বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সমিতির নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদকের পদ নিয়ে আইনি লড়াইয়ে নামেন জায়েদ খান ও নিপুণ আক্তার। সম্প্রতি দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জায়েদ বলেছেন, ‘বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন। আদালত খুলবে ১৬ তারিখ। তারপর হয়তো এটার চূড়ান্ত রায় আসবে। সেটা না জেনেই মেয়েটা (নিপুণ) লজ্জাহীন, নিজের প্রতি পারসোনালিটিলেস করে প্রতিদিন অফিসে (এফডিসিতে শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে) যাচ্ছে, নিজেকে সেক্রেটারি দাবি করছে, (সাধারণ সম্পাদকের) চেয়ারে বসছে। আবার তার সাথের কিছু লোক তাকে সেক্রেটারি হিসেবে স্ট্যাটাস (সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে) দিচ্ছে। এরকম লজ্জাকর পরিস্থিতি আমি চলচ্চিত্রের ইতিহাসে দেখিনি’।
জায়েদ আরও বলেছেন, ‘কোর্ট বলেই দিয়েছে কেউ (শিল্পী সমিতিতে) যাবে না। সে (নিপুণ) বসে বসে (শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদকের চেয়ারে) সাইন করছে, সবাইকে ফোন করছে, আসেন আমি সেক্রেটারি, চাঁদা দিয়ে যান! এসব সিনসিনারি (পরিস্থিতি) আসলে আমি সেখতে চাই না। দেখতে পারি না। আমার সাথে যায় না’।
জায়েদ অভিযোগ করে বলেন, ‘মোহাম্মদ হোসেন, সোহানুর রহমান সোহান এই দুজন মানুষ প্রচণ্ড অন্যায় করেছে শিল্পী সমিতির নির্বাচন নিয়ে। বেআইনিভাবে একজন পরাজিত প্রার্থীকে বৈধ ঘোষণা করে একজন বিজয়ী প্রার্থীকে প্রার্থিতা বাতিল করে। যা ইতিহাসে নাই’।
বিডি প্রতিদিন/ফারজানা