দেশের অর্থনীতির গেইটওয়ে হবে চট্টগ্রাম বন্দর। মেরিটাইম সেক্টরে নেতৃত্ব দেবে বন্দর। বে-টার্মিনাল, মাতারবাড়ি এবং পিসিটি প্রকল্প সেই হাতছানি দিচ্ছে। রবিবার বারিক বিল্ডিং মোড় এলাকায় সার্ভিস জেটিতে বন্দরের জন্য কেনা টাগবোট হস্তানান্তর অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বন্দরে এসে আপনাদের সংকল্প দেখেছি দেশকে এগিয়ে নেওয়ার। বন্দরের অনেক সামাজিক দায়বদ্ধতা রয়েছে। সেগুলো যথাযথ ভাবে পালন করেছে। এ বন্দর দেশের সব জনগোষ্ঠীর। শ্রমিকরা শ্রম দিয়েছেন। মুনাফা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এম শাহজাহান বলেন, জীবন ও জীবিকার সঙ্গে সমন্বয় করে বন্দরকে করোনাকালে ২৪ ঘণ্টা ৭ দিন চালু রেখেছিল। আমদানি রফতানি নির্বিঘ্ন করতে অফডক, শিপিং এজেন্ট, এমএলও, ফিডার সার্ভিস, সড়কপথে কনটেইনার পরিবহনে করোনাকালে আগে থেকে সম্ভাব্য ব্যবস্থা নিয়েছি। আমাদের বন্দরে জাহাজের ওয়েটিং টাইম জিরো। ফরেন কারেন্সি সাশ্রয় হচ্ছে। জাহাজ ভাড়া, ইন্সুরেন্সের প্রিমিয়াম কমে গেছে। আমরা পণ্য হ্যান্ডলিংয়ে ১৩৫ বছরের রেকর্ড ভেঙেছি।
বন্দর সচিব মো. ওমর ফারুকের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন বন্দরের সদস্য মো. জাফর আলমসহ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ও বন্দরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিএসসির এমডি, মেরিন একাডেমির কমান্ড্যান্ট, বন্দর সিবিএ নেতৃবৃন্দ, বন্দর ব্যবহারকারীরা।
বিডি প্রতিদিন/এএম