শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

অশনি সংকেত! দুর্ভিক্ষ অস্বাভাবিক নয়!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
অশনি সংকেত! দুর্ভিক্ষ অস্বাভাবিক নয়!

আজকের লেখাটি শুরু করার আগে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখলাম রাত প্রায় ১১টা বেজে গেছে। ২০১৫ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ নিয়ে হৃদয়ের মধ্যে যে বেদনা অনুভব করছি তা আমার জীবনে কোনো দিন কোনোকালে ঘটেনি। আমি সাধারণত দিনের বেলায় লিখি। অফিসে বসে কাজের ফাঁকে হুটহাট করে নিজের হাতে লিখি। আরও অনেক ব্যস্ত কলাম লেখকের মতো আমি ডিকটেশন দিতে পারি না। আবার কম্পিউটারের কিবোর্ড ব্যবহার করেও লিখতে পারি না। কাগজ ও কলম ছাড়া যেন আমার চলেই না। আমার বন্ধুবান্ধব যারা মূলত বড় বড় করপোরেট ব্যবসায়ী কিংবা উচ্চপদস্থ আমলা- তারা আমার লেখালেখি নিয়ে প্রায়ই বিস্ময় প্রকাশ করে। কারণ ব্যবসায়ী হিসেবে আমার ব্যস্ততা তাদের চেয়ে কম হওয়ার কথা নয়- যেখানে ব্যবসা-বাণিজ্য, রাজনীতি, সভা-সমিতি, সেমিনার, দেশ-বিদেশ ভ্রমণ, ধর্ম-কর্ম এবং সাংসারিক কর্ম সম্পাদনের পর দৈনিক গড়ে প্রায় পনেরশ' শব্দ লেখার ঝক্কি-ঝামেলার হিসাব তারা মেলাতে পারে না। এতদিন ধরে আমার নিজেরও প্রশ্ন ছিল। আজ আমার লেখাগুলো হুটহাট করে বের হয় কীভাবে! উত্তর বের করতে পারিনি, তবে ৫ জানুয়ারি, ২০১৫ সালের অব্যাহত অবরোধের কারণে আমার সেই প্রশ্নের উত্তর আমি পেয়ে গেছি।

আমার নিত্যদিনকার কর্মে ছিল অফুরন্ত শান্তি, স্থিতি এবং দুই চোখজুড়ে ছিল রাজ্যের সব স্বপ্ন। ফলে চিন্তার জগতে নিমজ্জিত হয়ে ঝটপট কোনো কিছু লিখে ফেলা কোনো ব্যাপারই ছিল না। কিন্তু ইদানীংকালে আমি আর পারছি না। চারদিকের সীমাহীন অশান্তি, নৈরাজ্য, সন্ত্রাস, মানুষের নির্মম অকাল মৃত্যু এবং পাষাণ-পাষাণীদের রণহুঙ্কার আমার চিন্তাচেতনাকে বিনষ্ট করে দিচ্ছে। আমার সাজানো-গোছানো ব্যবসা-বাণিজ্য, পরিপাটি অর্থনৈতিক সঙ্গতি এবং মানসিক শান্তি যেন হাসপাতালগুলোর বার্ন ইউনিটের লোকজনের আহাজারির সঙ্গে একাকার হয়ে গেছে। তাই আগের মতো অফিসে বসে কাজের ফাঁকে লিখতে পারি না।

দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে কেবল আমি নই- দেশের সব আমজনতা তাদের দৈনন্দিন কর্মস্পৃহা হারিয়ে ফেলেছে। যারা দেশকে নিয়ে চিন্তাভাবনা করেন তারা স্পষ্টতই বুঝতে পারছেন যে সর্বগ্রাসী বিপদ পুরো জাতিকে অক্টোপাসের মতো অাঁকড়ে ধরে আছে। আদতে সেগুলো ছিল ছোট ছোট সমস্যা। ঘটনা পরিক্রমায় তা হয়ে পড়েছে হিমালয়সম উঁচু। দেশের অর্থনীতি, সামাজিক বন্ধন, পারস্পরিক সম্পর্ক, স্থিতিশীলতার দেয়াল পুরোপুরি ভেঙে পড়তে বসেছে। আজ যারা ক্ষমতায় আছেন কিংবা আগামীতে যারা ক্ষমতায় আসার স্বপ্ন দেখছেন তারা যদি এখনো সজ্জন এবং সচেতন না হন তাহলে এই জাতির ইতিহাসে খুব শিগগিরই একটি ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ এবং সিভিল ওয়ার বা গৃহযুদ্ধের কলঙ্ক যুক্ত হবে তা প্রায় নিশ্চিত করেই বলা যায়।

সরকারের যেসব লোক উঁচু গলায় উন্নয়নের কথা বলছেন তারা কি জানেন আমাদের দেশের অর্থনীতির সার্বিক অবস্থা কেমন? দেশের সব বীমা, ব্যাংক, লিজিং কোম্পানিসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব মূলধন সাকুল্যে ২৫ হাজার কোটি টাকার বেশি হবে না। এসব প্রতিষ্ঠানে দেশের জনগণ এবং সরকারের মোট স্থায়ী আমানতের পরিমাণ মাত্র এক লাখ কোটি টাকার মতো। অস্থায়ী আমানত এবং চলতি হিসাবে লেনদেনকৃত অর্থের পরিমাণ সর্বোচ্চ দুই লাখ কোটি টাকার মতো। ব্যাংকগুলো এযাবৎকালে সর্বোচ্চ পাঁচ লাখ কোটি টাকার মতো ঋণ বিতরণ করেছে। দেশের সব পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকৃত অর্থের পরিমাণ মাত্র তিন লাখ কোটি টাকা। আমাদের অর্থনীতির অর্থবাজারের এই যে ব্যাপ্তি তা ভারতের যে কোনো বড়মানের একটি প্রাইভেট কোম্পানির চেয়েও কম।

এবার সরকারের আয়-রোজগারের দিকে একটু তাকানো যাক। বর্তমানে দেশের ৮৫% অর্থাৎ জাতীয় বাজেটের ৮৫% আসে বিভিন্ন শুল্ক এবং ভূমিকর, স্ট্যাম্প প্রভৃতি থেকে। এর মধ্যে সিংহভাগ অর্থাৎ প্রায় ৯৫ ভাগ অর্থ আসে আমদানি শুল্ক, ভ্যাট এবং আয়কর থেকে। বর্তমানে প্রতি মাসে প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকার আমদানি শুল্ক আদায়ের টার্গেট রয়েছে। কিন্তু গত তিন মাসে টার্গেট পূর্ণ হয়নি। হরতাল-অবরোধের কারণে জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি এবং মার্চ মাসে অর্ধেক টার্গেটও পূর্ণ হবে না। অর্থাৎ গত তিন মাস এবং আগামী তিন মাস মিলিয়ে কেবল আমদানি খাতেই রাজস্ব ক্ষতির পরিমাণ হবে ৪০ হাজার কোটি টাকা। আমদানির ওপর নির্ভর করে অগ্রিম আয়কর এবং ভ্যাট। এই খাতে কম আদায়ের সম্ভাবনা প্রায় হাজার কোটি টাকা। তাহলে দেখা যাচ্ছে মার্চ মাস পর্যন্ত সরকারের আয়ে ঘাটতি দেখা দেবে ৫০ হাজার কোটি টাকা।

এবার সরকারের ব্যয়ের খাতটি নিয়ে একটু আলোচনা করি। হরতাল-অবরোধের জন্য কেবল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পেছনে মার্চ অবধি অতিরিক্ত খরচ করতে হবে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা। বিআরটিসি, রেলওয়ের ক্ষয়ক্ষতিও ৫০০ কোটি টাকার কম হবে না। বিদ্যুৎ, জ্বালানি, সরকারি মালিকানাধীন শিল্পকারখানায় ভর্তুকি এবং লোকসানের পরিমাণ হবে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকার অতিরিক্ত দেনা এবং ৫০ হাজার কোটি টাকার লোকসান গুনে এগুতে হবে বর্তমান বা ভবিষ্যৎ সরকারকে যদি বর্তমান সমস্যা ইনশাল্লাহ মার্চের মধ্যে নিষ্পত্তি হয়ে যায়। সরকারি খাতের কম আয় এবং অতিরিক্ত ব্যয় মিলিয়ে বাজেট ঘাটতি মোকাবিলা করতে হবে ৬০ হাজার কোটি টাকা। অন্যদিকে বেসরকারি খাতে দেশবাসীর লোকসান হচ্ছে প্রতিদিন আড়াই হাজার কোটি টাকা। মার্চ মাস পর্যন্ত এই ক্ষতির পরিমাণ হবে দুই লাখ পনের হাজার কোটি টাকা। এই বিশাল ক্ষতির দায় বহন করার ক্ষমতা আমাদের সরকারের যেমন নেই, তেমনি বেসরকারি খাতেরও নেই। দেশের ব্যবসায়ীরা রাস্তায় নামছেন। সরকারের কথামতো হরতালের মধ্যে অনেকে মার্কেট খোলা রাখার চেষ্টা করছেন; কিন্তু ক্রেতা নেই। উল্টো দোকানগুলো খোলা রাখার জন্য দৈনিক অতিরিক্ত হারে কর্মচারীদের মজুরি গুনতে হচ্ছে। আখেরে ফলাফল উল্টো লাভ না হয়ে ক্ষতি হচ্ছে।

আগামীদিনে হরতাল-অবরোধের মধ্যে সরকারের জন্য সবচেয়ে ভয়াবহ বিপদ হিসেবে উপস্থিত হবে শ্রমিক বিদ্রোহ। আমাদের দেশের সবচেয়ে শ্রমঘন শিল্প হলো গার্মেন্ট ফ্যাক্টরি। প্রায় ৪০ লাখ লোক সরাসরি এই সেক্টরে কর্মরত যার ৯৫%-ই হলো শ্রমিক। শুধু বাংলাদেশই নয়, সারা দুনিয়াতে গার্মেন্ট হলো দিন এনে দিন খাওয়ার মতো শিল্পপ্রতিষ্ঠান। এদের পুঁজি বলতে বিল্ডিং এবং সেলাই মেশিনসহ অন্যান্য ভৌতিক কাঠামো। এদের চলতি মূলধন হলো ব্যাক টু ব্যাক এলসির বিপরীতে পিসি বা সিসি লোন। ক্ষেত্রবিশেষের এঙ্পোর্ট ডকুমেন্টের বিপরীতে ব্যাংক ঋণ। নিজস্ব সঞ্চয়ী হিসেবে আগামী তিন মাসের বেতন-বোনাস সংরক্ষিত রয়েছে এমন শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বাংলাদেশে ৫০টিও আছে কিনা সন্দেহ। প্রত্যেকটি গার্মেন্টশিল্পকে মাস শেষে বেতনের জন্য ব্যাংকে গিয়ে ধরনা দিতে হয়। ফেব্রুয়ারি মাসের বেতন কোনোমতে দিতে পারলেও মার্চ মাসে গিয়ে বেশির ভাগ শিল্পপ্রতিষ্ঠান বিপদে পড়বে। তাদের নগদ সহায়তা দেওয়ার মতো সুযোগ এবং সামর্থ্য ব্যাংক, বীমা বা সরকারের নেই। ফলে শ্রমিকরা রাস্তায় নেমে আসবে। শুরু হবে নতুন সামাজিক বিপর্যয়।

দেশের আবাসনশিল্পে মন্দা যাচ্ছে সেই ২০১৩ সাল থেকেই। ২০১৪ সালে এসে এই মন্দা ভয়াবহ আকার ধারণ করে। বর্তমানে এই সেক্টরে লোকজন যে কী অবস্থায় দিনাতিপাত করছেন তা কেবল ভুক্তভোগীরাই বলতে পারবে। গার্মেন্ট-আবাসন ছাড়াও দেশের উদীয়মান অন্যসব উৎপাদনমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং সেবা খাতও বর্তমান অরাজকতার কারণে মারাত্দক বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে। সবচেয়ে বিপদে পড়েছে প্রান্তিক চাষি এবং দিনমজুরের মতো খেটে খাওয়া মানুষ। দেশের সার্বিক কৃষি ব্যবস্থায় হরতাল-অবরোধের কারণে একদিকে যেমন চলতি মৌসুমের উৎপাদিত কৃষিপণ্য সংরক্ষণ, বিক্রয় ও বিপণনে সীমাহীন লোকসান গুনতে হচ্ছে তেমনি আগামী মৌসুমের চাষাবাদে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা যা কিনা আমাদেরকে বিরাট এবং ব্যাপক শস্য ঘাটতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। এই ঘাটতি শেষাবধি ডেকে আনতে পারে ভয়াবহ এক দুর্ভিক্ষের।

বর্তমান বিশ্বে কোনো দেশ দুর্ভিক্ষকবলিত হয়ে চরম বিপর্যয়ের মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম কেবল বাংলাদেশ ছাড়া। আর আমরা সেই বিপদে পড়ব কেবল আমাদের খাদ্যাভ্যাসের জন্য। আমরা পৃথিবীর একমাত্র জাতি যারা কিনা তাদের খাবারের ৯০ ভাগ চাহিদাপূর্ণ করি ভাত দ্বারা। বাকি ১০ ভাগ অন্যান্য তরিতরকারী এবং পানীয় দ্বারা। বাংলাদেশিদের জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্য অর্থাৎ চাল এককভাবে সরবরাহ করতে পারে এমন কোনো দেশ দুনিয়ায় নেই। বিশ্বের চাল উৎপাদনকারী দেশের সংখ্যা এবং উৎপাদনের পরিমাণ কমছে। এ অবস্থায় টাকা থাকলেও আমরা আমাদের প্রয়োজনীয় চাল আমদানি করতে পারব না। ওই অবস্থায় যদি কেউ আলু খাবার পরামর্শ দেয় তবে তার টাকু মাথা ফাটিয়ে আলুভর্তা বানিয়ে জনগণ ক্রোধের আগুনের জ্বালা মেটাবে।

ভবিষ্যৎ দুর্ভিক্ষের জন্য সবচেয়ে ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে নিয়ে আসবে ডায়রিয়া নামক মরণব্যাধিটি। এমনিতেই আমাদের পেট সারা বছর খারাপ থাকে। ফলে পেট থেকে উৎপন্ন হয় কোটি কোটি টন বিষাক্ত গ্যাস এবং লাখো কোটি টন ততধিক বিষাক্ত বর্জ্য। স্বাভাবিক অবস্থায় আমাদের প্রকৃতি অলৌকিকভাবে আত্দীভূত করে নেয়। কিন্তু বিশাল জনসংখ্যার মাত্র ১০ ভাগ লোক যদি ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয় তাহলে প্রকৃতির শুষে নেওয়ার সেই আত্দীভূত ক্ষমতা লোপ পাবে। আমাদের অতীত দুর্ভিক্ষের তুলনায় ভবিষ্যৎ দুর্ভিক্ষ কমপক্ষে এক হাজার গুণ বেশি ভোগাবে ডায়রিয়া নামক রোগটির দ্বারা আর এটি হবে ভয়াবহ পরিবেশ দূষণ, অধিক জনসংখ্যা, পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার অপ্রতুলতা এবং সুপেয় পানির অভাবে। আর সেই দিন সেই বিপর্যয়ের দুর্গন্ধময় আক্রমণ থেকে বাংলাদেশের কোনো ভবনই রক্ষা পাবে না।

দেশের চলমান হরতাল-অবরোধের হাজারো নেতিবাচক পরিণতির মধ্যে আমি কেবল অর্থনৈতিক সেক্টরের কয়েকটির কথা বললাম। এর বাইরে চুরি, ডাকাতি, হত্যা, ধর্ষণ, লুটপাট, মিথ্যাচার, অনাচার, বিকৃত মনমানসিকতা, পতিতাবৃত্তি, নেশা, মারামারি, কাটাকাটি ইত্যাদি বাড়তে থাকবে জ্যামিতিকহারে। আর তখন আজকের গণ্ডগোলের উৎপাদনকারী প্রক্রিয়াজাতকারী, মদদদানকারী, বিপণনকারী এবং ভোক্তাদের চাঁন্দের দেশে পালাতে হবে অথবা জীবন্ত দগ্ধ হয়ে মিশে যেতে হবে মাটির সঙ্গে।

লেখক : কলামিস্ট।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে