শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ মে, ২০১৫

নির্বাচনে কেউ জেতেনি, হেরেছে গণতন্ত্র

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচনে কেউ জেতেনি, হেরেছে গণতন্ত্র

তিন মাস ধরে টানা অস্বস্তিকর পরিস্থিতি- একদিকে পেট্রলবোমা, অপরদিকে ক্রসফায়ার, বন্দুকযুদ্ধ ও গণপিটুনির নামে বিচারবহির্ভূত হত্যা, যে ভীতিজনক পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছিল, ঢাকা-চট্টগ্রামের মেয়র নির্বাচন সেই অবস্থা থেকে পরিত্রাণের একটু ক্ষীণ আশার আলো দেখাতে পেরেছিল। কিন্তু হায়! তা মাত্র কয়েক দিনের জন্যই। ২৮ এপ্রিল নির্বাচনের নামে যে তামাশা অনুষ্ঠিত হলো, তাতে বরং গণতন্ত্রের সামান্যটুকু আশাও মিলিয়ে গেল।

বাংলাদেশ প্রতিদিনসহ প্রায় সব খবরের কাগজ এবং বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে ভোট রিগিং এবং প্রিসাইডিং অফিসার ও পুলিশের উপস্থিতিতে সরকারি দল সমর্থিত প্রার্থীর পক্ষে গণহারে সিল মারার যে চিত্র দেখা গেল, তাতে আর যাই হোক, একে নির্বাচন বলা যায় না। হ্যাঁ, তামাশাই বটে। তামাশা দেখে অনেক সময় মানুষ কৌতুকবোধ করে, আনন্দ পায়। এই তামাশা নিয়ে তেমন ভাব সৃষ্টি হওয়ার কোনো কারণ ছিল না। কারণ এ যে বড় নির্মম তামাশা। এর সঙ্গে একটি আদর্শবোধ, মূল্যবোধ এবং সর্বোপরি গণতন্ত্রের অপমৃত্যু ঘটেছিল।

সরকারি দল আওয়ামী লীগ দাবি করছে যে, বিএনপির নির্বাচন বর্জন ছিল পূর্বপরিকল্পিত। এমন অনুমানের সত্যতা থাকতেও পারে, আবার না-ও পারে। কিন্তু সে যাই হোক, বিএনপির মনে মনে কী ছিল, সেই বিশ্লেষণ দ্বারা কি কেন্দ্র দখল ও গণহারে সিল মারাকে যুক্তিসিদ্ধ করা চলে? তবু সরকারপক্ষীয় কোনো কোনো দলকানা অথবা দলদাস বুদ্ধিজীবী (এখন আওয়ামী বুদ্ধিজীবী ও বিএনপি বুদ্ধিজীবীর বাইরে প্রকৃত নিরপেক্ষ বুদ্ধিজীবীর সংখ্যা খুবই নগণ্য) বলতে চেয়েছেন যে বিএনপির বর্জন সত্ত্বেও তারা যে পরিমাণ ভোট পেয়েছেন, তা নাকি তাদের জন্য আশাপ্রদ সংবাদ হলেও হতে পারত। বস্তুত, যেখানে গণহারে সিল মারাই ছিল একমাত্র ঘটনা, সেখানে আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ঘোষিত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে কি কোনো বিশ্লেষণ করা চলে? না কোনো সিদ্ধান্তে আসা যায়? এমনও হতে পারে, যারা কেন্দ্র দখল করে সমানে সিল মেরেছেন, তারাই 'দয়া করে' প্রতিদ্বন্দ্বীকেও কিছু ভোট পাইয়ে দিয়েছেন, যাতে মনে হয় যেন আসলে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছিল। এটা ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের একটা কৌশলও বটে।

দ্বিতীয়ত, শুধু বিএনপি নয়, সরকারি দলের বাইরে আরও যে সব দল ছিল, তারাও হয় বর্জন করেছেন অথবা প্রত্যাখ্যান করেছেন। কেউ সকালে, কেউ দুপুরে, কেউ বিকাল ৪টায়। সর্বত্র ব্যাপকভাবে এবং একই প্যাটার্নে যেভাবে রিগিং হয়েছে, তাতে এটাই প্রতীয়মান হয় যে, রিগিংটাই বরং ছিল পূর্বপরিকল্পিত। বেশ আগে থেকেই ছিল সরকারি দলের একটা মাস্টার প্ল্যান। সেটা নির্বাচন কমিশনেরও জানা ছিল। সেই পরিকল্পনার কিছু কিছু আলামত আগের দিনই ধরা পড়ে গিয়েছিল।

আগের রাত থেকেই ত্রাস সৃষ্টি করা ছিল সেই মাস্টার প্ল্যানেরই অংশ। খালেদা জিয়ার গাড়ি বহরে হামলা তারই অংশ ছিল। হ্যাঁ, পেট্রলবোমার কারণে খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তা হ্রাস পেয়েছিল। অগ্নিদগ্ধ মানুষ যে ক্ষুব্ধ ছিল, এটা মনে করার কারণ আছে। কিন্তু পরপর তিন দিন তার গাড়িতে যারা আক্রমণ চালিয়েছিল, তারা সেই বিক্ষুব্ধ সাধারণ মানুষ নয়। যারা এই আক্রমণ করেছিল, তাদের ছবি ছাপা হয়েছিল খবরের কাগজে। তারা সবাই ছিলেন ছাত্রলীগের চেনা মুখ। পিস্তলসহ ছবি দেখা গেছে। পুলিশের সামনেই ঘটনা ঘটেছিল। পুলিশ নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছিল। আর নির্বাচন কমিশনও তাই। বরং তারা আক্রান্ত খালেদাকেই নোটিস দিয়েছিল। ২৭ এপ্রিল বিকাল বেলায় কল্যাণপুরে সিপিবি-বাসদের এক পথসভায় স্থানীয় সরকার দলের লোকেরা অকস্মাৎ আক্রমণ করে নারীসহ অনেককে আহত করেছিল। সেদিন সন্ধ্যায় সিপিবির মেয়র প্রার্থী ক্বাফী রতনের তেজগাঁও অফিস ভাঙচুর করেছিল সরকারি দল। উদ্দেশ্য সন্ত্রাস সৃষ্টি করা, যাতে পরদিন রিগিংয়ের কাজটি ভালোভাবে করা যায়। ২৭ এপ্রিল সিপিবি সভাপতি কমরেড মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম অভিযোগ করেছিলেন, থানার পুলিশ কর্মকর্তারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে ধমক দিচ্ছে, যাতে পোলিং এজেন্ট না দেওয়া হয়। কমরেড সেলিম কয়েকটি থানার নাম পর্যন্ত উল্লেখ করেছিলেন বিশ্বাসযোগ্য রিপোর্টের ভিত্তিতেই।

অনেকে বলছেন, সকাল বেলায় কেন বর্জন করা হলো। শেষ পর্যন্ত দেখলেই তো হতো। এ প্রসঙ্গে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার ড. শামসুল হুদা বলেছেন, নির্বাচনের শুরুটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তার বক্তব্য থেকে কিছুটা উদ্ধৃত করা যাক, 'অনেক কেন্দ্রে একমাত্র সরকারদলীয় প্রার্থী ছাড়া অন্যদের পোলিং এজেন্ট ছিল না। এ বিষয়ে অভিযোগ হলো, আগের রাতে অনেক পোলিং এজেন্টের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাদের ভয়ভীতি দেখিয়ে না আসতে বলা হয়েছে। তারপরও যারা এসেছেন তাদের অনেককে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। আবার অনেককে বের করে দেওয়া হয়েছে। পোলিং এজেন্ট ভোট গ্রহণের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ।' এজেন্টের সামনেই বাক্স দেখানোর নিয়ম আছে। এজেন্টরা দেখবেন সেখানে আগের থেকে ব্যালট ঢুকানো হয়েছে কিনা। কিন্তু সেই সব কিছুই হয়নি। ড. শামসুল হুদা আরও বলেছেন, 'এরপর তৃতীয় চোখ হিসেবে ছিলেন সাংবাদিকরা। কিন্তু অনেক স্থানে তাদের ঢুকতে দেওয়া হয়নি, অনেকে আহত হয়ে হাসপাতালে গেছেন।'

ড. শামসুল হুদা যা বলেছেন, তা আমরা অনেকেই সরাসরি চোখে দেখেছি (অথবা টিভির পর্দায় দেখা গেছে)। এসব দেখেই বামপন্থি দল সিপিবি-বাসদও ঘৃণাভরে নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছিল। সিপিবির সাধারণ সম্পাদক কমরেড সৈয়দ আবু জাফর আহমদ সংবাদ সম্মেলন ডেকে ২৮ এপ্রিল বিকাল ৪টায় যা বলেছেন, সেটাও প্রণিধানযোগ্য। তিনি বলেছেন, 'ভোটকেন্দ্র দখল করে, আগে থেকেই ব্যালট বাক্স ভরে রেখে, সরকার সমর্থিত প্রার্থীদের পক্ষে জাল ভোটের মাধ্যমে জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে। ... ৫ জানুয়ারির ভোটারবিহীন একতরফা নির্বাচন, জালিয়াতির উপজেলা নির্বাচনের পর আজকের ভোট ডাকাতি ও প্রহসনের নির্বাচনের মধ্য দিয়ে প্রমাণ হয়েছে, এই সরকারের অধীনে কোনো অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব নয়। নির্বাচনের নামে জনগণের সঙ্গে তামাশার মাধ্যমে গণতন্ত্রের কফিনে শেষ পেরেক ঠোকা হয়েছে।' আমাদের দেশের তথাকথিত বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে একটা প্রবণতা আছে, বিদেশিরা কী বলে, তা দেখার। এই প্রবণতা জনগণের মধ্যে সম্প্রসারিত হয়েছে। বিদেশি কূটনীতিক, মিডিয়া, বিভিন্ন ধরনের মানবাধিকার সংস্থা, দূতাবাস কেউই এ নির্বাচনকে ভালো সার্টিফিকেট দিতে পারেনি। আসলে বাস্তব ঘটনা সবার সামনে এত জলজ্যান্তভাবে ছিল যে, ভিন্ন কিছু বলার সুযোগও ছিল না। ২৮ তারিখ ভোট গ্রহণ বা গণহারে সিল মারার প্রক্রিয়া চলাকালীন মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেনস ব্লুম বার্নিকাট চার চারটি টুইট বার্তা পাঠিয়েছিলেন। তার মধ্যে সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত অথচ সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ ছিল যে বার্তাটি তা ছিল 'যে কোনো মূল্যে জিততে চাওয়া আসলে কোনো জয়ই নয়।' বস্তুত, সরকারি দল যে কোনোভাবেই জিততে চেয়েছিল। কেন্দ্র দখল ও গণহারে সিল মারাই ছিল তাদের কৌশল। এভাবে তারা আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশনকে দিয়ে একটা ঘোষণা করিয়ে বিজয়ীর ভাব দেখাতে পারলেও, তারা যে আসলে জেতেনি একথা এখন কে না জানে।

২৮ এপ্রিল তারিখেই মার্কিন দূতাবাস যে বিবৃতি দিয়েছে তা ছিল নিম্নরূপ, 'আজকে বিভিন্ন ভোট কেন্দ্রে ভোট জালিয়াতি, ভয়ভীতি প্রদর্শন এবং সহিংসতার যেসব ঘটনা ঘটেছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীর কাছ থেকে ব্যাপক ও বিশ্বাসযোগ্য প্রতিবেদন পাওয়া গেছে এবং বিএনপি সিটি করপোরেশন নির্বাচন বয়কটের যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তাতে আমরা হতাশ।' 'ব্যাপক' এবং 'বিশ্বাসযোগ্য' শব্দদ্বয় কিন্তু খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।

ইউরোপীয় ইউনিয়নের মুখপাত্র বলেছেন, 'শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক ও স্বচ্ছ নির্বাচনের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আহ্বান সত্ত্বেও ২৮ এপ্রিল ঢাকা-চট্টগ্রামের নির্বাচন যে ভোট রিগিং, ভয়ভীতি প্রদর্শন ও সহিংসতা দ্বারা সম্পূর্ণরূপে বিনষ্ট হয়েছে, এমন বিশ্বাসযোগ্য রিপোর্ট আছে। ... ভোটারদের গণতান্ত্রিক পছন্দসই ভোট প্রদানের সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে।'

বলাই বাহুল্য, যা ঘটে গেল তার পরিণাম বড় ভয়াবহ। জনপ্রিয়তা হারিয়েও হয়তো সরকার আরও কিছুকাল ক্ষমতায় থাকতে পারবে। বস্তুত, মেয়র নির্বাচন দ্বারা সরকার পরিবর্তিত হতো না। তবু সরকার কেন এমনটা করল? কারণ সরকার কোনোভাবেই পরাজয় স্বীকার করতে রাজি ছিল না। কিন্তু যদি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকারি দলের প্রার্থী পরাজিত হতেন, তাহলেই বরং সরকারের মুখ উজ্জ্বল হতো। কিন্তু না, সেভাবে সরকার ভাবছে না। জয়ী তাদের হতেই হবে, যেমন করেই হোক। সে জয় যে জয় নয়, তা তো আগেই বলেছি। এই নির্বাচন (?) প্রসঙ্গে সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার (অব.) শাখাওয়াত হোসেন যথার্থই বলেছেন, 'কেউ জেতেনি, হেরেছে সবাই।' বিশেষ করে হেরেছে সরকারি দল। ভাবমূর্তি খুইয়েছে। ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল সামরিক শাসকদের মতোই একই পথ গ্রহণ করল।

আর এটা করতে গিয়ে তারা যে মাস্তানদের ব্যবহার করেছেন ভোট কেন্দ্র দখলের জন্য, সেই মাস্তানরা যে পরবর্তীতে অন্যকিছু দখলের জন্য সাহসী ও উদ্ধত হয়ে উঠবে, এমন আশঙ্কা অমূলক নয়। সম্পত্তি দখল, জবর দখল, টেন্ডারবাজি, যা এখনো আছে, তা আরও ব্যাপক ও ভয়াবহ হয়ে উঠবে। সরকার যে ফ্রাঙ্কস্টাইনের জন্ম দিল, সেটা কি ভবিষ্যতে কাল হয়ে দেখা দেবে না? এ যে বড় ভয়ঙ্কর খেলা। এ খেলার পরিণতি কোথায় আমরা জানি না। তবে এটুকু বলতে পারি যে, পরিণতি শাসক দলের জন্যও সুখকর হবে না।

এবার যা হয়েছে তা ভোট চুরি নয়, এমনকি ডাকাতি বললেও কম বলা হবে। এর ফলে আমরা হারালাম গণতন্ত্র। দীর্ঘদিনের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে জনগণ যেটুকু অধিকার অর্জন করেছিল, তাকে পুনরুদ্ধারের জন্য যে আবার জনগণকে সংগ্রাম করতে হবে।

হায় গণতন্ত্র! ৪৩ বছরেও জনগণ গণতন্ত্রের স্বাদটুকুও পেল না।

লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা