শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০১৫

কলকাতার চিঠি

যা কখনো ঘটেনি তা ঘটিয়েছেন মমতা

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
যা কখনো ঘটেনি তা ঘটিয়েছেন মমতা

২০১৪ সাল পশ্চিমবঙ্গের পক্ষে একটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ সময়। স্বাধীনতার আগে বা পরে যা কখনো ঘটেনি তা ঘটিয়ে ফেলেছে পশ্চিমবঙ্গের মমতা সরকার। তালিকা দীর্ঘ। তাই সংক্ষেপে বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে হতভাগ্য পশ্চিমবঙ্গের জনগণ পরিবর্তনের নামে পেয়েছে একটি দুর্নীতিপরায়ণ সরকার। দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিদেশের মাটিতেও পৌঁছে গেছে তৃণমূল সরকারের দুর্নীতির কথা। আর এসবই হয়েছে তৃণমূলের মা-মাটি-মানুষের সরকারের প্রধানের রাজত্বে। রাজ্যের মানুষ সম্পূর্ণ দিশাহারা, কোন পথে যাবেন তারা। তারা যে আশা নিয়ে ৩৪ বছরের বাম শাসনের অবসান ঘটিয়েছিলেন সে আশা হতাশায় পরিণত হয়েছে। বিগত শতকের নয়ের দশকের শেষ দিকে কংগ্রেস থেকে বেরিয়ে এসে হাত ধরে বিজেপিকে এ রাজ্যে নিয়ে এসেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দিল্লিতে ক্ষমতায় আসার পর এ রাজ্যেও বিজেপির বাড়বাড়ন্ত হওয়ায় সে দিদিমণিই ঘাবড়ে গেছেন। তাদের সঙ্গে ঘর করার সুবাদে তিনি দ্রুত বুঝতে পেরেছেন বিজেপির উদ্দেশ্য কী। তিনিও তার পাল্টা হিসেবে ভোটব্যাংক তৈরির জন্য '৭১ সালের পর বাংলাদেশ থেকে যেসব রাজাকার এ রাজ্যে ঢুকেছে তাদের নিয়ে রাজনৈতিক ফায়দা তোলার চেষ্টার কসুর করেননি। কেন্দ্রে বিজেপি সরকার আসার পর তার এই চেষ্টা ধরা পড়ে গেছে। ২০১৪ সালই ছিল মমতার পক্ষে এক কঠিন চ্যালেঞ্জ। মন্ত্রী থাকাকালীন দুর্নীতির দায়ে জেলে গেছেন তৃণমূলের একাধিক নেতা-মন্ত্রী। তবুও এখনো পর্যন্ত কাউকে তিনি দল থেকে তাড়াননি। বরং প্রকাশ্যে তাদের পাশে থাকার বার্তাই দিয়েছেন।

২০১৪ সালের উল্লেখযোগ্য ঘটনার মধ্যে আছে বর্ধমান কাণ্ড, সারদাকাণ্ড। বর্তমানে তার দলের চার সাংসদ দুর্নীতির দায়ে জেল খাটছেন। ঘটনার বিরাম নেই। যে বছরটি সদ্য শেষ হলো সে বছরে ধর্ষণ, খুন, লুট, জমি দখল, শিক্ষক পেটাও- সব মিলিয়ে বাঙালিকে কোণঠাসা করে রেখেছিল। ভারত সরকার থেকে বারবার সতর্ক করে দিয়ে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশের জামায়াত ও জেএমবি সন্ত্রাসবাদীদের সঙ্গে তৃণমূলের যোগসূত্র রয়েছে। এ সুযোগটি পুরোপুরি কাজে লাগাচ্ছে বিজেপি। নয়ের দশকের শেষ দিকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন বিজেপিকে এ রাজ্যে নিয়ে এলেন সে সময় প্রয়াত জ্যোতিবসু বলেছিলেন, মমতার সব সহ্য করা যায়, কিন্তু এ রাজ্যে বিজেপিকে নিয়ে আসা রাজ্যের মানুষ ক্ষমা করবেন না।

কার্যত জ্যোতিবাবুর কথার সত্যতা আজ এ রাজ্যের মানুষ হাড়ে হাড়ে বুঝতে পারছেন। বিজেপি যতটা না ক্ষতিকর তার চেয়েও বেশি ক্ষতিকর সংঘ পরিবার। সংঘ পরিবার গত সাত আট মাসে রাজ্যের প্রায় প্রতিটি ব্লকে তাদের শাখা খুলে ফেলেছে। আর তাতে মদদ দিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসই। রোজই তৃণমূল থেকে দলে দলে লোক যোগ দিচ্ছে বিজেপিতে। ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি পশ্চিমবঙ্গ থেকে দুটি আসন পায়। চার শতাংশ থেকে তাদের ভোট বেড়ে হয় ১৬ শতাংশ। উপনির্বাচনেও তারা সীমান্ত এলাকায় একটি আসন দখল করে। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি নিম্নগামী। এমন দিন নেই লুট-খুন-ধর্ষণের খবর প্রথম পাতায় থাকে না। মমতা ঢাকঢোল পিটিয়ে প্রচার করেছিলেন তার সরকার সংখ্যালঘুদের জন্য বহুমুখী পরিকল্পনা নিয়েছে। কার্যক্ষেত্রে দেখা গেল কেন্দ্রীয় সরকার গত বছর সংখ্যালঘু উন্নয়নের জন্য ২০০০ কোটি টাকা দিয়েছিল। মমতা সরকার তার ৫০ ভাগ টাকাই ফেরত পাঠিয়েছে খরচ না করতে পেরে।

গত লোকসভা ভোটে ধাক্কা খাওয়ার পর চুপ করে বসে নেই বামপন্থিরাও। পিছিয়ে নেই কংগ্রেসও। রাজনৈতিক মহল মনে করে সাম্প্রদায়িক শক্তি বিজেপি এবং দুর্নীতিগ্রস্ত তৃণমূলকে রুখতে সিপিএম তথা বামফ্রন্ট এবং কংগ্রেস আগামী দিনে একই সঙ্গে হাঁটবে। প্রস্তাবটা প্রকাশ্যে এসেছে সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য গৌতম দেবের মুখ থেকে। একটু পেছনের দিকে তাকালে দেখা যাবে ১৯৫২ সাল থেকে কংগ্রেসের স্বাভাবিক বন্ধু বামপন্থিরা। নেহরু এবং ইন্দিরা উভয়ই সোভিয়েতের সঙ্গে সুসম্পর্ক রেখে চলেছেন। ১৯৬৯ সালের নির্বাচনে ইন্দিরা গান্ধী একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাননি তখন বামপন্থিরাই দক্ষিণপন্থিদের হাত থেকে দেশকে বাঁচানোর জন্য ইন্দিরাকে সমর্থন করেছিলেন। ১৯৯১-৯৬ পিভি নরসিমা রাওয়ের সরকারকেও বামপন্থিরা বাইরে থেকে সমর্থন করেছিল। সিপিএম পলিটব্যুরোর অনেক সদস্যই মনে করছেন বিজেপির উগ্র হিন্দুত্ববাদ এবং তৃণমূলের সন্ত্রাসবাদকে রোখার জন্য কংগ্রেস ও বামপন্থিদের কাছাকাছি আসতেই হবে।

মমতার কাজকর্মে চমকের অভাব নেই। সম্প্রতি তিনি ঘোষণা করেছেন ৫০ হাজার টাকা দিলে তার দলের আজীবন সদস্যপদ পাওয়া যাবে। এতদিন ক্লাবে এই ধরনের আজীবন সদস্যপদের কথা শোনা যেত। কোনো রাজনৈতিক দলের আজীবন সদস্য হওয়ার কথা এভাবে শোনা যায়নি। তার বিরোধীরা সবাই একমত যে, সারদা এবং রোজভ্যালির কোটি কোটি কালো টাকা এভাবেই সাদা করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। তিনি হয়তো ভুলে গেছেন, কেন্দ্রে এখন মোদি সরকার ক্ষমতায়। তারা বিভিন্ন এজেন্সিকে দিয়ে খবর সংগ্রহ করা শুরু করে দিয়েছে।

এতদিন আওয়ামী লীগ সরকারের বিরোধিতা করার পর এখন তিনি দূত পাঠিয়ে ঢাকায় তাকে আমন্ত্রণ জানানোর বার্তা দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর ঢাকা সফরের আগে সীমান্ত চুক্তির জন্য আইন সংশোধন করে নিতে চান। সেই প্রক্রিয়া মার্চের আগে শেষ হবে না। কারণ ফেব্রুয়ারি মাসে শুরু হবে বাজেট অধিবেশন। সীমান্ত চুক্তির বিল পাস হতে হতে মার্চ মাস হয়ে যাবে। এই দেরির জন্য দায়ীও মমতা। ইউপিএ আমলে এই বিল পাস করাতে বারবার বাধা দিয়েছেন মমতা।

এককথায় যে বছরটা চলে গেল সেটি ছিল পশ্চিমবঙ্গের পক্ষে এক ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা। রবীন্দ্রনাথের শান্তিনিকেতন বা তারাশঙ্করের লাভপুর যে জেলায় সেই বীরভূমে দিনের পর দিন খুন-জখম-ধর্ষণ হয়েই চলেছে। আর কলকাতায় বসে মমতা বলেই চলেছেন কিছুই হয়নি। কিন্তু কলকাতা ছাড়লেই বোঝা যাচ্ছে কী পরিবর্তন ঘটেছে। বহু মানুষ ঘরছাড়া। গ্রামবাংলার কৃষক, শ্রমিক আক্রান্ত। তিনি যে সততার প্রতীক হয়ে বাংলার মন জয় করেছিলেন তা ফাঁস হয়ে গেছে। সারদা কাণ্ড থেকে দলের মেম্বারশিপ- সর্বত্রই তার অসততার ছাপ ফুটে উঠছে।

বিগত বছরে পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল সরকার আইনশৃঙ্খলা ঠেকানোর নামে বিরোধী দলগুলোর বহু যুবক-যুবতীকে বিনাকারণে বেআইনিভাবে বন্দী করে রেখেছে। এতদিন ঘরে বসে থাকা বামফ্রন্ট ও কংগ্রেস গত সেপ্টেম্বর থেকে পৃথকভাবে জেলায় জেলায় আন্দোলন শুরু করেছে। তাদের আন্দোলন, দক্ষিণপন্থি বিজেপি ও সন্ত্রাসবাদী তৃণমূলকে রোখার জন্য যে কোনোভাবেই হোক জনগণের কাছে যেতে হবে। গণতন্ত্রে শেষ কথা বলে জনগণ। সেই জনগণ অনেক অত্যাচারিত হয়েছে দার্জিলিং থেকে দীঘা- সর্বত্র। সর্বত্র চরম অরাজকতা মানুষকে অতিষ্ঠ করে তুলেছে। এই অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে রাজ্য রাজনীতি নতুন বছরের শুরুতে জমজমাট হয়ে রয়েছে। মমতা যে সবচেয়ে বড় দুর্নীতিপরায়ণ তা মানুষ জেনে গেছেন। অলিগলিতে শোনা যাচ্ছে- মমতা এবং তার দল যেভাবে লুটতরাজ চালাচ্ছে তা ঠেকানোর উপায় কী? ধর্মীয় সুড়সুড়ি দিয়ে তিনি যে আর এগোতে পারবেন না, তা পরিষ্কার হয়ে গেছে। নতুন বছর কীভাবে যাবে তা নির্ভর করবে পরিস্থিতির ওপর।

যেহেতু রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা একেবারে তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে তাই মমতাপন্থি শিল্পপতিরা তাকে বারবার সতর্ক করছেন- আপনি জমি নীতি নিয়ে অন্য পথে হাঁটবেন না। কেন্দ্র যে অর্ডিন্যান্স এনেছে তা মেনে নিন। কিন্তু এও প্রকাশ্যে এসেছে যে সিঙ্গুর-নন্দীগ্রামে যে আন্দোলনের ভিত্তিতে তিনি ক্ষমতায় এসেছিলেন তাতে মমতা বা তার দলের খুব একটা ভূমিকা ছিল না। বরং বড় ভূমিকা ছিল মাওবাদীদের। কিন্তু ক্ষমতায় আসার পর সেই মাওবাদীদের নেতা কিষেণজিকে সন্ত্রাসবাদ দমনের নামে 'অ্যানকাউন্টার' করিয়ে হত্যা করা হয়। ওই আন্দোলনের সময় কিষেণজি বলেছিলেন- আমি মমতাকে মুখ্যমন্ত্রী দেখতে চাই। তার স্বপ্ন হয়তো সত্যি হয়েছে। কিন্তু তিনি আর নেই।

লেখক : প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা