শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ মে, ২০১৫

বর্তমান সংসদ কি গণতন্ত্রের প্রতীক?

গোলাম মোহাম্মদ কাদের
অনলাইন ভার্সন
বর্তমান সংসদ কি গণতন্ত্রের প্রতীক?

কয়েকদিন আগে এক গুণী ব্যক্তির একটি সুন্দর বক্তব্য দেখলাম। একপর্যায়ে তিনি বলেছেন, 'সংসদ গণতন্ত্রের প্রতীক'। অত্যন্ত মূল্যবান কথা। রাষ্ট্রীয় কাঠামোয় গণতন্ত্র চর্চার যে কয়েকটি ব্যবস্থা বিদ্যমান তার মধ্যে সংসদীয় পদ্ধতি অন্যতম। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের শাসন ব্যবস্থায় এ কাঠামো ব্যবহার করা হয়েছে ও এতে করে ওইসব দেশের গণতন্ত্রায়নের চর্চা ও উৎকর্ষ সাধন সম্ভব হয়েছে। প্রচলিত সংসদীয় পদ্ধতির পথিকৃৎ বলা যায় যুক্তরাজ্যকে। ভারত এ বিষয়ে একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হিসেবে গণ্য হতে পারে। 'যে কোনো গণতন্ত্রে ক্ষমতার মূল মালিক জনগণ ও দায়িত্বপ্রাপ্তরা জনগণের স্বার্থে এ ক্ষমতা ব্যবহার করবেন এটাই লক্ষ্য।'

সংসদীয় পদ্ধতির শাসন ব্যবস্থায় ক্ষমতা ও দায়িত্ব বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে দেওয়া হয় বিভিন্ন স্তরে অনেক ধরনের প্রতিষ্ঠানের সাহায্যে। সংসদের উদ্দেশ্য থাকে সব ধরনের ক্ষমতা ও দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানগুলোর সমন্বয় সাধন, পরস্পরের মধ্যে জবাবদিহিতার মাধ্যমে দায়বদ্ধতার সংস্কৃতি সৃষ্টি ও সার্বিকভাবে ক্ষমতার ভারসাম্য তৈরি। লক্ষ্য থাকে সংবিধান সংশোধন, আইন প্রণয়ন ও অন্য যে কোনো প্রকারে এ বিষয়টি নিশ্চিত করা, যাতে করে কেউই এককভাবে ক্ষমতাধর হয়ে অন্য সবার ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম না হন। রাজতন্ত্রের বিপরীত শব্দ প্রজাতন্ত্র, তেমনিভাবে একনায়কতন্ত্রের বিপরীত অবস্থান গণতন্ত্রের। সংসদীয় ব্যবস্থায় একনায়কতন্ত্রের আগ্রাসনকে রুদ্ধ করে গণতন্ত্র চর্চার পরিবেশ সৃষ্টি ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার মুখ্য দায়িত্ব থাকে সংসদের ওপর। এ দায়িত্ব পালন সুষ্ঠু ও সহজতর করার জন্য দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ বা একটির জায়গায় দুটি সংসদ রাখার বিধান পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিদ্যমান।

বাংলাদেশের শাসন পদ্ধতি বা সরকার ব্যবস্থা এককক্ষবিশিষ্ট সংসদীয় কাঠামোর বলে দাফতরিকভাবে বলা হয় বা দাবি করা হয়। সংসদ এলাকাভিত্তিক, সরাসরি জনগণের ভোটে ৩০০টি আসন ও সংসদ সদস্যদের ভোটে বর্তমানে ৫০টি মহিলা সংরক্ষিত আসনে নির্বাচিত সদস্যদের দ্বারা গঠিত হয়। সংসদ সদস্যদের সংখ্যাগরিষ্ঠের সমর্থনে দেশের প্রধানমন্ত্রী বা সরকারপ্রধান নিয়োগ পান। তার ইচ্ছা অনুযায়ী মন্ত্রিপরিষদ গঠিত হয়। সংসদ নির্বাচনে যে দল সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয়লাভ করে তারাই সাধারণত তাদের দলীয় প্রধানকে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করেন। প্রচলিত রীতি অনুযায়ী তিনি আবার সে রাজনৈতিক দলের সংসদীয় নেতা নির্বাচিত হন।

সংসদের প্রায় সব সিদ্ধান্ত সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে গৃহীত হয়। সংবিধানের বিধান (৭০ অনুচ্ছেদ) অনুযায়ী দলীয় সংসদ সদস্যরা দলীয় যে কোনো প্রস্তাবে সমর্থন দিতে বাধ্য থাকেন। প্রধানমন্ত্রী বা দেশের নির্বাহী প্রধান, তিনি একই সঙ্গে দলীয় প্রধান ও দলীয় সংসদীয় দলের প্রধান। তিনি তার দলীয় সংসদ সদস্যদের সমর্থন লাভে নিশ্চিত থাকেন। ফলে নির্বাহী বিভাগের বা এক কথায় প্রধানমন্ত্রীর যে কোনো প্রস্তাব সংসদে পেশ করলে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলীয় সংসদ সদস্যদের সমর্থনে তা অনুমোদিত হবে- এটা স্বাভাবিক এবং অদ্যাবধি হয়ে আসছে। ফলে অনেকে বাংলাদেশের সংসদকে রাবার স্ট্যাম্প সংসদ বা নির্বাহী বিভাগের (সরকারের) সব কার্যক্রমের বৈধতা দানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে আখ্যায়িত করেন।

সরকারি দলের সংখ্যাগরিষ্ঠতা ও দলীয় প্রধান প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাবে সমর্থনের বাধ্যবাধকতা থাকায় সংসদপ্রধান (স্পিকার) নির্বাচন সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটের ব্যবহারকারী হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর নিয়ন্ত্রণে থাকে। একই পদ্ধতিতে অপসারণও প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ারভুক্ত হওয়ায় সংসদের স্পিকারের কার্যকালের স্থায়িত্ব সম্পূর্ণ প্রধানমন্ত্রীর হাতে থাকে। ফলে কার্যকলাপও সে অনুযায়ী হওয়ার কথা।

রাষ্ট্রপতির নিয়োগও একইভাবে হয় ও সে কারণে প্রধানমন্ত্রীর আওতাভুক্ত। অবশ্য রাষ্ট্রপতির অপসারণও দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা আবশ্যক। বর্তমান সংসদে প্রধানমন্ত্রীর সে সংখ্যার অধিক দলীয় সংসদ সদস্য আছে। ফলে পদে থাকতে হলে মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে প্রধানমন্ত্রীর সন্তোষভাজন হতে ও থাকতে হবে এটাই অনেকের ধারণা। ফলে রাষ্ট্রপতির নিজস্ব ক্ষমতা যেমন প্রধান বিচারপতি নিয়োগ বা অন্য কোনো কর্তৃত্ব ব্যবহার করতে স্বাভাবিকভাবে প্রধানমন্ত্রীর মনোভাব বুঝে করতে হতে পারে, বলা যায়। উচ্চ আদালতের বিচারক, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, সরকারি কর্ম-কমিশন, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, মানবাধিকার কমিশন ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের সাংবিধানিক পদগুলো সরকারপ্রধান (প্রধানমন্ত্রী) কর্তৃক নিয়োগের জন্য নির্বাচন করা হয় বা তার প্রভাব বিস্তারের সুযোগ থাকে। উক্ত নিয়োগপ্রাপ্ত পদগুলোর অপসারণ দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠ সংসদ সদস্যের দ্বারা করার বিধান বর্তমান সংসদে করা হয়েছে। এখন সংসদে সরকারি দলের এ সংখ্যাগরিষ্ঠতা আছে। ফলে প্রধানমন্ত্রী তাদের শুধু নিয়োগ নন, অপসারণ করার কর্তৃত্বের সর্বময় অধিকারী।

সংসদের একটি প্রধান কাজ সরকার ও সরকারপ্রধানের জবাবদিহিতার ব্যবস্থা করা। বিরোধী দলের এ ক্ষেত্রে মুখ্য ভূমিকা পালনের কথা। বর্তমান সংসদের প্রধান বিরোধী দলের মন্ত্রিপরিষদে প্রতিনিধিত্ব থাকার কারণে একই সঙ্গে তারা সরকারের অংশীদার। প্রধান বিরোধী দলের দলনেতা প্রধানমন্ত্রীর অধীনে তার বিশেষ দূত হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত। ফলে সরকারবিরোধী কোনো ভূমিকা তা সে সংসদই হোক বা সংসদের বাইরেই হোক, এই প্রধান বিরোধী দলের পক্ষে সম্ভব নয়।

সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের কারণে সংসদে প্রধান বিরোধী দল সরকারের কোনো প্রস্তাবে না ভোট দিলে, সংবিধানে ৫৫(৩) অনুচ্ছেদে বর্ণিত উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন সম্ভব করার জন্য সে বিরোধীদলীয় মন্ত্রীদের সংসদ সদস্য পদ বাতিল হবে। ফলে প্রধান বিরোধী দল সাংবিধানিক কারণে সংসদে সরকারের বিরোধিতা করতে অক্ষম।

বিরোধী দল প্রধান, প্রধানমন্ত্রীর অধীনস্থ হওয়ায় সংসদের বাইরে এ দলের সরকারবিরোধী ভূমিকা গ্রহণযোগ্য হয় না।

বাস্তব পরিস্থিতি এ রকম- এক ব্যক্তি সরকারি দলের প্রধান, রাষ্ট্রীয় নির্বাহী বিভাগের প্রধান বা প্রধানমন্ত্রী একইভাবে রাষ্ট্র পরিচালনায় সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানের সর্বময় কর্তৃত্বের অধিকারী। প্রধানমন্ত্রী বর্তমান সৃষ্ট পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা বা দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্য সব প্রতিষ্ঠানকে কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রণে সক্ষম।

প্রধানমন্ত্রীকে জবাবদিহিতার আওতায় আনা বা দায়বদ্ধ করার প্রতিষ্ঠানসমূহ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে তার নিয়ন্ত্রণে থাকায় তিনি তার ক্ষমতা ব্যবহারে অপ্রতিরোধ্য। ক্ষমতার ভারসাম্য সম্পূর্ণ একপেশে যা কোনোক্রমেই গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় কাম্য নয়। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে এ পদ্ধতি একনায়কতন্ত্রের যে কোনো সংজ্ঞার মধ্যে পড়ে বলা যায়।

৫ জানুয়ারি, ২০১৪ সালের নির্বাচন, যে প্রক্রিয়ায় ও যে পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে তাকে স্বাভাবিক বলা যায় না। গঠিত সংসদের বেশির ভাগ সদস্য বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষিত হয়েছেন। তাদের সমর্থনে সরকারপ্রধান নির্বাচিত হয়েছেন। সে কারণে, প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জনগণের সম্পৃক্ততা কতটুকু ছিল সে বিষয়ে সংশয়ের অবকাশ আছে।

যে আসনগুলোতে নির্বাচন হয়েছে, সেখানে বাস্তবে অধিকাংশ মানুষ ভোট দিতে যায়নি বা যেতে পারেনি বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়। তা ছাড়া নানা ধরনের অনিয়মের অভিযোগ ব্যাপকভাবে আলোচিত ও সমালোচিত হয়েছে। প্রজাতন্ত্রের ক্ষমতার মালিক জনগণ। বেশির ভাগ মানুষ তাদের ক্ষমতা ব্যালটের মাধ্যমে অন্য কাউকে ব্যবহারের জন্য হস্তান্তর করার সুযোগ পায়নি। তারপরও সেটার ব্যবহার কতটুকু নৈতিকভাবে গ্রহণযোগ্য, সে প্রশ্নও থেকে যায়।

নির্বাচনের মাধ্যমে সরকারপ্রধান বা সার্বিকভাবে সরকারকে দায়বদ্ধ করার যে সুযোগ ও অধিকার জনগণের ছিল, ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে তা তারা হারিয়েছে বলে বেশির ভাগ মানুষের ধারণা। তাদের আশঙ্কা সহসা বা খুব সহজে এ অধিকার তারা ফিরে পাবে কিনা। বর্তমান নির্বাচন ব্যবস্থার পরিবর্তন ছাড়া এটা সম্ভব মনে হচ্ছে না।

৫ জানুয়ারি, ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচন ও তার ফলে সৃষ্ট সংসদ বর্ণিত পরিস্থিতির জন্য অনেকাংশে দায়ী। কিছু কারণ আগে থেকেই বিদ্যমান ছিল। কিন্তু ওইগুলো সংশোধন না করে বরং বর্তমানে সমস্যা বৃদ্ধি করার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

সংসদের মুখ্য দায়িত্ব ছিল একনায়কতন্ত্রের পথে বাধা হওয়া ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ও মূল্যবোধকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। সংসদ সে দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ। বরং এখন তুলনামূলকভাবে অধিকতর একনায়কত্বের সহায়ক হিসেবে অবতীর্ণ বলা যায়। ফলে বর্তমান সংসদ গণতন্ত্রের প্রতীক নয়। বরং মৃত গণতন্ত্র সংরক্ষণের কফিনের প্রতীক হিসেবে অনেকের কাছে প্রতীয়মান হচ্ছে।

শান্তিপূর্ণভাবে এ সমস্যা উত্তরণে দেশপ্রেমিক নাগরিকসহ সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে এগিয়ে আসতে হবে। আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংবিধানের প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনতে হবে। নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, সরকারি কর্মকমিশনসহ অন্য সব গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান সংস্কার করে নিরপেক্ষ ও অধিকতর কার্যকর করার ব্যবস্থা নিতে হবে। অন্যথায় সুশাসনের অভাব, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও বিপর্যয়ের আশঙ্কা থেকেই যাবে।

লেখক : সাবেক মন্ত্রী।

 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে