শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৮, মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ইসলামী রাষ্ট্রব্যবস্থায় জনসম্পৃক্ততার ধারণা

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
ইসলামী রাষ্ট্রব্যবস্থায় জনসম্পৃক্ততার ধারণা

রাষ্ট্রের প্রাণস্পন্দন জনগণ। জনসাধারণকে ঘিরেই আবর্তিত হয় রাষ্ট্রের সব কার্যক্রম। তাই ইসলাম রাষ্ট্র পরিচালনায় জনসম্পৃক্ততাকে বিশেষভাবে গুরুত্ব প্রদান করে। ইসলামের শিক্ষা হলো শাসক রাষ্ট্র পরিচালনায় যেমন জনগণের মতামত ও মনোভাবকে গুরুত্ব দেবে, তেমনি জনসাধারণের মধ্যে ইনসাফ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের আস্থা ও ভালোবাসা অর্জন করবে। কেননা ইনসাফই জনসম্পৃক্তর গণভিত্তি।

ইসলামী রাষ্ট্রে জনসম্পৃক্তর ধারণা

ইসলাম রাষ্ট্র পরিচালনায় সাধারণ মানুষের মতামত গ্রহণের মতো প্রত্যক্ষ সম্পৃক্ততার কথা যেমন বলে, তেমন সুবিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জনগণের আস্থা ও ভালোবাসা অর্জনের তাগিদও প্রদান করে। কেননা প্রত্যক্ষ সম্পৃক্ততার মতো মানসিক সম্পৃক্ততাও গুরুত্বপূর্ণ, বরং ক্ষেত্রেবিশেষ মনোসংযোগ ও সংহতি বাহ্যিক সম্পৃক্ততার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এ জন্য ইসলাম একদিকে যেমন বলেছে, ‘যারা তাদের প্রতিপালকের আহ্বানে সাড়া দেয়, নামাজ আদায় করে, নিজেদের পরামর্শের মাধ্যমে নিজেদের কাজ সম্পন্ন করে।’ (সুরা : আশ-শুরা, আয়াত : ৩৮)
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জনসাধারণের কোনো দায়িত্বে অধিষ্ঠিত হলো এবং দুর্বল ও অসহায় মানুষ থেকে নিজেকে আড়াল করে রাখে, কিয়ামতের দিন তার আড়ালে থাকবেন।’ (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ২২০৭৬)

অন্যদিকে আল্লাহ বলছেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন আমানত তার হকদারকে প্রত্যর্পণ করতে। তোমরা যখন মানুষের মধ্যে বিচারকার্য পরিচালনা করবে তখন ন্যায়পরায়ণতার সঙ্গে বিচার করবে। আল্লাহ তোমাদেরকে যে উপদেশ দেন তা কত উত্কৃষ্ট! আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৫৮)
 

জনসম্পৃক্তর গুরুত্ব

রাষ্ট্র পরিচালনায় জনসম্পৃক্তর গুরুত্ব নানাভাবে প্রমাণিত। যেমন—

১. জনগণ রাষ্ট্রের মৌলিক উপাদান : রাষ্ট্রীয় কাঠামোর অন্যতম প্রধান ও মৌলিক উপাদান জনগণ। তাই রাষ্ট্র পরিচালনায় তাদের মতামতের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। আর কোরআনে রাষ্ট্রের মৌলিক উপাদানগুলোকে গুরুত্ব দিতেই শেখায়। পরাক্রমশালী ন্যায়পরায়ণ শাসক জুলকারনাইন সম্পর্কে আল্লাহ বলেন, ‘আমি তাকে পৃথিবীতে কর্তৃত্ব দিয়েছিলাম এবং প্রত্যেক বিষয়ের উপায়-উপকরণ দান করেছিলাম।’ (সুরা : কাহফ, আয়াত : ৮৪)

২. প্রতিকূল শক্তির বিরুদ্ধে বিদ্রোহ : মানুষের প্রকৃতি হলো প্রতিকূল শক্তিকে সে সহযোগিতা করে না, বরং সুযোগ পেলে বিদ্রোহ করে। তাই শাসকের উচিত হলো গণমানুষের চাহিদা বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা। মানুষের প্রকৃতি সম্পর্কে আল্লাহ বলেন, ‘তুমি আল্লাহর বিধানে কখনো কোনো পরিবর্তন পাবে না এবং আল্লাহর বিধানের কোনো ব্যতিক্রমও দেখবে না।’ (সুরা : ফাতির, আয়াত : ৪৩)

রাষ্ট্রের সঙ্গে জনসম্পৃক্তর নানা দিক

ইসলাম রাষ্ট্রের সঙ্গে জনসম্পৃক্ত তৈরির যেসব নির্দেশনা দিয়েছে তার কয়েকটি হলো—

১. জনগণের কথা শোনা : শাসক জনসাধারণের কথা শুনবে। এ জন্য ইসলামী রাষ্ট্রব্যবস্থায় শাসক ও নাগরিকের ভেতর কোনো মাধ্যম বা প্রতিবন্ধক অনুমোদিত নয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জনসাধারণের কোনো দায়িত্বে অধিষ্ঠিত হলো এবং দুর্বল ও অসহায় মানুষ থেকে নিজেকে আড়াল করে রাখে, কিয়ামতের দিন তার আড়ালে থাকবেন।’ (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ২২০৭৬)

২. জনগণের মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া : খলিফা উমর (রা.)-এর যুগে কুফার গভর্নর সাআদ বিন আবি ওয়াক্কাস (রা.)-এর ব্যাপারে অভিযোগ আসে যে পৃথক ভবন নির্মাণ করেছেন এবং তাতে দরজা লাগিয়েছেন, ফলে জনসাধারণ চাইলেই তাঁর কাছে যেতে পারে না। তখন উমর (রা.) তাকে মদিনায় ডেকে পাঠান। (তারিখে তাবারি : ৩/১৫০)

৩. পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ : ইসলামী সমাজ ও রাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান মূলনীতি হলো পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা তাদের প্রতিপালকের আহ্বানে সাড়া দেয়, নামাজ আদায় করে, নিজেদের পরামর্শের মাধ্যমে নিজেদের কাজ সম্পন্ন করে।’ (সুরা : আশ-শুরা, আয়াত : ৩৮)

তবে ইসলামের দৃষ্টিতে সবার পরামর্শ ও মতামতের মূল্য সমান নয়। যারা আল্লাহভীতি, প্রয়োজনীয় ধর্মীয় ও জাগতিক জ্ঞান, ইনসাফ ও ভারসাম্যপূর্ণ চিন্তার অধিকারী মতামত প্রদানে তারা অন্যদের তুলনায় অগ্রগামী হবে।

৪. যোগ্য প্রশাসক নিযুক্ত করা : শাসকদের দায়িত্ব রাষ্ট্রীয় পদে নিয়োগদানে যোগ্য ব্যক্তিকে বেছে নেওয়া, বিশেষ করে পদের প্রতি লালায়িত ব্যক্তিকে নিয়োগ না দেওয়া। আবু মুসা আশআরি (রা.)-এর দুজন সঙ্গী যখন রাসুল (সা.)-এর কাছে প্রশাসনিক পদ প্রার্থনা করে, তখন তিনি তাদের বলেন, ‘আমরা আমাদের কাজে এমন কাউকে নিযুক্ত করি না, যে পদ চেয়ে নেয়। আর এমন ব্যক্তিকেও নয়, যে পদের লোভ করে বা তার প্রত্যাশা করে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৭১৪৯)

৫. ন্যায়বিচার ও সমতা নিশ্চিত করা : ন্যায়বিচার ও সমতা জনসাধারণের মধ্যে সংহতি গড়ে তোলে এবং শাসকদের সঙ্গে জনগণের সুসম্পর্ক গড়ে তোলার পথ প্রশস্ত করে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের পূর্বের জাতিগুলোকে এ কাজই ধ্বংস করেছে যে, যখন তাদের মধ্যে কোনো বিশিষ্ট লোক চুরি করত, তখন তারা বিনা সাজায় তাকে ছেড়ে দিত। অন্যদিকে যখন কোনো অসহায় গরিব সাধারণ লোক চুরি করত, তখন তার ওপর হদ জারি করত। আল্লাহর কসম, যদি মুহাম্মদ (সা.)-এর কন্যা ফাতিমা চুরি করত তাহলে আমি অবশ্যই তার হাত কেটে দিতাম।’

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৪৭৫)

৬. শাসকের নৈতিক দৃঢ়তা নিশ্চিত করা : শাসক নীতি-নৈতিকতার ওপর সুদৃঢ় না থাকলে জনগণ তাদের ওপর আস্থা রাখতে পারে না এবং রাষ্ট্র ও জনসাধারণের মধ্যে সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে না। আবু বকর (রা.)-কে জিজ্ঞাসা করা হয় ইসলামের এই কল্যাণকর ধারা কত দিন অব্যাহত থাকবে। তিনি উত্তর দেন, যত দিন তোমাদের নেতারা নীতি-নৈতিকতার ওপর অটল থাকবে।

(আল ওয়াহাম ওয়াল ইহাম : ২/২৭৪)

আলী (রা.) উমর ইবনুল খাত্তাব (রা.)-এর উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আপনি সৎ আছেন বলেই আপনার প্রজারা সৎ আছে। আর আপনি প্রবৃত্তির অনুসরণ করলে তারাও প্রবৃত্তির অনুসরণ করত।’ (আল ইমামাতুল উজমা, পৃষ্ঠা-৩৭২)

৭. অন্যায় ও অপরাধীদের দমন : অন্যায় ও অন্যায়কারীদের দমন না করলে মানুষ জুলুমের শিকার হবে এবং রাষ্ট্রের প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলবে। সর্বোপরি তা রাষ্ট্রের জন্য অকল্যাণ বয়ে আনবে। আমর (রহ.) হুসাম (রা.) থেকে বর্ণনা করেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘যে জাতির মধ্যে পাপ কাজ হতে থাকে, এগুলো বন্ধ করার ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও তা বন্ধ করছে না, অচিরেই আল্লাহ তাদের সবাইকে চরম শাস্তি দেবেন।’

(সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৪৩৩৮)

৮. অঙ্গীকার রক্ষা করা : শাসকরা আল্লাহ, তাঁর রাসুল, জনগণ ও রাষ্ট্রের প্রতি যেসব অঙ্গীকার করে থাকেন তা রক্ষা করা জরুরি। নতুবা তাঁরা জনবিচ্ছিন্ন গোষ্ঠীতে পরিণত হবে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর যে তা (অঙ্গীকার) ভঙ্গ করে তা ভঙ্গ করার পরিণাম তারই এবং যে আল্লাহর সঙ্গে অঙ্গীকার পূর্ণ করে তিনি অবশ্যই তাকে মহাপুরস্কার দেন।’ (সুরা : ফাতহ, আয়াত : ১০)

৯. শক্তি প্রয়োগ নয়, সমঝোতা : রাষ্ট্রের কোনো জনগোষ্ঠী যদি শাসকদের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ হয়, তবে শক্তি প্রয়োগের পরিবর্তে সমঝোতার পথ অনুসরণ করবে। কেননা শক্তি প্রয়োগ জনসাধারণকে ভীতসন্ত্রস্ত করে তুলতে পারে। আল্লাহ বলেন, ‘তারা উভয়ে নিষ্কৃতি চাইলে আল্লাহ তাদের মধ্যে মীমাংসার অনুকূল অবস্থা সৃষ্টি করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সবিশেষ অবহিত।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৩৫)

১০. দ্বিনি অনুসরণ করা : মুসলিম রাষ্ট্রনায়করা শুধু বাহ্যিক উপকরণের ওপর নির্ভর করবে না, তারা মহান আল্লাহর বিধান মেনে চলবে এবং তার সাহায্য কামনা করবে। যেমন শোআইব (আ.) স্বজাতির উদ্দেশে বলেন, ‘আমি তো আমার সাধ্যমতো সংশোধন করতে চাই। আমার কার্যসাধনা তো আল্লাহরই সাহায্যে; আমি তাঁর ওপর নির্ভর করি এবং আমি তাঁরই অভিমুখী।’ (সুরা : হুদ, আয়াত : ৮৮)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন 
মসজিদ আজও নজর কাড়ে
২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন  মসজিদ আজও নজর কাড়ে
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন
পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা
পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা
মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়
মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়
ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ
ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে