শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ মে, ২০১৫

হৃদয় আমার

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
অনলাইন ভার্সন
হৃদয় আমার

দ্বিতীয় পর্ব

অধ্যাপক এম মোয়াজ্জেম হোসেন আমার দুই বছরের সিনিয়র হওয়া সত্ত্বেও তিনি যখন আমাদের প্রশাসনিক টিমে কোষাধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেন, তখন আমার শঙ্কা ছিল, আমি উনার সঙ্গে তাল মিলায়ে কাজ করতে পারব কি না? আমার সব শঙ্কা ভুল প্রমাণ করে, উনি এত সুন্দর, সহন এবং সাবলীলভাবে পুরো টিম উনার জুনিয়র হওয়া সত্ত্বেও যেভাবে কাজ করেছেন, তা অতুলনীয়। আমি সত্যিই উনার প্রতি কৃতজ্ঞ এবং শ্রদ্ধাবনতচিত্তে উনাকে প্রণাম জানাই। কোষাধ্যক্ষ ছাড়াও উনি শিশু নেফ্রোলজি বিভাগকে সুদৃঢ় নেতৃত্বের মাধ্যমে এমন এক জায়গায় নিয়েছিলেন, যেখানে দেশের শিশু কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট অপারেশনগুলোর প্রায় সব কটিই উনার ডিপার্টমেন্ট এবং উনার তত্ত্বাবধানেই হয়েছিল। উনি অবসরে যাওয়ার সময় যাদের রেখে গেছেন তাদের মধ্যে অধ্যাপক হাবিব, অধ্যাপক মঈনউদ্দীন এবং ডা. রনজিতদের অক্লান্ত পরিশ্রম এই বিভাগটিকে একটা সম্মানজনক পর্যায়ে পৌঁছে দিতে পারবে।

ছোট ছোট উদ্যোগের মধ্যে, দৃষ্টিনন্দন সেবা দিতে কার্পণ্য করেননি অধ্যাপক নিজাম তার Palliative Care unit-এর মাধ্যমে মুমূর্ষু রোগীদের। এ জাতির দুর্ভাগ্য যে ডাক্তারদের যাদেরকেই এখানে নিয়োগ দিয়েছি, তারা সবাই নিয়োগ লাভের পর এ বিভাগ ছেড়ে অন্যত্র চলে যাওয়ার জন্য অতিষ্ঠ করে তুলতেন। যদিও শেষ যে চারজন ছিলেন, তারা এখনো আছেন। Palliative Care-এ সেবাদান এবং মুমূর্ষু মা-বাবার সেবা করারই শামিল। এ ব্যাপারে রোটারি ক্লাব অব মেট্রোপলিটান ঢাকার অবদান বিনম্রচিত্তে স্মরণ করবে এই বিশ্ববিদ্যালয়। উনারা ধন্যবাদের অনেক উপরে। সত্যিই উনাদের মানবতাবোধ, অন্যদের মধ্যেও মানবতাবোধ জাগিয়ে তুলবে। দুর্ভাগ্য অধ্যাপক রুহুল হক স্যারসহ চেষ্টা করে সবগুলো মেডিকেল কলেজ এখনো তা চালু করতে পারিনি। আরও দরকার একটি বিশেষ বিভাগ সেটি হলো Geriatric Medicine অর্থাৎ বয়োবৃদ্ধ চিকিৎসা বিভাগ।

Centre for Neurodevelopment and Autism in Children (CNAC) প্রতিষ্ঠার প্রেরণা এবং নির্দেশনা পেয়েছিলাম, প্রধানমন্ত্রী তনয়া, বিশিষ্ট শিশু মনোরোগ বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুলের কাছ থেকে এবং CNAC-এর কর্মসূচি বাস্তবায়নে যার অক্লান্ত পরিশ্রম আমাদের বিস্তারিত সহায়তা দিয়েছিল, তিনি হলেন অধ্যাপক শাহীন আখতার। স্বল্পভাষী এবং মিষ্টি হাসিতে, তার মৃদু কণ্ঠ পুরো কাজটাই অতি সহজে কিভাবে করতে সাহায্য করেছিল তা এখনো আমার কাছে বোধগম্য নয়। কোরিয়া, ভারত, জাতিসংঘ এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ অনেক দেশের প্রতিনিধিরা এ কেন্দ্রটি ভিজিট করেছেন, মতামত দিয়েছেন, এমনকি অনেক প্রশংসাও করেছেন।

ই-ব্লকের ভবনটিতে স্বল্প পরিসরে যেই বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে শাহিন এবং তার টিম সাহায্য এবং সেবা দিয়েছেন সেটা দেখলে মনে হয় : 'দেশের সব অসহায় মা তাদের এই বিশেষ শিশুদের এখানে নিয়ে আসেন, ডাক্তার এবং অন্যরা মিলে বিভিন্ন পদ্ধতিতে তাদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। তারা প্রয়োজনীয় নির্দেশনা নিয়েই বাড়িতে চলে যান, কেউ কেউ প্রতিনিয়ত এখান থেকে পাঠ গ্রহণ করেন। আমার মনে হয় কলরব মুখরিত এ যেন এক বিশেষ বিদ্যালয়।'

আমি গভীর শ্রদ্ধায় স্বীকার করছি তৎকালীন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী এনামুল হক মোস্তফা শহীদ স্যারকে এবং উনার মহাপরিচালককে এবং পরবর্তীতে সমাজকল্যাণ সচিব বেগম নাসিমা এনডিসিকে যাদের সহৃদয় ইচ্ছা এবং আমার প্রচেষ্টায় বধির শিশুদের জন্য Cochlear implant ev Bionic ear projectwটি এখানে চালু করতে পেরেছি। একজন বা দুজন নয়, বর্তমানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ৫ জন Cochlear implant সার্জন তৈরি হয়েছে। অতীতে সিঙ্গাপুর বা কোনো উন্নত দেশ থেকে এই অপারেশন করাতে অর্ধকোটি টাকার উপর ব্যয় হতো। এখন এখানে বিনামূল্যে তা হচ্ছে। এ ব্যাপারে অর্থ ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সব কর্মকর্তাকে সাহায্য ও সহযোগিতার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। এ জন্য অধ্যাপক হাসনাতসহ ডা. দেলোয়ার, ডা. নাসিমা, ডা. কানু এবং ডা. জহিরুল হক সাচ্চু অবশ্যই প্রশংসার দাবিদার। সবচেয়ে বড় অর্জন এসব শ্রুতিপ্রতিবন্ধী এবং বাকপ্রতিবন্ধী শিশুরা এখন তর্কপ্রিয়, বাকচাতুর্য বাঙালিতে পরিণত হচ্ছে এবং হয়েছে। এখন সময় এসেছে বিভিন্ন বিভাগের সুপার স্পেশিয়ালিটিকে এক একটা উইং করে দেওয়া যেমন : নাক, কান ও গলা বিভাগে হেড-নেক ইউনিট যা চলমান আছে অধ্যাপক বেলায়েত হোসেন সিদ্দিকীর নেতৃত্বে, তেমনি রাইনোলজি এবং রিকনস্ট্রাকশন সার্জারি অধ্যাপক কামরুল হাসান তরফদারের নেতৃত্বে এবং এন্ডোস্নোপি সাইনাস সার্জারি ডা. হাসানুর রহমান বাবরের নেতৃত্বে।

গাইনোকলজি বিভাগে সহকারী অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক এবং অধ্যাপক মিলে বিশেষজ্ঞ গাইনোকোলজিস্ট আছেন প্রায় ৪০ জন। বিভাগীয় চেয়ারম্যান সালেহা বেগম যদিও আমার জুনিয়র তবু তাকে আমি আপা বলি, যথেষ্ট চেষ্টা করছেন বিভাগটাকে শাণিত করতে। ২০০১ সালের আগেই এই বিভাগে বিভিন্ন উইং খোলা হয়। বাইরে থেকে লোকবল আনার জন্যই এত বেশি বিশেষজ্ঞ এ বিভাগে। সত্য বলতে আমি বিন্দুমাত্র দ্বিধান্বিত নই। যে কোনো উইং যেমনGynaecological oncology, Foeto maternal medicine এবং Infertility wing রিহম কোনোটাই খ্যাতি অর্জন তো দূরের কথা, সাধারণ জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারেনি। প্রশাসক হিসেবে আমার ব্যর্থতা কতটুকু জানি না তবে উনাদের সক্রিয় উদ্যোগের যথেষ্ট অভাব ছিল। আমি একটা অতৃপ্ত আত্মা নিয়ে পরপারে যাব কেননা আমার ইচ্ছার অপমৃত্যু ঘটেছে এখানে। আমার ইচ্ছা ছিল আমার এ সময় কালের মধ্যে একটি হলেও Test Tube Baby জন্ম নেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে যা দেখে অন্য মেডিকেল কলেজগুলো এগিয়ে আসবে এবং নিঃসন্তান দম্পতি যারা দরিদ্র তারা একটা আশার আলো দেখবেন। যেমনটা নাক-কান-গলা বিভাগে Cochlear implantএ হয়েছে। নাক-কান-গলা বিভাগের পরামর্শক অত্যন্ত দৃঢ়চেতা এবং সার্জন শ্রদ্ধেয় অধ্যাপক আবু শফি আহমেদ আমিন। ওই বিভাগের সবার কাছে উনি শ্রদ্ধার পাত্র এবং সঠিক উপদেশদাতা বা পথপ্রদর্শক। তবে গাইনিতে অধ্যাপক সালেহার সময়ানুবর্তিতা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ এবং তার প্রচেষ্টা সত্যিই প্রশংসনীয়।

অধ্যাপক আশরাফুন্নেছা (পিয়া) নীরবে তার Cervical cancer screening project এর কার্যক্রম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে, গ্রাম গ্রামান্তরে নিয়ে গেছেন। আমি তাকে সর্বশক্তি দিয়ে সাহায্য করেছি এমনকি তার Project-এ আমি আমার অর্জিত কয়েক লাখ টাকা নিঃশর্তভাবে দিতে ভুল করিনি। এই Project-এর সঙ্গে Breast cancer screening নিয়ে যে দ্বন্দ্ব চলছে Gynaecologist এবং সার্জনদের মধ্যে তা ভুলে গিয়ে মহিলা সার্জনরা যদি গাইনোকলজিস্টদের সঙ্গে আসেন তাহলে এ দেশের মাতৃসমাজেরই উন্নতি হবে, মাতৃস্বাস্থ্যে বিপ্লব ঘটবে এবং স্বাস্থ্যসেবা তাদের কাছে পৌঁছবে। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি আমার মা বা বোন বা স্ত্রী ব্রেস্ট এবং জরায়ু পরীক্ষার জন্য একজন মহিলা চিকিৎসকের কাছে যেতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেকটি সাফল্য হলো নার্সিং কোর্স চালু করা। আজকের দিনে দুনিয়াজুড়ে গ্রাজুয়েট নার্সদের চাহিদা গগনচুম্বী। পৃথিবীর অনেক দেশে বিএসসি নার্সদের বেতন ডাক্তারদের কাছাকাছি। এ ব্যাপারে প্রথম নির্দেশনা আসে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাক্টে বলা আছে, বিশ্ববিদ্যালয় শুধু পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিগ্রি দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। এ কথা জানানোর পরে উনার নির্দেশেই আবার আইন সংশোধন করে অধ্যাপক শাহানা আখতার রহমানকে ডিন মনোনীত করে ডা. শরীফ, অধ্যাপক চৌধুরী ইয়াকুব জামাল, অধ্যাপক মনিরুজ্জামান খান, অধ্যাপক হাবিবুর রহমান খান, অধ্যাপক জুলফিকার রহমান খান এবং প্রক্টর অধ্যাপক এএসএম জাকারিয়া স্বপন এবং ডা. আবিদাকে নিয়ে গ্রাজুয়েট নার্সিং কোর্স কারিকুলাম তৈরি, ভর্তির নীতিমালা, শিক্ষক নিয়োগের নীতি এবং আনুষঙ্গিক সব কাজের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হলো। সবাই অক্লান্ত পরিশ্রম করে চার বছর মেয়াদি এ কোর্সটি চালু হওয়ার পরে প্রথম ব্যাচ পাস করে কনভোকেশনের সুবর্ণ সুযোগটিও কাজে লাগিয়ে নেয়। নার্সিং কোর্সে, সাইকোলজি, অ্যাডভান্সড ইংরেজি, কম্পিউটার সায়েন্সে ও তাদের প্রয়োজনীয় জ্ঞানদান করা হয়। আমার দৃঢ়বিশ্বাস তারা দেশের সেরা নার্সদের অন্যতম হবে। নার্সদের জন্য রবি টেলিকমের সহায়তায় Simulating Lab, বিদেশি শিক্ষকদের বেতনে Prime bank-এর সহায়তা, সর্বোপরি শতাধিক নার্সের থাকার ব্যবস্থাসহ ১০ কোটি টাকা ব্যয়ে হোস্টেল নির্মাণ ব্যাংক এশিয়ার সৌজন্যে এ যেন এক বিরাট স্বপ্ন বাস্তবায়ন। ব্যাংক এশিয়ার চেয়ারম্যান এমএ রৌফ ও উনার পরিবার এবং ব্যাংক এশিয়ার পরিবারের সবাইর প্রতি জানাচ্ছি কৃতজ্ঞতা। এই সোনালি সাফল্যের পুরো কৃতিত্ব মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এবং আংশিক ডা. শাহানা আখতার রহমানের। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনা এবং অধ্যাপক শাহানা আপার নিরলস প্রচেষ্টাই মূলশক্তি।

ডা. মোস্তাক রাজা চৌধুরীর দেশপ্রেম এবং আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি তার ভালোবাসার নিদর্শন হলো রফেকেলার ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহায়তায় ডিপার্টমেন্ট অব পাবলিক হেলথে ইনফরমেটিকসের প্রতিষ্ঠা যা সত্যিকার অর্থে বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্ণাঙ্গ রূপ দিয়েছে। ভিয়েতনামে উনার সঙ্গে আমার প্রথম দেখা সেখানেই আমি উনাকে অনুরোধ করি এই বিভাগটি প্রতিষ্ঠার এবং রকেফেলার এর একজন কর্মকর্তা হিসেবে তিনি রকেটের গতিতে এ কাজটি সম্পন্ন করেছিলেন। নিশ্চয়ই রকেফেলার ফাউন্ডেশনের কাছে, তিনি একজন সৎ এবং বিশ্বস্ত কর্মকর্তা হিসেবেই ব্যাংকক অফিসে কাজ করেছিলেন।

২০০৯ সালের আগেই ophthalmology বিভাগে দুটি কোর্স চালু ছিল একটি হলো এমএস কমিউনিটি অফথালমোলজি অপরটি এমএস অফথালমোলজি। একটিতে চেয়ারম্যান অধ্যাপক শরফুদ্দীন আহম্মেদ, অপরটিতে অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম। আমার মতে, একটি কোর্স বাতিল করে শুধু এমএস জেনারেল অফথালমোলজি নামে একটি কোর্স হওয়া উচিত। আমি, প্রশাসনের পক্ষ থেকে অধ্যাপক শরফুদ্দীন সাহেবকে অনুরোধ করেছি বিভাগটি একত্রিত করার জন্য। বিভাগের অনেক যোগ্যতম শিক্ষক এবং সার্জন আছেন, যার মধ্যে অধ্যাপক জাফরের নাম না বললে কিছু অসম্পূর্ণ রয়ে যাবে।

আমাদের সবারই জানা উচিত ১৯৭৩ সাল থেকেই এ দেশে চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি দাবি উপস্থাপিত হয়েছিল। কখনো তা থেমে থাকেনি। চলমান এ দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৯৮ সালের ৩০ এপ্রিল এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করে জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রধানমন্ত্রিত্বে আওয়ামী লীগ সরকার। এ বিশ্ববিদ্যালয়কে উন্নতির চরম শিখরে নিয়ে যেতে আমাদের কি দরকার। দরকার শুধু Project plan, Plan implementation, realization with fruitful result. বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্মলগ্ন থেকেই প্রতিভাবান জনশক্তি ছিল। অর্থ বরাদ্দ হলো এবং কিছু ভৌত অব কাঠামোও ছিল। এমন না যে শূন্য থেকে শুরু করতে হচ্ছে। তা হলে অভাব কিসের? তাহলে বিশ্ববিদ্যালয় নামক প্রকল্পটি বাস্তবায়নে আর কি দরকার? দরকার এখন যে মনোরম, এবং আরামদায়ক বহিঃবিভাগ চালু হয়েছে, তার পুরোটাই ব্যবহার করে সহকারী, সহযোগী এবং অধ্যাপক সবাইকে দিয়ে বৈকালিক কনসালটেশন করালে আমি নিশ্চিত বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকারি বাজেটের ওপর নির্ভর করতে হবে না। গবেষণার যেই অনুদান আসবে, সিএসআর এর সহায়তায় যে পরিমাণ অর্থ জনদরদী প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তিরা দিতে চান তাতে করে বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষা, গবেষণা এবং চিকিৎসায় অবশ্যই সমৃদ্ধি লাভ করবে।

বিগত ছয় বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ে সুপ্ত দুটি প্রতিভার আবিষ্কার করতে পেরেছি, তারা হলেন ফার্মাকোলজির অধ্যাপক মেসবাহউদ্দীন আহমেদ এবং অধ্যাপক সাইয়েদুর রহমান খসরু। শিক্ষার মূলভিত্তি আরও সুদৃঢ় করতে তাদের কাজে লাগানো অতীব জরুরি। (চলবে)

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা