শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০১৫

রাঙামাটিতে মেডিকেল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পাহাড়ে শিক্ষিত বাঙালির পুনর্বাসন প্রকল্প

রোবায়েত ফেরদৌস
অনলাইন ভার্সন
রাঙামাটিতে মেডিকেল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পাহাড়ে শিক্ষিত বাঙালির পুনর্বাসন প্রকল্প

এটা সবার জানা, ষাট-সত্তরের দশকে পার্বত্য চট্টগ্রামে আদিবাসীরা তাদের অধিকার আদায়ে যে আন্দোলন শুরু করেছিলেন তার অন্যতম হাতিয়ার ছিল শিক্ষা। আদিবাসী অধিকারের অবিসংবাদিত নেতা এম এন লারমা জন্মেছিলেন পশ্চাৎপদ ও ঘুণেধরা জুম্ম সমাজের সাধারণ একটি পরিবারে; কিন্তু এই পরিবারটি রক্ষণশীল, পরনির্ভরশীল ও সামন্ত নেতৃত্বের বিরোধিতা করে পার্বত্য চট্টগ্রামের জুম্ম জনগণের অধিকার রক্ষায় সাহসী ভূমিকা রাখেন; অধিকার আদায়ের সংগ্রাম ও জুম্ম যুবশক্তিকে সুশিক্ষায় উদ্বুদ্ধ ও প্রচারের আন্দোলন শুরু হয় তাদের নেতৃত্বেই; তিনি সে সময় জুম্ম ছাত্র-যুবসমাজের কাছে 'গ্রামে চল' স্লোগান তুলে ধরেন। শতাব্দী প্রাচীন শাসনে আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধা নিদ্রামগ্ন সমাজে ব্যাপক শিক্ষার প্রসার না ঘটলে জুম্ম জনগণকে অধিকারসচেতন করা সম্ভব নয় বলে তিনি ঐতিহাসিক দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। গ্রামে গ্রামে গিয়ে স্কুল প্রতিষ্ঠা করে সাধারণের মাঝে শিক্ষার প্রসার ঘটানোর আহ্বান জানান তিনি। তার সেই যুগান্তকারী আহ্বানে সাড়া দিয়ে শিক্ষিত যুবসমাজের অনেকেই গ্রামের স্কুলে শিক্ষকতা পেশায় নিজেদের আ ত্মনিয়োগ করেন। তারা একাধারে শিক্ষকতা ও রাজনৈতিক সংগঠনের কাজ চালিয়ে যেতে থাকেন। আদিবাসী অধিকার আন্দোলনকে 'মাস্টার আন্দোলন' নামে চিহ্নিত করা হতো। এন লারমা নিজে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছিলেন; তার ভাই জনসংহতি সমিতির বর্তমান সভাপতি সন্তু লারমাও ছিলেন প্রধান শিক্ষক। এ ছাড়া অন্যান্য নেতা যেমন- রামকিশোর চাকমা, ভবতোষ দেওয়ান, প্রীতিকুমার চাকমা, গৌতম চাকমা, সুধাসিন্ধু খীসা, রূপায়ণ দেওয়ান, মঙ্গলকুমার চাকমা, জ্যোতিপ্রভা লারমা- এরাও শিক্ষকতা ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সমান্তরালে চালিয়ে গেছেন।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, একসময়কার শিক্ষা আন্দোলন যারা করেছেন তারা কিংবা তাদের উত্তরসূরিরা কেন এখন মেডিকেল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিরোধিতা করছেন। তাদের এই অবস্থানকে বুঝতে হবে পাহাড়ের বিশেষ রাজনৈতিক বাস্তবতার নিরিখে। কেননা চাপিয়ে দেওয়া সেটেলমেন্ট প্রক্রিয়ায় গেল ২৪-২৫ বছর ধরে জ্যামিতিক হারে পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙালিদের বসতি স্থাপনের প্রকল্প চলছে; প্রধানত শিক্ষাবঞ্চিত প্রান্তিক বাঙালিদেরই পাহাড়ে পুনর্বাসন করা হতো; আর রাঙামাটিতে মেডিকেল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের মাধ্যমে এখন শিক্ষিত বাঙালিদের পুনর্বাসনের চেষ্টা চলছে।

তাদের বিরোধিতার আরও কারণ হলো, সরকার পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের সঙ্গে কোনোরূপ আলোচনা ও পরামর্শ ব্যতিরেকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং মেডিকেল কলেজ স্থাপনেরও উদ্যোগ নেয়। তারা বলতে চেয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজ স্থাপন নিঃসন্দেহে জনমুখী উদ্যোগ কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, জুম্ম অধ্যুষিত একটি বিশেষ শাসিত অঞ্চলে এই বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে পার্বত্যাঞ্চলের স্বতন্ত্র বিশেষ প্রেক্ষাপট কতটুকু বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে? পার্বত্য চট্টগ্রামের বিশেষ শাসনব্যবস্থা, স্বাতন্ত্র্যতা, জাতিবৈচিত্র্যতা, পশ্চাৎপদতা, ভূমি সমস্যা ইত্যাদি প্রেক্ষাপটের কথা বিবেচনা করে বিশ্ববিদ্যালয়-মেডিকেল কলেজ পরিচালনা বোর্ড গঠন, ছাত্রছাত্রী ভর্তি, শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ- এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আইনে বা নীতিমালায় কতটুকু আমলে নেওয়া হয়েছে? বিশ্ববিদ্যালয়-মেডিকেল কলেজ স্থাপন করার মতো পার্বত্যবাসীর রাজনৈতিক-সামাজিক-শিক্ষাগত অবস্থা অনুকূল কিনা তাও বিবেচ্য বিষয়। পার্বত্য চট্টগ্রাম সম্পর্কে কোনো আইন প্রণয়নের বেলায় আঞ্চলিক পরিষদ ও সংশ্লিষ্ট পার্বত্য জেলা পরিষদের সঙ্গে আলোচনা ও পরামর্শক্রমে প্রণয়নের যে সংবিধিবদ্ধ বাধ্যবাধকতা রয়েছে সরকার উক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ স্থাপনের ক্ষেত্রে উক্ত বিধানের কোনো তোয়াক্কাই করেনি; দেশে বিদ্যমান অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রেও একই ধরনের আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। এই আইনের ৫ নম্বর ধারায় বলা হয়েছে, যে কোনো জাতি, ধর্ম, গোত্র এবং শ্রেণির পুরুষ ও নারীর জন্য বিশ্ববিদ্যালয় উন্মুক্ত থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে আদিবাসী ও স্থানীয় ছাত্রছাত্রীদের জন্য আসন সংরক্ষণের কোনো বিধান বিশ্ববিদ্যালয় আইনে উল্লেখ করা হয়নি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে স্বাতন্ত্র্যমণ্ডিত বিশেষ অঞ্চলের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির ক্ষেত্রে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন স্থানীয় ছাত্রছাত্রীদের জন্য সংরক্ষিত থাকে। প্রস্তাবিত রাঙামটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইনে নির্বাহী পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে স্থানীয় অধিবাসীদের জন্য সংরক্ষণের কোনো বিধান উল্লেখ নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাহী সংস্থা 'রিজেন্ট বোর্ড' গঠনেও পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ ও তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের প্রতিনিধিত্ব তথা জুম্ম ও স্থায়ী অধিবাসীদের থেকে সদস্য নিয়োগের সুনির্দিষ্ট কোনো বিধান রাখা হয়নি।

এ ছাড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং মেডিকেল কলেজের মতো সর্বোচ্চ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পর্যাপ্ত শিক্ষার্থীর জোগান দেওয়ার মতো পার্বত্যবাসীর অর্থনৈতিক-সামাজিক-শিক্ষাগত ভিত্তি এখনো গড়ে ওঠেনি। এখানে ৯০ ভাগের অধিক আসনে অন্য জেলার বাঙালি ছাত্রছাত্রীরাই ভর্তি হয়ে থাকবে। তার উদাহরণ কাপ্তাই সুইডেন পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট। পার্বত্য চট্টগ্রামে শিক্ষা প্রসারে এটি স্থাপিত হলেও বর্তমানে ৯০ ভাগের অধিক ছাত্রছাত্রী বাইরের জেলার। এ ছাড়া শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে একই অবস্থা সৃষ্টি হবে। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়-মেডিকেল কলেজ হয়ে দাঁড়াবে বহিরাগতদের অনুপ্রবেশ কেন্দ্র এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তিতে স্বীকৃত পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি অধ্যুষিত অঞ্চলের বৈশিষ্ট্য ও মর্যাদাকে মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন করবে। পার্বত্য চট্টগ্রামে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে বহিরাগতদের ক্রমাগত অভিবাসন ও ভূমি বেদখল হওয়ার কারণে জুম্মদের জীবন-জীবিকা, পেশা ও ভূমি সংকট অত্যন্ত প্রকট হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং মেডিকেল কলেজ প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে পার্বত্য অঞ্চলের অধিবাসীদের সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বিরাজমান সমস্যাদি আরও জটিলতর হবে। এটা জুম্ম ও স্থানীয় অধিবাসীদের নিজস্ব জায়গা-জমি ও বসতবাটি থেকে উচ্ছেদকরণ ত্বরান্বিত করবে, যা সংবিধান ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার বিধানাবলির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।

পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তিতে চাকরি ও উচ্চশিক্ষার জন্য দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সমপর্যায়ে না পেঁৗছা পর্যন্ত পাহাড়িদের জন্য সরকারি চাকরি ও উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কোঠা ব্যবস্থা বহাল রাখা, উপরোক্ত লক্ষ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাহাড়ি ছাত্রছাত্রীদের জন্য অধিকসংখ্যক বৃত্তি প্রদান করা, বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ ও গবেষণার জন্য প্রয়োজনীয় বৃত্তি প্রদান করার বিধান রয়েছে। কিন্তু পার্বত্য চট্টগ্রামে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রসার ও উন্নয়নে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি-উত্তরকালেও উল্লেখযোগ্য কোনো উন্নতি সাধিত হয়নি। তিন পার্বত্য জেলায় তিনটি সরকারি কলেজ রয়েছে এবং এসব কলেজে মাত্র কতিপয় বিষয়ে অনার্স পড়ার সুয়োগ রয়েছে। শিক্ষক সংখ্যা অত্যন্ত কম। সরকারি কলেজসমূহে শিক্ষার উপকরণসহ শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীদের আবাসনের সমস্যা প্রকটভাবে বিদ্যমান। এ ছাড়া তিন পার্বত্য জেলার বেসরকারি কলেজসহ পার্বত্য অঞ্চলের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাক্ষেত্রে নানাবিধ সমস্যাও রয়েছে। তাই এই মুহূর্তে বিদ্যমান বাস্তবতায় আদিবাসীদের অধিকার ও অস্তিত্বকে বিপন্ন করে এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাকে অনিশ্চিত রেখে সরকারের এই উদ্যোগ অত্র এলাকার জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য ও বাস্তবসম্মত হবে না বলেই পাহাড়িরা মনে করছেন। বরং দরকার তিন পার্বত্য জেলায় বিদ্যমান তিনটি সরকারি কলেজে অধিকসংখ্যক বিষয়ে অনার্স ও মাস্টার্স কোর্স চালু করা, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজে আদিবাসী জুম্ম ছাত্রছাত্রীদের জন্য অধিকতর কোঠা বরাদ্দ করা, পার্বত্য চট্টগ্রামে প্যারা-মেডিকেল ইনস্টিটিউট স্থাপন, পার্বত্যাঞ্চলের শিক্ষা উন্নয়নে অধিকতর অর্থ বরাদ্দ করা ইত্যাদি।

জানা তথ্য বলে, ১৯৪৭ সালেও পার্বত্য চট্টগ্রামে আদিবাসী ও বাঙালি জনসংখ্যার অনুপাত ছিল ৯৩ ঃ ০৭; আর এখন এসে আদিবাসী ঃ বাঙালি অনুপাত দাঁড়িয়েছে ৫৫ ঃ ৪৫। এভাবে চললে আগামী ১০ বছরে আদিবাসীরা পাহাড়ে সংখ্যালঘু হয়ে যাবে আর ২০ বছর পরে হয়তো হয়ে যাবে সংখ্যাশূন্য। পার্বত্য চট্টগ্রামে পুনর্বাসিত বাঙালিদের প্রধানত সেনানিবাস ও শহরাঞ্চলের কাছাকাছি এলাকায় বসতির ব্যবস্থা করা হয়; এর ফলে পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলার বিভিন্ন পৌরসভার মেয়র নির্বাচনে বাঙালিরাই নির্বাচিত হয়। এই ডেমোগ্র্যাফিক রাজনীতির কারণে আদিবাসীরা তাদের ভিতর থেকে নিজেদের মেয়র/নেতা নির্বাচনে ব্যর্থ হচ্ছে; বলা হয় যাদের জন্য উন্নয়ন সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় তাদের অংশগ্রহণ থাকতে হবে কিন্তু পার্বত্য চট্টগ্রামে তা হচ্ছে না। খুব নীরবে আদিবাসীদের কোণঠাসা করার সব আয়োজন সেখানে চলছে। এটা বন্ধ হওয়া দরকার।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ,

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ই-মেইল [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা