শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৩, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

সাক্ষাৎকার - শফিক রেহমান

ভালোবাসা আছে বলেই পৃথিবী টিকে আছে

শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
ভালোবাসা আছে বলেই পৃথিবী টিকে আছে

বিশিষ্ট কলামিস্ট, সম্পাদক ও বাংলাদেশে ভালোবাসা দিবসের প্রবর্তক শফিক রেহমান। তিনি বললেন, এবার ভালোবাসা দিবসে আমার এটাই কামনা, এদিনটাতে অন্তত দেশের সব মানুষ হিংসাবিদ্বেষ ভুলে গিয়ে সবাই সবাইকে ভালোবাসবে। একে অপরকে আজ শুধু ভালোবাসার কথা বলবে। দেশে শান্তি, ভালোবাসা, অহিংস পরিবেশ বিরাজ করুক এবং এটা সম্ভব। আর আমরা একটা সুন্দর জীবনে যেন এগিয়ে যেতে পারি। সবাইকে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা। আজ ১৪ ফেব্রুয়ারি। বিশ্ব ভালোবাসা দিবস- ভ্যালেন্টাইনস ডে। আমাদের দেশে দিবসটির প্রবর্তন করেছিলেন শফিক রেহমান। তাঁর প্রবর্তিত দিবসটি পালনের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের মানুষের কাছে আজ ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে ভালোবাসা দিবস। দিনটি উপলক্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় বিশিষ্ট সাংবাদিক শফিক রেহমান বলেন, আমাদের জন্মটাও এই ভালোবাসার কারণেই। আর ভালোবাসা আছে বলেই পৃথিবীটা টিকে আছে। তিনি বলেন, অনেক সংঘাত, হিংসা, বিদ্বেষ ও অনেক দুর্দশার মাঝে অন্তত একটি দিন আমরা শান্তি, ভালোবাসা বিনিময় আর আনন্দে কাটাই। অসুবিধা কোথায়? এদিনে যুবক-যুবতী, তরুণ-তরুণী, বাবা-মা, ভাইবোন, বিশেষ করে প্রবীণদের প্রতি আরও যত্নবান হই। সবাইকে ভালোবেসে দিনটি কাটানোর প্রবৃত্তি তৈরি হোক সবার মাঝে।   

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভালোবাসা দিবস পালনের চর্চা আপনিই বাংলাদেশে প্রথম চালু করেছিলেন? আজ ভালোবাসা দিবস, এ সম্পর্কে আপনার মন্তব্য কী?

শফিক রেহমান : প্রচলনটা আমি করেছিলাম, এটা ঠিক। কিন্তু এটা তো আমি একা একা বাস্তবায়ন করিনি। এই যে ধরুন, আপনি কাগজে কাজ করেন, এটা কি আপনি একা একা করতে পারেন? এটা মালিক, সম্পাদক, নিউজ এডিটর, রিপোর্টার, সহসম্পাদক, প্রুফ রিডার, আইটি বিভাগ থেকে শুরু করে সবাই মিলেই কাজটা করতে হয়। তারপরে পত্রিকাটা বের হয়। কাজেই এটা বলা ঠিক হবে না যে, কাজটা শুধু আমি একাই করেছি। একা করা সম্ভব না। সবকিছুই সম্মিলিতভাবে হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : কী উদ্দেশ্যে আপনি এই দিবসের প্রবর্তন করেছিলেন?

শফিক রেহমান : আমি প্রথমে আমার সহকর্মীদের নিয়ে দিবসটি উদযাপন করেছিলাম। পরে দেশবাসী এর সঙ্গে যোগ দিয়েছে। এটা আমার মাথায় প্রথমে এসেছিল এজন্য, এখনো দেখেন বাংলাদেশের ভিতরে মানুষের মধ্যে সংঘাত, হিংসাবিদ্বেষ, দ্বন্দ্ব অনেক আছে। এ অবস্থায় আমি মনে করেছিলাম যে এমন একটা দিবস আমাদের থাকা দরকার, যেখান মানুষ শান্তি, প্রেম ভালোবাসার কথা প্রচার করবে। প্রেম আর ভালোবাসা যদি না থাক, তাহলে আপনিও থাকতেন না। আমিও থাকতাম না। প্রাণী হিসেবে, মানুষ হিসেবে মানুষের মাঝে প্রেম ভালোবাসা আছে বলেই কিন্তু যুগে যুগে নতুন মানুষ জন্মগ্রহণ করছে। মানুষমাত্রই একজন আরেকজনের। একটা ছেলে একটা মেয়ের একটু হাত ধরতে চায়। জানাতে চায়, আই ওয়ান্ট টু হোল্ড ইউর হ্যান্ড। একটু ছোঁয়া চায়। মাঝে মাঝে বলে প্রাণে তোমার পরশখানি দিও। ভালোবাসা আছে বলেই কিন্তু পৃথিবীটা এখনো টিকে আছে। অন্য অনেক প্রাণী হয়তো চলে গেছে, কিন্তু আমরা এখনো টিকে আছি। তা ছাড়া এই দিবসটার পেছনে রক্তের কোনো সম্পর্ক নাই। বাংলাদেশের অন্য যে কোনো দিবসের পেছনে কিন্তু রক্তের সম্পর্ক আছে। সেটা স্বাধীনতা দিবসই হোক, বিজয় দিবসই হোক কিংবা ভাষা দিবসই হোক। মুসলমান, খ্রিস্টান, বৌদ্ধসহ বিভিন্ন ধর্মের মানুষ আলাদা আলাদা তাদের নববর্ষ পালন করে থাকে। নববর্ষ পালনের মতো এটাও একটা ডিফারেন্ট। জাতি-ধর্মনির্বিশেষে দিবসগুলো পালন করে থাকে। অন্যান্য দেশে এই দিবসটি সাধারণত প্রেমিক-প্রেমিকা অথবা স্বামী-স্ত্রীরা পালন করে থাকে। কিন্তু আমি চেষ্টা করলাম, মাবা-মায়ের সঙ্গে, নাতি-নাতনিদের সঙ্গে দাদা-দাদির, পাবলিকের সঙ্গে পুলিশের, ভাড়াটের সঙ্গে বাড়িওয়ালার- এদের একে অপরের সঙ্গে যদি ভালোবাসর সম্পর্ক থাকে, তাহলে এ দেশের মানুষ সহনশীল, ধৈর্যশীল ও শান্তিপূর্ণভাবে পরস্পর বসবাস করতে পারবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এটা পালন করা কেন প্রয়োজন বলে মনে করেন?

শফিক রেহমান : এটা খুব প্রয়োজন। নয়তো রাষ্ট্রীয় কাঠামো দেশের ভিত্তি কিন্তু নড়ে যাবে। যেটা অল রেডি নড়ছে। এজন্যই ভালোবাসা দিবসের প্রয়োজন উপলব্ধি করে এটাকে সর্বস্তরে ছড়িয়ে দিতে চেয়েছি। এদিন আমি দেশের তরুণ-তরুণীদের কাছে আশা করি, তারা যেন বাপ-মা, দাদা-দাদি, নানা-নানি; বিশেষ করে প্রবীণ যাঁরা আছেন, তাঁদের অন্তত এক কাপ চা করে খাওয়াক। তাঁদের গিয়ে বলুক- কী চাও তুমি। তোমার জন্য আজকে বাড়িতে মিষ্টি নিয়ে এসেছি। এটাই তো ভালোবাসার নিদর্শন। আমি ইংল্যান্ডে দেখেছি, তারা একটা কার্ড দেয় একে অপরকে। ভিউকার্ড দেয়। এর মাধ্যমে তারা একে অপরকে ভালোবাসা নিবেদন করে। পারস্পরিক সম্প্রীতি, সহিষ্ণুতা, কাছে থাকার যে প্রবৃত্তি, এটা থাকা উচিত। এ ক্ষেত্রে কোনো জাতি ধর্মগত বৈষম্য থাকা উচিত নয়। এজন্য আমি ভালোবাসা দিবসের প্রবর্তন করি। তবে আমি ভাবতে পারিনি এটা দেশব্যাপী এত বড় রূপ নেবে। কিন্তু এটা এখন এত বিশাল বড় রূপ নিয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এই দিবস পালনের সঙ্গে ব্যবসাবাণিজ্য কিংবা মানুষের আর্থিক কোনো যোগসূত্র আছে কি না?

শফিক রেহমান : একবার যশোর শহরে ১২ কোটি টাকার গোলাপ বিক্রি হয়েছে এক দিনেই। এমনকি আমি যখন শাহবাগের দিকে যাই, তখন অনেকে আমাকে বলেছে যে আমরা জনতাম ধান, পাট, গম চাষ করে উপার্জন করা যায়। কিন্তু ফুল চাষ করে যে উপার্জন করা যায়, সেটা আমরা জানতাম না। এটা ছাড়াও আরেকটা বড় জিনিস হলো, এই দিনে রেস্টুরেন্ট ব্যবসার দিকটাও বিশাল আকার ধারণ করেছে। এই দিনে আমি রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানাব, তাঁরা যেন তরুণ-তরুণীদের ৩০ পারসেন্ট ডিসকাউন্টে খেতে দেয়। তরুণ-তরুণীদের বলব এদিন তোমরা বাইরে যাও এবং সবাই মিলে খাওয়াদাওয়া করো। এত দুঃখদুর্দশার মাঝে একটা আনন্দের দিন থাকবে না কেন? অসুবিধাটা কোথায়? তোমরা পালন করো। সবাই মিলে দিনটি পালন করুক। পত্রপত্রিকাগুলো যে এগিয়ে এসেছে দিবসটি পালনের ক্ষেত্রে, মানুষকে উৎসাহিত করছে, এজন্য আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই। সবাই সবাইকে ভালোবাসুক, এটাই আমার কামনা।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান সময়ে দেশের যে অবস্থা, তাতে মানুষ এই দিবস কতটুকু পালন করতে পারবে বলে আপনি মনে করেন?

শফিক রেহমান : সবাই তো পালন করতে চাইবে। বিশেষ করে প্রফেসর ড. ইউনূস যত দিন আছেন, তত দিন সবাই এটি নির্দ্বিধায় পালন করতে পারবে। তা ছাড়া ড. ইউনূস সাহেব একজন শিল্পমনস্ক মানুষ, তিনি এটা পালন করতে পারবেন বলে আমার মনে হয়। এই যে এখন দেশের যে অবস্থা, যে পরিবেশ, আপনি আমার সঙ্গে নির্ভয়ে কথা বলতে পারছেন। বিয়েবাড়িতে কথা বলতে পারছেন খোলামনে। মুক্ত-স্বাধীন পরিবেশে, এটা কিন্তু বিশাল একটা অর্জন। মানুষ তার ভালোবাসার কথা বলতে পারে, আই লাভ ইউ। এত দিন কিন্তু এটা বলতে পারত না মানুষ। গত ১৭ বছর কিন্তু মানুষ মুক্ত-স্বাধীনভাবে কোনো কিছু বলতে পারত না, করতে পারত না। এখন মুক্তভাবে কথা বলতে পারে সবাই।

এই বিভাগের আরও খবর
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
জোট ও ভোটের প্রস্তুতিতে পিছিয়ে নেই বামরাও
জোট ও ভোটের প্রস্তুতিতে পিছিয়ে নেই বামরাও
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা হলে রাজপথে নামব
নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা হলে রাজপথে নামব
ইতিহাসের সেরা নির্বাচন করবে এ সরকার
ইতিহাসের সেরা নির্বাচন করবে এ সরকার
টানা দ্বিতীয়বার নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
টানা দ্বিতীয়বার নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
শুনানি শুরু হতে পারে গুরুত্বপূর্ণ পাঁচ মামলার
শুনানি শুরু হতে পারে গুরুত্বপূর্ণ পাঁচ মামলার
ফ্যাসিবাদের বিচার ও সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
ফ্যাসিবাদের বিচার ও সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
ট্রাম্প-মোদি এসে কিছু করে দেবেন না
ট্রাম্প-মোদি এসে কিছু করে দেবেন না
অমীমাংসিত ইস্যুই মূল চ্যালেঞ্জ
অমীমাংসিত ইস্যুই মূল চ্যালেঞ্জ
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে