শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ জুন, ২০১৫

মোদির সফর : পেছনের কিছু কথা

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
মোদির সফর : পেছনের কিছু কথা

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ঢাকায় আসছেন ৬ জুন, শনিবার। আর মাত্র চারদিন পর। সঙ্গত কারণেই এ সফর ও তার আনুষঙ্গিকতা এখন উপমহাদেশসহ বাংলাদেশের জন্য হট ইস্যু। তাই ভূরাজনৈতিক বিশ্লেষকদের দৃষ্টি এখন এই সফরের দিকে। এই সফরের পরিবেশ সৃষ্টির প্রেক্ষাপট তৈরির পেছনে প্রধান ভূমিকা রেখেছে দুই প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিত্ব এবং রাষ্ট্রনায়কোচিত দৃষ্টিভঙ্গি। ২০০৯ সালে দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হয়ে শেখ হাসিনা তার অসাধারণ কূটনৈতিক কৌশলে একদিকে যেমন আঞ্চলিক বৃহৎ শক্তিবর্গের সঙ্গে চমৎকার একটি ভারসাম্যমূলক সুসম্পর্ক স্থাপনে সক্ষম হয়েছেন, তেমনি একাত্তরের রক্তের বন্ধনে আবদ্ধ ভারতকে আশ্বস্ত করতে সক্ষম হয়েছেন যে, বাংলাদেশের মাটি থেকে ভারতের নিরাপত্তার জন্য কোনো রকম হুমকি সৃষ্টি করতে দেওয়া হবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্যই ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল এখন উপদ্রবমুক্ত। এই প্রান্তের নিরাপত্তার প্রশ্নে ভারতকে আজ আর বিনিদ্র রজনীযাপন করতে হচ্ছে না।

শেখ হাসিনার এই দৃঢ়তার প্রতি শ্রদ্ধাবনত নরেন্দ্র মোদিও তাই সীমান্ত বিল পার্লামেন্টে অনুমোদনের জন্য বাড়তি রাস্তায় হেঁটেছেন। নিজ দলের বিরোধিতাকে অগ্রাহ্য করে শেষ মুহূর্তে যেভাবে তিনি বাংলাদেশের সঙ্গে সীমান্ত চুক্তি সংসদের দুই কক্ষে সব দলের ঐকমত্যে পাস করিয়েছেন, সেটি অভিনন্দনযোগ্য। বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৪৪ বছর। কিন্তু ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্কের লেগেসি শুরু ১৯৪৭ সালে ভারত উপমহাদেশ ও বাংলা বিভক্তির মধ্য দিয়ে, যার মূল কারণ হিসেবে তখন দেখানো হয়েছিল দ্বি-জাতি তত্ত্ব, অর্থাৎ হিন্দু-মুসলমান দুই জাতি, তারা একই রাষ্ট্রীয় ছাতার নিচে বসবাস করতে পারে না। তখন কিন্তু কেউ ভাবেনি, এক রাষ্ট্রের মধ্যে বসবাস করতে না পারলে, পাশাপাশি দুই রাষ্ট্র শান্তিতে থাকবে কি করে। পরবর্তীতে বাস্তবতার পর্যবেক্ষণে দুই দেশের প্রাজ্ঞ কিছু রাজনৈতিক নেতা এ কথা ভেবেছেন এবং পাশাপাশি দুই রাষ্ট্র কী করে শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান করতে পারে তার উপায় উদ্ভাবন করার চেষ্টা করেছেন। সেই চিন্তার প্রধান স্থপতি হিসেবে কাজ করেছেন বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং ভারতের মহীয়সী নেত্রী, প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী। সেসব কথাই আজ লেখার বিষয়, তবে সেটি একটু পরে। গত বছর মে মাসে ভারতে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশের এক শ্রেণির রাজনীতিক ও বিশ্লেষকদের সব নেতিবাচক ধারণা পেছনে ফেলে বহুল আলোচিত ও প্রত্যাশিত নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ৬-৭ জুন। এই সফরের সময় দুদেশের সম্পর্কের মাত্রাকে নতুন উচ্চতায় উন্নীতকরণসহ প্রায় ডজনখানেক সহযোগিতামূলক চুক্তি স্বাক্ষর হওয়ার সম্ভাবনা আছে। ৭ ও ৮ মে ভারতের পার্লামেন্টের উভয় কক্ষে সীমান্তচুক্তি অনুমোদিত হওয়ার মধ্য দিয়ে মোদির এই সফরের ভিত্তি রচনায় শেষ ইটের গাঁথুনিটি দেওয়া হয়েছে। ভারতের উভয় কক্ষে সব দলের সব সদস্যের সমর্থনের মধ্য দিয়ে সীমান্তচুক্তি অনুমোদিত হওয়ায় বাতাসের গন্ধ বলে দিচ্ছে- ১৯৭১ সালে ভারতের জনগণ ও সব রাজনৈতিক দল যেমন ঐক্যবদ্ধ হয়ে বাংলাদেশকে সমর্থন দিয়েছিল, ৪৪ বছর পর ভারতের রাজনৈতিক অঙ্গনে আবার সে রকম একটা দৃষ্টিভঙ্গি এবং আবহ ফিরে এসেছে। ১৯৭৫ সালের পর মাঝখানে বিরাট একটা সময় গেছে যখন মনে হয়েছে ভারত-বাংলাদেশ ক্রমশ একে অপর থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। এই সরে যাওয়ার অনেক কারণ ও ঘটনা আছে। তার মধ্যে সবচেয়ে বড় যে কারণটি চিহ্নিত হয়েছে তাহলো দুদেশে অনুসৃত রাষ্ট্রীয় মৌলিক আদর্শ ও দর্শন যখন বিপরীতমুখী হয়েছে তখন সম্পর্কের অবনতি ঘটেছে এবং সেটি যখন এক ও অভিন্ন ছিল তখন সম্পর্কের উন্নতি ঘটেছে। দীর্ঘ সময়ে ভারতের রাষ্ট্রীয় দর্শনের তেমন কোনো পরিবর্তন কখনো হয়নি, বরং ১৯৭৬ সালে ধর্মনিরপেক্ষতা রাষ্ট্রের মূল আদর্শ হিসেবে ভারতের সংবিধানে সনি্নবেশিত করার মধ্য দিয়ে পঁচাত্তরপূর্ব বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় আদর্শের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে আরও কাছে আসার চেষ্টা করেছে ভারত। কিন্তু পঁচাত্তরের পর বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় আদর্শ পরিবর্তন হয়ে সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী হয়ে যায়, যা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও দর্শনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এখান থেকেই সম্পর্কের অবনতি শুরু। দুই দেশের মৌলিক আদর্শের জায়গায় যেসব কারণে মিল-অমিল হয়েছে, সেটি ঘটেছে ঐতিহাসিক লেগেসির ধারাবাহিকতায়, সেটি কখনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছিল না। সে বর্ণনায় আজ যাব না। তবে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ৪৪ বছর পর আবার প্রমাণিত হলো- ঐতিহাসিক লেগেসির ওপর ভিত্তি করে দুদেশের সম্পর্ক একাত্তর-বাহাত্তরে যেভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সেটাই সঠিক, যথার্থ এবং উভয় দেশের জন্য মঙ্গলজনক। বরং একবিংশ শতাব্দীতে এসে বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক ভূরাজনৈতিক সমীকরণের যে নতুন বিন্যাস এখন ক্রমশ স্পষ্ট হচ্ছে, তাতে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সমৃদ্ধ ঐতিহাসিক লেগেসির উপাদানগুলো এবং একাত্তর-বাহাত্তরের পরিবেশ দুদেশের নিরাপত্তা ও উন্নয়নের জন্য আরও জরুরি হয়ে পড়েছে। দুই দেশের সম্পর্কের শিকড়ে পানি সিঞ্চন করলে শিখরের ডাল-পালা, পত্র-পল্লব যে বিস্তৃত ও সমৃদ্ধ হবে সেটি আবার বোঝা গেল ৭-৮ মে ভারতের পার্লামেন্টের পরিবেশ দেখে। লোকসভায় বক্তৃতাকালে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের প্রতিক্রিয়া ছিল- 'একাত্তরে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক যে উচ্চতায় উঠেছিল, এই বিল পাসের মধ্য দিয়ে সম্পর্ক আবার সেই উচ্চতায় পৌঁছল, রচিত হলো সহযোগিতা ও বন্ধুত্বের এক নতুন সংজ্ঞা।' রাজ্যসভায় বিলটি পাসের সময় অনেক সদস্য আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। এক অবাঙালি নির্দলীয় সদস্য পরিষ্কার বাংলায়- 'শোনো একটি মুজিবের থেকে লক্ষ মুজিবের কণ্ঠস্বরের ধ্বনি...' গানটি গাইতে শুরু করেন। গানটি গাইতে গাইতে তিনি কেঁদে ফেলেন। এই সম্পর্ক ও আবেগের ভিত্তিটা কীভাবে রচিত হলো তার ওপর এখন সামান্য আলোকপাত করছি। ১৯৪৮ সাল থেকে পাকিস্তানি শাসকবর্গের বাংলা ভাষার ওপর আক্রমণ, ঠুনকো অজুহাতে চুয়ান্ন সালে যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্তকরণ, বাঙালি সংস্কৃতি বলতে যা কিছু বোঝায় তার ওপর নগ্ন আক্রমণ এবং সেগুলো বেদাত ও হিন্দুয়ানি বলে অবহিতকরণ, রবীন্দ্রনাথকে নিষিদ্ধকরণের অপচেষ্টা, আইয়ুব খানের সামরিক শাসন ও নিজের খেয়াল-খুশি মতো সংবিধান প্রণয়ন, ১৯৬৫ সালের পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ, বাঙালিদের প্রতি সীমাহীন বৈষম্য ইত্যাদি ঘটনাপ্রবাহের ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার পর্যবেক্ষণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বুঝেছিলেন পাকিস্তানের সঙ্গে দীর্ঘদিন একসঙ্গে থাকা সম্ভব হবে না, বাংলাদেশকে স্বাধীন করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর অনেক ঘনিষ্ঠজনের স্মৃতিচারণ থেকে জানা যায়, ষাটের দশকের শুরুতেই বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে স্বাধীন করার প্রক্রিয়া শুরু করেন। হঠাৎ করে কিছু সম্ভব নয় জেনেই তিনি ধাপে ধাপে এগোনোর কার্যক্রম হাতে নেন। বাঙালি সংস্কৃতিকে মূল মন্ত্র এবং ধর্মনিরপেক্ষতা, গণতন্ত্র ও বৈষম্যহীন সমাজব্যবস্থাকে দর্শন হিসেবে বেছে নেন বঙ্গবন্ধু। এই দর্শন পাকিস্তানিপন্থার সম্পূর্ণ বিপরীত কিন্তু বিশ্ব-মানবতা ও উদার প্রগতিশীল রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। বঙ্গবন্ধু বুঝেছিলেন, পাকিস্তানের কবল থেকে মুক্তি পেতে হলে সশস্ত্র যুদ্ধের বিকল্প নেই। আর সে জন্য অপরিহার্য হলো ভারতের প্রত্যক্ষ সামরিক ও রাজনৈতিক সমর্থন। অন্যদিকে পাকিস্তানের সঙ্গে চিরবৈরী সম্পর্ক, ১৯৬২ সালে চীনের সঙ্গে যুদ্ধে শোচনীয় পরাজয়ের ফলে উদ্ভূত ভূরাজনৈতিক সমীকরণে পূর্ব সীমান্তে একটি অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক বন্ধুভাবাপন্ন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হলে ভারতের জন্য উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর নিরাপত্তা যেমন নিশ্চিত হয়, তেমনি বৃহত্তর স্ট্র্যাটেজিতে ভারতের ভূখণ্ডগত নিরাপত্তার হুমকি বহুলাংসে হ্রাস পায়। সুতরাং দুপক্ষের উইন উইন এবং স্বার্থ সংরক্ষণের মতাদর্শগত মিল এবং ষাটের দশকের ঘটনাপ্রবাহকে কেন্দ্র করে ভারত ও ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের সম্পর্কের ভিত্তি একেক করে তৈরি হতে শুরু করে। ষাটের দশকের পুরোটা সময় এবং সত্তরের নির্বাচনকে ঘিরে বঙ্গবন্ধু ভারতের সঙ্গে কখন কীভাবে সব কিছু চূড়ান্ত করেছিলেন তার অনেক কিছুই এখনো প্রকাশিত। ভবিষ্যৎ গবেষকরা হয়তো তা বের করবেন। কিন্তু ভারতের প্রত্যক্ষ সামরিক ও রাজনৈতিক পূর্ণ সমর্থনের সব ব্যবস্থা যে বঙ্গবন্ধু করে রেখেছিলেন তার অনেক প্রমাণ ইতিমধ্যে বিশ্লেষকরা চিহ্নিত করেছেন। প্রথমত, নয় মাস কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে নির্জন অবস্থায় বন্দী থাকা সত্ত্বেও পাকিস্তানের সব আপসের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় বোঝা যায় বঙ্গবন্ধু নিশ্চিত ছিলেন তার অনুপস্থিতিতেও বাংলাদেশ স্বাধীন হবে, কারণ তার পরিপূর্ণ ব্যবস্থা তিনি করে গেছেন। বঙ্গবন্ধু পালানোর চেষ্টা করলে, ক্ষণ পরিপক্ব হওয়ার এক মুহূর্ত আগে হঠকারী সিদ্ধান্ত নিলে বা ভারতে আশ্রয় নিলে মুক্তিযুদ্ধ ক্ষতিগ্রস্ত হতো, বিজয় দীর্ঘায়িত হতো। ইতিহাসের শিক্ষা সেটাই বলে। দ্বিতীয়ত, ৪ এপ্রিল ১৯৭১, তাজউদ্দীন আহমদ ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে স্বাক্ষাতের আগে কিছু ঘটনার দিকে তাকালে ভারতের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর পূর্ব বোঝাপড়া থাকার অনেক প্রমাণ মেলে। এক. ৩১ মার্চ, ৭১, ভারতের লোকসভায় পাস হওয়া প্রস্তাবে বলা হয়- “This House records its profound conviction that the historic upsurge of the 75 million people of East Bengal will triumph. The House wishes to assure them that their struggle and sacrifices will receive the wholehearted sympathy and support of the people of India”.

দুই. ২৬ মার্চের পর থেকে যারাই সীমান্ত অতিক্রম করেছে তাদের সবাইকে বিএসএফ সব ধরনের সহযোগিতা সহকারে স্বতঃস্ফূর্ত অভ্যর্থনা জানিয়েছে। তাজউদ্দীন আহমদের বর্ডার ক্রসিংয়ের খবর পেয়ে পূর্বাঞ্চলীয় বিএসএফ প্রধান নিজে এসে সসম্মানে তাজউদ্দীনকে কলকাতায় নিয়ে যান এবং চারদিনের মাথায় দিলি্ল নিয়ে ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে সাক্ষাতের ব্যবস্থা করেন।

তিন. ১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল সিলেটের তেলিয়াপাড়া চা-বাগানে বাঙালি ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তাদের যে বৈঠক হয় তাতে ভারতের বিএসএফের ব্রিগেডিয়ার পান্ডেসহ ত্রিপুরার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট উপস্থিত ছিলেন। ভারত সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্ত ব্যতিরেকে ওই সভায় ভারতীয় উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধির উপস্থিতি সম্ভব ছিল না।

চার. যুদ্ধের সময় বঙ্গবন্ধুর জীবন রক্ষার্থে এবং ১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের পর বঙ্গবন্ধুর দ্রুত মুক্তি লাভের জন্য ইন্দিরা গান্ধী বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে কথা বলেছেন এবং শক্তিশালী কূটনৈতিক উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। সত্যিকার অর্থে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ না চাইলে এ ক্ষেত্রে ভারতের অবস্থান ভিন্ন রকম হতে পারত। ষাটের দশকে বঙ্গবন্ধু ভারতের সঙ্গে বোঝাপড়ার সৃষ্টির যে উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন তার একটা প্রমাণ পাওয়া যায় ভারতের প্রবীণ সাংবাদিক সুখরঞ্জন দাসের সাম্প্রতিক কিছু লেখার মাধ্যমে। সুখরঞ্জন লিখেছেন, ১৯৬৫ সালের যুদ্ধের অব্যবহিত পর ভারতের তৎকালীন তথ্য সম্প্রচারমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে লন্ডনের এক বাসায় বঙ্গবন্ধুর সাক্ষাৎ হয়। সেই বৈঠকে স্থির হয় পাকিস্তান থেকে পূর্ব পাকিস্তান বেরিয়ে আসবে। এই সাক্ষাতের ব্যবস্থা করেছিলেন ত্রিপুরার পুলিশপ্রধান ফনীন্দ্রনাথ ব্যানার্জি, যাকে অনেকে নাথ বাবু বলে ডাকেন। অনেক চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানের চূড়ান্ত পরাজয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ স্বাধীন হলো। বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগার থেকে ফিরে এলেন। যথার্থই সমমর্যাদায় শুরু হলো দুই প্রতিবেশীর পথ চলা। বন্ধুত্বের নিদর্শনস্বরূপ সাড়ে তিন মাসের মাথায় ভারতের সব সৈন্য বাংলাদেশ থেকে ফেরত গেল, ২৫ বছর মেয়াদি মৈত্রী চুক্তি স্বাক্ষরিত হলো, সই হলো মুজিব-ইন্দিরা সীমান্তচুক্তি। বাংলাদেশ ৪০ হাজার কিউসেক পানি পাবে- এই মর্মে স্বাক্ষরিত হলো গঙ্গার পানিবণ্টন চুক্তি। দুদেশের যাত্রা শুরু হয়েছিল ঐতিহাসিক লেগেসির ইতিবাচক দিকগুলো গ্রহণ এবং নেতিবাচক দিকগুলো পরিত্যাজ্যের সূত্র ধরে। কিন্তু ১৯৭৫ সালে সব উল্টে গেল। তারপর অনেক পথ পেরিয়ে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক একাত্তর-বাহাত্তরের পর্যায়ে উন্নতি করার পথ আবার সুগম হলো সীমান্তচুক্তি ভারতের পার্লামেন্টে পাস হওয়ার মাধ্যমে। ৬-৭ জুন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরের মাধ্যমে এ পথের অগ্রযাত্রায় নতুন পালক যোগ হবে বলে সবাই প্রত্যাশা করছেন।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা