শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০২:০১, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫

সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না

শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতির ক্রান্তিকালের কান্ডারি। আমাদের জাতিগত ঐক্য ও সংহতির প্রতীক। আন্তর্জাতিকভাবে গর্ব ও গৌরবের অংশীদার। দেশের প্রতিটি সংকটে প্রচলিত কমান্ড উপেক্ষা করে গণমানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। সংকট উত্তরণের পথ দেখিয়ে দিয়েছে। ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্টে বিশ্বস্বীকৃত আমাদের সেনাবাহিনীকে নিয়ে সম্প্রতি পরিকল্পিত বিতর্ক ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।

তাদের নজিরবিহীন ইতিবাচক ভূমিকাকে সংকীর্ণ স্বার্থে প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে। পরিকল্পিত এজেন্ডা বাস্তবায়নে সেনাবাহিনীকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে বিতর্কের মুখে। অথচ বর্তমান অস্থির সময়ে দেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষা, জাতীয় ঐক্য ও সংহতি জোরদারের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে সেনাবাহিনী। দেশের স্বার্থেই তাদের বর্তমান ত্যাগী ভূমিকাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না। তাহলে সেনাবাহিনী জনহিতকর কাজে হতোদ্যম হয়ে পড়বে। আমাদের গণতন্ত্রের অভিযাত্রা ষড়যন্ত্রের চোরাবালিতে আটকা পড়ে যাবে। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী স্বৈরশাসনের পতনে যেভাবে গণমুখী ভূমিকা রাখে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে সেই ত্যাগ ও সদিচ্ছার নিরিখে।

নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের সময় স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের আনুগত্য ছেড়ে তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল নুরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী যদি জনতার কাতারে শামিল না হতো তাহলে কোনোভাবেই এরশাদের পতন সম্ভব হতো না। আরও দীর্ঘ সময় স্বৈরশাসনের কবলে থাকতে হতো বাংলাদেশকে। আরও রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে যেতে হতো এ দেশের মুক্তিকামী মানুষকে। ঠিক একইভাবে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যদি স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার পক্ষ হয়ে দাঁড়াত তাহলে দেশ গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতিতে চলে যেত। সরকার পতন প্রলম্বিত হতো। রাজপথে লাশের মিছিল বাড়ত। চব্বিশের জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব আন্দোলনে বিচক্ষণ সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের নেতৃত্বাধীন সেনাবাহিনীর সদস্যরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে নেমে এসেছে জনতার কাতারে। বলা চলে সরকারের পক্ষ ত্যাগ করে প্রচলিত কমান্ড ভেঙে জনতার কাতারে এসে শামিল হয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। সেই সেনাবাহিনীকে নিয়ে কোনোভাবেই বিতর্ক চলে না। কোনোভাবেই তাদের প্রতিপক্ষ ভাবার সুযোগ নেই। তাদের নির্মোহ প্রচেষ্টাকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না। গত বছরের ৫ আগস্ট স্বৈরাচার সরকার পতনের পর সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের মধ্যস্থতায় নেতৃস্থানীয় সব রাজনৈতিক দল সেনানিবাসে গিয়ে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের ঘোষণা দেয়। তা না হলে দেশব্যাপী অরাজক পরিস্থিতি আরও প্রলম্বিত হতে পারত। নৈরাজ্য ছড়িয়ে পড়ত আনাচেকানাচে। আমাদের সৌভাগ্য যে, স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ক্ষমতা দখলের পর গত ৪২ বছরে আর কোনো জেনারেল ক্ষমতার দিকে হাত বাড়ায়নি। ১৯৮২ সালে ২৪ মার্চ আজকের দিনে সামরিক শাসন জারি করে ক্ষমতা দখল করেছিলেন স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। পাকিস্তান, আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের মতো ক্ষমতালিপ্সু নয় আমাদের জেনারেলরা। নইলে ইতিহাস অন্যরকম হতে পারত। গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে পুলিশের অভাব ও নির্লিপ্ততা পূরণে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা নিয়ে মাঠ পর্যায়ে দায়িত্বপূর্ণ কাজ করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে তুলছে সেনাবাহিনী। কিন্তু এরই মধ্যে সেনাবাহিনীকে নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার চেষ্টা সক্রিয় রয়েছে। গত ৫ আগস্টের পর রাজনীতিতে নানা মত-পথের পার্থক্য প্রকট হয়েছে। সংঘবদ্ধ অরাজকতায় দেশজুড়ে আতঙ্কের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। নিজেদের মধ্যেই হানাহানি বেড়ে গেছে। এখনো দেশে নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করা হয়নি। বড় রাজনৈতিক প্রতিপক্ষগুলো এখনো মাঠে সক্রিয় নয়। তারপরও নতুন রাজনৈতিক দলের নেতারা মাঠপর্যায়ে গিয়ে নিজেদের লোকদের বাধার মুখে পড়েছেন। অদূর ভবিষ্যতে দেশের সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি আরও নাজুক হয়ে পড়বে। তখন সেনাবাহিনীর অনিবার্য উপস্থিতির প্রয়োজনীয়তা দেখা দেবে। দেশে পরিকল্পিত বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে ফায়দা লোটার কোনো সুযোগ নেই। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিতে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হয়ে যেতে পারে।

গত ১৫ মার্চ বিডিআর হত্যাকাে র বার্ষিকীতে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, আপনারা নিজেরা যদি কাদা ছোড়াছুড়ি করেন, মারামারি, কাটাকাটি করেন এ দেশ এবং জাতির স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে। তিনি বলেন, আমার অন্য কোনো আকাক্সক্ষা নেই। আমার একটাই আকাক্সক্ষা- এ দেশ এবং জাতিকে একটা সুন্দর জায়গায় রেখে আমরা সেনানিবাসে ফেরত আসব। গত সাত মাসে অনেক হয়েছে। এ দেশে আমরা সুখে-শান্তিতে থাকতে চাই।

সেই অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান আরও বলেন, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি খারাপ হওয়ার পেছনে কিছু কারণ আছে। প্রথম কারণ হচ্ছে, আমরা নিজেরা হানাহানির মধ্যে ব্যস্ত। একজন আরেকজনের বিরুদ্ধে বিষোদ্গারে ব্যস্ত। এটা একটা চমৎকার সুযোগ অপরাধীদের জন্য। যেহেতু আমরা অরাজক পরিস্থিতির মধ্যে আছি। তারা জানে এ সময়ে অপরাধ করে পার পেয়ে যাওয়া যাবে। এ পরিস্থিতিতে আমরা যদি সংগঠিত থাকি, একত্রিত থাকি, তাহলে এটা সম্মিলিতভাবে মোকাবিলা করা সম্ভব।

তিনি বলেন, এ দেশের শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব শুধু সেনাবাহিনীর নয়। দুই লাখ পুলিশ আছে। র‌্যাব আছে, বিজিবি আছে। আনসার-বিডিপি আছে। আমার আছে ৩০ হাজার সৈন্য। এই যে একটা বিরাট শূন্যতা আমি ৩০ হাজার সৈন্য দিয়ে কীভাবে এটা পূরণ করব? ৩০ হাজার মাঠে থাকে। ৩০ হাজার ক্যান্টনমেন্টে চলে যায়, আরও ৩০ হাজার আসে। এটা দিয়ে আমরা দিনরাত চেষ্টা করে যাচ্ছি।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রকৃত অর্থেই গত সাত মাস ধরে রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে মাঠের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। এত দীর্ঘ সময় সাধারণ মানুষের নিরাপত্তায় ও বেসামরিক প্রশাসনের সহায়তায় কখনো তাদের থাকতে হয়নি। এটা নিঃসন্দেহে অনেক শ্রমসাধ্য কাজ। দেশে আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি ঘটছে। চুরি, ডাকাতি, ধর্ষণ, ছিনতাই, খুন, সন্ত্রাস, রাহাজানি নিত্যদিনের ঘটনা। নাগরিকদের নিরাপত্তা বলতে কিছু নেই। মনোবল ভাঙা সন্ত্রস্ত পুলিশ পরিস্থিতি সামলাতে পারছে না। উপরন্তু পুলিশ মার খেয়ে ব্যারাকে ফিরে আসছে। পুলিশের ওপর হামলা হচ্ছে। আসামি ছিনিয়ে নিচ্ছে। সংঘবদ্ধ মব সৃষ্টি করে নাগরিক নিরাপত্তা বিপন্ন করা হচ্ছে জায়গায় জায়গায়। কোথাও কোনো জবাবদিহি নেই। এ পরিস্থিতিতে গত সাত মাস ধরে মাঠপর্যায়ে কাজ করছে সেনাবাহিনী। তারা যদি মাঠে সক্রিয় না থাকত তাহলে সারা দেশের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ত। বিশৃঙ্খলা ছড়িয়ে পড়ত সমাজের সর্বস্তরে। সামাজিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে ১৩ মার্চ সশস্ত্র বাহিনীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতার মেয়াদ চতুর্থবারের মতো বাড়ানো হলো। এর আগে গত ১৩ জানুয়ারি থেকে তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতার মেয়াদ দুই মাস বাড়ানো হয়েছিল। প্রথমে গত বছরের ১৭ সেপ্টেম্বর সেনাবাহিনীর কমিশন্ড অফিসারদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। সেই মেয়াদ নভেম্বরের মাঝামাঝি শেষ হয়। পরে সেই ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ানো হয়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রত্যেক সদস্য দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌত্ব রক্ষায় জীবন উৎসর্গের শপথ নেয়। দেশের অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানকে এ আত্মত্যাগের শপথ নিতে হয় না। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, প্রধান বিচারপতি, পুলিশ, র‌্যাব কাউকেই দায়িত্ব পালনে জীবনদানের শপথ নিতে হয় না। এ অসামান্য ত্যাগের দাবিদার একমাত্র সেনাবাহিনী। তাদের সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে। অতীতে বিভিন্ন সময় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। কিন্তু কোনো ষড়যন্ত্রই ফলপ্রসূ হয়নি। কর্তব্যে অবিচল পেশাদার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে কোনো চক্রান্ত-ষড়যন্ত্রই সফল হয়নি। বর্তমানে সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ বানানোর প্রচেষ্টাও সফল হওয়ার নয়। কারণ, এ দেশের মানুষ এখন অনেক সচেতন। তারা যুক্তি-বুদ্ধি দিয়ে, পূর্বাপর কর্মতৎপরতা বিচার করে সিদ্ধান্ত নেয়। চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র করে সাধারণ মানুষকে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিভ্রান্ত করা যাবে না। উপরন্তু এ হীন প্রচেষ্টার সঙ্গে জড়িতরাই নিজেদের কৃতকর্মের কারণে বিতর্কিত হয়ে পড়বে।

এই বিভাগের আরও খবর
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
জোট ও ভোটের প্রস্তুতিতে পিছিয়ে নেই বামরাও
জোট ও ভোটের প্রস্তুতিতে পিছিয়ে নেই বামরাও
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা হলে রাজপথে নামব
নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা হলে রাজপথে নামব
ইতিহাসের সেরা নির্বাচন করবে এ সরকার
ইতিহাসের সেরা নির্বাচন করবে এ সরকার
টানা দ্বিতীয়বার নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
টানা দ্বিতীয়বার নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
শুনানি শুরু হতে পারে গুরুত্বপূর্ণ পাঁচ মামলার
শুনানি শুরু হতে পারে গুরুত্বপূর্ণ পাঁচ মামলার
ফ্যাসিবাদের বিচার ও সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
ফ্যাসিবাদের বিচার ও সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
ট্রাম্প-মোদি এসে কিছু করে দেবেন না
ট্রাম্প-মোদি এসে কিছু করে দেবেন না
অমীমাংসিত ইস্যুই মূল চ্যালেঞ্জ
অমীমাংসিত ইস্যুই মূল চ্যালেঞ্জ
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে