শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১৯, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা কুতুবদিয়া

মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, কুতুবদিয়া
অনলাইন ভার্সন
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা কুতুবদিয়া

বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা কক্সবাজারের সাগরবেষ্টিত অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি দ্বীপ উপজেলা কুতুবদিয়া। বিখ্যাত ধর্মীয় সাধক কুতুবউদ্দীনের নামানুসারে এই দ্বীপের নামকরণ করা হয়। দ্বীপের নৈসর্গিক সৌন্দর্য যেন হাতছানি দিয়ে ডাকছে ভ্রমণপিপাসু পর্যটকদের। চোখ জুড়ানো বিস্তৃত সমুদ্র সৈকতে বিশাল বঙ্গোপসাগরের নীল জলরাশির বিরামহীন আছড়েপড়া ঢেউয়ে যেন বিমোহিত হয় মনপ্রাণ। 

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যেন দ্বীপের প্রতিটি কোনায় কোনায়। দ্বীপের সর্ব দক্ষিণে বাইন, কেওড়া, পশ্চিমে ঝাউগাছের বাগানে গেলে যেন মনে হয় সুন্দরবনের কোনো একটা অংশে বিচরণ করছি। আর উত্তরে বাতিঘর দেখতে যেমন চোখ ধাঁধানো দৃশ্য, ঠিক তেমনি রাতের বেলা বিশাল সাগরের বুকজুড়ে নাবিকের দিক নির্দেশনায় উঁকি দিয়ে যায় অভিরাম আলোর খেলা।

দ্বীপের অবিচ্ছিন্ন প্রায় ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ সমুদ্রসৈকত, যা পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার সৈকতের আদলে গড়া। স্বল্প খরচে মনোরম পরিবেশে উত্তম ভ্রমণ পিপাসুদের পিপাসা মেটানোর সবচেয়ে ভালো সুযোগ এই দ্বীপ। একদিকে যেমন কক্সবাজারের স্বাদ নেয়া যায় অপরদিকে সেন্টমার্টিন ভ্রমণের স্বাদ মিলবে পর্যটকদের একই জায়গায়। জীব বৈচিত্র্যময় দ্বীপের সমুদ্রসৈকতে রয়েছে লাল কাঁকড়া, সামুদ্রিক কাছিম, শামুক, ঝিঁনুক, গাঙচিল, বক, মাছরাঙা ও সমুদ্রের বিভিন্ন প্রজাতির মাছসহ বহু প্রজাতির চেনা অচেনা প্রাণী। তুলনামূলক পরিচ্ছন্ন ও কোলাহলমুক্ত বালুকাময় এ সমুদ্রসৈকত যেকোনো ভ্রমণবিলাসীর মনকে আকর্ষণ করতে সক্ষম হবে।

দ্বীপের উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থানের মধ্যে রয়েছে ঝাউবেষ্টিত ২২ কিমি সমুদ্রসৈকত, বায়ুবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র, পশ্চিমে জেগে ওঠা নতুন চর (মায়াদ্বীপ), দেশে স্থাপিত প্রথম বাতিঘর, দক্ষিণ চট্টগ্রামের বিখ্যাত সাধক শাহ আবদুল মালেক (রহ.)-এর মাজার, প্রাচীন স্থাপত্যের নিদর্শন কালারমার মসজিদ, শুঁটকি মহালে অর্গানিক শুঁটকি উৎপাদন, মাঠ থেকে সরাসরি লবণ উৎপাদনের দৃশ্য, সৈকতের সারি সারি ঝাউগাছ, সিটিজেন পার্ক, কুতুবদিয়া চ্যানেলসহ আরও অনেক অদেখা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য।

সদর ইউনিয়ন বড়ঘোপের ঠিক পশ্চিম পার্শ্বে সমুদ্রসৈকত সংলগ্ন রয়েছে সিটিজেন পার্ক, যেখানে রয়েছে পর্যটকদের বসে বিশ্রামের জন্য স্থায়ী ব্যবস্থা। পার্কে পর্যটকরা বসে বিশ্রামের সঙ্গে সঙ্গে উপভোগ করতে পারবে বেলাভূমিজুড়ে বঙ্গোপসাগরের নীল জলরাশির অভিরাম আছড়ে পড়ার অনাবিল সৌন্দর্য। সাগরের বুক ছুঁয়ে বহমান মুক্ত মৃদু বাতাসে ঝাউগাছের সারিতে হাঁটতে হাঁটতে হারিয়ে যাই স্বর্গীয় পরিবেশে। সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তও দেখা যায় কুতুবদিয়ার সৈকত থেকে। অগণিত গাঙচিল সমুদ্রপৃষ্ঠ ও বাতাসে ভেসে বেড়ায় মুক্ত ডানা মেলে।

ব্যস্ত জেলেরা পাড়ি দিচ্ছে নৌকা নিয়ে বঙ্গোপসাগরের গর্ভে মৎস্য আহরণের নিমিত্তে, ফিরে আসে মুখ ভরা হাসি আর জালভর্তি মাছ নিয়ে, সেটাও সরাসরি দেখার সুযোগ মিলবে কুতুবদিয়ার সৈকতে। সমুদ্র কিনারায় সৈকতের ধার ধরে উত্তরে অগ্রসর হলেই দেখা মিলবে ঐতিহাসিক বাতিঘরের আর সৈকতের ধার ধরে দক্ষিণে অগ্রসর হলেই দেখতে পাবেন বায়ুবিদ্যুৎ প্রকল্পের। এছাড়া যেকোনো গাড়িযোগে উভয় স্থানে যাওয়া যায় খুব সহজেই।

মাঠে গিয়ে দেখা মিলবে দেশের বৃহত্তম লবণ উৎপাদন শিল্পে সরাসরি লবণ উৎপাদনের দৃশ্য। মৌসুমি ফসলের ক্ষেতে দেখা মিলবে টাটকা মৌসুমি ফল ও সবজির। দেখা মিলবে শুঁটকি মহালজুড়ে ব্যস্ত জেলেদের অর্গানিক শুঁটকি উৎপাদনের মহাকর্মযজ্ঞ। বড় বড় পাখার ঘূর্ণনের ভনভন শব্দ যেন জানান দিচ্ছে দেশের সর্ববৃহৎ বায়ুবিদ্যুৎ প্রকল্পের উপস্থিতি। বনভোজনের জন্য এমন সুন্দর ও নিরাপদ স্থান আর হয় না। কুতুবদিয়ার অতিথিপরায়ণ ও ভদ্র স্বভাবের মানুষগুলোর আতিথেয়তায় মুগ্ধ না হয়ে উপায় নেই।

দক্ষিণ চট্টগ্রামের বিখ্যাত সাধক আবদুল মালেক শাহর মাজারে বহু যুগ আগে থেকেই রয়েছে দেশের নানা প্রান্ত থেকে ভক্তদের নিয়মিত আনাগোনা। মাজারে রয়েছে আগত ভক্তদের বিনা মূল্যে থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা। রয়েছে সাধক আবদুল মালেক শাহর কবর জেয়ারতের মাধ্যমে ধর্মীয় পরিতৃপ্তি লাভের সুযোগ।

প্রাচীনকাল থেকে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরে দেশি-বিদেশি বাণিজ্যিক জাহাজ চলাচলের সমস্যা নিরসনে সবচেয়ে প্রাচীন ও দেশের প্রথম বাতিঘর স্থাপিত হয় এ কুতুবদিয়ায়। বাতিঘরের বিচ্ছুরিত আলো ২৫-৩৫ কিমি গভীর সমুদ্র থেকে দেখা যায়। বাতিঘরের নির্মাণকাল ১৮৪৬ সাল এবং ঘূর্ণায়মান বাতি স্থাপিত হয় ১৮৯২ সালে।

দীর্ঘদিন ধরে কুতুবদিয়া দ্বীপের গঠন প্রক্রিয়া শুরু হলেও এ দ্বীপ সমুদ্র বক্ষ থেকে জেগে উঠে চতুর্দশ শতাব্দীর শেষের দিকে। ধারণা করা হয়, পঞ্চদশ শতাব্দীর শেষের দিকে এ দ্বীপে মানুষের পদচারণা। হযরত কুতুবুদ্দীন নামে এক কামেল ব্যক্তি আলী আকবর, আলী ফকির, এক হাতিয়াসহ কিছু সঙ্গী নিয়ে মগ পর্তুগিজদের বিতাড়িত করে এ দ্বীপে আস্তানা স্থাপন করেন।

জরিপ করে দেখা যায়, আনোয়ারা, বাঁশখালী, সাতকানিয়া, পটিয়া, চকরিয়া অঞ্চল থেকে অধিকাংশ আদিপুরুষের আগমন। নির্যাতিত মুসলমানেরা কুতুবুদ্দীনের প্রতি শ্রদ্ধান্তরে কুতুবুদ্দীনের নামানুসারে এ দ্বীপের নামকরণ করেন কুতুবুদ্দীনের দিয়া, যা পরবর্তীতে কুতুবদিয়া নামে স্বীকৃতি লাভ করে। পরবর্তীতে বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন এসে এই দ্বীপে বসবাস শুরু করে। এই দ্বীপের বয়স ৬০০ বছর পেরিয়ে গেছে। এই দ্বীপের আয়তন প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ কমে গেছে এবং এখনও সাগরের ঢেউয়ের প্রভাবে ভেঙে সমুদ্রে পরিণত হচ্ছে সৌন্দর্যের লীলাভূমি কুতুবদিয়া দ্বীপটি।

বাংলাদেশের যেকোনো জায়গা থেকে কুতুবদিয়ায় আসার সহজ উপায় হচ্ছে

দূরপাল্লার যে কোনো গাড়িতে করে চট্টগ্রামে এসে নতুন চাঁদগাঁও থানার মোড় ও তৃতীয় কর্ণফুলী সেতুর গোড়া থেকে বাসযোগে (এস আলম ও সানলাইন) বাঁশখালী হয়ে পেকুয়ার মগনামা ঘাটে আসতে হবে কিংবা সিএনজি চালিত ট্যাক্সি অথবা রিজার্ভ যে কোনো গাড়ি নিয়ে একই পথে ঘাটে পৌঁছাতে পারবে। ঘাট থেকে নৌকা যোগে (ডেনিশ বোট) ২৫-৩০ মিনিটের স্বল্প দৈর্ঘ্যরে দূরত্বে কুতুবদিয়া চ্যানেল পাড়ি দিয়ে কুতুবদিয়ার বড়ঘোপ ঘাট ও দরবার ঘাটে নামতে পারবে অনায়াসে। একই পথে স্পিডবোটযোগে ৬-৮ মিনিটেও দ্বীপে পা রাখতে পারবে। বিশেষ করে শীত মৌসুমে চ্যানেলের পরিবেশ শান্ত থাকে, এ সময় চ্যানেল পাড়ি দেয়ার যাত্রাটি বিশেষভাবে উপভোগ্য ও তুলনামূলক নিরাপদ হয়ে থাকে। বড়ঘোপ ঘাট থেকে অটোরিকশা, টমটম, ট্যাক্সি কিংবা মোটরসাইকেলযোগে সহজে যাওয়া যায় কুতুবদিয়ার যে কোনো প্রান্তে। গাড়িচালকের কাছ থেকেই পর্যটক সহজে পেতে পারেন দর্শনীয় স্থানগুলোয় যাওয়ার দিকনির্দেশনা।

রাত যাপনের জন্য কুতুবদিয়ে রয়েছে বিভিন্ন মানের পর্যাপ্ত ও মানসম্মত হোটেল। খাবার হোটেলে সুলভে পাওয়া যায় টাটকা সবজি ও সুস্বাদু সামুদ্রিক সবরকমের মাছ। খাওয়ার খরচ অন্য সব পর্যটন এলাকার তুলনায় অবিশ্বাস্য কম। কুতুবদিয়ার এই সম্ভাবনাময় পর্যটন শিল্পকে আরও উন্নত করতে সরকারের বিশেষ পরিকল্পনা ও ব্যক্তিগত পর্যায়ে উদ্যোগ নিলে কুতুবদিয়া দ্বীপ দেশের অন্যতম পর্যটন স্পটে পরিণত হবে।


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
বর্ষবরণ, কুয়াকাটায় পর্যটকের ভিড়
বর্ষবরণ, কুয়াকাটায় পর্যটকের ভিড়
আগামী দশকে বিশ্বব্যাপী ৪৬ কোটি নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে পর্যটন খাত
আগামী দশকে বিশ্বব্যাপী ৪৬ কোটি নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে পর্যটন খাত
অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি কুয়াকাটা, ভ্রমণ গাইড
অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি কুয়াকাটা, ভ্রমণ গাইড
ঈদের ছুটিতে পর্যটকের ঢল কুতুবদিয়ার সমুদ্র সৈকতে
ঈদের ছুটিতে পর্যটকের ঢল কুতুবদিয়ার সমুদ্র সৈকতে
বগুড়ায় প্রেম যমুনা ঘাট হতে পারে
রাজস্ব আয়ের সম্ভাবনার খাত
বগুড়ায় প্রেম যমুনা ঘাট হতে পারে রাজস্ব আয়ের সম্ভাবনার খাত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
পর্যটক বরণে প্রস্তুত কক্সবাজার, ‘গলাকাটা’ ব্যবসায় সতর্ক প্রশাসন
পর্যটক বরণে প্রস্তুত কক্সবাজার, ‘গলাকাটা’ ব্যবসায় সতর্ক প্রশাসন
পর্যটক বরণে প্রস্তুত সুন্দরবন-ষাটগম্বুজ
পর্যটক বরণে প্রস্তুত সুন্দরবন-ষাটগম্বুজ
ঈদের ছুটিতে পর্যটক টানতে প্রস্তুত ‘সাগরকন্যা’ কুয়াকাটা
ঈদের ছুটিতে পর্যটক টানতে প্রস্তুত ‘সাগরকন্যা’ কুয়াকাটা
ঈদে তাজহাট জমিদার বাড়িতে নামবে দর্শনার্থীর ঢল
ঈদে তাজহাট জমিদার বাড়িতে নামবে দর্শনার্থীর ঢল
দুই দিন বন্ধ থাকবে শালবন বিহার ও ময়নামতি জাদুঘর
দুই দিন বন্ধ থাকবে শালবন বিহার ও ময়নামতি জাদুঘর
সর্বশেষ খবর
শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার
শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি
জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি

৩৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা