শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ মে, ২০১৫

এখন আমি কী করব?

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
অনলাইন ভার্সন
এখন আমি কী করব?

২৪ মার্চের আগেই আমার শুভাকাঙ্ক্ষীরা অর্থাৎ ছাত্র, বন্ধু-বান্ধব, অভিভাবক শ্রেণির লোকজন, সিনিয়র এবং জুনিয়র অনেকেই আমাকে প্রশ্নবাণে জর্জরিত করতে লাগলেন, ২৪ মার্চের পরে আমি কী করব? উপাচার্য হিসেবে এটা আমার ছয় বছরের দ্বিতীয় মেয়াদের শেষ দিন। ২৪ মার্চ দিনটা আমার খুব ব্যস্ততার মধ্যেই কেটেছে। এমনকি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটিতে যোগদানও এ কর্মসূচির মধ্যে ছিল। সেখানে যাওয়ার আগে অসংখ্য কাগজপত্র দেখতে হয়েছিল। সংসদীয় কমিটি থেকে ফিরে আমি আর বিশ্ববিদ্যালয়ে যাইনি তবে বিকালেই দায়িত্ব ভার হস্তান্তর করে দিই। যারা আমাকে জিজ্ঞাসা করেছে- এখন আমি কি করব? আমি কি তা চিন্তা করেছি? আমি কি আমার নাক-কান-গলা বিভাগে ফিরে যাব? নাকি সক্রিয় জীবন থেকে অবসর নেব? আমাকে যারা অন্তরঙ্গ ভাবে চেনে এবং জানে, তারাই বলেছে তুমি বসে থাকার লোক না। তোমার কাজ আরও বেড়ে যাবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে (১৯৯৬ থেকে ৯৮ দুই বছর বাদ দিয়ে) ১৯৮৯ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত ২৪টি বছর কেটেছে। উপাচার্য হিসেবে ৬টি বছর আমার অনেক কাজের মধ্যে কেটেছে।

আমি আগেই বলেছি, আমি চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে ভালোবাসি। কাপুরুষ চ্যালেঞ্জ নিতে ভয় করে। 'সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, তারুণ্যে উজ্জীবিত কিংবা সাধনায় মগ্ন থেকে এ সময় আমার পার করতে হয়েছে। নেতৃস্থানীয় কয়েকজন ছাড়া, যখনই যে আসতেন আমার অফিস রুমে তাদের সবার পেছনে একটা স্বার্থ ছিল। যে কোনো কাজের আগে তারা ছিলেন অত্যন্ত বিনয়ী, নিজেদের দুর্বলতা স্বীকার করতে কার্পণ্যতা করতেন না। কাজটি শেষ হলে তারা অসুরের ভাব ধারণ করতেন।

সুস্থ-ছাত্ররাজনীতি নেতৃত্ব সৃষ্টির জন্য প্রয়োজন। ছাত্ররাজনীতি আজ কলঙ্কিত হয়ে গেছে। ১৯৭৫-এর পরে ছাত্র সংসদ নির্বাচন হচ্ছে না, তাই নতুন নেতৃত্বও সৃষ্টি হচ্ছে না। ফলাফল সংসদে ব্যবসায়ীদের আধিক্য। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ছাত্ররাজনীতি কলুষিত করার সব চেষ্টা করা হয়। এ জন্য ছাত্ররা দায়ী নয়। সুবিধাভোগী অগণতান্ত্রিক সরকার সম্পূর্ণভাবে দায়ী। ফরিদপুর ও বরিশাল মেডিকেল কলেজ ছাড়া সব কয়টি মেডিকেল কলেজে উপাচার্য হিসেবে আমি গিয়েছি, ছাত্র-শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলেছি। ছাত্রদের সঙ্গে ক্লাস নিয়েছি। এতে করে আমি এক অনন্য অভিজ্ঞতার আস্বাদ নিয়েছি। সবার সঙ্গে মেলামেশা করে তাদের চাওয়া-পাওয়া, আকাঙ্ক্ষা আমি হৃদয়ঙ্গম করেছি। বুঝেছি দেশে কত ভালো কাজ হয়েছে। মনে হচ্ছিল আমি তারুণ্যের অপরিসীম শক্তি উপভোগ করেছি। অনেকগুলো বেসরকারি চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়েও আমি গিয়েছি। কোনো কোনো সরকারি মেডিকেল কলেজে একাধিকবার গিয়েছি। এ এক দুর্লভ অভিজ্ঞতা। যেখানেই গিয়েছি, সেখানেই ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে, রোগী, চিকিৎসক এবং হাসপাতাল যে যথাক্রমে দেবতা পূজারী আর মন্দির সেটা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। ডাক্তারদের মানবতাবোধ হওয়া উচিত প্রথম গুণ, সেটা বুঝানোর চেষ্টা করেছি। আমি তাদের উদ্দেশ্যে বলেছি, ডাক্তার হিসেবে আমি-আপনি একটা পরিবারের সদস্য। আসুন আমরা সবাই মিলে এ দেশের দরিদ্র মানুষের স্বাস্থ্য সেবার উন্নতি করি এবং রোগীর প্রতি দুর্ব্যবহার থেকে বিরত থাকি এবং নিজেদের পেশার মান বাড়াই।

প্রশ্নটি ছিল আমি এখন কি করব? মাত্র দুই মাস পার হলো ছুটিতে আছি। এরই মধ্যে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে সমসাময়িক বিষয়ের উপর বক্তৃতা দিয়ে বেড়াচ্ছি। সচরাচর যা করতাম ভোর ৫টায় উঠে প্রাইভেট অপারেশনগুলো করা-ঠিক তাই করছি এবং আগের মতো ৮টার মধ্যে শেষ করছি। কখনো আমি যেমন অফিসে যাইনি ৮টার পরে। এখনো আমাকে ৮টার মধ্যেই শেষ করতে হয়, কেননা আমার অ্যানেস থেসিউলজিস্ট অধ্যাপক খলিল ভাইকে ৮টার মধ্যে তার কর্মস্থল হার্ট ফাউন্ডেশনে পেঁৗছতে হয়। উনি আমার চেয়েও বেশি নিয়মানুবর্তী।

বর্তমানে বিশেষ করে  PATC তে Foundation course, ACAD course যেখানে উপসচিবদের প্রাধান্য, SSC (সিনিয়ার স্টাফ কোর্স) যেখানে যুগ্ম সচিবরা অংশগ্রহণ করে থাকেন, তাদের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখতে পারি। আসলে 'সবার কথা শুনুন। সবার কাছ থেকে শিখার চেষ্টা করুন, সবাই সব জানে না এবং সবাই কিছু না কিছু আপনাকে দেওয়ার মতো জানে।' এটাই চরম সত্য। ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের অংশগ্রহণকারীরা অত্যন্ত জ্ঞান সমৃদ্ধ। সেখানে ২০-২৫টি দেশের কর্নেল এবং ব্রিগেডিয়াররা অংশগ্রহণ করেন। সরকারের সিনিয়র যুগ্ম সচিবরাও থাকেন। তাদের সামনে কথা বলা এবং তাদের প্রশ্নের মুখোমুখি হওয়া বিশাল এক সৎ সাহসের শক্তি জোগায়। এছাড়াও ডাক্তারদের বুনিয়াদী প্রশিক্ষণে বিয়াম নীলক্ষেত, আইসিএমএইচ এবং বগুড়া একাডেমিতেও ক্লাস নিতে যাই। এতে অপার আনন্দ ভোগ করি। আয়কর বিভাগের প্রবেশনারী অফিসারদের সঙ্গে কথা বলি। জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটে মাঝে মাঝে ক্লাস নেওয়ার সৌভাগ্যও হয়।

আমি ছাত্ররাজনীতি করেছি। ছাত্ররাজনীতিতে তখন সততা শিক্ষা দিত। আদব-কায়দা চর্চার একটি ভালো জায়গা ছিল। কেননা ৫ম বর্ষের কোন ছাত্র, দলের সভাপতি হলেও ১ম বর্ষ পর্যন্ত প্রত্যেক বর্ষের ছেলেরা কোনো না কোনো পদে থাকতেন। তাতে করে সিনিয়রের প্রতি শ্রদ্ধা দেখানো এবং জুনিয়রের প্রতি স্নেহ বৎসল হওয়ার সুযোগ থাকত। আমার কাছে এখনো অবাক লাগে ভাবতে যে, ২য় বর্ষের ছাত্র হয়ে ছাত্র সংসদের পরিচিতি সভায় অর্থাৎ ছাত্রলীগ মনোনীত মাহবুব-মিজান পরিষদের পক্ষে আমাকে বক্তব্য দেওয়ার জন্য নির্বাচিত করা হয়েছিল, যেখানে অন্য সব দলের ভাইয়ারা ছিলেন ৪র্থ বা ৫ম বর্ষের ছাত্র।

এটা আমার সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত মতামত, 'ছাত্ররাজনীতি এবং বছর বছর ছাত্র সংসদ নির্বাচন চলমান থাকুক।' গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় এর বিকল্প নেই। একই সঙ্গে পেশাজীবী রাজনীতির আমি ঘোর বিরোধী। কেন? আমার পূর্বসূরি অর্থাৎ অধ্যাপক এমএ হাদী স্যারের যে প্রশাসন ছিল এবং যেহেতু সবাই রাজনীতির সুবাদে প্রশাসনে এসেছিলেন, তাই তাদের ড্যাব এবং ছাত্রদলের রাজনীতির কাছে নতজানু হয়ে প্রশাসন চালাতে হয়েছিল। ফলশ্রুতিতে বিজ্ঞপ্তি ছাড়া, বিজ্ঞপ্তিসহ নিয়ম-কানুনের তোয়াক্কা না করে ৮২১ জন ডাক্তার মেডিকেল অফিসার নিয়োগ দিতে হয়েছিল। সহকারী, সহযোগী এবং অধ্যাপকদের কথা, আমি আলোচনায় না-ই-বা আনলাম।

আমি যখন দায়িত্বে ছিলাম, তখন আমার দল স্বাচিপ থেকে একটা দাবি উঠল ড্যাব ৮২১ জন ডাক্তার অর্থাৎ নেতা নিয়োগ দিয়েছে। আমাদেরও সমান সংখ্যক দিতে হবে নতুবা Power Balance
হবে না। আমি যতই বুঝাতে চাইলাম, ড্যাব-এর আমলে নিয়োগপ্রাপ্ত আমাদের কিছু নেতা আছেন যারা খোলস বদল করেছেন এবং কিছু কিছু নেতার স্ত্রীও আছেন। এভাবে ডাক্তার নিয়ে আমি বিশ্ববিদ্যালয়টা ধ্বংস করতে পারব না। নেতাদের দাবি ৫ বছর পর পুনরায় বিএনপি ক্ষমতায় আসবে। আপনারা চলে যাবেন। আমাদের থাকতে হবে। ৩১ মার্চ ২০০৯ থেকেই আমি বলতে শুরু করলাম, '২০১৪ সালের নির্বাচনে আবার আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসবে'। সুতরাং ভয়ের কিছু নেই। আর ড্যাবের অনেকেই এর মধ্যে খোলস বদল করে আওয়ামী লীগ হয়ে যাবেন। আমার দলের কাউকে আমি এ কথা বিশ্বাস করাতে পারিনি। তবে এখন সবাই বলেন, 'আপনি সব সময়ই বলেছেন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসবে' মজার ব্যাপার হলো ২০১৩-এর শেষের দিকে যখন বিএনপি ধ্বংসাত্দক কাজ কর্ম চালাচ্ছিল নির্বাচন বানচালের জন্য, তখন আমাদের দলের অনেকেই ছাত্রাবাস ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন। এ প্রসঙ্গে আরেকটি কথার অবতারণা করছি। অধ্যাপক তাহির স্যার তখন উপাচার্য ২০০৬ সালের গোড়ার খবর। উনি এখনো সুস্বাস্থ্য নিয়ে বেঁচে আছেন। বিএনপি সরকারের মেয়াদ শেষ আওয়ামী লীগের নির্বাচন প্রস্তুতি। তাহির স্যার অনেকের সামনে জিজ্ঞাসা করলেন, উপাচার্যের চেয়ারে বসা অবস্থায়, এই 'মালাউন' তুই বলত কে জিতবে। এর আগে চিকিৎসকরা কেউ বিএনপিকে ২০০, আওয়ামী লীগকে ১০০, কেউ উভয়কে ১৫০-+ অর্থাৎ যার যা খুশি আসন দিয়ে যাচ্ছেন। আমি চুপ, তারপরেও বললেন, এই তুই বল। 'মালাউন' শব্দের অর্থ আমি উনার কাছ থেকেই শিখেছি। যার অর্থ হলো অভিশপ্ত। অবশ্যই অনস্বীকার্য উনি আমাকে স্নেহ করতেন। অনেক পীড়াপীড়ির পর বললাম 'নির্বাচন হবে এটা আপনাদের কে বলল?' সবাই থ বনে রইলেন এবং একটু হাসলেন। কথা কিন্তু আমারটাই সত্যি হলো। আমি জ্যোতিষী নই এবং এতে আমার বিশ্বাসও নেই। আসলে রাজনীতির অনেক বিভাজন আছে। বড় Political Situation, বিশ্বরাজনীতির বিশ্লেষণ করেই আমি তা বলেছি। কারণ অতীতে দেখেছি ৭৫-এর পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগকে কিভাবে ত্রিধাবিভক্ত করে রাখা হয়েছিল। আবার কিভাবে, এক করা হলো ইত্যাদি।

যাই হোক পরিশেষে আমিও স্বল্প সংখ্যক মেডিকেল অফিসার নিয়োগ দিয়েছি। চাহিদার ওপর ভিত্তি করে, যার প্রথমটাই হলো : অ্যানেস থেসিয়া বিভাগে। প্রথম শর্তই হলো বিভাগ বদল করা যাবে না। কারণ হাদী স্যার যাদের ওই বিভাগে চাকরি দিয়েছিলেন তারা পরে সবাই বিভাগ পরিবর্তন করে চলে যায়। সার্জারি বন্ধ হওয়ার উপক্রম। প্রায়ই তরুণ অধ্যাপক সমৃদ্ধ এই বিভাগের সঙ্গে, বিভিন্ন সার্জারি বিভাগগুলোর ঝগড়াঝাটি হতো। বলেছিলাম আমি পেশাজীবী রাজনীতির বিরোধী, কারণ আমি দেখেছি ডাক্তারদের সংগঠন বিএমএ পেশাজীবী সংগঠন হিসেবে, ড্যাব-স্বাচিপের চেয়ে অনেক সম্মানজনক স্থান দখল করেছিল অতীতে। পাঠক এখনো বলা হলো না এবং দেওয়া হলো না আমি কি করি, এসবের ফিরিস্তি। শুধু এটুকুই বলি, শিক্ষকতার পরিধি বেড়েছে, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে যৌথভাবে গবেষণার কাজ শুরু করেছি, বিভিন্ন হাসপাতাল বা জায়গায় বিনামূল্যে রোগী দেখার পরিধি বাড়ছে, সব মিলে ব্যস্ততা অনেক বেড়েছে। যদিও ২০১৮ সাল পর্যন্ত আমার চাকরি আছে, তারপরও নিজ বিভাগে ফিরে যাব না, কারণ আমার প্রিয় ছাত্র অধ্যাপক কামরুল হাসান তরফদার কিছুটা সুযোগ-সুবিধা বঞ্চিত হবেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে তার উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি চাই।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং উনার সরকার যদি আমাকে কোনো দায়িত্ব দেন, তা সততা, নিষ্ঠা এবং পরিশ্রমের সঙ্গে সম্পন্ন করার জন্য জীবনের সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করব। সেটা যে কোনো কাজই হোক না কেন। আমার নিত্য শুভার্থীরা, আপনাদের সবাইর কাছে দোয়া চাই, যেন মানুষের সেবা দেওয়ার জন্য বেঁচে থাকতে পারি। ডা. বিধান রায় হওয়ার মতো সাহস বা ধৃষ্টতা নেই, তবে পুরান ঢাকার ডা. নন্দীর মতো একজন সেবক চিকিৎসক হতে পারলেই কৃতজ্ঞ থাকব স্রষ্টার কাছে।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা