শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১২, মঙ্গলবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২০

৪৯ বছরেও নেই মুক্তিযুদ্ধের পূর্ণাঙ্গ চলচ্চিত্র

অনলাইন ভার্সন
৪৯ বছরেও নেই মুক্তিযুদ্ধের পূর্ণাঙ্গ চলচ্চিত্র

স্বাধীন দেশে ৪৯ বছরেও নির্মিত হয়নি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক পূর্ণাঙ্গ চলচ্চিত্র। “দেশের প্রথম মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ছবি ‘ওরা ১১ জন’ মোটেও মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র নয়। এই ছবিতে মুক্তিযুদ্ধের খণ্ডচিত্র তুলে ধরা হয়েছে মাত্র। তাই এটিকে আমি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ডকুফিল্ম বলব।” বলেছেন নির্মাতা ও অভিনেতা মাসুদ পারভেজ। বিষয়টি তুলে ধরেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ

বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অসংখ্য প্রামাণ্য, স্বল্প এবং পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। চলচ্চিত্রবোদ্ধাদের মতে, এ পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধের পূর্ণাঙ্গ ও ইতিহাসভিত্তিক কোনো চলচ্চিত্র নির্মাণ হয়নি। মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক  যেসব চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে তাতে মুক্তিযুদ্ধের পূর্ণ চিত্র ফুটে ওঠেনি। খণ্ডচিত্র নিয়েই ছবিগুলো নানা আঙ্গিকে নির্মিত হয়েছে। প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা আজিজুর রহমানের কথায় ‘মুক্তিযুদ্ধের একটি বড় অংশ ভারতের সহযোগিতার বিষয়টি এ পর্যন্ত নির্মিত কোনো চলচ্চিত্রেই দেখানো হয়নি। এসব ছবিকে মোটেও মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক পূর্ণাঙ্গ চিত্র বলা যায় না।  চলচ্চিত্রবোদ্ধাদের মতে, মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক যেসব চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে তাতে মুক্তিযুদ্ধের পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস খুঁজে পাওয়া যায়নি। স্বাধীন দেশের প্রথম মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র ‘ওরা ১১ জন’-এর প্রযোজক চলচ্চিত্রকার মাসুদ পারভেজ ওরফে সোহেল রানা বলেন, ‘ওরা ১১ জন’ মোটেও চলচ্চিত্র নয়। এই ছবিতে মুক্তিযুদ্ধের খণ্ডচিত্র তুলে ধরা হয়েছে মাত্র। তাই এটিকে আমি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ডকুফিল্ম বলব।’ চলচ্চিত্র নির্মাতা  মোরশেদুল ইসলামের মতে, ‘মুক্তিযুদ্ধ মানে বিশাল পরিসর। এর ব্যাপ্তিকাল একসঙ্গে একটি  সেলুলয়েডের ফিতায় তুলে ধরা অসম্ভব। এর কারণ সীমাবদ্ধতা। চাইলেই আসল অস্ত্রশস্ত্র, সে সময়ের আবহ-পরিবেশ থেকে শুরু করে  কোনো কিছুই পাওয়া যায় না। তাছাড়া বাজেটও এক্ষেত্রে একটি বড় ফ্যাক্টর। সব মিলিয়ে মুক্তিযুদ্ধের আংশিক ঘটনা নিয়ে খণ্ডচিত্র নির্মাণ করা যায়, যাকে কোনোভাবেই পূর্ণাঙ্গ ইতিহাসভিত্তিক চলচ্চিত্র বলা যাবে না।’ চলচ্চিত্র গবেষক সাংবাদিক অনুপম হায়াৎও এ পর্যন্ত নির্মিত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক কোনো চলচ্চিত্রকে মুক্তিযুদ্ধের পূর্ণাঙ্গ চিত্র বলতে রাজি নন। তাঁর বর্ণনায়- মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে প্রথম চলচ্চিত্র তৈরি হয় ১৯৭১ সালে কলকাতায়। ওই সময় চারটি প্রামাণ্যচিত্র নির্মিত হয়। এগুলো ছিল জহির রায়হানের স্টপ জেনোসাইড, এ স্টেট ইজ বর্ন, আলমগীর কবিরের লিবারেশন ফাইটার্স ও বাবুল চৌধুরীর ইনোসেন্ট মিলিয়নস। এসব ছবি নির্মাণের উদ্দেশ্য ছিল পাকিস্তানিদের গণহত্যা সম্পর্কে বিশ্ববাসীকে অবহিত করা এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ত্বরান্বিত করা। জহির রায়হান এই চারটি প্রামাণ্যচিত্রের নামকরণ করেছিলেন ‘জাতীয় মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র’। ১৯৭২ সালে শত্রুমুক্ত পরিবেশে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বিভিন্ন ধরনের চলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু হয় নতুন উদ্যমে। সেই থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত অসংখ্য চলচ্চিত্র তৈরি হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে প্রথম কাহিনিচিত্র ওরা ১১ জন (১৯৭২) নির্মাণ করেন চাষী নজরুল ইসলাম। ওরা ১১ জনে মুক্তিযোদ্ধা গেরিলাদের বিভিন্ন অপারেশন চিত্রিত হয়েছে। ছবির নামটি প্রতীকী। মুক্তিযুদ্ধের সময় ১১টি সেক্টর এবং ১৯৬৮-৬৯ সালে ছাত্রদের ১১ দফার অনুসরণে ছবির নামকরণ করা হয়েছে। এই চিত্রে নারী নির্যাতন, মায়ের আত্মত্যাগ, কিশোর মুক্তিযোদ্ধার অংশগ্রহণ, কন্যা কর্তৃক রাজাকার পিতা হত্যার দৃশ্য রয়েছে। চাষী নজরুলের আরেকটি উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হলো সংগ্রাম (১৯৭৩)। এই ছবির কাহিনি গড়ে উঠেছে সেক্টর কমান্ডার মেজর খালেদ মোশাররফের ডায়েরি অবলম্বনে। এতে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও অন্যান্য বাহিনীর বীরত্বগাঁথা চিত্রিত হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের আরেক সার্থক চিত্রায়ন সুভাষ দত্তের অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী (১৯৭২)। কাহিনি গড়ে উঠেছে পাকিস্তানি বাহিনীর নৃশংসতার বিরুদ্ধে বাঙালিদের প্রতিরোধযুদ্ধ এবং এক ধর্ষিত নারীকে একজন অভিনেতা কর্তৃক স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ নিয়ে। প্রামাণ্যচিত্র নির্মাতা আলমগীর কবিরের প্রথম কাহিনিচিত্র ধীরে বহে মেঘনা (১৯৭৩)। এতে প্রামাণ্য ও কল্পনার মিশ্রণ ঘটেছে। যুদ্ধউত্তর পরিবেশে সামাজিক বিশৃঙ্খলা ও অবক্ষয় ধরা পড়েছে খান আতাউর রহমানের আবার  তোরা মানুষ হ (১৯৭৩) ও নারায়ণ ঘোষ মিতার আলোর মিছিল (১৯৭৪) চিত্রে। মুক্তিযুদ্ধের যে চলচ্চিত্রটির চিত্রভাষা মানবিকতা ও কাব্যিক ব্যঞ্জনায় মূর্ত হয়ে উঠেছে, সেটি হলো হারুনর রশীদের মেঘের অনেক রং (১৯৭৬)। এই চিত্রে রয়েছে যুদ্ধের সময় রুমা নামের এক ডাক্তারের স্ত্রী ধর্ষণের পর সন্তানসহ কীভাবে কষ্টের শিকার হয় তার মর্মস্পর্শী বর্ণনা। একই পরিচালকের আরেকটি ছবি আমরা তোমাদের ভুলব না (১৯৯০) আবর্তিত হয়েছে মতলব নামের এক কিশোর মুক্তিযোদ্ধার আত্মত্যাগের কাহিনি নিয়ে। মুক্তিযোদ্ধা নাসিরউদ্দীন ইউসুফ চলচ্চিত্রায়ণ করেছেন একাত্তরের যিশু (১৯৯৩) এবং গেরিলা (২০১১)। দুটো চিত্রই বাস্তবতা ও শিল্পবোধে সমৃদ্ধ হলেও প্রকৃতপক্ষে মুক্তিযুদ্ধের খণ্ডচিত্র মাত্র। সাহিত্যিক, নাট্যকার হুমায়ূন আহমেদের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক আগুনের পরশমণি (১৯৯৫) আবর্তিত হয়েছে ঢাকা শহরের রুদ্ধ পরিবেশে একটি পরিবারের আতঙ্ক এবং বদি নামের এক গেরিলার অপারেশন ও শহীদ হওয়ার ঘটনা নিয়ে। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে প্রথম স্বল্পদৈর্ঘ্য চিত্র আগামী (১৯৮৪) নির্মাণ করেন মোরশেদুল ইসলাম। তিনি পরে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র আমার বন্ধু রাশেদ (২০১১) ও অনিল বাগচীর একদিন (২০১৫) নির্মাণ করেন। তাঁর তিনটি চলচ্চিত্রই মুক্তিযুদ্ধের হৃদয়গ্রাহী খণ্ড দলিল। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে একেবারে আলাদা ধরনের প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ করেন তারেক মাসুদ মুক্তির গান (১৯৯৫) এ। এই চিত্রে মুক্তিযুদ্ধের সময় একটি ভ্রাম্যমাণ গানের দলের কার্যক্রম সার্থকতার সঙ্গে তুলে ধরা হয়েছে। তানভীর মোকাম্মেলের পূর্ণদৈর্ঘ্য চিত্র নদীর নাম মধুমতী (১৯৯৬) এবং তৌকীর আহমদের জয়যাত্রা (২০০৫) মুক্তিযুদ্ধের আলোচিত ছবি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে একটি নারীবাদী চলচ্চিত্র হচ্ছে শামীম আখতারের ইতিহাস কন্যা (১৯৯৯)। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আরও কটি আলোচিত খণ্ডচিত্র নির্মিত হয়েছে- যেমন বাপজানের বায়োস্কোপ, লাল-সবুজের দীপাবলি (প্রামাণ্য), ১৯৭১ (প্রামাণ্য), প্রত্যাবর্তন (স্বল্পদৈর্ঘ্য) ইত্যাদি। বাণিজ্যিক ধারার নির্মাতারা এখন মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণে তেমন আগ্রহ দেখান না। বড়জোর প্রসঙ্গক্রমে হালকাভাবে মুক্তিযুদ্ধের সময়কে টেনে আনেন। এর কারণ সম্পর্কে চলচ্চিত্র নির্মাতা শাহ আলম কিরণের বক্তব্য হলো- ‘আমাদের এখানে রাজনীতিকীকরণ খুব বেশি। যে যখন ক্ষমতায় থাকে সে তখন নিজেদের সম্পৃক্ততাকে দেখানোর চেষ্টা করে।  যেমন- আমাদের দেশে একটা ওপেন বিতর্ক হচ্ছে স্বাধীনতার ঘোষণাকে দিয়েছে। এসব মতবিভেদ, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের আর বিপক্ষের শক্তির বিতর্কে পরিচালকরা জড়াতে চান না। মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ছবি নির্মাণ কম হওয়ার এটিও বড় একটি কারণ। এমন অভিযোগও রয়েছে যে, চলমান  কোনো সরকারের সময় মতাদর্শের ভিন্নতা হলে সেই মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সিনেমা সেন্সর বোর্ড থেকে ছাড় পায় না। চলচ্চিত্র গবেষক অনুপম হায়াতের কথায়, মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র নির্মাণে গল্প বলার জন্য যে  মেধা দরকার, গবেষণা দরকার, ফুটেজ ব্যবহারের দক্ষতা দরকার- আমাদের মেইনস্ট্রিম নির্মাতাদের অনেকেরই তা নেই। ১৯৭২ সালে তৈরি বাংলাদেশের প্রথম মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ছবি ওরা ১১ জন। তার একটি দৃশ্যে ব্যবহৃত হয়েছিল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়কার আসল একটি ফুটেজ। কিন্তু সেই ফুটেজটিই ঘুরেফিরে এখনো ব্যবহার করা হয়। বাণিজ্যিক নির্মাতারা কেন এমন ছবিতে অর্থ ব্যয় করেন না এমন প্রশ্নে চিত্রপরিচালক সোহানুর রহমান সোহান বলছেন, বিনিয়োগকৃত অর্থ ফেরত না আসার শঙ্কায় বাণিজ্যিক নির্মাতারা মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কাজ করেন না। যে টাকায় এখানে সিনেমা হয় তা দিয়ে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সিনেমা হয় না। যাঁরা সিনেমা বানান তাঁরা ব্যবসার জন্য তা করেন। যদি টাকা লগ্নি করে তা  ফেরত না আসে তাহলে টাকা কেন খরচ করবে।

বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র তৈরি হয়েছে অর্ধশতের মতো। এর বাইরে রয়েছে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক কিছু স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। কিন্তু সরাসরি মুক্তিযুদ্ধের সময়কার গুরুত্বপূর্ণ কোনো গেরিলা অভিযান, সে সময়ের নানা রাজনৈতিক ঘটনা, এর আগে ও পরের রাজনীতির পটভূমি- এর কোনোটিই মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক এসব চলচ্চিত্রে প্রকৃতঅর্থে ফুটে ওঠেনি।  যেমনটা দেখা যায় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে তৈরি পশ্চিমা অনেক ছবিতে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে এখনো ইউরোপ-আমেরিকায় সাড়া জাগানো সব চলচ্চিত্র তৈরি হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
তৃতীয় সপ্তাহেও শো বাড়ছে ‘জংলি’র, ২৫ এপ্রিল মুক্তি পাচ্ছে বিদেশে
তৃতীয় সপ্তাহেও শো বাড়ছে ‘জংলি’র, ২৫ এপ্রিল মুক্তি পাচ্ছে বিদেশে
টানা শুটিংয়ের পরে ইতালিতে এক মাসের ছুটিতে প্রভাস
টানা শুটিংয়ের পরে ইতালিতে এক মাসের ছুটিতে প্রভাস
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা ইবনে মিজান
নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন
সামান্থার আক্ষেপ!
সামান্থার আক্ষেপ!
নিখোঁজের তিন মাস পর মরদেহ মিলল জনপ্রিয় জাপানি অভিনেতার
নিখোঁজের তিন মাস পর মরদেহ মিলল জনপ্রিয় জাপানি অভিনেতার
আবার ফিরছে ব্যাচেলর পয়েন্ট
আবার ফিরছে ব্যাচেলর পয়েন্ট
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
আমি শুটিং শেষে কাঁপছিলাম; কেন বললেন দিয়া মির্জা?
আমি শুটিং শেষে কাঁপছিলাম; কেন বললেন দিয়া মির্জা?
‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন ৫’ আসছে, জানালেন অমি
‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন ৫’ আসছে, জানালেন অমি
সর্বশেষ খবর
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা