শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ মে, ২০১৫

\\\'বদ\\\' ও \\\'বেপরোয়া\\\' পুলিশ : কারণ ও করণীয়

রোবায়েত ফেরদৌস
অনলাইন ভার্সন
\\\'বদ\\\' ও \\\'বেপরোয়া\\\' পুলিশ : কারণ ও করণীয়

বাংলা বর্ষবরণের দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় নারী লাঞ্ছনায় জড়িতদের গ্রেফতারের দাবি জানাতে গিয়ে ১০ মে পুলিশের হাতে উল্টো ছাত্রীরা লাঞ্ছিতসহ আন্দোলনকারীরা নির্যাতনের শিকার হয়। এ ঘটনায় নারীনেত্রী, শিক্ষক, আইনজীবীসহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ তাদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন- এ লেখায় আমি সেগুলো বোঝার ও ব্যাখ্যার চেষ্টা করছি। কেউ কেউ বলছেন, পুলিশের লোকজন মাঝে মাঝে অতি উৎসাহী হয়ে যে অতিরিক্ত কিছু করে ফেলে এটা তার বড় প্রমাণ। ছাত্র ইউনিয়নের কর্মীরা খুবই যৌক্তিক দাবি নিয়ে রাস্তায় নেমেছিল। পুলিশের কাজ পুলিশকে করতে হবে। কিন্তু এভাবে নয়। বলা হচ্ছে, ছাত্র ইউনিয়নের আন্দোলনের জন্য যানজটের সৃৃষ্টি হয়েছিল। নানা কারণেই রাস্তায় ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়। এ জন্য ছাত্রীদের ওপর এ ধরনের হামলা ভয়াবহ। অবিশ্বাস্য। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, ছাত্র ইউনিয়নের এক ছাত্রীকর্মী গাছের আড়ালে লুকিয়ে আছেন, আক্রান্ত হওয়ার পর রাস্তা থেকে সব ছাত্রছাত্রী ছত্রভঙ্গ হয়ে ছড়িয়ে পড়েছেন, রাস্তা পরিষ্কারও হয়ে গেছে। তারপরও পুলিশ ওই ছাত্রীকে টেনেহিঁচড়ে সামনে এনে পেটাচ্ছে। এই চিত্র এক ধরনের পশুশক্তিকেই তুলে ধরে, মনুষ্যত্বকে নয় কখনই।

নারীনেত্রীরা বলতে চেয়েছেন, নারীর অবস্থা দেখে বিচার করা যায় সমাজ কতটা গণতান্ত্রিক। যে সমাজে মানুষ হিসেবে নারীর মর্যাদা নেই, সে সমাজ, সে রাষ্ট্র গণতান্ত্রিক হতে পারে না। বহু বছরের চেষ্টায় বাংলাদেশের নারীরা ক্ষমতায়নের পথে অনেকদূর অবধি এগিয়েছেন। মুখে গণতন্ত্রের ফেনা তুলছে যে সরকার তারা ঘরে-বাইরে-কর্মস্থলে-শিক্ষাঙ্গনে নারীর নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। উপরন্তু নিজেদের বাহিনী দিয়ে নারীদের ওপর আক্রমণ করিয়েছে। নারীর ক্ষমতায়নে, সহস্রাব্দের উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হয়েছে নারীর কারণেই। কিন্তু এসব ঘটনা আমাদের এত বছরের সুনাম নষ্ট করে দেয়। পুলিশ এই সাহস কোথা থেকে পাচ্ছে? এখনই যদি তাদের বিচার করা না যায়, তাহলে এটা চলতেই থাকবে। পয়লা বৈশাখে নারীরা হামলার শিকার হয়েছেন। যারা অন্যায় করেছিল পুলিশ তাদের এখনো ধরতে পারেনি। বাংলাদেশে মন্ত্রিপরিষদে নারী আছেন, নারী সংসদ সদস্যও আছেন। শুধু বললেই হবে না নারীরা বড় বড় অবস্থানে আছেন। তাদেরও দায়িত্ব নিতে হবে। পয়লা বৈশাখের ঘটনায় পুলিশ প্রথম থেকেই সাফাই গাওয়ার চেষ্টা করে আসছে। তাদের বক্তব্য 'কেউ তো অভিযোগ করতে এগিয়ে আসেনি', 'আমরা সাক্ষী পাব কোথা থেকে' ইত্যাদি। কিন্তু এ কথা নিশ্চয়ই সবাই স্বীকার করবেন যে, ছবিগুলো মিথ্যা নয়। আর এসব ক্ষেত্রে সেই হামলার শিকার মেয়েটি যদি সাহস করে আজ অভিযোগ করতে এগিয়ে না আসেন, তাহলেও আমরা সেটাকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করতে পারি না। সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন ঘটনায় নারীর প্রতি পুলিশ অত্যন্ত উগ্র ও অসংযত আচরণ করেছে। তা রীতিমতো বাড়াবাড়ি। এ ধরনের ঘটনা নারীর গতিশীলতাকে থামিয়ে দেওয়া ও দেশের উন্নয়নের গতিকে ব্যাহত করার অপপ্রয়াস। পুলিশের একাংশের পৈশাচিক তাণ্ডব ও জেন্ডার অসংবেদনশীল আচরণ মর্মাহত করে।

পয়লা বৈশাখে যখন দুর্বৃত্তরা নারীদের ওপর নির্যাতন চালিয়েছিল, তখন সেখানে পুলিশ এগিয়ে আসেনি। বিচারপ্রার্থীদের লাঠিপেটা করতে পুলিশের উৎসাহের কমতি নেই। অর্থনীতিবিদ এম এম আকাশ খুব যৌক্তিভাবেই বলার চেষ্টা করেছেন যে, আসলে মনুষত্ববিরোধী লজ্জাকর ওই ঘটনাকে আস্তে আস্তে ভুলিয়ে দেওয়ার, সহনীয় করার বা চাপা দেওয়ার চেষ্টা থেকেই পুলিশ এমন আচরণ করছে। এমনকি বিশেষ একটি প্রতিক্রিয়াশীল মহল এ রকম কথাও বলতে থাকে, পয়লা বৈশাখে 'ইসলামী পোশাক' বর্জিত এই নারীদের ওপর হামলার জন্য তারা নিজেরাই দায়ী। আবার আরেকটি মহল মনে করে, 'ছাত্রলীগের কর্মীরাই' এসব ঘটনা ঘটিয়েছে বলে পুলিশ এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নিষ্ক্রিয় থেকেছে। সরকারকে তাই অনতিবিলম্বে প্রকৃত অপরাধীদের শনাক্ত করতে হবে, শাস্তি দিতে হবে। সীমা ছাড়াচ্ছে পুলিশ। পুরুষ পুলিশ সদস্যদের দ্বারা প্রতিবাদী ছাত্রীদের লাঞ্ছনা ও প্রহার অসভ্যতারই নামান্তর। আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ করি। একই ঘটনায় ছাত্র ইউনিয়নের কর্মীরা দুভাবে প্রহৃত হলেন : একবার টিএসসিতে নারীদের বাঁচাতে গিয়ে, আরেকবার নারী লাঞ্ছনার প্রতিবাদ করতে গিয়ে। প্রথম ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিরা এখনো 'অজ্ঞাত' রইলেও দ্বিতীয় ঘটনায় অভিযুক্ত স্বয়ং পুলিশ! কতিপয় পুলিশ সদস্য যেভাবে ছাত্র ইউনিয়নের এক প্রতিবাদী ছাত্রীর শরীরে বুটের লাথি ও লাঠি চালনা করেছেন, তা ভয়াবহ। অধ্যাপক আকাশের পর্যবেক্ষণ : গণমাধ্যমে প্রচারিত ছবি ও সংবাদ থেকে স্পষ্ট যে, পুলিশ শান্তিপূর্ণ মিছিলের পেছন থেকে সাঁজোয়া যান ও ট্রাক চালিয়ে দিলে শিক্ষার্থীরা উত্তেজিত হন। এর পরই পুলিশ ছাত্রছাত্রীদের ওপর নির্বিচার হামলা চালায়। একজন নারীকর্মী গাছের আড়ালে আশ্রয় নিয়েও পুলিশের নির্যাতন থেকে রেহাই পায়নি। বর্ষবরণে নারী লাঞ্ছনাকারীদের প্রতিহত করা কিংবা ঘটনার ২৭ দিন পরও একজন অভিযুক্তকেও আটকে ব্যর্থ যে পুলিশ, তারাই প্রতিবাদীদের ওপর ষোল আনা 'বীরত্ব' দেখাতে দ্বিধা করেনি।

রাজনৈতিক শিখণ্ডী হিসেবে পুলিশকে ধারাবাহিক ব্যবহার করার ফলে একদল পুলিশ নিজেদের আইনের ঊর্ধ্বে ভাবতে শুরু করেছেন- এ প্রশ্ন তুলেছেন টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান। এটি আইনের শাসন ও গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য অশনি সংকেত। এ আচরণ সাংবিধানিক সুরক্ষাগুলোর সরাসরি লঙ্ঘন ও সভ্য সমাজে অনভিপ্রেত। পুলিশের কার্যক্রম সুষ্ঠু ও নিয়মতান্ত্রিকভাবে চলছে না। একাত্তরের গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা থেকে দূরে সরতে সরতে এখন একটি কলঙ্কজনক বাহিনীতে পরিণত হয়েছে। পুলিশ নারীর নিরাপত্তা দেবে, আর সে নিজেই নিপীড়কের ভূমিকা নিচ্ছে। রক্ষকই এখানে ভক্ষক সাজছে।

আর কেবল আওয়ামী লীগ বা বিএনপি নয় সব আমলেই পুলিশের এই বাড়াবাড়ি লক্ষণীয়। নারীনেত্রীদের আরেকজনের পর্যবেক্ষণ : বিএনপির সময়ও পুলিশ অনেক নারীকর্মীকে পিটিয়ে শাড়ি-কাপড় পর্যন্ত খুলে ফেলেছে। যুব মহিলা লীগের কর্মীর পেটে একবার এমন লাথি মারে যে, তার পেটের বাচ্চা মরে যায়। সভ্যসমাজে কেউ কখনো কোনো নারীর গায়ে হাত তুলবে, এটা মেনে নেওয়া যায় না। এটা অচিন্তনীয়। পুলিশের আচরণ আগের চেয়ে আরও নেতিবাচক হয়ে যাচ্ছে। অপরাধ দমনে নিয়োজিত পুলিশ বাহিনীর উচিত নিজস্ব কাঠামোর মধ্যে থেকে কাজ করা। একদিকে আমরা 'ক্রসফায়ার' দেখছি, অন্যদিকে আবার অপরাধীকে হাতের মুঠোয় পাওয়ার পর ছেড়ে দেওয়ার ঘটনাও দেখছি।

এসব ঘটনায় আমরা যারপরনাই উদ্বিগ্ন, ক্ষুব্ধ এবং বিচলিত। রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার অজুহাতে এভাবে শিক্ষার্থীদের বিশেষ করে মেয়েদের মারতে হবে? পুলিশের কি কোনো জবাবদিহি নেই? তারা কি কারও দ্বারা আদিষ্ট হয়ে কাজটি করেছে? নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে সরকারের আইন আছে, নীতি আছে। প্রশাসন বা সরকার কোনো ধরনের কর্ণপাত করছে না। সে ঘটনায় পুলিশ প্রশাসনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। পুলিশ আবার একই ধরনের ঘটনা ঘটিয়ে মনে করিয়ে দিতে চাইছে, চারপাশ থেকে এত প্রতিবাদ, অভিযোগ আসা তারা পছন্দ করছে না। কেউ কেউ মনে করছেন ভয় দেখানোর জন্যও তারা এ ধরনের ঘটনা ঘটাতে পারে। আশার দিক হচ্ছে, বিভিন্ন নারী সংগঠন, সংস্কৃতি কর্মীরা নারী লাঞ্ছনার বিষয়টি ভুলতে দেয়নি। ছাত্র ইউনিয়নের তরুণ বন্ধুরা সরকার ও প্রশাসনের নিশ্চুপ ভূমিকার প্রতিবাদ জানাতে মিছিল বের করেছেন রাজপথে। ডিএমপি কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছেন এবং ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি সেখানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে যথার্থই বলেছেন, 'এখানে যতসংখ্যক পুলিশ আমাদের বাধা দিচ্ছে, বর্ষবরণের অনুষ্ঠানে তারা থাকলে নারী লাঞ্ছনার ঘটনা ঘটত না'।

প্রকাশ্য দিবালোকে এমন উন্মুক্তভাবে সহিংস আচরণ কোনো অবস্থাতেই গ্রহণযোগ্য নয়। রাষ্ট্রীয় বাহিনীর এমন অধিকার লঙ্ঘনকারী আচরণের দায় সরকার এড়াতে পারে না। আমরা মনে করি, সনাতনী পদ্ধতিতে তথাকথিত ক্লোজড করা বা লোক দেখানোর জন্য সাময়িক বরখাস্ত করা কোনো সমাধান নয়। জেনেছি, এ ঘটনায় পুলিশের নিম্নস্তরের কর্মী বরখাস্ত হয়েছে, তদন্তের জন্য দুটি কমিটিও হয়েছে। অল্প কয়েকজনের বিক্ষোভ ঠেকাতে গিয়ে পুলিশ যে বর্বরতা চালিয়েছে, তা নিয়ে পুলিশের মধ্যেই প্রশ্ন উঠেছে। বলা হচ্ছে, 'আর কতকাল কর্মস্থলে সবচেয়ে শেষ ধাপের কর্মীর ওপর দায় চাপিয়ে বড় কর্তারা পার পেয়ে যাবেন? ওই অঞ্চলের দায়িত্বে কোন কর্মকর্তা ছিলেন? যারা যৌন হয়রানির প্রতিকার চাইতে গেলেন তারাই অপরাধী হয়ে গেলেন? যদি কোনো নারী ঢিল ছুড়েই থাকেন তাকে লাথি মারতে হবে? রাস্তায় ফেলে পেটাতে হবে? এটা মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন।' গণফোরামের নেতা ড. কামাল হোসেন তার উষ্মা আর ধরে দেখতে পারেননি; তিনি বলেছেন এরা 'বদ' পুলিশ।

কেন পুলিশ এরকম করে। এর কারণ, আমার প্রতীতি- এক. নিয়োগ ও পদোন্নতির সময় ঘুষ-দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতি করে চাকরি পাওয়া, দুই. অন্য সরকারি চাকরির মতো পুলিশ বাহিনীতে নির্লজ্জ দলীয়করণ হওয়া, তিন. পেশাদারি মনোভাবের অভাব, চার. বিশেষ জেলার পুলিশদের বাড়তি সুযোগ-সুবিধা-ক্ষমতা দেওয়া, পাঁচ. দায়িত্ব ও কাজের জবাবদিহিতা না থাকা, ছয়. আধুনিক পুলিশিংয়ের প্রশিক্ষণ না থাকা, সাত. ঔপনিবেশিক মানসকাঠামো থেকে জনগণকে শত্রু মনে করা, মানুষকে ভয় দেখিয়ে কাজ হাসিলের পুরনো বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসতে না পারা। এ থেকে বেরিয়ে আসতে যা করতে হবে : ক . ঘটনার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ বিচার বিভাগীয় তদন্ত করতে হবে; খ. পাশাপাশি যে ঘটনার জন্য ওই বিক্ষোভ, সেই পয়লা বৈশাখের নারী লাঞ্ছনাকারীদের অবিলম্বে আটক করে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে; গ. দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির মাধ্যমে পুলিশ বাহিনীতে শৃঙ্খলা, পেশাদারিত্ব, আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীলতা তৈরি করতে হবে; ঘ. পুুলিশের প্রশিক্ষণে জেন্ডার সংবেদনশীলতা প্রতিষ্ঠা করতে হবে; ঙ. পুলিশ বাহিনীতে আরও নারী সদস্য বাড়াতে হবে। সর্বোপরি রাষ্ট্র ও সমাজে গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা