শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০১৪

নতুনত্বে সফল টলিউড : ব্যর্থতায় ঢালিউড

আলাউদ্দ&
প্রিন্ট ভার্সন
নতুনত্বে সফল টলিউড : ব্যর্থতায় ঢালিউড

নির্মাণ, প্রযুক্তি, অভিনয়শিল্পী, গল্প, গান, লোকেশনসহ সব ক্ষেত্রে নতুনত্ব এনে সফল হয়েছে কলকাতার চলচ্চিত্রশিল্প। আর এ ক্ষেত্রে এখনো ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে ঢালিউড। অথচ একসময় টালিগঞ্জ আমাদের চলচ্চিত্রের তুলনায় অনেক পিছিয়ে ছিল। সময়ের চাহিদা পূরণ করে ঘুরে দাঁড়িয়েছে কলকাতার মৃতপ্রায় চলচ্চিত্রশিল্প। ক্ষোভের সঙ্গে এ কথা জানিয়ে নায়করাজ রাজ্জাক বলেন, একইভাবে ঢালিউডেরও পুনর্জাগরণ সম্ভব। এর জন্য প্রয়োজন সদিচ্ছা ও আগ্রহ। সরকারি সহযোগিতার কোনো প্রয়োজন নেই।

চলচ্চিত্র বোদ্ধাদের মতে, আঠার শতকের শেষভাগে কলকাতায় চলচ্চিত্রের যাত্রা শুরু। তবে টলিউডের চলচ্চিত্র সফলতা পায় ১৯৫০ সালের পর। ওই সময়ে মহানায়ক উত্তম কুমারের চলচ্চিত্রে আগমন। কিন্তু ১৯৮০ সালে উত্তম কুমারের মৃত্যুর কারণে কলকাতার চলচ্চিত্র থমকে যায়। বলতে গেলে মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয় টালিগঞ্জ। এর অন্য একটি কারণও ছিল। গল্প ও নির্মাণে পরিবর্তন না আসা।

১৯৮৫ সালে এ ক্ষেত্রে নতুনত্ব এনে চলচ্চিত্রকে আবার জাগিয়ে তোলেন নির্মাতা অঞ্জন চৌধুরী ও অভিনেতা রঞ্জিত মলি্লক। ওই বছর মুক্তি পায় এই নির্মাতার নির্মাণে রঞ্জিত মলি্লকের অভিনয়ে পারিবারিক অ্যাকশন-ধাঁচের চলচ্চিত্র 'শত্রু'। সব ক্ষেত্রে নতুনত্বের সুবাদে দর্শক চলচ্চিত্রটি লুফে নেয়। নির্মাতা ও অভিনেতা রঞ্জিত মলি্লকের হাত ধরে শুরু হয় টালিউডের নবযাত্রা। রঞ্জিত মলি্লকের সঙ্গে যুক্ত হন প্রসেনজিৎ, তাপস পাল, শতাব্দী রায়, দেবশ্রীর মতো অভিনয়শিল্পীরা। সময়নির্ভর গল্প, নির্মাণ আর অভিনয়ের ফলে এ যাত্রা অব্যাহত থাকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত। এ সময়ে বিশ্বের চলচ্চিত্র নির্মাণে যুক্ত হয় নতুন প্রযুক্তি। ডলবি ডিজিটাল সাউন্ডনির্ভর চলচ্চিত্র নির্মাণ হতে থাকে হলিউডের মতো বলিউডেও। ফলে ৩৫ মিলিমিটারের ছবি ও মনো পদ্ধতির শব্দ এবং একই ধাঁচের গল্পের কারণে আবারও মুখ থুবড়ে পড়ে টালিগঞ্জ। চলচ্চিত্র নির্মাণ নেই, প্রেক্ষাগৃহ বন্ধ হওয়ার মধ্য দিয়ে হতাশার অন্ধকারে নিমজ্জিত হয় কলকাতার চলচ্চিত্র শিল্প।

এ অবস্থার উন্নয়নে ১৯৯৮ সালে ঢাকার চলচ্চিত্র নির্মাতা স্বপন সাহা কলকাতায় যান। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে অর্থলগি্নকারক জোগাড় করে ১২-১৩ লাখ টাকায় চলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু করেন তিনি। শুরুতেই ঢাকার সফল চলচ্চিত্রগুলোর রিমেক করেন সেখানে। এতে গল্প ও নির্মাণে নতুনত্ব পেয়ে আবার প্রেক্ষাগৃহে দর্শক জোয়ার আসে। নতুন গল্পের পাশাপাশি ঋতুপর্ণার মতো বেশ কয়েকজন নতুন অভিনয়শিল্পীও উপহার দেন তিনি। একপর্যায়ে স্বপন সাহার সঙ্গে যোগ দিলেন রবি কিনাগি, হরনাথ চক্রবর্তীর মতো দক্ষ নির্মাতারা। তারা মাদ্রাজ ও মুম্বাই চলচ্চিত্রের অনুকরণে চলচ্চিত্র নির্মাণ করে সফল হন।

এ সময় ১৬ মিলিমিটারে চিত্র গ্রহণ করে তা ৩৫ মিলিমিটারে ব্লোআপ করা হতো। পরে প্রযুক্তির উন্নয়ন ঘটিয়ে কলকাতায় সিনেমাস্কোপ পদ্ধতির প্রচলন হয়। কিন্তু এতেও স্থায়ী কোনো ফল পাওয়া যায়নি। ২০০০ সালের মধ্যেই আবার ঝিমিয়ে পড়ল টলিউড। শুরু হয় ভিডিও পাইরেসির কালো থাবা। নির্মাণে ডিজিটাল পদ্ধতির অভাব ছিল। এ দুটি বিষয়ের প্রতি মনোনিবেশ করে কলকাতার চলচ্চিত্রকে পুনরুদ্ধারে তখন এগিয়ে আসে অশোক ধানুকার 'ধানুকা ব্রাদার্স' ও শ্রীকান্ত মেহেতার 'শ্রী ভেঙ্কটেশ ফিল্মস'। প্রতিষ্ঠান দুটি নিজ খরচে কলকাতার প্রেক্ষাগৃহগুলোকে ডিজিটাল পদ্ধতির আওতায় নিয়ে আসে। ডিজিটাল করতে গিয়ে প্রতি প্রেক্ষাগৃহে ব্যয় হয় ৫০ লাখ টাকা। এতে প্রেক্ষাগৃহ মালিকদের সঙ্গে দুটি শর্তে তাদের চুক্তি হয়। প্রথমত. মাসে ২০ হাজার টাকা করে দিতে হবে। দ্বিতীয়ত. এ দুই প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের বাইরে অন্য কারও চলচ্চিত্র প্রদর্শন করা যাবে না। যদি প্রদর্শন করতে হয় তবে তাদের এ দুই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেই তা করতে হবে। চলচ্চিত্র নির্মাণ ও প্রদর্শন ডিজিটাল প্রযুক্তির আওতায় আনার ফলে চলচ্চিত্র নির্মাণে ব্যয় অর্ধেকেরও নিচে নেমে আসে। আগে যেখানে দুই থেকে তিন কোটি টাকা খরচ হতো তা কমে দাঁড়ায় ৭০-৮০ লাখে। প্রতিষ্ঠান দুটি ব্যবসার সময় নির্ধারণ করে দেয় এক মাস। এতে পাইরেসি বন্ধ হয়। অল্প সময়ে বিশাল অঙ্কের মুনাফাসহ পুঁজি ফেরত আসতে শুরু করে। তবে পাইরেসি রোধ করতে গিয়ে সরকারের সহযোগিতায় এই অপকর্মের মূল হোতারা নিশ্চিহ্ন হয়। এ দুই অবস্থান মজবুত করে প্রতিষ্ঠান দুটি মনোযোগ দেয় নতুন গল্প, শিল্পী এবং লোকেশনের দিকে। এদের হাত ধরে অভিনয়ে আসেন জিৎ, দেব, কোয়েল মলি্লক, স্বস্তিকা, শ্রাবন্তী, নুসরাত, পায়েল, শুভ্রশ্রী, সোহানসহ অনেক দক্ষ অভিনয়শিল্পী। নতুন ধারার গল্প ও নির্মাণ, লোকেশনসহ সব দিক দিয়ে এখন শুধু কলকাতা বা ভারত নয়, বিশ্বের দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছে টলিউড চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রকার রাজ্জাক, সুচন্দা, আমজাদ হোসেন, চাষী নজরুল ইসলাম, আজিজুর রহমান, ছটকু আহমেদ, মতিন রহমান, শহীদুল ইসলাম খোকন, সোহানুর রহমান সোহান, স্বপন আহমেদসহ আরও অনেক চলচ্চিত্রকারের মতে_ সদিচ্ছা ও আগ্রহ নিয়ে টলিউডের পথে এগুলে ঢালিউডের পুনর্জাগরণ সম্ভব। এ ক্ষেত্রে সরকারের মুখাপেক্ষী হওয়ারও প্রয়োজন নেই। চলচ্চিত্রশিল্পের সুদিন আমাদেরই ফিরিয়ে আনতে হবে। এই শিল্পের প্রতি শিল্পসংশ্লিষ্টদের আন্তরিকতা থাকলে ঢালিউডের সোনালি অতীত ফিরিয়ে আনা কঠিন ব্যাপার নয়।

এই বিভাগের আরও খবর
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
তৃতীয় সপ্তাহেও শো বাড়ছে ‘জংলি’র, ২৫ এপ্রিল মুক্তি পাচ্ছে বিদেশে
তৃতীয় সপ্তাহেও শো বাড়ছে ‘জংলি’র, ২৫ এপ্রিল মুক্তি পাচ্ছে বিদেশে
টানা শুটিংয়ের পরে ইতালিতে এক মাসের ছুটিতে প্রভাস
টানা শুটিংয়ের পরে ইতালিতে এক মাসের ছুটিতে প্রভাস
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা ইবনে মিজান
নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন
সামান্থার আক্ষেপ!
সামান্থার আক্ষেপ!
নিখোঁজের তিন মাস পর মরদেহ মিলল জনপ্রিয় জাপানি অভিনেতার
নিখোঁজের তিন মাস পর মরদেহ মিলল জনপ্রিয় জাপানি অভিনেতার
আবার ফিরছে ব্যাচেলর পয়েন্ট
আবার ফিরছে ব্যাচেলর পয়েন্ট
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
আমি শুটিং শেষে কাঁপছিলাম; কেন বললেন দিয়া মির্জা?
আমি শুটিং শেষে কাঁপছিলাম; কেন বললেন দিয়া মির্জা?
‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন ৫’ আসছে, জানালেন অমি
‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন ৫’ আসছে, জানালেন অমি
সর্বশেষ খবর
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা