শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ মে, ২০১৫

অসম্মান

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
অসম্মান

একটি মেয়েকে গাছের সঙ্গে বেঁধে পেটানো হচ্ছে। এই দৃশ্যটি কিছুদিন আগে বাংলাদেশের কোনও এক পত্রিকায় দেখি। মেয়েটি গ্রামের কোনও অশিক্ষিত মেয়ে নয়। নড়াইলের ভিক্টোরিয়া কলেজের ছাত্রী। নাম ববিতা। তো, এমন একটি শিক্ষিত মেয়েকে কারা জনসমক্ষে পেটাচ্ছে! পেটাচ্ছে তার শ্বশুরবাড়ির লোক। পেটানোর লোকদের লিস্টটা বেশ লম্বা। পেটাচ্ছে স্বামী শফিকুল, ভাসুর হাসান শেখ, শ্বশুর ছালাম শেখ, শাশুড়ি জিরিন আক্তার, চাচাশ্বশুর কালাম শেখ, প্রতিবেশী নান্নু শেখ ও পদ্মবিবলা গ্রামের আজিজুর রহমান আরজুসহ আরও অনেকে। একটা একুশ বছর বয়সী মেয়েকে এতগুলো পুরুষ বাঁশ দিয়ে পেটালো। কী ভয়ঙ্কর কাণ্ড। মেয়েটির মরে যাওয়ার কথা। মরেনি, তবে হাসপাতালে।

ঘটনা যতটুকু শুনেছি, তা হলো, ববিতার সঙ্গে শফিকুল নামের এক সেনার পরিচয়, প্রেম এবং বেশ কয়েক বছর পর দুজনের গোপনে বিয়েও হয়। এরপর যখন প্রশ্ন ওঠে ববিতার শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার, তখন থেকেই শফিকুল তাকে আর স্ত্রী বলে স্বীকৃতি দেয়নি। শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে অপমানিত আর নির্যাতিত হয়ে ফিরে এসেছে ববিতা। একসময় অতিষ্ঠ হয়ে স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা করে সে। শেষ অবধি কী হয়! ববিতাকে ভুলিয়ে ভালিয়ে শ্বশুরবাড়িতে নিয়ে আত্মীয়স্বজন ডেকে গাছের সঙ্গে বেঁধে পেটায় শফিকুল। শফিকুলের নাকি এক স্ত্রী আছে। ববিতার সঙ্গে তার কখনো বিয়ে হয়েছে বলে সে স্বীকার করে না।

এরকম ঘটনা অনেক ঘটে বাংলাদেশের সর্বত্র। ঘরের ভেতর বধূ নির্যাতন প্রতিদিনই হচ্ছে। বধূকে হত্যা করা হচ্ছে। খুনকে আত্দহত্যা বলে প্রচার করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, বাজারের মধ্যে নিয়ে হাজার লোককে দেখিয়ে মেয়েদের অপকর্মের শাস্তি দেয় পুরুষরা। পুরো উলঙ্গ করে গ্রামজুড়ে তাদের হাঁটানো হয়। এসবের পরও দেখি দোষীরা শাস্তি পায় না। আমি তো বলবো নড়াইলে বধূ নির্যাতনের কারণে যেভাবে স্বামী আর শ্বশুর-ভাসুরদের পুলিশ ধরে নিয়ে গেলো, সেভাবে অত শীঘ্র অন্য কোনও বধূরা সুবিচার পায় না। বধূ নির্যাতনের বিরুদ্ধে কঠোর আইন থাকা অত্যন্ত জরুরি। ভারতে ৪৯৮(এ) নামে এক আইন আছে, যেখানে মেয়েরা অভিযোগ করামাত্র অত্যাচারী স্বামী-শ্বশুরদের গ্রেফতার করা হয়। জামিন পাওয়া ওই আইনে সহজ নয়।

বাংলাদেশের পুরুষতান্ত্রিক সমাজে মেয়েদের পুরুষের সম্পত্তি বলে ভাবা হয়। সে কারণে সব পুরুষ মিলে একটা মেয়েকে নির্যাতন করতে দ্বিধা করে না। ববিতা সাহসী মেয়ে, সাহসী মেয়ে বলেই সে আদালতের সাহায্য চেয়েছে। বেশির ভাগ মেয়েই আদালতে যায় না। ওখানে মেয়েদের ভোগান্তি তো কম নয়! উকিলরাই অসম্মান করে। স্বামীর বাড়ি থেকে হুমকি আসে। তাছাড়া গাঁটের পয়সা প্রচুর যায়। ববিতার পাশে সমাজের শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ যেন দাঁড়ায়। ববিতাকে দেখে যেন আরও মেয়েরা সাহস অর্জন করে। অপরাধীদের ক্ষমা করে দেওয়ার অভ্যেসটা মেয়েদের এবার ত্যাগ করতে হবে। মেয়েদের এই শ্বশুরবাড়ি থাকার নিয়মটা যে কবে শেষ হবে! ছেলে মেয়ে বিয়ে করবে, তো ছেলের বাপের বাড়িতে কেন মেয়েকে বাস করতে হবে। দুজনে মিলে আলাদা থাকার ব্যবস্থা চালু হওয়া উচিত। শ্বশুরবাড়ির সকলের সেবাযত্ন করার ভার মেয়ের ওপর পড়ে। এ তো সেকালের বউ আনার নাম করে বাড়িতে দাসী আনার মতো। মেয়েদের সমানাধিকারের কথা যদি ওঠেই, স্বামীর হাত ধরে একটা পরনির্ভর বস্তুর মতো শ্বশুরবাড়ি কেন বাস করতে যাবে মেয়েরা? তোমরা বিয়ে করেছো, তোমরা এইবার নিজেদের সংসার শুরু করবে। আলাদা বাড়িতে সংসার সাজাবে। শ্বশুরবাড়িতে না বাস করেও কিন্তু আত্মীয়স্বজন সবার সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখা যায়। আসলে দূরে থাকলেই সেই সম্পর্ক সবচেয়ে ভালো থাকে। স্ত্রী দাসী নয়। স্ত্রী একসঙ্গে জীবন কাটানোর সঙ্গী, বান্ধবী, প্রেমিকা। ক'জন ঠিক এভাবে ভাবে? এভাবে ভাবে না বলেই স্ত্রীকে দাসী হিসেবে এবং সন্তান উৎপাদনের যন্ত্র হিসেবে বাড়িতে রেখে দেওয়া হয়। আর বাইরে বান্ধবী বা প্রেমিকা জোগাড় করে নেয় পুরুষেরা।

এইসব নিয়ম কবে দূর হবে মাঝে মাঝে ভাবি। কোনও লক্ষণ দেখি না দূর হওয়ার। মেয়েরা শিক্ষিত হচ্ছে, টাকা পয়সা উপার্জন করছে, কিন্তু স্বনির্ভর হচ্ছে না, সচেতন হচ্ছে না। সত্যি কথা, হতে দেওয়া হচ্ছে না। পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতা পুরুষের ভেতর থেকে তো দূর হচ্ছে না, মেয়েদের ভেতর থেকেও দূর হচ্ছে না। মেয়েরা হাজার বছর ধরে যে নিয়মের মধ্যে বংশ পরম্পরায় বেড়ে উঠেছে, সেই নিয়মের বাইরে যাওয়ার সাধ্য তাদের নেই। বাইরে গেলে যে অসম্মান, যে গ্লানি, যে দুর্ভোগ তাদের পোহাতে হয়, তা পোহানোর শক্তি সবার থাকে না। সেই শক্তি যেন মেয়েদের না থাকে, তেমন করেই মেয়েদের বড় করা হয়।

নড়াইলের মেয়ে ববিতা যেন কোনও অবস্থাতেই শফিকুলকে স্বামী হিসেবে মেনে না নেয়। এই অবিবেচক প্রতারক লোকটির সঙ্গে যেন সংসার না করে, এর সঙ্গে যেন কোনও সন্তান না নেয়। জীবনে কোনও ভালো পুরুষের দেখা যদি মেলে, তবেই যেন তার সঙ্গে সম্পর্কে জড়ায়। যদি না পায় ভালো কোনও হৃদয়বান পুরুষ, তবে যেন একা থাকে। যেন স্বনির্ভর হয়। নিজের পায়ে দাঁড়ায়। মেয়েদের নিজের পায়ে দাঁড়ানো ছাড়া আর কোনও উপায় নেই। অবশ্য নিজের পায়ে দাঁড়ানোটাও নারী-বিদ্বেষী সমাজে খুব সহজ নয়। নারী-বিদ্বেষী পুরুষরা কর্মক্ষেত্রে মেয়েদের হেনস্থার চূড়ান্ত করে। সহজ-নয় কাজটিই নারীদের করতে হবে। কারণ স্বনির্ভর না হলে, যে পরনির্ভর জীবন তাদের জুটবে, সেটা আরও কঠিন, আরও ভয়ঙ্কর। নারীদের পদে পদে কণ্টক। নারীর পথ কখনো কোনোদিন মসৃণ ছিল না।

পুরুষরা যে সমাজ বানিয়েছে, তা নারীকে অসম্মান করার জন্য। ববিতার অসম্মান আমরা চোখে দেখেছি। সাধারণত ঘরের দরজা বন্ধ করে মেয়েদের খুঁটিতে বেঁধে এভাবেই স্বামী আর শ্বশুরবাড়ির লোকরা নির্যাতন করে। রান্নাঘরে ঢুকিয়ে গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন জ্বালিয়ে দেয় শরীরে। লোকে যেন মনে করে রান্না করার সময় দুর্ঘটনা ঘটেছে। গলাটিপে মেরে ফেলে মৃত শরীর ঝুলিয়ে দেয় কড়িকাঠে নয়তো সিলিং ফ্যানে। ববিতার স্বামী-শ্বশুররা ববিতাকে বাড়ির বাইরে নিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে মেরেছে বলে এ খবর জানাজানি হয়েছে। ফটো তুলে পত্রিকায় দিয়েছে বলে আরও জানাজানি হয়েছে। জানাজানি হয়েছে বলেই কিছু লোক প্রতিবাদ করছে। তা না হলে নড়াইলের লোকরাও মুখ বুজেই থাকতো। মেয়েরা অন্যায় করলে শাস্তি তো পুরুষরাই দেবে। এরকমই তো নিয়ম। শফিকুল নিজেকে ববিতার স্বামী হিসেবে না মানলেও নির্যাতন করার অধিকার রাখে বলেই বিশ্বাস করে। অধিকার পুরুষ হিসেবেই রাখে। পুরুষরা এই সমাজে নারীর অভিভাবক এবং মালিক। সে কারণেই শফিকুলের পাড়াপড়শিরাও এসেই ববিতা-নির্যাতনে অংশ নিয়েছে।

মাঝে মাঝে ভাবলে গা শিউরে ওঠে, কী করে এই নারী-বিদ্বেষী সমাজে আমি বেড়ে উঠেছি, স্বনির্ভর হয়েছি, আত্দসম্মান নিয়ে বেঁচেছি। তা কি আর সহজ ছিল? শিক্ষিত পরিবারে জন্ম নিয়েও, স্বনির্ভর হয়েও, আমার পথচলা সহজ হয়নি বাংলাদেশে। পদে পদে বাধা ছিল। আমিই যদি অত বাধার মুখোমুখি হই, তবে অন্যরা কতো বড় বাধার সামনে পড়ে তা অনুমান করতে পারি। প্রতিটি সিঁড়ি নারীকে ভাঙতে হয়, যে সিঁড়িগুলোর প্রতিটিই এক একটি মৃত্যুফাঁদ। পুরুষের সিঁড়ি পুরুষরা বানিয়েছে তরতর করে উঠে যাওয়ার জন্য। এমনি বৈষম্যের পৃথিবীতে বাস করি আমরা। পুরুষদের বড় ভালোবেসে বাস করি। পুরুষদের বড় আপন ভেবে বাস করি। পুরুষদের তৈরি এই বৈষম্য নিয়ে প্রশ্ন করলে আমাদের পুরুষবিদ্বেষী বলে গালি দেয় পুরুষরা। আমরা এই গালিকে ভীষণ ভয় পাই। তাই হাসিমুখে বরণ করি পুরুষের দেওয়া সকল নির্যাতন। আমাদের তো সহিষ্ণু হতে হবে। পুরুষরা অনেক আগেই বলে দিয়েছে আমাদের হতে হবে ধরিত্রীর মতো সহিষ্ণু। আমরা তা-ই হতে চেষ্টা করি। আর যদি ববিতার মতো অবাধ্য হই, তবে তো সমাজের সবাই মিলে আমাদের বাঁশ দিয়ে পেটাবে। সে কি আমরা জানি না? ববিতার ঘটনা আমাদের সবার জীবনেই ঘটে। একটু অন্যরকম করে ঘটে, এই যা।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা