শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ মে, ২০১৫

সালাহউদ্দিনের ফিরে আসা ও বাস্তবতা

নঈম নিজাম
অনলাইন ভার্সন
সালাহউদ্দিনের ফিরে আসা ও বাস্তবতা

আমার এক বন্ধু থাকেন সুইডেনে। কিছু দিন আগে ফোন করলেন। বললেন, তার বড় ভাই জীবনের শেষ দিনগুলোতে ছিলেন বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে। কিন্তু বড় কষ্ট পেয়েছেন হাসপাতালে। অনেকগুলো রোগ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন চিকিৎসার জন্য। কিন্তু হাসপাতালে ভালো সেবা পাননি। মৃত্যুর আগে তিনি আক্ষেপ করেছেন। হতাশা ব্যক্ত করেছেন। বলেছিলেন, আমি অসুখ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলাম। বের হচ্ছি লাশ হয়ে। বন্ধুটি আরও বললেন, ডাক্তার-নার্স ঠিকমতো থাকত না। সরকারি ছুটি হলে তো কথাই ছিল না। কাউকে পাওয়া যেত না। আয়া-নার্সদের সেবা পাওয়া ছিল দুষ্কর। ডাক্তারদের সঙ্গে কথা বললে তারা গুরুত্ব দিতেন না। রোগীর কথা শুনতে চাইতেন না। বাংলাদেশের হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা সেবা নেই। কী সরকারি কী বেসরকারি- সবখানে একই চিত্র। বেসরকারি খাতে চিকিৎসা সেবা মেলে মোটা অর্থে। তারপরও মাঝে মাঝে পাঁচতারকা হাসপাতালের বিরুদ্ধেও অভিযোগের শেষ নেই। দেশের চিকিৎসা সেবার বেহাল দশা কবে ঠিক হবে কেউ জানে না। বিদেশে টাকা দিলে চিকিৎসা মেলে। বাংলাদেশে তাও মেলে না। সিঙ্গাপুর, ব্যাংককে আমি দেখেছি একজন চিকিৎসক গল্প করতে করতে রোগী দেখেন। আমাদের এখানে করেন খারাপ ব্যবহার।

শুধু চিকিৎসা নয়, বাংলাদেশের মানুষের পদে পদে ভোগান্তি। পরিকল্পনা নেই। সেবা খাতগুলোতে এক ধরনের নৈরাজ্য, স্বেচ্ছাচারিতা চলছে। সাধারণ মানুষের চিন্তা কারও নেই। হাসপাতালে গেলে চিকিৎসা নেই। আদালতে গেলে বিচার নেই। থানায় গেলে জিডি করতেও পয়সা লাগে। ঘর থেকে বের হলে ট্রাফিক জ্যাম। বিটিসিএলের সরকারি টেলিফোনের সেবা নেই। সন্ধ্যা হলে মশার অত্যাচার। খাবারে ভেজাল। দুনিয়াজুড়ে খাবারকে সবাই ভেজালমুক্ত রাখে। মানুষের যাওয়ার কোনো জায়গা নেই। বুড়িগঙ্গার পানি দূষিত। ওয়াসা, ডেসা, তিতাস গ্যাস, বিটিসিএল, রাজউকে সেবা নেই। বিমানের শিডিউল নেই। বৈশাখী উৎসবে গেলে যৌন নিপীড়ন। ফুটপাথ দিয়ে হাঁটা যায় না। গণপরিবহনে ভোগান্তি। ছিনতাই লেগেই আছে। ঢাকার মাঠগুলো হারিয়ে গেছে। পার্কগুলো বেহাল। ঢাকার বিনোদন কেন্দ্র অস্তিত্ব সংকটে। সমাজ-সংস্কৃতি থেকে দূরে সরে যাচ্ছে সুস্থধারার চিন্তা। মুক্তচিন্তার পথ রুদ্ধ। কাঠিন্য গ্রাস করেছে সবকিছু।

আসলে আমরা এক অস্থির সময় পার করছি। কী রাজনীতি, কী অর্থনীতি, সমাজ-সংস্কৃতি- সবখানে এক চিত্র। এ পরিস্থিতিতে হলো তিন সিটির নির্বাচন। এ নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণ ও বর্জন দুটিই ছিল নাটকীয়। তার চেয়ে বড় নাটকীয় ঘটনা বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিনকে ফিরে পাওয়া। ভারতের মেঘালয়ের পুলিশ আটক করেছে সালাহউদ্দিনকে। তিনি নিজেকে পরিচয় দেন বাংলাদেশের সাবেক মন্ত্রী হিসেবে। পুলিশ তার কথায় প্রথমে বিশ্বাস করেনি। পরে তাকে পাঠানো হয় মানসিক হাসপাতালে। একজন চিকিৎসককে সালাহউদ্দিন নিজের পরিচয় দেন। বলেন, কথা বলতে চাই আমার স্ত্রীর সঙ্গে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা করলেন। সালাহউদ্দিন তার স্ত্রীকে বললেন, আমি বেঁচে আছি। ভারতের একটি হাসপাতালে আছি। আবেগে আপ্লুত স্ত্রী কথা বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেন। খবরটি ভূমিকম্পের মতোই ছড়িয়ে পড়ে মিডিয়া অফিসে। রহস্য উপন্যাসের চরিত্রের মতোই একজন মানুষ হঠাৎ হারিয়ে গেলেন। কোনো খোঁজ নেই, খবর নেই। তারপর আবিষ্কার হলেন ভারতের মেঘালয়ের শিলংয়ে। ব্যক্তিগতভাবে সালাহউদ্দিনকে অনেক দিন থেকে জানি। সিভিল সার্ভিসে ছিলেন। এমপি ছিলেন। বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় ছিলেন প্রতিমন্ত্রী। তার নিখোঁজ রহস্য আমাকে বিস্মিত করেছিল। তার সন্ধান পাওয়া গোটা রাজনীতির জন্য শুভ লক্ষণ। আমি অনেক আওয়ামী লীগ নেতাকে দেখেছি স্বস্তি প্রকাশ করতে। উদ্ধারের পর সালাহউদ্দিন বলেছেন, তাকে উত্তরার একটি বাড়ি থেকে অপহরণ করা হয়। তারপর চোখ বেঁধে রাখত সারাক্ষণ। এ কারণে তিনি বুঝতে পারেননি কোথায় ছিলেন আর কী করে ভারত গেছেন।

সালাহউদ্দিনের পুরো ঘটনার তদন্ত করতে হবে। রাষ্ট্রের দায়িত্ব তার সব নাগরিকের নিরাপত্তা বিধান করা। কারা সালাহউদ্দিনকে অপহরণ করেছে, কেন করেছে সব বের করতে হবে। অন্যথায় আইনের শাসন ক্ষতিগ্রস্ত হবে। একজন ইলিয়াস আলীর সন্ধান এখনো মেলেনি। আমরা নতুন করে এমন ঘটনা আর দেখতে চাই না। এ ধরনের ঘটনা খারাপ দৃষ্টান্ত হয়ে থাকে। খারাপ নয়, ভালোর পথে এগিয়ে যেতে হবে সবাইকে। অন্ধকার নয়, আলোর পথে হাঁটতে হবে।

সমাজ ও সংস্কৃতিতে তৈরি করতে হবে পজিটিভ কিছু। ভালোকে গ্রহণ করতে হবে দলমত নির্বিশেষে। ব্রিটেনের নির্বাচনে তিন কন্যার জয় ইতিবাচক দৃষ্টান্ত। রুশনারা আলী, টিউলিপ সিদ্দিক ও রূপা হকের বিজয় আমাদের আশাবাদী করে। উচ্চতার আসনে বাংলাদেশকে নিয়ে যায় সারা দুনিয়াতে। বঙ্গবন্ধুর নাতনির হাউস অব কমন্স জয় শুধু আওয়ামী লীগের বিজয় নয়, বাংলাদেশের সব মানুষের জন্যই মর্যাদার খবর। এর মধ্যে যোগ হয়েছে ভারতের সংসদে সীমান্ত চুক্তি পাস। মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি নিয়ে অনেক মিথ্যাচার হয়েছিল। বলা হতো বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা গোলামির চুক্তি করেছেন। কত বড় মিথ্যাচার। আওয়ামী লীগ জবাব দিত। কিন্তু মিথ্যাচারের কাছে সত্যের লড়াই নিয়ে সাধারণ মানুষও সংশয়ে পড়ত। এত বছর পর নরেন্দ্র মোদি মুজিব-ইন্দিরা ল্যান্ড বাউন্ডারি চুক্তি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন। এতে ভারতের সঙ্গে আমাদের ইতিবাচক সম্পর্কের দরজা আরেক দফা প্রসারিত হলো। বুঝতে হবে আমরা বন্ধু বদল করতে পারি। কিন্তু প্রতিবেশী বদল করতে পারি না। তাই শুধু ভারত নয়, সব প্রতিবেশীর সঙ্গে ইতিবাচক সম্পর্ক নিয়েই আমাদের সামনে যেতে হবে। মিয়ানমারের সঙ্গেও সম্পর্ক ধরে রাখতে হবে। যোগ করতে হবে নেপাল ও ভুটানকে। নতুন করে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনে এই উপমহাদেশকে যেতে হবে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নতির ধারায়। পরস্পরের সংকটগুলো বোঝাপড়ার ভিতরে সমাধান করতে হবে। সস্তা ভারতবিরোধী প্রচারণার দিন শেষ করে দিয়েছে মোদি সরকার।

কয়েক দিন আগে ব্রেকফাস্ট টেবিলে একজন পশ্চিমা কূটনীতিকের সঙ্গে দীর্ঘ আড্ডা হয়। সিনিয়র সাংবাদিক, সম্পাদক শ্যামল দত্ত, জাফর সোবহান এবং সৈয়দ বদরুল আহসানও ছিলেন। অনেক বিষয় নিয়ে কথা বলার এক পর্যায়ে আমি প্রশ্ন করলাম, তিন মাসের সহিংসতায় বিএনপির লাভ-ক্ষতি সম্পর্কে। পশ্চিমা কূটনীতিক বললেন, বিএনপির লাভ হয়নি। তারা লোকসান করেছে। আমিও তাই মনে করি। বিএনপিকে কারা এই ভুল পথে নিল তা চিহ্নিত করতে হবে বিএনপিকেই। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েই বেগম খালেদা জিয়াকে নতুন করে শুরু করতে হবে। অন্যথায় আবারও হোঁচট খাবে বিএনপি। সেই হোঁচট আর সামাল দেওয়া যাবে না। কারণ রাজনৈতিক মরুর তীব্র দাবদহনে বিএনপি কর্মীরা আজ বিপর্যস্ত। কারণে-অকারণে ভারতের বিরোধিতা অথবা তোষামোদী করার বিষয়টিও তাদের কাছে স্পষ্ট নয়। জবাব মিলছে না তিন মাস কী কারণে কর্মীদের ঝুঁকির মুখে রাখা হলো। ফেলা হলো মামলা-হামলা আর ক্রসফায়ারে। কষ্টের উত্তাপে জ্বলছে সন্তান ও স্বামীহারা পরিবারগুলো। রাজনীতি করতে হলে দেশের প্রতি, দলের প্রতি ভালোবাসা থাকতে হয়। দায়িত্বশীলতাও বড় বিষয়। অসময়ে-অকারণে জেনে-শুনে নেতা-কর্মীদের ক্ষতিগ্রস্ত করা রাজনৈতিক দায়িত্বশীলতা নয়। এতে লাভ হয় না। ক্ষতিগ্রস্ত হয় দেশ, দল, নেতা-কর্মী সবাই। শুধু বাস্তবতায় থেকে বিচক্ষণ সিদ্ধান্তই পারে একটি দলকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখতে অথবা ক্ষমতায় নিতে।

আমাদের সমস্যা আছে, থাকবে। প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী না করলে, আইনের শাসন না থাকলে কোনো কিছুই কাজে লাগবে না। রাজনীতিবিদদের উচিত প্রতিষ্ঠানগুলোর দিকে মনোনিবেশ করা। কারণ অনেক সম্ভাবনার এই দেশটিকে আমরা উন্নত সমৃদ্ধ দেখতে চাই। জাতি হিসেবে স্বপ্ন দেখতে হবে। জাগাতে হবে। স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে হবে। গৃহযুদ্ধ চলাকালে ক্রিকেট বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল শ্রীলঙ্কা। এখন অর্থনৈতিক উন্নতিতে রেকর্ড পরিমাণ ভালো করছে। রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে আমাদের মাঝে অনেক হতাশা ছিল। নিরাশা ছিল। বাংলাদেশ ধ্বংস হয়ে যাবে এমনও অনেকে বলেছিলেন। কিন্তু অনেক দেশের মতো আমাদের অর্থনীতি সরকারনির্ভর নয়। আমাদের গ্রামের একজন সাধারণ চাষি যার পাঁচ গণ্ডা জমি আছে সেও স্বাবলম্বী। এই চাষি তার ছোট্ট ঘরের পাশে শাকসবজি-মুরগি উৎপাদন করছে। আছে একটি গাভী। বাড়ির সামনে একটি টঙঘরে সেই গাভীর দুধে চা বিক্রি করছে। চাষি যখন তার অন্য কাজে যায় তখন তার সাত বছরের ছেলে বা মেয়েটি দোকানে বসে। আর বাড়ির সব কাজ সামাল দিচ্ছে তার স্ত্রী। মাঝে মাঝে সেও এসে দোকান কিংবা অন্য কাজের খবর নেয়। এভাবেই আমাদের অর্থনীতি চলে। সাধারণ মানুষ জিডিপিতে ভূমিকা রাখছে। এই অর্থনীতি শেষ হয়ে যাবে এমন হতাশার কারণ নেই। বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে। এগিয়ে যাবে।

সাবেক ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরী একবার আমাকে বলেছিলেন, বাংলাদেশের রাজনীতি ঠিক থাকলে এই দেশটিকে পেছনে নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। অনেক দূর যাবে। সম্ভাবনা সব খাতে। পেশাদার এই কূটনীতিক ব্যক্তিগত জীবনে ছিলেন আবেগাপ্লুত দরদি মানুষ। ঢাকায় হাইকমিশনার থাকাকালে এক সন্ধ্যায় লন্ডনের সানু মিয়ার সঙ্গে তার বাড়িতে গিয়েছিলাম। ছিলেন বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিমও। গান করলেন বাউল সম্রাট। এই পেশাদার কূটনীতিকের হৃদয়ের ভিতরে ছিল আরেক বাউল। তিনিও গান ধরলেন। বসে থাকলেন না সানু মিয়া। পরে একদিন বেইলী রোডে গিয়ে এই তিনজন গানের সিডিও রেকর্ড করলেন। বাংলাদেশের শেকড়ের টান ছাড়তে পারেননি এই ব্রিটিশ কূটনীতিক। তাই ব্যস্ততার মাঝেও শাহ করিমের খোঁজ নিতেন। শেকড়ের টানটাই হলো মূল। এই ভালোবাসাটুকু থাকলে বাংলাদেশ অনেক দূর যাবে। রাজনীতিবিদরা দেশকে অবশ্যই ভালোবাসেন। কিন্তু নিজেরা নিজেদের শ্রদ্ধা করেন না। পরমতের প্রতি তাদের শ্রদ্ধা-সম্মান নেই। আমার ভালো লাগত যদি দেখতাম বিএনপি টিউলিপ সিদ্দিককে অভিনন্দন জানাচ্ছে। কিন্তু রাজনীতির নিষ্ঠুরতা এমনই অন্যকে প্রশংসা করা যায় না। আমরা এই রাজনীতি দেখতে চাই না। শাহ করিমের 'আগে কী সুন্দর দিন কাটাইতাম' গানের মতোই এক ইতিবাচক রাজনীতি চাই। সুন্দর-সুষুম আগামীর জন্য।

পাদটীকা : পাত্রপাত্রী দেখা নিয়ে বাংলাদেশে অনেক গল্প চালু আছে। পাত্রী পক্ষের পাত্র দেখে পছন্দ হলো। কিন্তু এর মধ্যে পাত্রীর এক মামা আছেন দুষ্ট। তিনি শেষমেশ জানতে চাইলেন, পাত্রের স্বভাব-চরিত্র কেমন। লেখাপড়া ভালো। চাকরিও অনেক বড়। কোনো বিষয়ে সমস্যা নেই। ঘটক বললেন, কোনো সমস্যা নেই। এমন পাত্র লাখে একটা। তবে মাঝে মাঝে একটু শুঁড়িখানায় যান। হালকা-পাতলা পিয়াজ খাওয়ার অভ্যাস আছে। আর কোনো সমস্যা নেই। তেমনই পাত্রী দেখা নিয়েও এক গল্প আছে। পাত্রী পছন্দ হয়ে গেল পাত্র পক্ষের। ভীষণ সংসারী। পড়াশোনা, জাত বংশ সব ভালো। কিন্তু সমস্যা একটাই একটু দেরি করে বাড়ি ফেরে। কারণ মাঝে মাঝে নাইট ক্লাবে যায়। ছেলেবন্ধুদের সঙ্গে একটু গল্পগুজব বেশি করে। ফেসবুকে সবার সঙ্গে প্রেম-ট্রেম নিয়ে গল্প করে। কোনো যুবক কিছু বলার আগেই নিজেই বলে, আমি কিন্তু প্রেমে পড়ি।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা