আইসিসি ওয়ানডে বোলিং র্যাঙ্কিংয়ে এক লাফে ২৫ ধাপ এগিয়ে মাত্র ৯টি ওয়ানডে খেলে ৪১ নম্বরে উঠে এসেছেন কাটার স্পেশালিস্ট মুস্তাফিজুর রহমান। আর ১৬ ধাপ এগিয়ে ৯৮তে। এছাড়া, সিরিজ শেষে সবাই কম-বেশি এগিয়েছেন।
জিম্বাবুয়ে সিরিজের প্রথম ম্যাচে উইকেট না পেলেও পরের দুই ম্যাচে যথাক্রমে ৩ ও ৫ উইকেট নিয়েছেন মুস্তাফিজুর রহমান। সেটিরই প্রতিফলন পড়েছে র্যাঙ্কিংয়ে। গত জুনে ওয়ানডে অভিষেক হওয়ার পর মাত্র ৯টি ওয়ানডে খেলেছেন ২০ বছর বয়সী বাঁহাতি পেসার। তাতেই ৪১ নম্বরে!
ক্যারিয়ার সেরা র্যাঙ্কিংয়ে উঠে এসেছেন আরাফাত সানিও। ৩ ম্যাচে মাত্র দুটি উইকেট পেলেও বাঁহাতি স্পিনার ১৩ ধাপ এগিয়ে উঠে এসেছেন ৩৯ নম্বরে। সানির ঠিক ওপরেই জাতীয় দল থেকে বাদ পড়া বাঁহাতি স্পিনার আব্দুর রাজ্জাক। মুস্তাফিজের ঠিক আগে ৪০ নম্বরে আছেন চোট নিয়ে বাইরে থাকা পেসার রুবেল হোসেন।
এদিকে, প্রথম ম্যাচে ৫ উইকেট নিয়ে চার থেকে তিনে উঠে এসেছিলেন সাকিব আল হাসান। তবে সিজিরের বাকি দুটি ম্যাচ না খেলায় আবার চারে নেমে গেছেন সাকিব। অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে যথারীতি শীর্ষে সাকিব।
ব্যাটিংয়ে যৌথভাবে বাংলাদেশের শীর্ষে আছেন মুশফিকুর রহিম ও সৌম্য সরকার। সিরিজ শুরুর আগে মুশফিক ছিলেন ১৯ নম্বরে, চোটের কারণে না খেলা সৌম্য ছিলেন ১৭ নম্বরে। তবে প্রথম ম্যাচের শতকের পর সৌম্যকে ১৮-তে ঠেলে ১৭-তে উঠে এসেছিলেন মুশফিক। কিন্তু পরের দুই ম্যাচে মুশফিক বড় রান না পাওয়ায় সিরিজ শেষে আবার দুজন একই অবস্থানে (১৭তম)।
ব্যাটিংয়ে তামিম ইকবাল আছেন ২৬ নম্বরে, সাকিব আল হাসান ৩২ ও নাসির ৩৯ নম্বর অবস্থানে। আর দুই ম্যাচ খেলে ৭৬ ও ৭৩ রান করে ইমরুল কায়েস এগিয়েছেন ১৬ ধাপ। আবার ফিরেছেন সেরা একশতে (৯৮)।
বিডি-প্রতিদিন/১২ নভেম্বর, ২০১৫/মাহবুব