শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ মে, ২০১৫

নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের সংগ্রাম

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের সংগ্রাম

অবশেষে পয়লা বৈশাখের নারী লাঞ্ছনার মতো কলঙ্কিত ঘটনার এক মাস পর পুলিশ দুর্বৃত্তদের ধরিয়ে দেওয়ার জন্য পুরস্কার ঘোষণা করল। এতদিন পর পুলিশ জানিয়েছে, সিসিটিভি ভিডিও ফুটেজ থেকে আটজন দুষ্কৃতকারীকে শনাক্ত করা গেছে। কিন্তু এখনো তাদের পরিচয় জানা যায়নি।

এর আগে পুলিশ কেন নিষ্ক্রিয় ছিল, কেনই বা আসামিদের ধরতে উৎসাহ বোধ করেনি, সেই প্রশ্ন স্বাভাবিকভাবে উঠে আসে। ঘটনাটি পুরনো। খবরের কাগজে বিস্তারিত বিবরণ উঠেছে। তবু পাঠককে স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য পুনরায় উল্লেখ করা দরকার। গত পয়লা বৈশাখের উৎসবের মধ্যে একাধিক নারীকে লাঞ্ছিত করার যে ঘটনাটি ঘটেছিল তা বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরেই ঘটেছিল। একদল দুর্বৃত্ত পথ দিয়ে হেঁটে যাওয়া মেয়েদের লাঞ্ছিত করেছিল। রিকশা থেকে নামিয়েও নানাভাবে সম্মানহানি করেছিল। এমনকি প্রকাশ্যেই পুলিশের উপস্থিতিতে কাউকে কাউকে বিবস্ত্র করারও চেষ্টা করেছিল। এ রকম ঘটনা এক ঘণ্টার উপর চলেছিল। এটা দেখে সহ্য করতে পারেননি ছাত্র ইউনিয়নের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি লিটন নন্দী। তিনি আক্রান্ত নারীদের রক্ষা করতে গিয়ে নিজেও আহত হয়েছিলেন। দুবর্ৃৃত্তরা তার একটা হাত ভেঙে দিয়েছিল। তিনি এখনো চিকিৎসাধীন আছেন। নারী নির্যাতনকারীদের সঙ্গে লিটন নন্দী ও ছাত্র ইউনিয়নের অন্য কর্মীদের সংঘর্ষ চলে তাও প্রায় ঘণ্টা খানেক ধরে। এই পুরো সময়টাজুড়ে পুলিশ নিষ্ক্রিয় ছিল। অথবা হয়তো তামাশা দেখছিল। পুলিশের এই মনোভাব বোঝা যায় পুলিশ প্রধান আইজিপির এক দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য থেকেও। নারীকে লাঞ্ছিত করার ঘটনাকে তিনি বলেছেন, 'কিছু ছেলেদের দুষ্টমি'।

পুলিশের বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ, ছাত্র ইউনিয়নের কর্মীরা একজন দুষ্কৃতকারীকে হাতেনাতে ধরে পুলিশের কাছে সোপর্দ করলে পুলিশ তাকে ছেড়েও দেয়। এদিকে পুলিশ সাফাই গাইছে এই বলে যে, একমাত্র লিটন নন্দী ছাড়া নাকি কোনো সাক্ষী পাওয়া যায়নি। এ কথা পরিষ্কার যে, পুলিশ পুরো ব্যাপারটা ধামাচাপা দিতে চেয়েছে বা এড়িয়ে যেতে চেয়েছে। কিন্তু কেন? বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ, দীর্ঘ সময় ধরে চলা এই ন্যক্কারজনক ঘটনা প্রক্টরকে জানানো হলে তিনিও নির্লিপ্ত ছিলেন। 'পুলিশকে ফোন করছি।' এই বলে তিনি আর কোনো উদ্যোগ নেননি। পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের এই রহস্যজনক ভূমিকার কারণ কি?

যে পুলিশের বর্বরতা ও হিংস্রতা আমরা বহুবার দেখেছি, তারা এত নির্লিপ্ত ছিল কেন? বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষই বা কেন এত উদাসীন ছিল? পুলিশ প্রধানই বা কেন 'ছেলেদের দুষ্টমি' বলে হালকা করে দেখেছেন? তাহলে কি সেই 'ছেলেরা' আসলে সরকারের আশ্রয়প্রাপ্ত সেই 'আদরের ছেলেরা' যাদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার কাজে এবং নির্বাচনে ভোট কেন্দ্র দখল করার কাজে ব্যবহার করা হয়? সরকারি ছাত্র সংগঠনের নেতা-কর্মীদের জন্য তো সব ধরনের অপরাধ করার লাইসেন্স আছে। সেটা বিএনপি আমলেও ছিল। এই আমলেও আছে। কতবার খবরের কাগজে ছবি ছাপা হয়েছে, টেলিভিশনে ছবি দেখানো হয়েছে, ছাত্রলীগের চিহ্নিত নেতারা পুলিশের সামনেই পিস্তল ব্যবহার করছেন। পুলিশ না দেখার ভান করেছে। সন্দেহ করার যথেষ্ট কারণ আছে যে, পয়লা বৈশাখের ঘটনার সঙ্গে তারা জড়িত রয়েছে বলেই পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ উভয়েই নির্বিকার ছিলেন।

পুলিশ কিন্তু অন্য সময় নিশ্চুপ বা নির্বিকার ছিল না। পয়লা বৈশাখ নারী নির্যাতনের সময় পুলিশ নীরব থাকলেও, ছাত্র ইউনিয়নের শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের সময় তারা কিন্তু হিংস্র হয়ে উঠেছিল। পয়লা বৈশাখের ঘটনার বিচার চেয়েছিল ছাত্র ইউনিয়ন। পায়নি। তখন তারা বাধ্য হয়ে 'পাল্টা আঘাতে'র কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল। পাল্টা আঘাত কিন্তু সরকার বিরোধী ছিল না। আপাত দৃষ্টিতে তা কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচিও ছিল না। নারীকে যারা লাঞ্ছিত করে (যা পুলিশ প্রধানের ভাষায় 'কিছু ছেলের দুষ্টমি') তাদের প্রতিহত করার কর্মসূচি। এরই নাম পাল্টা আঘাত। কর্মসূচির অংশ হিসেবে গত ১০ মে তারা পুলিশ কর্মকর্তার অফিসের সামনে যেতে চেয়েছিলেন তাদের বিক্ষোভের কথা জানাতে। পুলিশ বাধা দিল। অজুহাত ছাত্র ইউনিয়নের মিছিল নাকি যানজট সৃষ্টি করেছে। বলাই বাহুল্য, ছাত্রলীগ রাস্তা বন্ধ করে সভা মিছিল করলে পুলিশ তাতে বাধা না দিয়ে বরং পাহারা দেয়। ছাত্র ইউনিয়নের কর্মসূচির ক্ষেত্রে পুলিশ তার স্বমূর্তিতে আবির্ভূত হলো। বর্বর লাঠিপেটা করল। নারী কর্মীরাও আহত হলেন।

দুই নেত্রী ইসমত জাহান জো ও ফারহানা আখতার গুরুতরভাবে আহত হলেন। ফারহানা আখতারের পা ভেঙে দিয়েছে পুলিশ। ছবিতে দেখা গেছে, এক ছাত্রী গাছের পাশে আশ্রয় নিলেও পুলিশ পেছন থেকে তাকে বুট জুতা দিয়ে লাথি মারছে। নারীরা দুভাবে লাঞ্ছিত হচ্ছেন, প্রথমবার দুর্বৃত্তের দ্বারা (পয়লা বৈশাখ), দ্বিতীয়বার পুলিশ কর্তৃক। দেখা যাচ্ছে পুলিশের দুর্বৃত্তায়ন ও নারীর প্রতি সহিংসতা কিন্তু কম ভয়াবহ নয়। ড. কামাল হোসেন তাই যথার্থই এই পুলিশকে 'বদ' বলে আখ্যায়িত করেছেন। হয়তো সর্বনিম্ন পর্যায়ের কোনো পুলিশকে কিছু শাস্তি দেওয়া হতে পারে। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস যথার্থই আশঙ্কা করেছেন যে, পার পেয়ে যাবেন উপরের পুলিশ কর্মকর্তারা। যে অফিসার সেদিন ঘটনাস্থলে ডিউটিতে ছিলেন, যার সামনে নারীর গায়ে লাথি মারল পুলিশ, তার বিচার হবে কি? না হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। নারী নির্যাতন ও পুলিশি নির্যাতনকে ধীরে ধীরে ভুলিয়ে দেওয়াই বোধহয় সরকারের কৌশল। দৈনিক কালের কণ্ঠের সম্পাদকীয়তে (১২ মে ২০১৫) যে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে তা অমূলক নয়। 'পুলিশ বরাবর ক্ষমতাসীনদের ঠ্যাঙ্গারে বাহিনী হিসাবেই ব্যবহৃত হয়েছে।... পত্রপত্রিকায় যাদের ছবি ছাপা হয়েছে, নিপীড়ক পুলিশ সদস্যদের হয়তো বেছে বেছে পুরস্কৃত করা হবে।'

এমন নজির নিকট অতীতেও ছিল। শেখ হাসিনার গত মেয়াদকালের একটি ঘটনা। বিএনপি আহূত এক হরতালের দিনে পুরান ঢাকায় কিছু স্থানীয় ছাত্রলীগ নেতা বিশ্বজিৎ নামে নিরীহ দোকান কর্মচারীকে কুপিয়ে হত্যা করেছিল। তখনো সেখানে ডিউটিরত যে পুলিশ অফিসার দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ছাত্রলীগ নেতাদের কীর্তি দেখছিলেন, কোনো বাধা দেননি, সেই পুলিশ অফিসারকেই পরে রাষ্ট্রীয় পদক দেওয়া হয়েছিল।

প্রকৃত অপরাধীদের আড়াল করার জন্য পয়লা বৈশাখের ঘটনাটি অন্যভাবে চিত্রিত করার চেষ্টাও হয়েছে। প্রথমে মৌলবাদীদের দিকে অঙ্গুলি উত্তোলন করা হয়েছিল। এ কথা সত্য যে, ধর্মীয় মৌলবাদীরা হচ্ছে চরম প্রতিক্রিয়াশীল ও নারীবিদ্বেষী। তারা বাঙালি সংস্কৃতির বিরোধীও বটে। পয়লা বৈশাখের আনন্দ উৎসবকে তারা ইসলাম বিরোধী বলে প্রচার করে। একই কারণে তারা কয়েক বছর আগে পয়লা বৈশাখে রমনা বটমূলে বোমা ফাটিয়ে মানুষ হত্যা করেছিল। এই মৌলবাদীরা বাঙালি নারীর স্বাভাবিক পোশাককেও ইসলাম সম্মত নয় বলে প্রচার করে। অতএব পয়লা বৈশাখের নারী নির্যাতনকারীরা মৌলবাদী হতে পারে, এমন সম্ভাবনা অমূলক নয়। তবে পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা, পুলিশ প্রধানের বক্তব্য, ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা এবং বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের আচরণ থেকে মনে হয়, এই ক্ষেত্রে মৌলবাদীরা নয়, বরং সরকারের আশ্রিত 'কিছু আদরের দুষ্ট ছেলেরাই' এই ঘটনা ঘটিয়েছে।

নারীর প্রতি অপমানজনক আচরণ যে শুধু মৌলবাদীরা করেন, আর কেউ করে না, এমনটা নিশ্চয়ই বলা যায় না। এমনকি নারীবিদ্বেষী মনোভাব তথাকথিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারীদের মধ্যেও পাওয়া যাবে। বাইরে প্রগতিশীল অথবা সংস্কৃতিবান অথবা জাতীয়তাবাদী, কিন্তু সংসার ও সমাজ জীবনে নারীকে পদে পদে অসম্মান করে, এমন উদাহরণ কম নেই। গত শতাব্দীতে নব্বইয়ের দশকে ইংরেজি নববর্ষের উৎসবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে 'বাঁধন' নামে এক তরুণী লাঞ্ছিত হয়েছিলেন। ওই ঘটনায় ফেনী থেকে নির্বাচিত আওয়ামী লীগের তদানীন্তন সংসদ সদস্য জয়নাল হাজারী বাঁধনকে দোষারোপ করে বিবৃতি দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, সন্ধ্যার পর বাঁধন ওখানে গেছে কেন। বাঁধনকে অভিযুক্ত করে তিনি একটি নাটকও লিখেছিলেন। বাঁধন বলেছিলেন, 'আমি তো অন্য কোথাও যাইনি। গিয়েছিলাম সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে।' আমার উত্তর অবশ্য অন্যরকম। যেখানে পুরুষরা যেতে পারবে, সেখানে রাত হোক বা দিন হোক, নারী কেন পারবে না। নিরাপত্তার দায়িত্ব নিতে হবে প্রশাসনকে।

জয়নাল হাজারীর মতো নারীবিদ্বেষী আওয়ামী লীগ বিএনপি উভয় দলেই অনেক আছেন। সেই সময়কার আরেকটি ঘটনা। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের এক নেতা (মানিক তার নাম) শততম ধর্ষণ উদযাপন করেছিল। এ জন্য কোনো শান্তি পেতে হয়নি। বিএনপির শাসনামলেও ছাত্রদলের 'হিরোদের' মাস্তানির অনেক ঘটনা আছে।

দেশের প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলের প্রধান নেত্রী, সংসদের বিরোধীদলীয় নেত্রী, স্পিকার নারী। কিন্তু এর দ্বারা সমাজের চিত্র বোঝা যাবে না। রাষ্ট্র ও প্রশাসন হাড়ে হাড়ে নারীবিদ্বেষী। পুরুষতান্ত্রিকতা আমাদের মজ্জায় মজ্জায় মিশে আছে। তার সঙ্গে যদি সরকারের প্রশ্রয় যুক্ত হয়, তাহলে তো সেটা হবে আরও ভয়ঙ্কর। ঠিক তা-ই হয়েছে।

তবে আনন্দের খবর এই যে, এর বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে উঠছে। ছাত্র ইউনিয়ন সর্বত্র 'প্রীতিলতা ব্রিগেড' গঠন করতে চলেছে। বীর নারী প্রীতিলতার মতোই সাহস নিয়ে এগিয়ে আসুক নতুন প্রজন্মের তরুণ-তরুণী। মেয়েরা ধরবে সংগ্রামের পতাকা 'পাল্টা আঘাত হানার' জন্য। ছেলেরাও থাকবে একই সঙ্গে একই মঞ্চে। জন্ম দেবে নতুন প্রগতিশীল সংস্কৃতি ও মানসিকতার। প্রতিরোধের সংগ্রামে এই সাহসী তরুণ-তরুণীদের স্বাগত জানাই।

""লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা