শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ মে, ২০১৫

এপিটাফের একটি শব্দ, কথা অনেক

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
এপিটাফের একটি শব্দ, কথা অনেক

ডেইলি স্টার ৫ মে, ২০১৫। প্রথম পৃষ্ঠার মাঝখানে বড় একটি এপিটাফের ছবি, সঙ্গে ছোট একটি প্রতিবেদন। প্রতিবেদনটি করেছেন ডেইলি স্টারের সংবাদদাতা রেজাউল করিম। টাইলস দ্বারা বাঁধানো একটি পাকা কবরের দেয়ালে এপিটাফটি স্থাপিত। এপিটাফে বড় করে লেখা শহীদ আবদুল কাদের মোল্লা। তারপর পিতা-মাতার নাম এবং শেষে জন্ম তারিখের নিচে মৃত্যু তারিখ লেখা ১২ ডিসেম্বর ২০১৩। এই ছবি ও প্রতিবেদনটি সম্পর্কে অন্য কোনো মিডিয়া, পত্রিকা বা কারও মুখে কোনো উচ্চবাচ্য শুনিনি। কেন শুনিনি, তা আমি ঠিক অনুমান করতে পারছি না। এটা কি সবার চোখ এড়িয়ে গেল, নাকি গুরুত্বহীন সংবাদ বলে সবাই উপেক্ষা করলেন। একজন শিশু হত্যাকারী, নারী ধর্ষণকারী ও নিরপরাধ মানুষের জন্য কসাই বলে পরিচিত একজন অপরাধীকে শহীদ হিসেবে ঘোষণা এবং তার কবরে এই মর্মে এপিটাফ লাগানোর মধ্যে কি কোনো দুরভিসন্ধি ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নেই? এ যাবতের অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, জামায়াত যা করে তা অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে করে। জামায়াত যে ওয়াহাবী তন্ত্র অনুসরণ করে তাতে কবর চিহ্নিত করা বা বাঁধাই করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। মানুষের মধ্যে তারা এই মতবাদের প্রচারণা চালায়। তারপর নিজেরাই আবার কিভাবে এবং কেন কাদের মোল্লার কবর টাইলস দ্বারা পাকা করেছে? তাহলে ধরে নিতে হবে এর পেছনে নিশ্চয়ই কোনো উদ্দেশ্য বা দুরভিসন্ধি আছে।

একাত্তরের অপকর্মের জন্য তারা মোটেও অনুতপ্ত নয় এবং কখনো দুঃখ প্রকাশ করেনি। বরং ২০০১-২০০৬ মেয়াদে ক্ষমতার দাপটে বলেছে, 'একাত্তরে যা করেছি, ঠিক করেছি'। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার অব্যবহিত পর জামায়াত প্রধান গোলাম আযম পাকিস্তান ও লন্ডনে বসে পূর্ব পাকিস্তান পুনরুদ্ধার আন্দোলন গোপনে নয়, প্রকাশ্যে ঢাক-ঢোল পিটিয়ে শুরু করেছিল। তারা কি আনুষ্ঠানিকভাবে এই আন্দোলনকে কখনো বাতিল ঘোষণা বা বন্ধ করেছে? সেই পথ থেকে তারা কি সরে এসেছে? তারা কি বাংলাদেশকে মেনে নিয়েছে? আমার এই প্রশ্নের পরিপ্রেক্ষিতে কেউ হয়তো পাল্টা প্রশ্ন তুলতে পারেন, তা না হলে জামায়াত কি করে বাংলাদেশে রাজনীতি করছে, মন্ত্রী-এমপি হয়েছে এবং এত ব্যবসা-বাণিজ্য, ধন-সম্পত্তির মালিক হয়েছে, ইত্যাদি? এই প্রশ্নের সঠিক উত্তরের মধ্যে নিহিত আছে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকটের শেকড় এবং বের হবে দেশের অভ্যন্তরে কোন শক্তি বা কারা তাদের পুনরুত্থানের সুযোগ দিয়েছে, কেন দিয়েছে এবং কাদের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে তারা এমপি-মন্ত্রী হয়ে এত দাপট দেখাতে পারছে। আমরা যারা রাজনীতির প্যাঁচ বুঝি না, তারা সবাই দেখেছেন জামায়াত প্রকাশ্যে বাংলাদেশের পতাকা পুড়িয়েছে। এক সময়ে জামায়াতের সহচর ইনকিলাব জাতীয় সংগীতের প্যারোডি ছেপেছে। অনেকেই বলেন, সরকার এখনই জামায়াতকে নিষিদ্ধ করে দিক, তাহলেই তো সব ল্যাঠা চুকে যায়। বিষয়টি এত সরলভাবে দেখার সুযোগ নেই। নির্বাহী আদেশে জামায়াত নিষিদ্ধ হলে সেটা রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত হবে।

১৬ কোটি জনসংখ্যার শতকরা প্রায় ৩০-৩২ ভাগ সমর্থন বহনকারী বিএনপি এ জায়গায় একমত না হলে সরকারি দলের একার পক্ষে জামায়াত নিষিদ্ধ করার রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন। কারণ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিপক্ষে বিএনপির অবস্থান এখনো অটুট। জামায়াত-শিবিরের ধ্বংসযজ্ঞে বিএনপির যোগ দেওয়ার উদাহরণ নিকট অতীতে রয়েছে। হেফাজতের ধ্বংসযজ্ঞে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল বিএনপি, সে কথাও মনে রাখা দরকার। তাই দেশের একজন প্রবীণ নাগরিক ব্যারিস্টার রফিক-উল হক একবার বলেছিলেন, বিএনপি জামায়াতকে ত্যাগ করলে দেশের রাজনৈতিক সমস্যার অর্ধেক সমাধান হয়ে যায়। বিএনপির কোনো নড়চড় নেই। তবে যুদ্ধাপরাধের দায়ে জামায়াতের বিচার সম্পন্ন হলে এ বিষয়ে অনেক অগ্রগতি হবে। এ যাবৎ জামায়াতের কার্যকলাপ এবং কাদের মোল্লার ফাঁসির পর পাকিস্তান রাষ্ট্রীয়ভাবে যে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে তাতে কি মনে হয় না, জামায়াত পূর্ব-পাকিস্তান পুনরুদ্ধার আন্দোলন এখনো জারি রেখেছে এবং আন্দোলনের পথে তারা কাদের মোল্লাকে শহীদ হিসেবে গণ্য করছে। কাদের মোল্লা ও কামারুজ্জামান ইসলামের জন্য জীবন দিলেন- তাদের উত্তরসূরিদের এমন উক্তি এবং ভি-চিহ্ন প্রদর্শনের সঙ্গে আমার উপরোক্ত বিশ্লেষণ কি মিলে যাচ্ছে না? সারা বিশ্বে ফ্যাসিবাদী ও উগ্র-শক্তির চরিত্রই এমন যে, তারা কোনো দিন ভুল স্বীকার করে না, নিজেদের সংশোধন করে না। যুগে যুগে বিশ্বব্যাপী তারা সভ্যতাকে ধ্বংস করেছে এবং মানবতার অবমাননা করছে। কিন্তু চূড়ান্ত যুদ্ধে তারা সব সময় পরাজিত হয়েছে। পরাজয়ের পর পালিয়ে গেছে আর নয়তো ছদ্মবেশ ধারণ করেছে। লুকিয়ে লুকিয়ে শক্তি সঞ্চার করেছে এবং সুযোগ মতো নিজেদের পুনরুত্থান ঘটিয়ে আবার ধ্বংসযজ্ঞে লিপ্ত হয়েছে। এই উত্থান-পতন এবং ধ্বংসযজ্ঞের ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছে ইউরোপে। তাই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সমগ্র ইউরোপ ঐক্যবদ্ধভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ফ্যাসিবাদী শক্তির পুনরুত্থান চিরদিনের জন্য বন্ধ করতে হবে। নীতি-নৈতিকতার প্রশ্নের ওপর ভর করে বা বিচার প্রক্রিয়ার প্রথাগত ফাঁক-ফোকর দিয়ে তারা পুনরুত্থানের আর কোনো সুযোগ যাতে না পায় তার জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জয়ী তিন পরাশক্তি- আমেরিকা, ব্রিটেন ও সোভিয়েত ইউনিয়ন।

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী চার্চিল ও আমেরিকার প্রেসিডেন্ট রুজভেল্ট যুদ্ধ শেষ হওয়ার আগেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, সংক্ষিপ্ত বিচার করে সব নাজি যুদ্ধাপরাধীকে ফায়ারিং স্কোয়াডের মাধ্যমে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে। কিন্তু যুদ্ধ শেষে ফায়ারিং স্কোয়াডের ব্যাপারে জোসেফ স্ট্যালিনের বিরোধিতা, যুদ্ধ শেষ হওয়ার মাত্র সাড়ে তিন সপ্তাহ আগে (১২ এপ্রিল ১৯৪৫) রুজভেল্টের আকস্মিক মৃত্যু এবং চার্চিল ব্রিটেনের নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার কারণে ফায়ারিং স্কোয়াডের সিদ্ধান্ত আর কার্যকর হয়নি (সূত্র- দ্য নুরেমবার্গ ট্রায়াল-পল রোলান্ড-লন্ডন, ২০১০)। তবে ১৯৪৫ সালের ২০ নভেম্বর বিচার শুরুর মাত্র এক বছরের মাথায় সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ১২ জনের ফাঁসি কার্যকর করা হয়।

১৯২১ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর লিপাজিগ ট্রায়ালের দায়িত্ব ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল জার্মানির ওপর। দেখা গেল ৯০০ জন অভিযুক্তের মধ্যে মাত্র দুজনের শাস্তি হয়। খালাশ পেয়ে যাওয়ার মধ্যে ছিলেন ফিল্ড মার্শাল ভন হিডেনবার্গ, যিনি পরবর্তীতে জার্মানির প্রেসিডেন্ট হন। এই হিডেনবার্গের সহায়তায়ই হিটলার ১৯৩৩ সালে জার্মানির চ্যান্সেলর হন। সুতরাং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের নেতৃবৃন্দ ফ্যাসিবাদী শক্তির পুনরুত্থানের সব পথ চিরদিনের জন্য বন্ধ করে দেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত নাজি যুদ্ধাপরাধীদের কবর যাতে ভবিষ্যতে কেউ শহীদ সমাধি ক্ষেত্র বানাতে না পারে তার জন্য সবার কবর অত্যন্ত গোপনীয়ভাবে মিত্রশক্তির ব্যবস্থাপনায় সম্পন্ন করা হয়। জার্মানির কোনো মানুষ আজ পর্যন্ত জানে না তাদের সমাধি কোথায় (প্রাগুক্ত)। ২০১৩ সালে এরিখ প্রাইবেক নামক প্রায় ১০০ বছর বয়সী একজন নাজি যুদ্ধাপরাধী ইতালিতে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ভোগরত অবস্থায় মারা যায়। জনতার ক্রোধের মুখে ইতালি সরকার প্রাইবেকের লাশটি প্রকাশ্যে সমাহিত করতে পারেনি। প্রাইবেকের মৃত্যুর পর রোমের কাছের একটি শহরতলী আলবানা লাজিলাতে তাকে সমাহিত করার জন্য কারা কর্তৃপক্ষ উদ্যোগ নেয়, কিন্তু কবরস্থানের প্রধান ফটকে অবস্থান নিয়ে প্রায় ৫০০ বিক্ষোভকারী হত্যাকারী, কসাই ইত্যাদি স্লোগান দিয়ে প্রাইবেকের লাশবাহী গাড়িতে লাথি মারতে থাকে। কারা কর্তৃপক্ষ লাশ নিয়ে ফিরে যেতে বাধ্য হয়। পরে প্রাইবেককে কোথায় কবর দেওয়া হয়েছে তা কেউ জানে না। মৃত্যুর আগে প্রাইবেক ইচ্ছা পোষণ করেছিল আর্জেন্টিনায় তার স্ত্রীর কবরের পাশে অথবা তার জন্মস্থান জার্মানিতে যেন তাকে কবর দেওয়া হয়। কিন্তু আর্জেন্টিনা ও জার্মানি উভয়েই প্রাইবেকের লাশ গ্রহণে অসম্মতি জানায়। সর্বশেষ একই কারণে ওসামা বিন লাদেনের মরদেহ আমেরিকা কয়েক টন পাথর বেঁধে সাগরে ফেলে দেয়। এহেন আমেরিকার কর্তাব্যক্তিরা আবার বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধীদের মানবাধিকার নিয়ে কথা বলে, ফাঁসির দণ্ড কার্যকর না করার জন্য অনুরোধ করে। সারা বিশ্বের মানুষ দেখেছে ২০০৩ সালে ইরাক দখলের পর প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনকে আমেরিকা কিভাবে কত অবমাননাকর ও অমানবিক কায়দায় বিচারে সোপর্দ করে। তারপর গোপনে প্রহসনের বিচার করে মাত্র এক বছরের মাথায় ফাঁসি কার্যকর করে। দ্বিতীয়ত, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের সন্ত্রাসী হিসেবে আটক করে এনে কিউবার উপকূলে গুয়ানতানামো বে'র কারাগারে বছরের পর বছর মানবাধিকারহীন অবস্থায় সীমাহীন দুর্ভোগ ও নিপীড়নের মধ্যে রেখেছে। তার দুয়েকটি কাহিনী হঠাৎ করে মিডিয়ায় প্রকাশ পেলে সেগুলো পড়ার পর কোনো মানুষের পক্ষে সুস্থ থাকা সম্ভব নয়। নির্বিচারে ড্রোন হামলা চালানোর কারণে বিশ্বব্যাপী প্রতিনিয়ত নিরীহ বেসামরিক মানুষ মারা যাচ্ছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের একেবারে শেষপ্রান্তে এসে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকি শহরে আণবিক বোমা ফেলে প্রায় দুই লাখ নিরীহ

বেসামরিক মানুষকে আমেরিকা হত্যা করে। এরপর আমেরিকা যখন বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দণ্ড মওকুফের অনুরোধ জানায় বা জামায়াতের গণতান্ত্রিক অধিকারের কথা বলে তখন নিশ্চয়ই ধরে নিতে হবে আমেরিকা সুদূরপ্রসারী কোনো ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থ আদায়ের জন্য জামায়াত ও তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতাদের পক্ষ অবলম্বন করছে নগ্নভাবে। যেটি তারা হয়তো বর্তমান সরকারের কাছ থেকে আদায় করতে পারছে না। জার্মানি ফ্যাসিবাদ ভবিষ্যতে যেন আর কখনো গাত্রোত্থান না ঘটাতে পারে তার জন্য আইন করা হয়েছে। নাজি ফ্যাসিবাদী আদর্শ ও তাদের কোনো অধিকারের পক্ষে কথা বলা ইউরোপে এখনো ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়। গত বছর মিডিয়ায় গণবিজ্ঞপ্তি জারি করা হয় এই মর্মে যে, কেউ কোনো নাজি যুদ্ধাপরাধীদের খবর পেলে তা যেন যথাযথ সরকারি কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দেওয়া হয়। কারণ, মৃত্যুর আগে তাদের অপকর্মের বিচার হওয়া অপরিহার্য বলে মনে করছে সভ্য জগতের মানুষ। কিন্তু বাংলাদেশে কি বিচিত্র উল্টো চিত্র প্রতিনিয়ত দেখা যায়। বুয়েটের ড. জাহাঙ্গীর আলম নামক একজন শিক্ষক প্রত্যক্ষভাবে দণ্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধীর পক্ষ অবলম্বন এবং সর্বোচ্চ আদালতের রায় অবমাননাকারী বক্তব্য দেওয়ার পরও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয় না, প্রকারান্তরে ওই শিক্ষকের পক্ষ অবলম্বন করে। ফাঁসির পর কাদের মোল্লাকে শহীদ হিসেবে ঘোষণা দেয় পাকিস্তান। তার মানে কি এই নয় যে, মৃত্যুর আগ পর্যন্ত কাদের মোল্লা পাকিস্তানের হয়ে কাজ করেছে। ফিরে আসি কাদের মোল্লার এপিটাফের কথায়। ফরিদপুরের স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা এই অপকর্মের প্রতিবাদ করে বলেছেন, কাদের মোল্লার এপিটাফে শহীদ লেখা মানে ৩০ লাখ শহীদ, সব মুক্তিযোদ্ধা এবং সমগ্র মুক্তিযুদ্ধের অবমাননা করা। এই এপিটাফ অতি দ্রুত উঠিয়ে ফেলা এবং যারা এটা লাগিয়েছে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছেন স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা। প্রতিবেদকের প্রশ্নের উত্তরে কাদের মোল্লার ভাই বলেছে, স্থানীয় জামায়াত নেতাদের সিদ্ধান্তে এই এপিটাফ লাগানো হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন এ ব্যাপারে কি পদক্ষেপ নিয়েছে তা আর জানা গেল না। শুনেছি উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাকি বলেছেন, বিষয়টি আমরা গুরুত্বসহকারে দেখেছি। গতানুগতিক দায়সারা কথা। প্রশাসনের মনস্তাত্তি্বকতা বুঝে ওঠা এখনো দুষ্কর। মুক্তিযুদ্ধের সরাসরি অবমাননা তো রাষ্ট্রদ্রোহিতার সমান। এমন ঔদ্ধত্যপূর্ণ কর্মের বিরুদ্ধে অ্যাকশন নিতে স্থানীয় প্রশাসনকে প্রথাগত প্রক্রিয়ার ওপর নির্ভর করতে হয়। কি কারণে কিসের ভয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন এমন ক্ষেত্রে অ্যাকশনে যেতে দ্বিধাদ্বন্দ্বে থাকে? এই প্রশ্নটি জাতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই এপিটাফ শুধু অপসারণ করলে চলবে না। এই ঔদ্ধত্যপূর্ণ কাজের জন্য দায়ীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। কর্তৃপক্ষের উচিত হবে এই রাষ্ট্রদ্রোহীদের আইনের আওতায় আনা এবং দেশের সব মানুষকে আশ্বস্ত করা যে, ভবিষ্যতে আর কাউকে এমন রাষ্ট্রবিরোধী কাজ করতে দেওয়া হবে না। দ্বিতীয়ত, সর্বোচ্চ আদালত থেকে নিষ্পত্তি হওয়ার পর বাকি ফাঁসির দণ্ডাদেশগুলো কার্যকর হলে তাদের কবর কোথায় কিভাবে হবে তা নিয়ে রাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের সব মানুষকে নতুন করে ভাবতে হবে।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও কলামিস্ট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা