শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ মার্চ, ২০১৫

খালেদার পরোয়ানা \\\'রাজনৈতিক ট্রাফিক জ্যামেই\\\' থাক

কাজী সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
খালেদার পরোয়ানা \\\'রাজনৈতিক ট্রাফিক জ্যামেই\\\' থাক

বোমা-পেট্রলবোমা মেরে মানুষ হত্যার অভিযোগ সরাসরি অস্বীকার করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। গত ১৩ মার্চ বিকালে গুলশানে তার কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, তার দল মানুষের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করে, মানুষ মারার রাজনীতি করে না। উল্টো তিনি অভিযোগ করেন লীগ সরকারের বিরুদ্ধে। তার মতে সরকারই তার লোকজন দিয়ে এসব অপকর্ম করে বিরোধী দলের ওপর দোষ চাপাচ্ছে এবং মানুষের করুণ মৃত্যুকে রাজনীতির পণ্যে পরিণত করেছে। হিটলারের উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য হিটলার এমন কৌশল প্রয়োগ করে তার প্রচার মাধ্যমে বিরোধী দলের ওপর দোষ চাপায় এবং তাদের বিরুদ্ধে নির্মম অভিযান চালায়। বিএনপি এবং তার মিত্রদের বিরুদ্ধে আগুনে দগ্ধ করে মানুষ মারার অভিযোগের জবাবে তিনি সরকারের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে বলেন, এসব নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে নিরপেক্ষ ও উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বিচারবিভাগীয় তদন্তের ব্যবস্থা করা হোক; এমনকি তিনি আন্তর্জাতিক তদন্তও দাবি করেছেন। প্রকৃত অপরাধীদের শনাক্ত ও গ্রেফতার করে কঠোর শাস্তি দাবি করেছেন বেগম খালেদা জিয়া। সরকারই যে এসব অপকর্মে জড়িত তার স্বপক্ষে যুক্তি দিয়ে তিনি বলেন, নানা প্রকার বাধা-নিষেধের পরও তাদের লোকজনের (এ ব্যাপারে তিনি ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নাম উল্লেখ করেন) অপকর্মের খবর পত্র-পত্রিকায় ছাপা হয়ে গেলে তাদের নামকাওয়াস্তে গ্রেফতার করা হলেও পরে ছেড়ে দেওয়া হয়। তাদের ছাড়ার জন্য সার্টিফিকেট দেন দায়িত্বশীল নেতারা। তিনি তার দলের ও জোটের নেতাদের গ্রেফতার ও মামলা-মোকদ্দমা দিয়ে হয়রানি করার অভিযোগও করেন সরকারের বিরুদ্ধে। ২০-দলীয় জোটের চলমান আন্দোলনকে তিনি জনগণের ভোটের অধিকার ও গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন হিসেবে ঘোষণা করে স্পষ্ট করেই বলেন নির্দলীয় নিরপেক্ষ একটি সরকারের অধীনে একটি অংশগ্রহণমূলক গ্রহণযোগ্য নির্বাচনই বর্তমান শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থার অবসান ঘটাতে পারে। বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটের আন্দোলনকে জঙ্গিবাদী আন্দোলনের রং দেওয়ার সরকারি প্রচারের বিরোধিতা ও সমালোচনা করে বেগম জিয়া বলেন, সরকার রাজনৈতিক ফায়দা আদায়ের জন্যই এ কৌশল নিয়েছে এবং বর্তমান সংকটকে আইনশৃঙ্খলাজনিত সংকট বলে প্রতিপক্ষ দলনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ব্যবহার করছে। তার দাবি, বর্তমান সমস্যা সম্পূর্ণই একটি রাজনৈতিক সমস্যা। যৌক্তিক পরিণতিতে না পৌঁছানো পর্যন্ত রাজনৈতিক লক্ষ্যাভিমুখী ২০ দলের বর্তমান আন্দোলন কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে বলেও ঘোষণা দেন তিনি।

বেগম জিয়ার এই সংবাদ সম্মেলন আকস্মিক হলেও অস্বাভাবিক নয়। মনে রাখতে হবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সপ্তাহখানেক ধরে সংসদে এবং সংসদের বাইরে বেগম জিয়াকে বারবার গ্রেফতারের ভয় দেখিয়ে যাচ্ছেন। এর প্রেক্ষিতে কিনা জানি না, তবে তার নিজের, নিজ দল ও জোটের ওপর নানামুখী চাপের প্রেক্ষাপটে তিনি এ সংবাদ সম্মেলন করেছেন এ কথা বলাই যায়। চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে জাতীয় রাজনীতিতে একটা স্বস্তিদায়ক পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল। গেল মাসের ২৫ তারিখ জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চেরিটেবল ট্রাস্ট মামলায় হাজিরা না দেওয়ায় বিশেষ আদালত বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন। কিন্তু তা তামিল হয়নি। বলা হয়েছিল, গ্রেফতারি পরোয়ানা থানায় পৌঁছায়নি বলে তা কার্যকর করা যাচ্ছে না। সারা দেশে জল্পনা-কল্পনা চলতে থাকে, বিএনপি নেত্রীর ব্যাপারে সরকার হয়তো নমনীয় মনোভাব দেখানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ঠিক সাত দিন পর ৪ মার্চ ছিল মামলার পরবর্তী তারিখ। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে একটা ধারণা জনমনে জন্ম নেয় যে, সরকার হয়তো অপেক্ষা করেছে ওই তারিখে বেগম জিয়ার আদালতে হাজিরার জন্য। হাজিরা দিতে গেলেই তার গ্রেফতারি পরোয়ানা কার্যকর হয়ে যাবে, আর যদি তিনি হাজিরা না দেন, তবে তাকে গ্রেফতার করে আদালতে নেওয়া হবে। কিন্তু কোনোটাই হয়নি। এ ব্যাপারে বিস্তারিত লিখেছি গত ৮ মার্চ সংখ্যায় এ কলামেই। শুধু এটুকুই পুনরুল্লেখ করা যথেষ্ট হবে যে, দেশি-বিদেশি নানা উদ্যোগ-আয়োজন, একসঙ্গে ১৬ বিদেশি কূটনীতিকের বেগম জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাতের পর পরিস্থিতি কিছুটা বদলে যায়। স্পষ্টতই মনে হয়েছে, সরকার তাকে আইনের প্যাঁচে আটকে এ মুহূর্তে হেনস্তা করতে চাচ্ছে না। বিষয়টা রাজনৈতিকভাবেই বিবেচনা করা হয়েছে। কিন্তু গত ৭ মার্চ জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বেগম জিয়াকে আবার গ্রেফতারেরই ভয় দেখালেন বলে মনে হলো। তিনি বলেছেন, গ্রেফতারি পরোয়ানা থানায় পৌঁছলেই খালেদা জিয়াকে গ্রেফতার করা হবে। দু\'দিন পরই আবার তাকে কিছুটা সফট মনে হলো। বললেন, তিনি আশা করছেন বেগম জিয়া আদালতে আত্দসমর্পণ করবেন, তা না হলে জনগণ তাকে ছাড়বে না। অর্থাৎ সরকার এ ব্যাপারে কোনো ধরনের বাড়াবাড়ি করবে না। প্রধানমন্ত্রীর সংসদে দেওয়া বক্তব্য বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায়, যেহেতু আদালত বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে জারি করা গ্রেফতারি পরোয়ানা বহাল রেখেছে, তাই প্রশাসন বিভাগ, বিশেষ করে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের ওপর প্রভাব বিস্তার করে বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে দিয়ে পরোয়ানা অতি দ্রুতই থানায় পৌঁছানো হবে এবং বিএনপি নেত্রীর গ্রেফতার এখন সময়ের সুতোয়ই বাঁধা। তাৎক্ষণিক একটা বিরূপ প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা গেছে প্রায় সব মহলে। অনেকেই ভাবছিলেন, সরকার কি তাহলে কোনো হঠকারী সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে? জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নানা মহল থেকে বেগম জিয়ার গ্রেফতার, বিরোধী দলের ওপর সরকারি নিগ্রহ এবং সহিংসতা-নাশকতার পরিণতি মারাত্দক হবে বিবেচনায় অতি সম্প্রতি খুব জোরের সঙ্গেই সংলাপ ও সমঝোতার ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে। সংসদে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পরই ব্রিটিশ আইন সভায় জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুনকে বাংলাদেশের পরিস্থিতি শান্ত ও স্বাভাবিক করতে হস্তক্ষেপ করার জন্য সংশ্লিষ্টজনকে অনুরোধ করতে বলা হয়েছে। সেখানে এই মত প্রকাশ করা হয় যে, বাংলাদেশের ব্যাপারে জাতিসংঘের ভূমিকা চায় যুক্তরাজ্য। প্রধানমন্ত্রীর দ্বিতীয় বক্তব্যটা এসেছে এরপর। অর্থাৎ, আবারও কিছুটা সফট এটিচিউড। অবশ্য এখানে একটা আইনি বিষয়ও আছে। গত ৪ মার্চ বেগম খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা তার বিরুদ্ধে জারিকৃত গ্রেফতারি পরোয়ানা বাতিল ও জামিন চেয়ে আদালতে যে প্রার্থনা পেশ করেছেন, বিশেষ আদালত তা বাতিল করেননি। নথিভুক্ত করেছেন। মামলার পরবর্তী তারিখ দিয়েছেন ৫ এপ্রিল। সাধারণের কাছে মনে হয়েছে দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে আদালত বেগম জিয়াকে কিছুটা আইনি \'স্পেস\' দিয়েছেন। উচ্চ আদালতেও জামিন প্রার্থনা ও বিচারক পরিবর্তনের একটি আবেদন শুনানির অপেক্ষায় আছে। এর মধ্যে বেগম জিয়াকে গ্রেফতার করে জটিলতা বাড়ানো সরকারের ঠিক হবে কিনা এটা একটা বড় প্রশ্ন।

বর্তমান পরিস্থিতিকে শ্বাসরুদ্ধকরই বলতে হবে। বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট তাদের কর্মসূচি অব্যাহত রাখবে আর সরকার আন্দোলন থামাতেও পারবে না এবং আন্দোলনকারীদের সঙ্গে তাদের দাবি-দাওয়া নিয়ে কথাও বলবে না, এতে পরিস্থিতি আরও চরম আকার ধারণ করবে বলেই আশঙ্কা করছেন পর্যবেক্ষকরা। এ পরিস্থিতির অবসান হওয়া জরুরি। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, ক্ষমতাকেন্দ্রিক চিন্তা-চেতনা থেকেই দুই পক্ষ স্ব স্ব অবস্থানে অনড় হয়ে আছে। বিএনপি-জামায়াত জোট ভাবছে, লীগ সরকারের ক্ষমতা দীর্ঘায়িত হলে তাদের সাংগঠনিক ভিত্তি নাস্তানাবুদ হয়ে যেতে পারে, দিনে দিনে নেতা-কর্মীরা আরও বেশি ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়বে, অনেকে নিষ্ক্রিয় হয়ে যাবে। আবার নানা ফন্দিফিকিরের মাধ্যমে অর্থবিত্ত গড়ার স্বপ্নতো আছেই অনেকের মধ্যে। রাজনৈতিক দলকে বিনা পুঁজি বা স্বল্প পুঁজিতে অধিক লাভের একটা ব্যবসা-মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করা লোকজনেরই তো ঠাসাঠাসি এসব দলে। যত তাড়াতাড়ি ক্ষমতা পাওয়া যাবে, তত তাড়াতাড়ি \'আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ\' হওয়া যাবে। এ ছাড়া এতদিন ধরে শাসকলীগের হাতে নিগ্রহের প্রতিশোধ স্পৃহা থাকাও অসম্ভব নয়। অপরদিকে ক্ষমতা চলে গেলে সুখের স্বর্গ থেকে বিদায়- এটা মানতে চাইছেন না সরকার পক্ষ। তারা ভয় করছেন, গত ছয় বছরে রাষ্ট্রকর্মে যেসব অনিয়ম করেছেন বলে বিরোধীপক্ষ অভিযোগ করে চলেছে, ক্ষমতা হারালে সবকিছু উঠে আসবে সামনে, তুলে আনা হবে। মামলা-মোকদ্দমায় জর্জরিত হতে হবে। তাদের সবচেয়ে বড় ভয় হচ্ছে, ক্ষমতা না থাকলে পুলিশ, র্যাব, বিজিবিকে সাহায্যের জন্য পাওয়া না গেলে সারা দেশে তাদের নেতা-কর্মীরা মারাত্দক বিপর্যয়ের মধ্যে পড়বে। বিশেষ করে সরকারি দলের লোক হিসেবে যারা বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি অফিসে এবং যত্রতত্র অযথা ছড়ি ঘুরিয়েছেন, ক্ষমতা দেখিয়েছেন এবং মানুষের কষ্টের কারণ সৃষ্টি করেছেন তারা গণরোষে পতিত হতে পারেন- এ আশঙ্কা লীগ সরকারের বিবেচনাধীন থাকতে পারে। ফলে কেউ কারও কাছে হারতে চাচ্ছেন না। বিশেষ করে সরকার মনে করছে সংলাপে বসা মানে তো আল্টিমেটলি আগাম বা মধ্যবর্তী একাদশ সংসদ নির্বাচন নিয়ে একটা ফায়সালায় আসা। একই সঙ্গে নির্বাচন-সংশ্লিষ্ট অন্য বিষয়াবলি নিয়েও সমঝোতায় পৌঁছানো। এটাকে তারা পরাজয় মনে করছেন। বিএনপি মনে করছে, একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হলে তারাই বিজয়ী হবে এবং মধ্যবর্তী বা আগাম নির্বাচনের ব্যাপারে সরকার তাদের দাবির কাছে নতি স্বীকার করার অর্থই হচ্ছে নির্বাচনের আগেই শাসকলীগের হেরে যাওয়া। সংলাপ-সমঝোতার বিষয়টা এখানেই আটকে আছে। বিরোধ যদি রাষ্ট্রক্ষমতা ছাড়া অন্য কোনো রাজনৈতিক ইস্যুতে হতো তা মিটে যেত অনেক আগেই।

কিন্তু দেশের যে অবস্থা তা এভাবে অনির্দিষ্টকাল অমীমাংসিত থেকে যেতে পারে না। তাই দেশ-বিদেশের চতুর্দিক থেকেই দ্রুত সংলাপ ও সমঝোতার তাগিদ আসছে। এখন শুধু নির্বাচনকেন্দ্রিক একটি সমঝোতার কথাই ভাবা হচ্ছে না। নির্বাচন পরবর্তীকালীন অবস্থা কী হবে, কী হতে পারে এবং কী হওয়া উচিত তা নিয়েও কথা হচ্ছে। প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষা, ক্ষমতা এককেন্দ্রিকরণ রোধে একই ব্যক্তির একাধারে প্রধানমন্ত্রী, সংসদ নেতা ও ক্ষমতাসীন দলের প্রধান হওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ, বর্তমান নির্বাচন পদ্ধতির আমূল সংস্কারের মাধ্যমে একক আঞ্চলিক এলাকাভিত্তিক নির্বাচন এবং আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতির সমন্বয়ে একটি মিশ্র নির্বাচন পদ্ধতির প্রবর্তন, দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদীয় ব্যবস্থা, সংসদের নূ্যনতম এক-তৃতীয়াংশ আসন নারীদের জন্য সংরক্ষণ করে ঘূর্ণায়ন পদ্ধতিতে এসব আসনে নির্বাচনের ব্যবস্থা নিয়ে চিন্তা-ভাবনা চলছে। প্রয়োজনীয় সংস্কারের মাধ্যমে রাজনৈতিক দলের অর্থায়ন প্রক্রিয়ায়ও স্বচ্ছতা আনার ওপর জোর দিচ্ছেন সমঝোতার তাগাদাদানকারীরা। এরা বলছেন, নির্বাচনে হেরে গেলেই অবিরাম সংসদ বর্জন, একদিনও শান্তিতে দেশ চালাতে না দেওয়ার মানসিকতায় পরিবর্তন আনতে হবে। রাষ্ট্রীয় বিনির্মাণে সংসদে প্রতিনিধিত্বশীল সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। অর্থমন্ত্রী যথার্থই বলেছেন, বর্তমান সংকট জাতীয় সংকট। এ সংকট সমাধানে প্রয়োজন জাতীয় সমঝোতা। সমঝোতা শুধু আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে হলেই চলবে না। দেশপ্রেমিক সব রাজনৈতিক দল, শক্তি এমনকি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবিশেষকেও এ ধরনের একটি উদ্যোগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট করতে হবে। রচনা করতে হবে একটি জাতীয় রূপরেখা। নব্বইর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে তিন জোটের রূপরেখার একটা মডেল হতে পারে।

কাঙ্ক্ষিত সংলাপ ও সমঝোতার পূর্বশর্ত হচ্ছে আলোচনার একটা উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করা। এ জন্য প্রধান ও প্রবল দুপক্ষকে আচরণে-উচ্চারণে সংযত হতে হবে। বেগম খালেদা জিয়াকে গ্রেফতারে সরকারি মহলে হঠাৎ আবার যে উৎসাহ উছলে উঠেছে তা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

তার বিরুদ্ধে জারি হওয়া গ্রেফতারি পরোয়ানা \'রাজনৈতিক ট্রাফিক জ্যামে\' আটকে আছে তো তা আরও কিছুদিন সেই জ্যামেই থাক না। বিএনপিরও উচিত হবে পরিবেশ সৃষ্টির জন্য সাময়িকভাবে হলেও তাদের কর্মসূচি স্থগিত ঘোষণা করা। বিরোধীদলীয় নেতাদের (মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিত ও বিচারাধীন আসামিরা নয়) জামিনে মুক্তির প্রক্রিয়ায় সবুজ সংকেত দিয়ে সদিচ্ছার পরিচয় দিতে পারে সরকার।

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট

ই-মেইল : [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে