের সেই খুনের সঙ্গে ধর্ম-কর্মের কোনো সম্পর্ক ছিল না। ধর্ম ছিল অজুহাত মাত্র। বাঙালির ভাষাকে তারা যদি অবলুপ্ত করে দিতে চেয়ে থাকে, তবে তা এ ভাষা ‘ইসলামবিরোধী’ ছিল বলে নয়, একে নষ্ট করে দিলে বাঙালিদের চিরকালের জন্য পদানত করে রাখতে পারবে মনে করে। অনুপ্রেরণাটি মোটেই ধর্মীয় নয়, সম্পূর্ণ রাজনৈতিক। ওই সম্পাদক যে অত্যন্ত ধার্মিক ব্যক্তি ছিলেন, তা মনে করার কারণ নেই, তবে তিনি যে অত্যন্ত চতুর ব্যক্তি ছিলেন, সেটি নিঃসন্দেহ। তিনি জানতেন কর্তারা কী চান, যা চান তা-ই লিখেছেন এবং লিখে, খুবই সম্ভব, উচ্চতর পদ লাভ করেছেন। তিনি রাষ্ট্রের চাকর, তার বেশি কিছু নয়।

আবুল মনসুর আহমদের কথা উল্লেখ করেছি, তিনি বাংলা ভাষার পক্ষের মানুষ ছিলেন আজীবন, জেল খেটেছেন রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনে যোগ দিয়ে। তাঁরও একটি ব্যক্তিগত ভাষা ছিল, সেটি তাঁর এলাকার, ময়মনসিংহের। তা থাকুক, থাকা স্বাভাবিক বটে। কিন্তু তিনি তাঁর ওই ভাষাকে যখন সাহিত্যের ভাষা করতে চাইলেন এবং তাকে ব্যবহার করে ‘জীবনক্ষুধা’ নামে আস্ত একটি উপন্যাস প্রকাশ করে ফেললেন, তখন অনেকেরই চক্ষু বস্ফািরিত হয়েছিল। ব্যাপারটি কেবল যে ব্যক্তিগত রুচিতাড়িত কিংবা নন্দনতত্ত্বের অনুরোধ-উপজাত ছিল, তা মনে হয় না, যখন দেখি অন্যত্রও এমন ভাষা তিনি ব্যবহার করতে চাইছেন; যাকে অন্য ভালো নামের অভাবে বলা যাবে ‘পাক-বাংলার কালচারী’ ভাষা। ওই নামটি তাঁরই দেওয়া। 

তিনি একই সঙ্গে পাকিস্তানে, বাংলায় ও কালচারে বিশ্বাস করতেন। অর্থাৎ আমরা বাঙালি বটে, কিন্তু আবার পাকিস্তানিও এবং আমাদের সংস্কৃতিতে ইংরেজি উপাদানও ঐতিহাসিক কারণে অনুপ্রবিষ্ট হয়ে গেছে। এই হচ্ছে আমাদের তিন সত্য। তা পাকিস্তানের আমলে অনেকেই নিজেদের একাধারে বাঙালি ও পাকিস্তানি বলে বিশ্বাস করতেন বৈকি এবং যাঁরা নিজের বাঙালিত্ব ভুলে কেবল পাকিস্তানি মনে করতেন নিজেদের, তাঁদের তুলনায় এঁরা যে প্রগতিশীল ছিলেন, তা-ও ইতিহাসের সেই স্তরে সত্য ছিল। নইলে আবুল মনসুর আহমদকে কারাদণ্ড দেওয়া হবে কেন? কিন্তু ওই যে পাক-বাংলার কালচারের ধারণা, ওটি যে একটি রাজনৈতিক প্রত্যয় আসলে, সেখানেই রয়েছে এর বিশেষ তাৎপর্য। এটি বোঝা যায় তখন, যখন বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরে আবুল মনসুর আহমদ লেখেন যে অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ১৯৪০ সালের লাহোর প্রস্তাবই বাস্তবায়িত হয়েছে, যার অর্থ দাঁড়ায় যে এক পাকিস্তানের জায়গায় একাধিক পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হলো—শেষটার অর্থ এভাবেই রাজনীতিতে এসে যায় এবং বোঝা যায় রাজনীতির বাইরে যাওয়া কত কঠিন। বুঝতে পারি আমরা যে ধর্মও রাজনীতির অধীনে চলে যায় এবং রাজনীতির অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়। আতাউর রহমান খান যখন তাঁর ‘স্বৈরাচারের দশ বছর’ বইয়ে পাকিস্তানি আমলে বেতার-সংবাদের এই রকম একটি নিদর্শন উদ্ধৃত করেন, ‘...পিছলে এতোয়ার খান গাফফার খান লেড়কা গ্রেফতার হয়েছেন। 

হুকুমতে হায়দারাবাদ হুকুমতে হিন্দুস্থানের জং ও জেহাদের ইরাদা জাহির করেছেন’, তখন কোনো সন্দেহ থাকে না যে প্রকারান্তরে তিনি সেকালের শাসকদের রাজনৈতিক অভিলাষকেই উদঘাটিত করেছেন। কিন্তু হ্যাঁ, কিন্তু আছে। কিন্তু সামরিক শাসনের আমলে বাংলাদেশের ‘প্রধানমন্ত্রী’ হয়ে তিনিই যখন বলে বসেন যে ‘গোস্ত’ না বলে ‘মাংস’ বললে এই বস্তু আহারে তাঁর সমগ্র অভিরুচি একেবারে বিনষ্ট হয়ে যায়, তখন আমরা কী বলব? বলতেই হয় যে সাংস্কৃতিক রাজনীতি অত্যন্ত সূক্ষ্ম; এবং সূক্ষ্ম বটে, কিন্তু সে অনিবার্যভাবে কাজ করে যায়—গোপনে। লক্ষ না করে উপায় থাকে না যে তাঁর ওই বক্তব্য তাঁর অজান্তেই তাঁকে অত্যন্ত বিপজ্জনকভাবে গণধিক্কৃত মোনেম খাঁর কাছে নিয়ে যায়, যিনি ‘গোস্ত’ না বলে ‘মাংস’ এবং ‘আণ্ডা’ না বলে ‘ডিম’ বললে অত্যন্ত বিরূপ হতেন। ‘গোস্ত’ বলবেন, নাকি ‘মাংস’, সেটিকে ব্যক্তিগত রুচি-অভিরুচির প্রশ্ন বলায় কোনো অসুবিধা থাকত না এবং এ ধরনের উক্তিকে বাতাসের মতো হালকা জ্ঞান করে অবজ্ঞাও করা যেত, যদি না বক্তারা প্রধানমন্ত্রী কিংবা লাট সাহেব হতেন। সেই জোরেই বলেছেন এবং আমরা শুনতে বাধ্য হয়েছি। তখন তো সমগ্র বিষয়টিই রাজনৈতিক হয়ে দাঁড়ায় এবং বোঝা যায়—ওই যে যা বলছিলাম, রাজনীতি কিভাবে ভাষার ঘাড়ে হাত দিতে উদ্যত হয়। সে তো বটেই, উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করার চেষ্টা একটি রাজনৈতিক প্রচেষ্টা ভিন্ন আর কী ছিল?

এটি আজ ইতিহাসের অন্তর্গত যে ১৯৫০ সালে লিখিত একটি প্রবন্ধে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ আরবিকে আমাদের জাতীয় ভাষা বলে দাবি করেছিলেন। ভাবলে তাজ্জব হতে হয় বৈকি। দুই কারণে। এক. সারা জীবন ড. শহীদুল্লাহ ছিলেন বাংলা ভাষার অনড় ও অকৃত্রিম সমর্থক, পাকিস্তান আমলে সেই যে চেষ্টা হয়েছে ভাষা সংস্কারের, হরফ বদলের, উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার, যেসব উদ্যমে বাঙালি বুদ্ধিজীবীদের কেউ কেউ যোগ দিয়েছিলেন, তিনি তাঁদের কোনোটিরই ধারেকাছে পর্যন্ত ছিলেন না। 

দুই. তাঁর তুলনীয় জ্ঞানী ভাষাবিদের তো এটি অজানা থাকার কথা নয় যে ভাষা ধর্মের সীমা মানে না, যে জন্য আরবি কেবল মুসলমানের ভাষা নয়, অমুসলিম আরবদের ভাষাও বটে। তাহলে কেন তিনি আরবিকে জাতীয় ভাষা বলে গণ্য করতে চাইলেন? এর ব্যাখ্যা পেতে হলে ওই সময়কার রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে স্মরণ করতে হবে। তখন উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার চেষ্টা হচ্ছিল, এই যুক্তিতে যে উর্দু এবং কেবল উর্দুই আমাদের জাতীয় ভাষা হওয়ার দাবিদার। ড. শহীদুল্লাহ মনে হয় ওই রাজনৈতিক বক্তব্যের প্রতিবাদ করছিলেন এবং উর্দুওয়ালাদের পালের হাওয়া কেড়ে নিতে চাইছিলেন পাল্টা এই যুক্তি দাঁড় করিয়ে যে জাতীয় ভাষা (কওমি জবান) বলে যদি কোনো ভাষার দাবি থেকেই থাকে, তবে সেটি আরবির, যা পবিত্র কোরআনের ভাষা। ড. শহীদুল্লাহ পাকিস্তানিদের তাদের নিজেদের খেলায়ই হারিয়ে দিতে চেয়েছিলেন। কেননা যতই পাক সাফ হোক, তারা আরবিকে রাষ্ট্রভাষা করার মতো ঈমানদার ছিল না। তারা উর্দু চেয়েছে ধর্মীয় কারণে নয়, বৈষয়িক কারণে। ওই রাজনৈতিক প্রেক্ষিতটি না জানা থাকলে শহীদুল্লাহকে তো বটেই উক্তিটিকেও ভুল বোঝার ষোলো আনা আশঙ্কা বিদ্যমান থাকে, আত্মরক্ষাকে আত্মসমর্পণ বলে মনে হতে পারে। (লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব

৪৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে