শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ মার্চ, ২০১৫

মোদি ভাবছেন না বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি নিয়ে

নঈম নিজাম
অনলাইন ভার্সন
মোদি ভাবছেন না বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি নিয়ে

দিল্লির আবহাওয়াটা এবার একটু অন্যরকম। দিনে গরম। রাতে শীত। ভোরে বসন্তের আবহাওয়া। এই মজার আবহাওয়াতে একদিনের জন্য গেলাম দিল্লি। এনডিটিভির সঙ্গে একটা কাজ ছিল। তারপর একাকী ঘোরাফেরা। সন্ধ্যা নামলেই দিল্লির সাংবাদিক বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা। শনিবার দুপুরে ঘুরতে ঘুরতে গেলাম করিমের বিরানী খেতে। আমার সঙ্গে ড্রাইভার প্রদীপ। বাড়ি মালদহে। দিল্লিতে ১৫ বছর গাড়ি চালায়। অলিগলি মুখস্থ। বাঙালি ছেলে বলে ওকে সঙ্গে রাখা। প্রদীপ বিয়ে করেছে দিল্লির মেয়েকে। কিন্তু দিল্লির মেয়ে এখন থাকে মালদহে। প্রদীপ মহাখুশি, কারণ দিল্লির মেয়েটি এখন বাংলা মুল্লুকে গিয়ে সময় দিচ্ছে শ্বশুর-শাশুড়িকে। প্রদীপ মাঝে মাঝে বাড়ি যায়। পরিবার-পরিজনের সঙ্গে সময় কাটিয়ে আবার ফিরে আসে। করিমের রেস্টুরেন্টে খাব শুনেই প্রদীপ বলল, গাড়ি বাইরে রাখতে হবে। গলিতে ঢুকবে না। আমি বললাম, চিন্তা নেই। চল আগে। দিল্লি জামে মসজিদের পাশেই করিমের রেস্টুরেন্ট। অনেকটা ঢাকার হাজির বিরানির মতো। আবার পুরান ঢাকার স্টার অথবা আল রাজ্জাকের ধাঁচেরও বলা যায়। এর আগে ২০০৪ সালে এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান ও আমি এসেছিলাম। এবার গিয়ে দেখি আরও জমজমাট। স্বর্ণকেশী বিদেশিনীরাও ভিড় জমিয়েছে নান রুটি, কাবাব আর চিকেন, মাটন বিরানি খেতে। আমি অর্ডার দিলাম মাটন বিরানি।

টানা দুই রাত, একদিন দিল্লি শহরে কেটেছে ঘুরেফিরে আড্ডা দিয়ে। আড্ডার মূল আয়োজক হলেন বাদলদা। সুভাষ চন্দ্র বাদল। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার দিল্লি প্রতিনিধি। সঙ্গে টেলিগ্রাফের সাংবাদিক বন্ধু জয়ন্ত রায় চৌধুরী। কথা ছিল বসব দিল্লি প্রেসক্লাবে। বাদলদা বললেন, আমি আর জয়ন্ত আছি। তুমি চলে এসো চিত্তরঞ্জন পার্কে। দিল্লির বাঙালিদের আখড়া বলা হয় এই এলাকাকে। এই এলাকার বাসিন্দাদের বড় অংশ বাংলাদেশ থেকে গিয়ে বসত গড়েছেন '৪৭ সালের আগে-পরে। তবে এখনো তাদের মন পড়ে আছে এই দেশে। কথায় কথায় বলেও দেন তারা। বাপ-দাদার ভিটার স্মৃতিচারণ করেন প্রবীণরা। নবীনদের আগ্রহ কম। তবে প্রবীণদেরকে এড়াতে পারেন না। তাই সিআর পার্কের বাড়িগুলোর নাম এখনো বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকার নামে। হাঁটলেই দেখবেন বাংলায় লেখা- ইছামতি ভবন, বিক্রমপুর হাউস, ফরিদপুর ভবন ইত্যাদি। কুমিল্লার একজনের সঙ্গে দেখা। বললেন, বাপ-দাদার ভিটা ছিল বাঞ্ছারামপুরে। কোনো দিন যাওয়া হয়নি। ভাবছি একবার যাব। এভাবেই আছেন দিল্লির বাঙালিরা জীবনের জলছবিতে। স্মৃতিকে এড়াতে পারেন না। সব কিছু পিছনে ফেলে এসেও আবার হারিয়ে যান শেকড়ের গভীরতায়। হৃদয়ের রক্তক্ষরণে জমে থাকে জীবনের উচ্ছ্বাস। আবেগ আর বাস্তবতায় নীল পাথরের বন্ধন।

এর মধ্যে টেলিফোনে কথা হয় এম জে আকবরের সঙ্গে। এই উপ-মহাদেশের প্রখ্যাত সাংবাদিক। চমৎকার মনের অসাধারণ মানুষ। তিনি দিল্লিতে ছিলেন না। জয়পুরে ছিলেন ক্ষমতাসীন বিজেপির এই প্রধান মুখপাত্র। গত নির্বাচনের আগে আকবর বিজেপিতে যোগ দেন। ভারতের বর্তমান রাজনীতিতে এম জে আকবর এখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিরও ঘনিষ্ঠভাজন। ফোনে শুভেচ্ছা বিনিময় হলো তার সঙ্গে। বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়েও কথা হয় হালকা। কথায় কথায় আবারও বললেন, তোমাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি নিয়ে আমাদের কোনো অবস্থান নেই। অর্থাৎ ভারত নাক গলাবে না কোনো কিছুতে। এর আগেও ঢাকা সফরকালে তিনি আমাকে এ কথাই বলেছিলেন। বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর সবচেয়ে বেশি খুশি হয়েছিল বাংলাদেশের বিএনপি-জামায়াত জোট। তাদের আশা ছিল, পরিবর্তনের ঢেউ খেলে যাবে ঢাকায়। কিন্তু দিল্লির মসনদ ও তাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি আমাদের মতো নয়। তাদের সরকার বদল হলেও পররাষ্ট্রনীতির হেরফের তেমন হয় না। এমনকি আন্তর্জাতিক ইস্যুতে ভারত সব সময় সতর্ক অবস্থানে থাকে। এখানে বিজেপি বা কংগ্রেস বড় বিষয় নয়। বিষয় অভ্যন্তরীণ পলিসির। বাংলাদেশ নিয়ে বিজেপির ২০০১ সালে দই ভেবে গোল খাওয়ার তিক্ত অভিজ্ঞতা রয়েছে। বগুড়া ও চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়টি এখনো বিজেপির জন্য গলার কাঁটা। তাই এবার বিজেপি অনেক বেশি সতর্ক।

আমার কাছে মনে হয়, বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোরও অতি বিদেশনির্ভরতারও কোনো যৌক্তিকতা নেই। কারণে-অকারণে আমাদের দলগুলো অভ্যন্তরীণ ইস্যু নিয়ে দ্বারস্থ হয় বিদেশিদের। বিএনপি কখনো অতি ভারতবিরোধী অবস্থান দেখায়, আবার কখনো দেখায় অতি ভারতপ্রীতি। ভারত আমাদের প্রতিবেশী দেশ। আমরা বন্ধু বদল করতে পারি। প্রতিবেশী বদল করতে পারি না। কিন্তু বন্ধুত্বের একটা সম্মানজনক সম্পর্ক থাকবে। সেটাই আমরা চাই। বাংলাদেশের নায্য দাবিগুলো পূরণ করতে হবে ভারতকে। সীমান্ত ও পানি সমস্যার সমাধান করতে হবে। বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে ভারত নিয়ে এক নীতি। আবার বিরোধী দলে থাকলে আরেক নীতি। বিএনপি চেয়ারপারসন দিল্লি গিয়ে লালগালিচা সংবর্ধনা নেন। বিশেষ বিমানে জয়পুর যান। আর ঢাকায় এসে তাদের রাষ্ট্রপতিকে অসম্মান করেন। এখানেই কূটনৈতিক শিষ্টাচারের অভাব বিএনপির। বুঝতে হবে ভারতীয় রাজনীতিবিদ ও ব্যুরোক্রেটরা সব সময় হিসাব-নিকাশ করে চলেন। শুধু পররাষ্ট্র নয়, তারা তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে চলেন সতর্কতার সঙ্গে। এ প্রসঙ্গে আমার ভিন্ন এক অভিজ্ঞতা রয়েছে। ঘটনাটি ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী সালমান খুরশিদের। ২০১২ সালে মাত্র তিনি পররাষ্ট্র মন্ত্রীর দায়িত্ব পান। আমি তখন দিল্লিতে ছিলাম বিদেশি সাংবাদিকদের এক আন্তর্জাতিক সেমিনারে।

দিল্লির গুরগাঁও হোটেল টাইডানে ইন্ডিয়ান ওশান রিম অ্যাসোসিয়েশন ফর রিজিওনাল কো-অপারেশন এই সম্মেলনের আয়োজন করে। কংগ্রেস সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রী হিসেবে সালমান খুরশিদ নতুন দায়িত্ব নিয়েছেন। দায়িত্ব নেওয়ার পর তিনি বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করেন দিল্লিতে। এরপর তিনি গুরগাঁওতে আসেন আমাদের সম্মেলনে। হোটেল টাইডানে সালমান খুরশিদ আমাদের সঙ্গে মতবিনিময়ের আগে অংশ নেন ভারতীয় সাংবাদিকদের একটি ব্রিফিংয়ে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আকবর উদ্দিন আমাদেরকে বললেন, তোমরা ভারতীয় সাংবাদিকদের অনুষ্ঠানে থাকতে পারবে। তবে কোনো প্রশ্নোত্তরে অংশ নিতে পারবে না। শুনবে এবং দেখবে। কারণ তোমাদের সঙ্গে মন্ত্রী আলাদা কথা বলবেন এরপরই। আকবর উদ্দিন সংবাদ সম্মেলন পরিচালনা করছেন। ভারতীয় স্বাধীন মিডিয়াকে সামলানো নিয়ে দিল্লির সাংবাদিক মহলে তার সুনাম রয়েছে। আকবর নাম ধরে ধরে ভারতীয় বিভিন্ন পত্রিকা ও টিভি সাংবাদিকদের ফ্লোর দিচ্ছেন। তারা প্রশ্নবাণে জর্জরিত করছেন নতুন মন্ত্রীকে। এক সাংবাদিক বললেন, মি. সালমান, ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রী হওয়ার কোনো যোগ্যতা তোমার নেই। তুমি সাংস্কৃতিক প্রতিমন্ত্রী ছিলে। রাহুল গান্ধীকে তোষামোদ করে আজ ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রী। তোষামোদ করে মন্ত্রী হওয়া যায়। ভারতের মতো দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় চালানো যায় না। তুমিই বল, কীভাবে এই মন্ত্রণালয় তুমি সামলাবে? তোমার কি সেই যোগ্যতা আছে? আমি নড়েচড়ে বসলাম। পাশে বসা ইরানি সাংবাদিক দাউদ আমার দিকে তাকিয়ে হাসল। ধরা পড়েছে মন্ত্রী! মনে মনে ভাবলাম, হয়তো চটে যাবেন মন্ত্রী। অথবা উত্তর দেবেন না। পরে আকবর উদ্দিনের ওপর এক হাত নেবেন। কিন্তু না, সালমান খুরশিদ ঠাণ্ডা মাথায় উত্তর শুরু করলেন। বললেন, ধন্যবাদ প্রশ্নের জন্য। আপনি ঠিকই বলেছেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আমার অভিজ্ঞতা নেই। কিন্তু ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পেশাদার কর্মকর্তার অভাব নেই। ভারতের নিজস্ব কূটনৈতিক নীতিমালা আছে। পেশাদার কর্মকর্তারা নীতিমালার ভিত্তিতে সারা দুনিয়াতে তাদের কার্যক্রম চালান। এর সঙ্গে যুক্ত হয় ক্ষমতাসীন দলের নির্বাচনের আগে দেওয়া অঙ্গীকার ও নীতিমালা। কর্মকর্তারা ভারতের স্বার্থবিরোধী কোনো অবস্থান নিলে অথবা আদর্শিক চিন্তার কোনো ব্যত্যয় ঘটলে তখন রাজনৈতিক সরকারের মন্ত্রী হিসেবে আমি যা করার তা-ই করব।

ভারতের নানা হিসাব-নিকাশ এমনই। তারা তাদের স্বার্থ আগে দেখে। তাই আমরাও দেখব আমাদের স্বার্থ। তবে পরীক্ষিত বন্ধু হিসেবে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ দমনে দুটি দেশকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। পাশাপাশি সীমান্ত সমস্যা, পানি বণ্টনের ন্যায্য হিস্যা নিয়ে স্পষ্ট অবস্থান আশা করব আমরা। কিন্তু আমাদের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক সংকটের সমাধান আমাদেরকেই বের করতে হবে। এখানে অন্য কোনো দেশের নাক গলানোর কিছু নেই। আমরা জানি বাংলাদেশের রাজনীতি এক জটিল অংকে রয়েছে। একতরফা শাসনের কোনো সুযোগ কারও নেই। এ কারণে বাস্তবতায় ফিরে আসতে হবে রাজনৈতিক দলগুলোকে। ক্ষমতাসীন দলকে তাকাতে হবে জনগণের চিন্তা ও বাস্তবতার দিকে। অন্যদিকে বিএনপিকে বুঝতে হবে আসমান থেকে কেউ তাদের ক্ষমতায় বসাবে না। ক্ষমতার হিসাব তাদেরকেই বুঝে নিতে হবে। কল্পনার জগতে কিছু সম্ভব নয়।

আওয়ামী লীগ ক্ষমতার গত মেয়াদে পাঁচ বছর এক ধরনের ভুলের মাঝেই ছিল। এখন পরিস্থিতি বদল হয়েছে। আওয়ামী লীগে পরিবর্তনের ঢেউ লেগেছে। আন্তর্জানিক অঙ্গনে আওয়ামী লীগের রাজনীতি বদলে গেছে। বিশ্বের সবচেয়ে প্রবীণ রাজনীতিকের তালিকায় শেখ হাসিনার নাম শীর্ষে। ১৯৮১ সাল থেকে টানা রাজনীতি করছেন তিনি। প্রবীণ এই নেতা একক দক্ষতায় দল ও সরকারকে টিকিয়ে রেখেছেন। তাই শেখ হাসিনাই পারেন অনেক সংকটের সমাধান করতে। একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার পর একদিন কথা হচ্ছিল আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর সঙ্গে। সুধা সদনের সেই আলাপচারিতার সময় আলাহ উদ্দিন নাসিমও ছিলেন। একপর্যায়ে শেখ হাসিনা বললেন, জীবন-মৃত্যুর আর পরোয়া নেই। তারা আমাকে মেরে ফেলতে চেয়েছে। কিন্তু আল্লাহপাক আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন। মনে হয়, আল্লাহ আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন এদেশের জন্য ভালো কিছু তিনি আমাকে দিয়ে করাবেন। আমি বাকি জীবন বাংলাদেশের জন্য ভালো কিছু করে যেতে চাই। শেখ হাসিনার সেই কথাগুলো এখনো আমার মনে পড়ে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশ স্বাধীন করেছেন। তার কন্যা উন্নত সমৃদ্ধ এক বাংলাদেশ আমাদের উপহার দেবেন এটাই আশা করছি। আধুনিক সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠাতা লি কুয়ান একটি দেশকে বদলে দিয়েছেন। মাহাথির মর্যাদার আসনে নিয়েছেন মালয়েশিয়াকে। আমরা অর্থনৈতিক সমৃদ্ধ এক বাংলাদেশ দেখতে চাই। আর এর জন্য দরকার আইনের শাসন। দুর্নীতি ও মাদকমুক্ত সমাজ। শেখ হাসিনা উন্নয়নের পাশাপাশি এ বিষয়গুলোর দিকে নজর দেবেন। উন্নয়নের পাশাপাশি আইনের শাসন, দুর্নীতি ও মাদকমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠিত হলেই কেবল শেখ হাসিনার স্বপ্ন পূরণ সম্ভব।

বাস্তবেও বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে নতুন করে চিন্তা করতে হবে। সারা দুনিয়াতে রাজনীতি হচ্ছে অর্থনীতির বিকাশের জন্য। বাংলাদেশে এর বিপরীত। সব কিছু ধ্বংস হলে রাজনীতি কার জন্য? রাজনীতিকে তার মতো চলতে দিতে হবে। জোর করে কোনো কিছু হয় না। বিএনপিকে ক্ষমতায় আসতে হলে বাস্তবতায় থাকতে হবে। আত্দভোলা মানুষের গল্পের মতো হলে চলবে না। গল্পটা অনেক দিন আগে শোনা। এক আত্দভোলা যুবক বিয়ে করে হানিমুনে গেলেন কঙ্বাজার। হোটেলে উঠলেন। সন্ধ্যায় সমুদ্র স্নান করলেন। হঠাৎ তার মনে হলো তিনি কিছু একটা ফেলে এসেছেন। আসার সময় ভুল করে আনা হয়নি। কিন্তু কী ফেলে এলেন মনে করতে পারলেন না। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার সময় তার মনে পড়ল তিনি সব এনেছেন। শুধু ভুল করে রেখে এসেছেন স্ত্রীকে। কোনো কারণে স্ত্রীকে আনতে তার মনে ছিল না। ক্ষমতার রাজনীতি নিয়ে বিএনপির অবস্থান এখন অনেকটা তেমনই। গত নির্বাচনে বিএনপির ক্ষমতায় আসার সুযোগ ছিল। শুধু ভুল রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের কারণে তারা সব হারিয়েছে। এখন অপেক্ষা করতে হবে। সেই অপেক্ষা কত দিনের কেউ জানে না।

পাদটীকা : আমার মাঝে মাঝে মনে হয়, বিএনপির মতো জনসম্পৃক্ত দলকে সরকার আন্ডারগ্রাউন্ডের চরমপন্থি দল হিসেবে বিশ্ববাসীর কাছে দেখাতে চায়। পাশাপাশি পোক্ত করতে চায় নিজেদের ক্ষমতা। তাই বিএনপিকে ক্ষমতার বাইরে রাখতে বিএনপির অভ্যন্তরে ঢুকিয়েছে সরকারি সংস্থাগুলোর লোকজনকে। যারা বিএনপিকে ভুল পথে ধাবিত করছে। জনগণ থেকে দূরে সরানোর জন্য সরকারি টোপে পা দিচ্ছে বারবার।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে