শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ মার্চ, ২০১৫

অতিথি কলাম

সন্ত্রাস জঙ্গিবাদ সুশাসন

গোলাম মোহাম্মদ কাদের
অনলাইন ভার্সন
সন্ত্রাস জঙ্গিবাদ সুশাসন

যতদূর জানা যায়, উল্লেখযোগ্য বা বড় ধরনের ইসলামি জঙ্গিবাদ কার্যক্রম বা উত্থান এখনো বাংলাদেশে লক্ষ করা যায় না। কিন্তু বেশ কিছু লক্ষণ পর্যবেক্ষণ করলে ধারণা হয় দেশে ইসলামি জঙ্গিবাদ সৃষ্টি হচ্ছে। যদিও এখন পর্যন্ত শুরু পর্যায়ে আছে। তবুও গণমাধ্যমের খবরাখবর দেখে প্রতীয়মান হয় দিন দিন এর প্রসার হচ্ছে। বিশেষ করে তরুণ সমাজে জঙ্গিবাদের ধারণা আগ্রহ সৃষ্টি করছে বলে শোনা যায়। মূল কারণ সুশাসনের অভাব, যার বহিঃপ্রকাশ আইনের শাসনে দুর্বলতা। একই সঙ্গে মানবাধিকার লঙ্ঘন, দুর্নীতি, বৈষম্য, বঞ্চনা ইত্যাদির ফলে সাধারণ মানুষের ক্ষোভ ও হতাশা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিক্ষুব্ধ তরুণ সমাজ একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ লাভের আশায় যে কোনো প্রক্রিয়ায় সমাজ পরিবর্তনের উদ্দেশ্যে মরিয়া হয়ে উঠছে।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি অতি সম্প্রতি প্রকাশিত লেখায় (“Our plan for countering violent extremism” ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০১৫, ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল) পৃথিবীর যে কোনো স্থানে সন্ত্রাসী চরমপন্থা সৃষ্টির কারণ হিসেবে একই ধরনের পরিবেশকে দায়ী করেছেন। তিনি বলেছেন, 'সবচেয়ে মূল বিষয় হলো সুশাসন। এটি শুনতে চমৎপ্রদ মনে নাও হতে পারে, কিন্তু বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জনগণ যারা মনে করে সরকার শুধু নিজেদের নয় তাদেরও প্রয়োজন মেটাবে ও তাদের জন্য একটি উন্নততর জীবনের সুযোগ সৃষ্টি করবে, সেসব মানুষ একে-৪৭ অথবা আত্দঘাতী বোমা বহনকারী জামার ফিতা নিজ শরীরে বাঁধবে বা যারা বাঁধে তাদের সহায়তা করবে, এ সম্ভাবনা খুবই কম।'

(“The most basic issue is good governance. It may not sound exciting, but it is vital. People who feel that their government will provide for their needs, not just its own, and give them a chance at a better life are far less likely to strap on an AK-47 or a suicide vest, or to aid those who do.”)

বৃহত্তর পরিসরে দেখলে, সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ও শাসন প্রক্রিয়ার ওপর অনাস্থা জঙ্গিবাদ সৃষ্টির অন্যতম মূল কারণ। যখন কোনো মানুষের ধারণা হয় শাসনকার্য পরিচালনাকারী সরকার তাদের জন্য ভালো কিছু করবে না ও একই সঙ্গে প্রচলিত পদ্ধতিতে এ ধরনের সরকার বা শাসনব্যবস্থা পরিবর্তনের কোনো সুযোগ নেই তখন তারা বিকল্প কিছুর প্রতি আকৃষ্ট হয়।

এ ধরনের মানুষ যারা সরকার ও শাসনব্যবস্থার ওপর হতাশ ও বিভিন্ন কারণে ক্ষুব্ধ তাদের সংখ্যা যখন যথেষ্ট বেশি হয় তখন সম্মিলিতভাবে তারা শুধু চরমপন্থি বা জঙ্গি সৃষ্টির উর্বর ভূমিতে পরিণত হয় না; বরং জঙ্গিদের আশ্রয়দানকারী ও সহায়ক হিসেবেও কাজ করে। আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ এখনো দরিদ্র। শিক্ষার অভাব, নানাবিধ অন্যায়-অনাচার, বঞ্চনা, লাঞ্ছনার শিকার। বেশিরভাগ মানুষের উপলব্ধি সরকারি প্রশাসনের কাছে তারা অসহায় প্রজা, এর বেশি কিছু নয়। সরকারের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার প্রতিষ্ঠানগুলো অকার্যকর। গণতান্ত্রিক পদ্ধতি দুর্বল ও শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তর কঠিন থেকে কঠিনতর হচ্ছে। সমাজজীবনে ধর্মের প্রভাব যথেষ্ট। সব কিছু মিলিয়ে ইসলামি জঙ্গিবাদ বিস্তারের নানা ধরনের উপাদান আমাদের সমাজে বিদ্যমান।

বর্তমানে রাজনীতিতে যে সহিংসতা দেখা যাচ্ছে তাকে বাহ্যিকভাবে শুধু আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি মনে হতে পারে। কিন্তু বাস্তবে এর মূল নিহিত রয়েছে সামাজিক অশান্তি ও অস্বস্তিতে; যার সূচনা হয়েছে অতি সম্প্রতি গৃহীত সুনির্দিষ্ট কিছু রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ও কর্মকাণ্ড থেকে- যেমন সংবিধান সংশোধন করে নির্বাচনকালীন সরকার ব্যবস্থার পরিবর্তন, সে অনুযায়ী দলীয় সরকারের অধীনে একটি প্রশ্নবিদ্ধ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান, দেশের সরকারবিরোধী দলগুলো কর্তৃক সে নির্বাচন বর্জন ইত্যাদি। মূল দাবি একটি, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করা এবং সে কারণে নির্বাচনকালীন সরকারব্যবস্থা পরিবর্তন, নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন ইত্যাদি। যেহেতু দাবিগুলো ইসলামি আদর্শ বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে নয় এবং এর নেতৃত্বদানকারী ও অংশগ্রহণকারী বেশিরভাগ রাজনৈতিক দলগুলো গণতন্ত্রকামী, ধর্মভিত্তিক দল নয়, সে কারণে একে এখনো ইসলামি জঙ্গিবাদ সৃষ্ট চরমপন্থি সহিংসতা বলা যায় না।

বর্তমান সমস্যাকে শুধু আইনশৃঙ্খলা অবনতি হিসেবে বিবেচনা করে কঠোর হস্তে দমনের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এমনকি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সদস্যদের কর্তৃক এ দায়িত্ব পালনে আইনি সীমারেখার বাইরে শক্তি ও কর্তৃত্ব প্রয়োগের অভিযোগ আসছে। এতে জনগণের মধ্যে অস্বস্তি ও অসন্তোষ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে কট্টর রাজনীতির সমর্থন বৃদ্ধি পাবে এবং ইসলামি জঙ্গিবাদের দিকে বেশিমাত্রায় মানুষ উৎসাহিত হবে, ধারণা হয়।

কিছুদিনের মধ্যে যদি পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েও আসে তথাপি শান্তিপূর্ণ পরিবেশ দীর্ঘদিন বজায় রাখা যাবে কিনা সে বিষয়ে সংশয়ের অবকাশ আছে। সমাজের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ যারা কিছু দাবি-দাওয়া নিয়ে আন্দোলনে রত তারা এ দাবিগুলোকে যথার্থ ও যুক্তিসঙ্গত বলে বিশ্বাস করে। বল প্রয়োগের মাধ্যমে জোরপূর্বক দাবিগুলো দাবিয়ে রাখলে তারা নিজেদের অত্যাচারিত ও বঞ্চনার শিকার মনে করতে পারে। সে ক্ষেত্রে তাদের ক্ষোভ ও অশান্তি সুপ্ত থাকবে এবং যে কোনো সুযোগে পুনরায় এর সহিংস বহিঃপ্রকাশ ঘটার সম্ভাবনা থাকবে। এ প্রসঙ্গে মার্টিন লুথার কিং জুনিয়রের এ উক্তিটি উল্লেখ্য- 'শান্তি অর্থ সহিংসতার অনুপস্থিতি নয়, শান্তির অর্থ ন্যায়বিচারের উপস্থিতি।' (‘Peace is not the absence of violence, but the presence of justice’). শুধু বল প্রয়োগের মাধ্যমে কখনোই সন্ত্রাস অথবা জঙ্গিবাদ নির্মূল করা সম্ভব নয়। প্রত্যেকটি চরমপন্থিকে খুঁজে বের করে মেরে ফেললেও হিংসাত্দক কার্যক্রম শেষ হবে না। কেননা নতুনভাবে আবার চরমপন্থি সৃষ্টি হবে। যেসব সমস্যার কারণে এর সূচনা হয়েছে, সে বিষয়গুলো চিহ্নিত করে সেগুলোকে সমাধান করার মাধ্যমেই শুধু রাজনৈতিক সন্ত্রাসের পুনঃউত্থান ঠেকানো সম্ভব।

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরির পূর্বে উল্লিখিত লেখায় এ বিষয়টিও উঠে এসেছে। নিচে সংশ্লিষ্ট অংশটি উদ্বৃত্ত করা হলো : 'বল প্রয়োগে আজকের সন্ত্রাসীদের নির্মূল করলেও তা আগামী দিনের সন্ত্রাসীদের থেকে রক্ষা পাওয়ার নিশ্চয়তা দেয় না। যে পরিস্থিতির কারণে সন্ত্রাস সৃষ্টিকারী আন্দোলনের জন্ম হয় আমাদের সে পরিবেশে পরিবর্তন আনতে হবে। শুধু সহিংস চরমপন্থিদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে নয়, এ ধরনের সন্ত্রাসী সৃষ্টি যাতে না হয় সে বিষয়েও আমাদের মনোনিবেশ করতে হবে। অর্থ হলো যেসব স্থানে সন্ত্রাসী সৃষ্টি হয় ও আশ্রয়-প্রশ্রয় পায় সে জনসমষ্টির সামনে দৃশ্যমান গ্রহণযোগ্য বিকল্প তৈরি করা।' (“Eliminating the terrorists of today with force will not guarantee protection from the terrorists of tomorrow. We have to transform the environments that give birth to these movements. We have to devote ourselves not just to combating violent extremism, but to prevent it. This means building alternatives that are credible and visible to the populations where terrorists seek to thrive.”)

বাংলাদেশে বর্তমান রাজনৈতিক আন্দোলনে যে সহিংসতা ঘটছে তা জঙ্গিদের দ্বারা ইসলামি জঙ্গিবাদের আদর্শ বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে করা হচ্ছে, এখন পর্যন্ত এর সমর্থনে কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমাণ লক্ষ করা যায়নি। তবে বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের বীজ দৃশ্যমান ও উদগত হওয়ার উর্বর ভূমি বিদ্যমান। জঙ্গিবাদ প্রসারে প্রয়োজন শুধু উপযুক্ত পরিবেশ। রাজনৈতিক অস্থিরতা, সহিংসতা ও সংশ্লিষ্ট কারণগুলো এ পরিবেশ সৃষ্টি করে বিস্তারে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে। যে প্রক্রিয়ায় আন্দোলন চলছে এবং তা মোকাবিলা করা হচ্ছে তাতে দেশে ইসলামি জঙ্গিবাদের উত্থান হলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।

দীর্ঘস্থায়ী শান্তির পরিবেশ সামাজিক স্থিতিশীলতা দেয়, যা উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির সহায়ক শুধু নয়, মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে অপরিহার্য। বর্তমানে যে সহিংসতা, সন্ত্রাস, সংঘর্ষ ও অনিশ্চয়তার পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে তা শুধু দেশকে পেছনে ঠেলে দিচ্ছে না; ক্রমান্বয়ে ধ্বংসের দিকে ধাবিত করছে। যেসব রাজনৈতিক বিষয়ে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হয়েছে বা অন্য আরও বিষয় যা ভবিষ্যতে স্থিতিশীলতায় বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে, সেগুলোকে নিষ্পত্তির রাজনৈতিক উদ্যোগ গ্রহণ করা প্রয়োজন। এতে সামাজিক ক্ষোভ ও হতাশা দূরীভূত হবে এবং ভবিষ্যতে শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল পরিবেশ বজায় থাকবে। বিবদমান রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ও প্রয়োজনে সব সংশ্লিষ্ট পক্ষকে নিয়ে একটি অর্থবহ সংলাপ ও সমঝোতার মাধ্যমেই সেটা সম্ভব। এ ধরনের ক্ষেত্রে রীতি অনুযায়ী বৈঠক আহ্বানের দায়িত্ব গ্রহণ করতে হবে সরকারের পক্ষ থেকেই। ড. রওনক জাহান, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও শিক্ষাবিদ তার সাক্ষাৎকারে বলেছেন (দি ডেইলি স্টার ৬ মার্চ, ২০১৫), 'চরমপন্থিদের মোকাবিলা করার একটি অন্যতম প্রধান পথ হলো গণতন্ত্রকামী অহিংসবিরোধী দলকে সুযোগ দেওয়া।' (“One of the best ways to tackle extremists is to ensure space for non-violent and democratic opposition”)।

লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে