শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ জানুয়ারি, ২০১৫

চোখ মুদিলেই প্রলয় থামে না

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
চোখ মুদিলেই প্রলয় থামে না

সরকারি-বেসরকারি মিলে অবরোধের মনে হয় আজ ১৭ দিন। আর কত দিন চলবে তা পাক পরোয়ারদিগার ছাড়া কেউ জানেন না। সভ্য সমাজে অরাজকতার একটা শেষ থাকে, এখানে তাও নেই। ইতিমধ্যে তুরাগ নদের তীরে দুই পর্বে বিশ্ব ইজতেমা মোটামুটি নির্বিঘ্নেই শেষ হয়েছে। লাখো ধর্মপ্রাণ মুসলমানের অংশগ্রহণের ব্যাপারে অবরোধকারীদের কোনো দয়ামায়া দেখা যায়নি, সরকারও নির্বিকার। সরকারের কেউ কেউ বলার চেষ্টা করছেন, কোনো আলোচনা নয়। তারা ১৯ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকবেন। কথা বলতে কোনো কর লাগে না, তাই বলতেই পারেন। হানাদাররাও মুক্তিযুদ্ধে শেষ পর্যন্ত জীবন বাঁচাতে আলোচনা করে অস্ত্র সমর্পণ করেছে- সবসময় এমনই হয়। জানি এক সময় অবশ্যই তারা কথাবার্তা বলবেন, নমনীয় হবেন। কিন্তু যখন হবেন তখন পিছু ফিরে দেখবেন দেশের সর্বনাশ হয়ে গেছে। গার্মেন্ট ব্যবসায়ীরা বলছেন, তাদের প্রতিদিনের ক্ষতি কয়েকশ কোটি। সারা দেশে দুই-আড়াই হাজার কোটি টাকা। মানলাম যাদের খুঁটি আছে, তাদের না হয় কোটিতে কিছু আসে যায় না। কিন্তু যারা দিন এনে দিন খায় তাদের কী হবে? যারা রাত-দিন গাধার খাটুনি খেটে সবজি ফলিয়েছে, ২-৪-১০ দিনের মধ্যে তা বিক্রি করতে না পারলে সবই মাটি- তাদের কী হবে? পত্রিকায় পড়লাম, এক বস্তা বেগুনের দাম ২০০ টাকা। যেখানে এক কেজি বেগুন ৪০-৫০ টাকা, সেখানে ৬০-৭০ কেজি যদি ২০০ টাকা হয় কৃষক যাবে কোথায়? ক্ষুদ্র চাষিদের উপায় কী? যারা গাড়ি-ঘোড়ায় কাজ করে জীবন চালায় অবরোধের কারণে তাদের মুখের দিকে তাকানো যায় না। মরা গরু নিয়ে শকুন যেমন কাড়াকাড়ি করে, তেমন দেশবাসীকে নিয়ে রাজনীতির কাড়াকাড়ি, হানাহানি। মানুষ কত কথা বলে, রাস্তায় বেরুলেই লোকজন চেপে ধরে, 'কিছু একটা করুন'। সাধারণ মানুষ তো বলেই, বিশ্ববিদ্যালয়ের কত প্রবীণ প্রফেসর, সাহিত্যিক, সাংবাদিক নানা স্তরের গুণীজনও বলেন। কেউ বুঝতে চায় না। তাদের কী করে বুঝাই, মরার আগে আর আমাদের তেমন কিছু করার নেই। আমরা যত চিৎকারই করি, একদিকে জননেত্রী শেখ হাসিনা, অন্যদিকে বেগম খালেদা জিয়া- কেউ শুনবেন না। একবার মাথায় রক্ত উঠলে কারও কথা কেউ শুনে না। এর আগেও কেউ কখনো কারও কথা শুনেনি। তাই এক্ষেত্রে তেমনটা হবে কেন? কোনো মানুষ যখন প্রথম প্রথম মিথ্যে বলে, তখন যন্ত্রণায় সে ছটফট করে। কিন্তু আস্তে আস্তে ধীরে ধীরে মিথ্যে বলতে বলতে গা-সওয়া হয়ে গেলে আর কোনো কষ্ট থাকে না। বরং যারা মিথ্যে শুনে, অন্যায় দেখে তাদেরই কষ্ট হয়। আমাদের মহান নেতা-নেত্রীদের ক্ষেত্রেও তেমন হয়েছে। মানুষ কী অবস্থায় আছে সেদিকে কারও ভ্রুক্ষেপ নেই, সবাই আছে নিজের ক্ষমতা নিয়ে। ব্রিটিশকে তাড়াতে যারা জীবন দিয়েছে, পাকিস্তানের বৈষম্যের বিরুদ্ধে একটা রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বুকের রক্ত ঢেলে যে শহীদরা দেশ স্বাধীন করেছে আজ তাদের সে সব আশাও মিথ্যে হতে চলেছে। পাকিস্তানের ২২ পরিবারের হাত থেকে মুক্তি পেতে বাংলার জনগণ ফুঁসে উঠেছিল। কিন্তু আজ বাংলাদেশে কত পরিবার। কিন্তু প্রতিকারের তেমন কোনো পথ নেই। নিজের জীবন এবং সন্তান-সন্ততির ভূত-ভবিষ্যৎ আগামীকাল কী হবে তা নিয়ে ভাবার সময় পাচ্ছে না। সবাই আশা করে, নিজের যত কষ্টই হোক ভাবি বংশধরদের একটা সুন্দর নিরাপদ জীবন দিয়ে যাবে। কিন্তু সেটা আজ বাংলাদেশের মানুষের কাছে এক অলীক স্বপ্ন। দেশ ও সমাজ যখন বিশৃঙ্খল হয়, তখন সাধারণ নাগরিকের তেমন কোনো নিরাপত্তা থাকে না। রাস্তাঘাটে মারামারি, হানাহানি, মানুষের প্রতি মানুষের অশ্রদ্ধা, কেউ কাউকে বিশ্বাস না করা- এক মহামারীর আকার ধারণ করেছে। প্রশাসনে সরকারি নিয়ন্ত্রণ নেই, সমাজের কোনো প্রভাব নেই। যে যেভাবে পারছে সব কেন যেন এক ফ্রি স্টাইল।

নতুন বছরে পুলিশ বিভাগে এক ব্যাপক রদবদল হয়েছে। পুলিশের আইজি, ডিএমপি কমিশনার, র্যাবের ডিজি, বিজিবির অনেকেই নতুন। তাই যা সব শুনছি, গা শিউরে উঠছে। জানতাম এরা প্রায় সবাই আওয়ামী লীগের ভক্ত-অনুরক্ত। কিন্তু এতটা আশা করিনি। উপরের সরকারি কর্মচারীরা সবসময় সরকারের পছন্দের হয়। কিন্তু এত পছন্দের হয় তা আগে জানতাম না বা বুঝতাম না। পুলিশের আইজি যদি সংবিধান নিয়ে কথা বলে তাহলে দেশবাসীর আত্দহত্যা করা ছাড়া উপায় কী? উচ্চপর্যায়ের এই সরকারি কর্মকর্তাদের পদত্যাগ করে এখনই রাজনীতিতে শরিক হওয়া উচিত। এ কদিন তারা যে যা বলেছেন একটাও সরকারি কর্মচারীর কথা নয়, সবই রাজনৈতিক নেতাদের কথা। সরকার হয়তো মনে করছে, পুলিশের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের এসব কথাবার্তায় তাদের উপকার হচ্ছে। কিন্তু এই কথাবার্তায়ই এক সময় তাদের সর্বনাশ হবে। শৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো কর্মকর্তা বলতে পারেন কাউকে গুলি করতে? প্রথমে পায়ে, তারপর বুকে? শুধু এই উদ্যতপূর্ণ কথার জন্যই সভ্য দেশ হলে ভদ্রলোক চাকরি খোয়াত এবং সাজা পেত। পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হওয়ার আগেই পদ্মা সেতুতে দুর্নীতি হয়েছে বিশ্বব্যাংকের এমন অভিযোগে জনাব আবুল হোসেনের মন্ত্রিত্ব যেতে পারে তাহলে এমন দম্ভোক্তির জন্য ওই সব কর্মকর্তার কেন শাস্তি হতে পারে না? অবশ্যই হতে পারে এবং হলে সেটাই হতো যথার্থ। জানি না, এই কর্মকর্তারা বর্তমান সরকারকে কোথায় নিয়ে যাবে?

এদিকে জোট সরকারের শরিক দল জাসদের নেতা মঈনুদ্দিন খান বাদল এখনো এই বুড়ো বয়সে যেভাবে হুমকি-ধমকি দিচ্ছেন, বুকে গুলি করতে বলছেন। এখন ভেবে দেখুন, জোয়ানকালে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে এরা কি-না করেছে। স্বাধীনতার পরপরই জাতির পিতার সরকারকে ব্যর্থ ও ধ্বংস করতে থানায় হামলা, পাটের গুদামে আগুন, প্রকাশ্য জনপদে আওয়ামী নেতাদের খুনখারাবি কোনো কিছু বাদ রাখেননি। অথচ আজ তারাই উপদেশ দিচ্ছেন এবং সেসব উপদেশ অনেকে আবার অলঙ্ঘনীয় বাণী হিসেবে মেনেও নিচ্ছেন। তাই সাধারণ মানুষ রাস্তায় না নামলে আমি তো এর কোনো সমাধান দেখতে পাচ্ছি না।

যখন যেখানেই গায়ের জোরে দেশ চলেছে সেখানেই এমন প্রশ্ন এসেছে, অরাজকতা দেখা দিয়েছে। স্বাভাবিক নিয়মেও হয়তো এ দুঃসময় কেটে যাবে। কিন্তু আমরা যদি সবাই মিলে চেষ্টা করে এই দুঃসময়ের যাতনা কিছুটা কমাতে পারতাম তাহলে সেটাই হতো আমাদের যোগ্যতা। সংসদ ভবনের মতো নিরাপদ এলাকার আশপাশে গাড়িতে বোমা, কলেজছাত্রী আহত- এ নিয়ে কী আমাদের লজ্জা পাওয়ার কথা নয়? সরকারি আসনে বসে তারস্বরে বললেই কী হবে, বিরোধী দল গাড়িতে বোমা মেরেছে? আন্দোলনকারীদের দমনের জন্য সরকারের হাতে কত মাধ্যম রয়েছে, সেসব যোগ্যতার সঙ্গে প্রয়োগ করতে হয়। বোমা মারতে কাউকে হাতেনাতে ধরে জেলে দিলে, শাস্তি দিলে কে প্রতিবাদ করবে? কেউ করবে না। সরকারি অন্যায়ের বিরুদ্ধে মানুষ রাস্তায় নামলে সেখানে বাধা দেওয়া অগণতান্ত্রিক-স্বৈরাচারী কাজ কিন্তু রাস্তাঘাটে জ্বালাও-পোড়াও, গাড়িতে আগুন দেওয়া ফেরাতে না পারা সরকারি ব্যর্থতা। সেক্ষেত্রে বিরোধী দলকে বলে কোনো লাভ নেই। বিরোধী দল আন্দোলন করতে পারে, গাড়িতে আগুন দিতে পারে না, আগুন দেওয়া আন্দোলনের মধ্যে পড়ে না। এমনকি বিরোধী দলের কর্মীরা দিলেও সেটা আন্দোলনের অংশ নয়। সরকার যদি ভেবে থাকেন উদাসীনভাবে গা এলিয়ে দিলেই তারা টিকে যাবেন তাহলে আহম্মকের স্বর্গে বাস করছেন। মানুষের জানমালের হেফাজত, অর্থনীতি সচল রাখা, সভ্য দুনিয়ার কাছে দেশের সম্মান অক্ষুণ্ন রাখা- এসব বিরোধী দলের কাজ নয়, এসব সরকারের বোঝা। সে বোঝা তাকে বইতেই হবে।

গুলশানের অমন নিরাপদ স্থানে বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা, নির্ভেজাল কূটনীতিক, একজন সজ্জন ব্যক্তি রিয়াজ রহমান আক্রান্ত হলেন, তার গাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হলো, এতে কী সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হলো? পত্রপত্রিকায় দেখলাম, তার পায়ের আঘাতে কোনো ধাতব পদার্থের আলামত নেই। তবে কী ওগুলো রাবার বুলেট? রাবার বুলেট হলে তো সাধারণ মানুষের কাছে থাকার কথা নয়, একমাত্র সরকারি লোকজনের কাছে থাকার কথা। তাহলে কী ওসব সরকারি লোকের কাজ? প্রশ্নগুলো মানুষের মধ্যে দৌড়াদৌড়ি করছে বলে উল্লেখ করলাম। গুলশানে ধনবানদের এলাকায় নিরাপত্তা নেই, সংসদ ভবন এলাকায় নিরাপত্তা নেই, তাহলে নিরাপত্তাটা আছে কোথায়? সারা দেশ নিরাপদ হওয়ার কথা, যেখানে রাজধানীই নিরাপদ নয়, সেখানে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল নিয়ে আমরা কথা বলি কোন অধিকারে?

প্রবাদ আছে, বাঙালিরা দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা বুঝে না। সময় থাকতে সবাইকে নিয়ে আলোচনায় বসে সমাধান বের করা উচিত। দেশ একটি কঠিন ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। এখন কারও গোঁ ধরে বসে থাকা উচিত নয়। কারণ দেশটা কারও পৈতৃক সম্পত্তি নয়, এটি জনগণের সম্পদ, রক্তের দামে কেনা। কারও সঙ্গে হাত মিলিয়ে কারও কাছে বিক্রি করার চিন্তা যদি কেউ করে থাকেন, করতে পারেন। কিন্তু এ দেশ কেউ বেচতে পারবেন না। এক সময় শহীদের আত্দা কবর থেকে প্রতিবাদ করে উঠবে। আর তাতে তখন শরিক হবে দেশের আপামর জনসাধারণ। তাই সময় থাকতে হুঁশিয়ার।

লেখক : রাজনীতিক

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা