শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, সোমবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৫

প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা

প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দায়িত্বের মেয়াদ আট মাস পূর্ণ হতে যাচ্ছে। এ আট মাস নানা সংকট আর সম্ভাবনার মধ্য দিয়ে এগিয়ে গেছে বাংলাদেশ। ঈদে দীর্ঘ ছুটির পর আবার কর্মচাঞ্চল্যে মুখর হয়ে উঠেছে দেশ। এবারের ঈদ ছিল দ্বিতীয় স্বাধীনতা উদ্যাপনের ঈদ। এবারের ঈদ উৎসব পালিত হয় স্বস্তিতে। একদিকে যেমন দ্রব্যমূল্যের দাম ছিল সহনীয় পর্যায়ে, অন্যদিকে সাধারণ মানুষের ঈদযাত্রা ছিল ঝামেলাহীন। ঈদের ছুটি দীর্ঘ হওয়ায় মানুষ তার পরিবারের অন্যান্য সদস্য, আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করতে পেরেছে। পারিবারিক এবং এলাকাভিত্তিক সম্পর্কগুলো আরও প্রগাঢ় হয়েছে। এটাই বাংলাদেশের হাজার বছরের কৃষ্টি। এবার ঈদে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেনি। কোথাও তেমন বড় ধরনের অঘটন ঘটেনি। সবকিছু মিলিয়ে বিপ্লবের পর এবারের ঈদ যেন সত্যিকার অর্থে মানুষ উপভোগ করছে স্বাধীনভাবে। একটি স্বাধীন দেশের ঈদ যেরকম হওয়া উচিত ঠিক তেমনি হয়েছে ঈদ উৎসব। এজন্য অবশ্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং তাঁর উপদেষ্টামণ্ডলীকে ধন্যবাদ দিতেই হয়। তাঁরা সম্মিলিতভাবে মানুষের জন্য এ ঈদকে আনন্দমুখর করেছেন। সবকিছু মিলিয়ে মানুষ যেন স্বাধীনতা ভোগ করছে এবার ঈদের ছুটিতে।

কিন্তু এই আনন্দ উৎসব আর স্বাধীনতার আড়ালে লুকিয়ে আছে কিছু মানুষের বেদনার ছবি। কিছু মানুষের জন্য ঈদ ছিল বেদনার, শোকের এবং স্মৃতিকান্ত। জুলাই বিপ্লবে যারা শহীদ হয়েছেন সেই পরিবারের জন্য ঈদের উৎসব বলে কিছু ছিল না। প্রিয়জন হারানোর ব্যথায় কাতর ছিল তাদের ঈদ উৎসব। এই ঈদে তারা উৎসব করতে পারেননি। তারা আনন্দ করতে পারেননি। মাত্র কিছুদিন আগেও যে মানুষটি তাদের চোখের সামনে ছিল, যে মানুষটি পরিবারের আনন্দ এবং প্রেরণার উৎস হিসেবে ছিল, সেই মানুষটি আর তাদের চারপাশে নেই। এর চেয়ে কষ্টকর, বেদনাদায়ক আর কী হতে পারে। কিন্তু সেই পরিবারগুলোর কথা আমরা ঈদের আনন্দের মধ্যে কতটুকু স্মরণ করছি? সেই শহীদ পরিবারগুলোকে আমরা কী দিতে পেরেছি? রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি অনার্সের শিক্ষার্থী ছিলেন শহীদ আবু সাঈদ। তিনি জুলাই বিপ্লবের জাগরণের প্রতীক। শিক্ষাজীবন শেষ করে তার পরিবারের হাল ধরার কথা ছিল। বৃদ্ধ বাবা-মা তার দিকে তাকিয়ে ছিলেন। কিন্তু দেশের প্রয়োজনে তিনি জীবন উৎসর্গ করলেন। আবু সাঈদের পরিবারের সামনে ধূসর ভবিষ্যৎ। এই পরিবারটা চলবে কীভাবে আগামী দিনগুলোতে?

মো. ফারুক চট্টগ্রামের ষোলশহরে একটি চেয়ারের দোকানে চাকরি করতেন। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ছিলেন ফারুক। দেশকে মুক্ত করতে তিনি শহীদ হন। এই পরিবারের দীর্ঘ পদযাত্রা অনিশ্চয়তার অন্ধকারে নিমজ্জিত।

সিয়াম ঢাকার একটি মোবাইল ব্যাটারির দোকানে চাকরি করতেন। পরিবারের কথা না ভেবে দেশের জন্য তিনি জীবন উৎসর্গ করেন। তার পরিবার এখন স্বপ্নহীন দীর্ঘ মহাসড়কে দাঁড়িয়ে আছে। এরকম অনেক উদাহরণ আছে। এই পরিবারগুলোর ভবিষ্যৎ ঘোর অনিশ্চয়তার অন্ধকারে ঢাকা।

মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, এসব শহীদের জন্য আমরা কি যথাযথ দায়িত্ব পালন করতে পেরেছি? এ কথা ঠিক যে, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই শহীদ পরিবারগুলোর ব্যাপারে আলাদা গুরুত্ব এবং মমতা প্রকাশ করেছেন। তিনি জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশন গঠন করেছেন। ঈদের আগে জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশন থেকে শহীদ পরিবারগুলোর জন্য ৯৬ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছেন। কিন্তু যাদের প্রিয়জন চলে গেছে, যাদের পরিবারের শেষ অর্থ উপার্জনকারী ব্যক্তিটি চলে গেছেন তাদের শোক কি এই টাকা দিয়ে মুছে ফেলা যাবে? কখনোই যাবে না। একদিকে যেমন এই টাকা দিয়ে শোক মুছে ফেলা যায় না, ঠিক অন্যদিকে এই টাকা তাদের চিন্তাহীন ভবিষ্যতের নিশ্চয়তাও দেয় না। আমরা যদি একটু খতিয়ে দেখি তাহলে দেখব যে, জুলাই বিপ্লবে যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের অধিকাংশই সম্ভাবনাময় তরুণ। অনেকেই খেটে-খাওয়া মজুর। রিকশাচালক, শ্রমিক এবং নিম্ন আয়ের মানুষ। যারা শহীদ হয়েছেন, তারাই হয়তো পরিবারের শেষ অবলম্বন ছিলেন অথবা অবলম্বন হতেন। আমরা যদি রংপুরের আবু সাঈদের কথাই চিন্তা করি। আবু সাঈদ ওই পরিবারের একমাত্র সহায় ছিলেন। কিন্তু তিনি চলে যাওয়ার পর এ পরিবারটি এখন অসহায়। এ পরিবারটি কীভাবে চলবে, কেউ জানে না। তারা কিছু সহায়তা পাচ্ছে বটে, কিন্তু এই সহায়তাগুলো দৈনন্দিন খরচ মেটাতে এবং জীবন নির্বাহ করতে তাদের শেষ হয়ে যাচ্ছে। তাদের এমন কোনো পুঁজি বা অবলম্বন নেই যেটি দিয়ে তারা তাদের ভবিষ্যৎকে নিরাপদ রাখতে পারেন। শুধু আবু সাঈদ নন, এরকম ১ হাজারের বেশি পরিবার রয়েছে, যে পরিবারগুলো এখন এক অন্ধকারাচ্ছন্ন ভবিষ্যতের মধ্যে হাবুডুবু খাচ্ছে। এখন তাদের আর্থিক সহায়তা দেওয়া হচ্ছে, সেই আর্থিক সহায়তাগুলো দিয়ে তারা এখন হয়তো চলতে পারছেন। কিন্তু আমাদের অতীত অভিজ্ঞতা বলে কিছুদিন পরেই আর্থিক সহায়তা বন্ধ হয়ে যাবে। তাদের প্রতি আমাদের আবেগ থিতিয়ে পড়বে। কেউ তাদের খোঁজ নেবে না। তখন এই পরিবারগুলো কীভাবে চলবে? মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, একটি নির্বাচন দিয়ে আপনি নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন। ওই সরকার যে শহীদ পরিবারগুলোর যত্ন নেবে তার গ্যারান্টি কে দেবে? আমাদের অতীত অভিজ্ঞতা তিক্ত। পরবর্তী সরকারগুলো যদি শহীদ পরিবারের খোঁজ না নেয়, সেক্ষেত্রে কী হবে? তাই কারও অপেক্ষায় নয়, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা আপনাকেই এদের ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করার দায়িত্ব নিতে হবে। এটাই আপনার প্রধান দায়িত্ব। এই শহীদদের কারণেই আপনি দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন। আমরা পেয়েছি নতুন বাংলাদেশ। শহীদ পরিবারগুলোই হওয়া উচিত আমাদের সবচেয়ে বড় অগ্রাধিকার। এ দেশে তারাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

বাংলাদেশ যে আজকে একটা স্বৈরাচারমুক্ত পরিবেশে দ্বিতীয় স্বাধীনতা উপভোগ করছে, জনগণ নতুন করে বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখছে, বাংলাদেশ যে ঘুরে দাঁড়িয়েছে তা সম্ভব হয়েছে জুলাইয়ের বীর শহীদদের কারণে। এই বীর শহীদরাই আমাদের একটি নতুন বাংলাদেশ উপহার দিয়েছে। কাজেই তাদের জন্য আমাদের ভাবতে হবে। তাদের আর্থিক ও সামাজিক নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব প্রত্যেক নাগরিকের। এই পরিবারগুলো যেন কোনো দিন আর্থিক কষ্টে না থাকে, কোনো দিন যেন অনিশ্চয়তার মধ্যে না পড়ে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। শহীদদের সন্তান ও ভাইবোনদের শিক্ষা এবং চাকরির নিশ্চয়তা দিতে হবে সম্মিলিতভাবে সবাইকে। এই সরকারকে ভুলে গেলে চলবে না যে, তারা জুলাই বিপ্লবের ফসল। জুলাই বিপ্লব হয়েছিল বলেই আজকে তারা দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন। তবে কাজটা শুধু সরকারের একার না, আমাদের প্রত্যেকের দায়িত্ব রয়েছে এই শহীদ পরিবারগুলোর প্রতি। আমরা জানি যে, সরকারের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার আগ্রহ থাকার পরও সরকার সবকিছু করতে পারছে না। তাই শহীদ পরিবারের পাশে দাঁড়াতে হবে সবাইকে। এক্ষেত্রে সরকার বেসরকারি উদ্যোক্তাদের আহ্বান জানাতে পারে। বাংলাদেশে একটা বিপুল বেসরকারি খাত সৃষ্টি হয়েছে, যারা দেশের অর্থনীতিতে নিরন্তর অবদান রাখছেন। আমরা এখন পর্যন্ত দেখছি যে, এই শহীদ পরিবারগুলোকে সহায়তা করার জন্য বেসরকারি খাতকে সম্পৃক্ত করা হয়নি। কিন্তু আমরা জানি যে, সরকার যদি বেসরকারি উদ্যোক্তা, শিল্পপতি, ব্যবসায়ীদের জুলাই বিপ্লবে শহীদদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানায়, তাহলে কেউ মুখ ফেরাবে না, কেউ না বলবে না। আর এর ফলে একটি বিপুল পরিমাণ সহায়তার ভান্ডার তৈরি হতে পারে। যে সহায়তা দিয়ে জুলাই শহীদ পরিবারগুলোকে স্থায়ীভাবে দুশ্চিন্তামুক্ত করা সম্ভব। আমরা জানি, ইতোমধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে জুলাই বিপ্লবের শহীদদের একটি তালিকা তৈরি করা হয়েছে। এ তালিকাটি আরও সংশোধিত, পরিমার্জিত এবং পরিবর্ধিত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমরা মনে করি, আপৎকালীন সহায়তার পাশাপাশি প্রত্যেক শহীদ পরিবারের জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে আমানতের স্থায়ী ব্যবস্থা করা যেতে পারে। হতে পারে তা ১ কোটি টাকা। এ টাকা স্থায়ী আমানত দেওয়া হবে এবং সে আমানত এমনভাবে দিতে হবে, যে আমানত তারা চাইলে উত্তোলন করতে পারবে না। শুধু স্থায়ী আমানতের মুনাফা তারা মাসে মাসে তুলতে পারবে। ফলে ১ কোটি টাকার স্থায়ী আমানত থেকে প্রতি বছর বা মাসে যে মুনাফা হবে সেটি দিয়ে পরিবারগুলো অন্তত একটি স্বাচ্ছন্দ্যের জীবনযাপন করতে পারবে। ফলে তাদের কারও মুখাপেক্ষী হতে হবে না। ভবিষ্যতে তাদের কোনো আর্থিক অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়তে হবে না। বরং এটি দিয়ে তারা মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে। আমরা জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারগুলোকে শ্রদ্ধা জানাই। এ ব্যাপারে কারও কোনো দ্বিমত নেই। কিন্তু শুধু তাদের সম্মান জানানো, তাদের স্মৃতিকে স্মরণ করাই যথেষ্ট নয়। এ পরিবারগুলোকে যদি আমরা আর্থিকভাবে সক্ষম এবং স্বাবলম্বী না করতে পারি, তাহলে ইতিহাসের কাছে আমরা অপরাধী হয়ে যাব। আমরা নিশ্চয়ই সেই অপরাধের দায় নিতে চাই না। এ কারণেই প্রধান উপদেষ্টার প্রতি সনিবন্ধ অনুরোধ- অবিলম্বে জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারগুলোর একটি সঠিক নির্ভুল তালিকা তৈরি করা। প্রত্যেকটি পরিবারকে অন্তত ১ কোটি টাকা করে একটি স্থায়ী আমানত গড়ে দেওয়া। এক্ষেত্রে সরকারের যদি আর্থিক সংকট থাকে তাহলে সরকার অবশ্যই সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে বেসরকারি খাতগুলোকে আহ্বান জানাতে পারে। আমরা দেখেছি যে, বাংলাদেশের একটি অভূতপূর্ব ঐতিহ্য আছে। যে কোনো দুর্যোগ-দুর্বিপাকে যখনই বেসরকারি খাতকে আহ্বান জানানো হয়েছে, বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে দেশের প্রয়োজনে এবং জনগণের প্রতি ভালোবাসার টানে সেই ডাকে সাড়া দিয়েছেন। এভাবেই একটি বড় ধরনের ফান্ড তৈরি হতে পারে এবং যেখান থেকে জুলাই বিপ্লবে শহীদ প্রত্যেক পরিবারের জন্য একটি আর্থিক নিরাপত্তাবেষ্টনী করে দেওয়া যেতে পারে। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, আজকে আমরা যে অবস্থানে দাঁড়িয়ে আছি এবং আমরা যে আজকে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছি, মন খুলে কথা বলতে পারছি, স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে পারছি, স্বাধীন চিন্তা করতে পারছি তার পুরোটাই জুলাই বিপ্লবের শহীদদের অবদান। তারাই আমাদের এই সম্ভাবনার বাংলাদেশের দ্বার উন্মোচন করে দিয়েছেন। কাজেই তাদের প্রতি আমাদের দায়িত্ব রয়েছে। আর সেই দায়িত্ব পালন করার জন্য প্রথম দরকার তাদের স্থায়ী আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। সেটা করার জন্য এ ধরনের একটি উদ্যোগ অবিলম্বে প্রধান উপদেষ্টার গ্রহণ করা উচিত বলে আমরা মনে করি। অধ্যাপক ড. ইউনূস, আমরা জানি এদের প্রতি আপনার প্রগাঢ় ভালোবাসা রয়েছে। আপনার প্রতিও শহীদ পরিবারগুলোর রয়েছে আস্থা ও বিশ্বাস। এজন্য তাদের জন্য এটা করা হবে আপনার সবচেয়ে বড়  দায়িত্ব পালন।

এই বিভাগের আরও খবর
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
জোট ও ভোটের প্রস্তুতিতে পিছিয়ে নেই বামরাও
জোট ও ভোটের প্রস্তুতিতে পিছিয়ে নেই বামরাও
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা হলে রাজপথে নামব
নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা হলে রাজপথে নামব
ইতিহাসের সেরা নির্বাচন করবে এ সরকার
ইতিহাসের সেরা নির্বাচন করবে এ সরকার
টানা দ্বিতীয়বার নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
টানা দ্বিতীয়বার নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
শুনানি শুরু হতে পারে গুরুত্বপূর্ণ পাঁচ মামলার
শুনানি শুরু হতে পারে গুরুত্বপূর্ণ পাঁচ মামলার
ফ্যাসিবাদের বিচার ও সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
ফ্যাসিবাদের বিচার ও সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
ট্রাম্প-মোদি এসে কিছু করে দেবেন না
ট্রাম্প-মোদি এসে কিছু করে দেবেন না
অমীমাংসিত ইস্যুই মূল চ্যালেঞ্জ
অমীমাংসিত ইস্যুই মূল চ্যালেঞ্জ
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে