শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ জুন, ২০১৫

সৈয়দ নজরুলের কিশোরগঞ্জে কি কিছুই পাব না?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
সৈয়দ নজরুলের কিশোরগঞ্জে কি কিছুই পাব না?

আজ শবেবরাত। মুসলিম উম্মাহর এক বরকতময় পবিত্র রাত। কোটি কোটি ধর্মপ্রাণ মুসলমান বিশ্ব শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য সারা রাত ইবাদত বন্দেগী করবেন। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করবেন, তিনি যেন আমাদের স্বস্তি, শান্তি ও দেশকে বিপদমুক্ত রাখেন। কটিয়াদী আসমিতা ইউনিয়নের মধ্যপাড়া পাশাপাশি প্রাথমিক এবং উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে তাঁবুতে বসে যখন লিখছি তখন কত কথা মনে পড়ছে। ৪ দিন পর প্রতিবেশী মহান ভারতের জনপ্রিয় নেতা শ্রী নরেন্দ্র দামাদোর দাস মোদি জীবনে প্রথম রক্তের দামে কেনা বাংলাদেশ সফরে আসবেন। তিনি যদি বর্তমান সরকার এবং আওয়ামী লীগ নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে তুলে ধরতে বা শক্তিশালী করতে আসেন তাহলে মানুষের অন্তরে খুব একটা জায়গা পাবেন না। আর একজন পোড় খাওয়া সফল রাজনৈতিক নেতা হিসেবে বাংলার প্রাণ খুঁজতে আসেন এবং খুঁজে পান তাহলে তা হবে তার জীবনের শ্রেষ্ঠ অর্জন বা সাফল্য।

গতকাল বাজিতপুর ছিলাম। বাজিতপুরের এক বিরল চরিত্রের মানুষ আলহাজ মজিবুর রহমান মঞ্জু। দুই দুইবার এমপি হয়েছিলেন। প্রথমে মেম্বার, তারপর চেয়ারম্যান, সেখান থেকে এমপি। কোনো সভা-সমাবেশে কখনো কোনো বক্তৃতা করেছিলেন কিনা জানি না। কিন্তু সংসদে তার ফ্লোর নেওয়ার নজির নেই। সংসদে দাঁড়িয়ে একবারও কথা বলেননি। দুটি মন্ত্রণালয়ে আমার সঙ্গে সংসদীয় কমিটির সদস্য ছিলেন। অংশ না নেওয়ার কারণে কখনো কোনো দিন কার্যপত্রে নাম উঠেনি। এ নিয়ে দু-চারবার পীড়াপীড়িও করেছি, সভাপতি সাহেবকে সালাম দিয়ে, 'আপনারা যে আলোচনা করেছেন, ভালো করেছেন। আমি আপনাদের সঙ্গে একমত'- এ ধরনের দুকথা বলে শেষ করতে। কিন্তু তাকে টলাতে পারিনি। সেই মজিবুর রহমান মঞ্জু কিছুদিন আগে না ফেরার দেশে চলে গেছেন। থাকলে বাজিতপুর এসেছি শুনে কতবার যে আসতেন তা বলা মুশকিল। ১০-১২ বছর আগে একবার এক সভা করতে বাজিতপুর গিয়েছিলাম। মজিবুর রহমান মঞ্জুর বাড়ির পাশে এক রেস্ট হাউসে ছিলাম। সকালে হাঁটতে হাঁটতে তার বাড়ি গিয়েছিলাম। অসম্ভব যত্ন করেছিলেন। এবার কিশোরগঞ্জে অবস্থান কর্মসূচিতে এসে তার কথা বেশি করে মনে পড়ছে। আমার দলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন ভাটি বাংলার বেশ প্রিয় মানুষ অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান। আমার সঙ্গে তিনি এই অমানবিক কষ্ট সইতে পারেননি, তাই অল্পতে পাওয়ার জন্য হয়তো প্রধান বিরোধী দল বিএনপিতে গেছেন। তা যেতেই পারেন। আমায় যদি বলে যেতেন ভালো করতেন, বাধা দিতাম না, সেটাই হতো তার জন্য সাহসের বা মর্যাদার। বেগম খালেদা জিয়া একবারের জন্যও যদি বলতেন, 'আপনার সাধারণ সম্পাদক আমাদের দলে আসতে চায়, কী বলেন?' সেটাই ভালো হতো, সেটাই হতো উত্তম রাজনৈতিক শিষ্টাচার। কিন্তু তা হওয়ার নয়। এখন রাজনীতিতে আদব-কায়দা, শালীন-অশালীনের কোনো তফাৎ নেই। নগদ যা পাও হাত পেতে নাও, বাকির খাতায় পড়ে থাক শূন্য। তাই সম্মান পেলেও যেমন পুলকিত হই না, স্বার্থান্বেষীদের অপমানেও তেমন ব্যথা পাই না। অনেক কিছুই গা সওয়া হয়ে গেছে। গভীর রাতে যখন লিখছিলাম, তখন সবকিছু ছাপিয়ে আমার সৌভাগ্যের দুয়ার খুলে যাওয়ার কথা বারবার মনে পড়ছিল।

আট বছর আগে কোনো এক দলীয় কর্মসূচিতে কিশোরগঞ্জ এসেছিলাম। ছিলাম সার্কিট হাউসে। সে ছিল ১৭ নভেম্বর, মজলুম জননেতা হুজুর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর মৃত্যুদিন। হঠাৎ পত্রিকায় চোখ পড়তেই কুশিমনির ছবি। মাটি চাপা ক্ষত-বিক্ষত ছোট্ট এক শিশু ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন। কেন জানি খবরটা আমায় চমকে দিয়েছিল। পরদিন ঢাকা ফিরে মেডিকেল হাসপাতালে গিয়েছিলাম। তখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সংসদীয় কমিটির সদস্য ছিলাম। তাই হাসপাতালে গুরুত্ব ছিল অনেক বেশি। এমনিতেই এক ব্রিগেডিয়ার বেশ ভালো মানুষ ডাইরেক্টর ছিলেন। আমার সঙ্গে তিনিও সেই সদ্য ভূমিষ্ঠ ক্ষত-বিক্ষত শিশুকে দেখতে গিয়েছিলেন। ১৩০ বা ১৩৩ নম্বর ওয়ার্ড। একেবারে দরজার মুখে বিছানার উপর যেন তুলার স্তূপ। কত আর হবে, এক-দেড় কেজির এক টুকরো মাংস। শুধু ছোট্ট ছোট্ট হাতের আঙ্গুলগুলো নাড়াচাড়া করছিল। যেখানেই তাকিয়েছি সেখানেই ক্ষত আর ক্ষত। পায়ের দিকের হাড় বেরিয়েছিল। মনে হচ্ছিল একটা রগ বেরিয়ে আছে। ডান গালে মাংস ছিল না। গলার ভেতর পর্যন্ত দেখা যাচ্ছিল। সারা শরীরে শুধু ব্যান্ডেজ আর ব্যান্ডেজ। বিছানার পাশে স্থির দাঁড়িয়ে ছিলাম। ক্ষত-বিক্ষত দেহে দুটো চোখ তখনো তারার মতো জ্বলজ্বল করছিল। সেই চোখে চোখ পড়তেই দেড়-দুই বছর আগে দুনিয়ার মায়া কাটিয়ে আমাদের ছেড়ে যে মা চলে গিয়েছিলেন তাকে পেয়েছিলাম। সবকিছুর মাঝেও একটা গুমরে মরা বুকফাটা হাহাকার আমায় তাড়িয়ে বেড়াত। কিছুই ভালো লাগত না। সে হাহাকার, সে শূন্যতা শুধু অনুভব করা যায়, প্রকাশ করা যায় না। প্রকাশের ভাষাও অনেকের থাকে না, যেমন আমার নেই। আমার চোখ তার চোখে যখন আটকে গিয়েছিল। মনে হয়েছিল সে বলছে, 'বাবা এসেছ। এত দেরি করে এলে। বড় কষ্ট। আমায় মার কাছে নিয়ে চল। এখানে থাকতে আমার আর ভালো লাগছে না।' আমার বুক দুমড়ে মুচড়ে একাকার হয়ে গিয়েছিল, চোখ পানিতে ভরে গিয়েছিল। বারবার চেষ্টা করেও চোখ ফেরাতে পারিনি। মনে হচ্ছিল ১৬ বছর নির্বাসনে থেকে '৯০-এ দেশে ফিরলে '৯৫-র দিকে আমার স্ত্রী সন্তান সম্ভবা হয়েছিল। হয়তো আমাদেরই কোনো দোষে আমাদের সে সন্তান দুনিয়ার মুখ দেখেনি। আমরা তাকে পৃথিবীতে আনতে পারিনি। সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটার থেকে অনুরাগে অভিমানে তার মুখ না দেখিয়ে, আমাদের মুখ না দেখেই চলে গিয়েছিল। কি যে ব্যথা পেয়েছিলাম কাউকে বুঝাতে পারিনি। যার কায়া দেখিনি, তার মায়ায় লুকিয়ে লুকিয়ে কেঁদেছি। আমার স্ত্রী সাদামাটা মানুষ অতটা বুঝত না। কিন্তু মা আমার বোবা কান্না বুঝতেন। কতবার তার বুকে মাথা চেপে সান্ত্বনা দিতেন, 'আল্লাহর ধন আল্লাহ নিয়েছে। মন খারাপ করে কী করবি?' কিন্তু মার সান্ত্বনা আমায় আরও ব্যাকুল করত। চোখ জুড়ে দুনিয়ার পানি ঝরত। নিজের বুক তো ভাসাতামই, মার বুকও সেই পানিতে ভাসত। অনেক চেষ্টা করেছি, কিন্তু হারিয়ে যাওয়া সন্তানের ব্যথা ভুলতে পারিনি। আজ লিখতে গিয়েও দেহমন অবশ হয়ে আসছে, চিন্তা চৈতন্য অসার হয়ে যেতে চাচ্ছে। ২০ বছর পরও সেই সন্তানের জন্য চোখে পানি রাখতে পারি না। বুকের ভেতর বেদনার নহর বয়ে যায়। ২০০৭ সালে ঢাকা মেডিকেলে ক্ষত-বিক্ষত মামণিকে দেখে মনে হয়েছিল আমার সেই হারানো সন্তানই বিছানায় পড়ে আছে। বাড়ি ফিরতে গিয়েও তাকে ভুলতে পারিনি। স্ত্রীকে বলেছিলাম, 'কাকের ঠুকরে ক্ষত-বিক্ষত এক শিশু দেখে এলাম। আমাদের দীপ-কুঁড়ি তো বেশ বড় হয়েছে। আল্লাহ যদি বাচ্চাটিকে বাঁচিয়ে রাখে আমরা তাকে ঘরে আনলে কেমন হয়?' কথা শুনে আমার স্ত্রী হাসপাতালে যাওয়ার জন্যে তৈরি হয়। দীপ-কুঁড়িও সঙ্গে যায়। আমার এলাকার এক শিশু চিকিৎসক অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর শাহ আলম বাচ্চাটিকে দেখাশুনা করছিল। আমার স্ত্রী ও ছেলেমেয়েও শিশুটির প্রতি আকৃষ্ট হয়। ডাক্তার-নার্সদের বলা হয় চিকিৎসায় যেন কোনো অবহেলা না হয়। ওষুধপত্র খাবার-দাবার যা প্রয়োজন আমরা দেব, আমাদের পরিবারের একজন হিসেবে তার চিকিৎসা হবে। বাসায় ফিরেই বাচ্চার জন্য কাপড়-চোপড়, কাঁথা-বালিশ, ওষুধপত্র নিয়ে আমার স্ত্রী হাসপাতালে ছুটে। পরদিন সকালে আবার আমি যাই। দুপুরে ছেলেমেয়েরা মায়ের সঙ্গে যায়। আমরা বাড়িতে থাকলেও মন পড়ে থাকে হাসপাতালে। দুনিয়া ছেড়ে যাওয়ার কালে ১০-১৫ দিন মা হাসপাতালে ছিলেন। রাত-দিন ২৪ ঘণ্টা আমরা সেখানে থাকতাম। বড় মা চলে যাওয়ার পর ছোট মায়ের জন্য আবার হাসপাতালে দৌড়াদৌড়ি। কয়েকদিনের মধ্যেই তার প্রতি আমাদের মায়া পড়ে যায়। যেদিকেই তাকাই সেদিকেই তাকে দেখতে পাই। বাড়িতে একটুও শান্তি পাই না। ব্যাপারটা শুধু আমার নয়, ছেলেমেয়ে এবং তার মায়েরও। দেখতে দেখতে দিন কেটে যায়। মামণি আমার অনেকটা সুস্থ হয়ে উঠে। তার সারা শরীরে ৫০টি ক্ষত ছিল, তার মধ্যে পা এবং গালেরটা ছিল মারাত্দক।

দুধ খেতে পারত না, কাঁটা গালের ফাঁক দিয়ে গড়িয়ে পড়ত। হঠাৎই একদিন ঢাকা মেডিকেলের পরিচালকের চিঠি, 'শিশুটি আল্লাহর দয়ায় সুস্থ হয়ে উঠেছে। তাকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হবে। নেওয়ার ব্যবস্থা করুন।' আমি ভেবেছিলাম কোর্টে একটা এফিডেভিট করে মামণিকে ঘরে নিয়ে আসব। পরে দেখি ব্যাপারটা অত সোজা নয়। বাংলাদেশের নাগরিক হয়েও একটি অসহায় শিশুকে খুব সহজে পিতৃমাতৃ স্নেহে লালন করা যাবে না। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় এ ধরনের শিশুর দায়িত্ব দিয়েছে কোনো এক এনজিওকে। বিএনপি সরকারে জামায়াতের নেতা মুজাহিদুল ইসলাম ছিলেন সমাজকল্যাণমন্ত্রী। তাই সেদিকে যাওয়ার চিন্তা করিনি। ডিজি সমাজকল্যাণ আমার অনুরক্ত ভক্ত, সচিবও ছিলেন খুবই বাধ্য। তারা একথা ওকথা বলছিলেন। কিন্তু কাজের কাজ তেমন কিছু করছিলেন না। এ নিয়ে হাইকোর্টে রিট করতে ড. কামাল হোসেনের কাছে গিয়েছিলাম। সেদিন তাকে পাইনি। সেখান থেকে আবার হাসপাতালে গিয়েছিলাম। ডাইরেক্টর মিলিটারি ভদ্রলোক বলেছিলেন, 'স্যার, বাচ্চাটার জন্য বেগম সাহেবের যখন এত মায়া। ওকে এনজিওর কাছ থেকেই নিয়ে নিন। তারপর আইন-আদালত যা করার করবেন। তার পরামর্শ সেদিন আমার কাজে লেগেছিল। তিন পাতা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করে মামণিকে আমাদের ঘরে এনেছিলাম। হাসপাতালে ওকে দেখাশোনা করত মিনু। তাকে এনে প্রায় এক বছর রেখেছিলাম। আমরা অনেক লোক গিয়েছিলাম মামণিকে আনতে। তখন বাবর রোডের বাড়ি ভাঙচুর হচ্ছিল। মোস্তফা নামে এক পুলিশ হাবিলদার থাকত সেখানে। মামণিকে বাড়ি আনলে সে আজান দিয়েছিল। আমাদের দেশে ছেলে হলে মসজিদে আজান দেয়। আমার মামণির জন্য মোহাম্মদপুরের বাসায় হাবিলদার মোস্তফা আজান দিয়েছিল। এভাবেই আমার কুশিমণি আমাদের ঘর আলো করতে আসে। আমাদের বাড়িতে তখন কোনো ছোট্ট মানুষ ছিল না। দীপের ১৯, কুঁড়ির ১৪। দুজনই বেশ বড়। পিঠাপিঠি ভাইবোনের কারণে একজন আরেকজনের সঙ্গে ছিল সাপে-নেউলে সম্পর্ক। এক টেবিলে খাওয়ানো যেত না, এক ঘরে পড়ত না, এক গাড়িতে চড়ত না। কোথাও যাওয়ার পথে বলে কয়ে উঠালেও খোঁচাখুঁচির কারণে রাস্তায়ই নেমে যেত। একবার ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল যাওয়ার পথে মৌচাকে তেমনটা হয়েছিল। খোঁচাখুঁচির এক পর্যায়ে দীপ বলেছিল, 'তুই যদি ছোট বোন না হতি'। ওই পর্যন্তই। কুঁড়ি তার স্বরে খিচিয়ে উঠে, 'ছোট বোন না হলে কী করতা, কী করতা?' আবার খোঁচাখুঁচি। এক পর্যায়ে দীপ বেঁকে বসে, সে কুঁড়ির সঙ্গে যাবে না। গাড়ি থামিয়ে নেমে পড়ে। সঙ্গে আরেক গাড়ি ছিল বলে সে যাত্রায় রক্ষা। কিন্তু কুশিমণি আসার পর আমূল পরিবর্তন। আমরা যেমন ১০ ভাইবোন মার সঙ্গে এক রসুনের কোয়া ছিলাম। ঠিক তেমনি কুশির সঙ্গে আমরা সব একাকার। বাড়িতে কোনো অশান্তি নেই, ভাইবোনের কোনো ঝগড়াঝাঁটি মারামারি নেই, আমার বুকে কোনো জ্বালা নেই, ব্যথাবেদনা নেই, অবহেলা অপমান কিছুই স্পর্শ করে না। কুশি আজ আমাদের পরিবারে অন্ধকারে আলোর দীপশিখা, সব শক্তির উৎস, হতাশায় আশা, ধ্রুবতারার মতো এক প্রেরণার আধার।

মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম মহান নেতা অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের পদচারণায় ধন্য কিশোরগঞ্জে এবার শবেবরাতে রাত কাটাব। তাই কিছুই পাব না, তেমনটা ভাবব কেন? নিশ্চয়ই দয়াময় প্রভুর কাছে কায়মনে প্রার্থনা করব, তিনি যেন আমাদের কামিয়াবি করেন, দেশের সব দুর্যোগ-দুর্ভোগ দূর করে দেন। মধ্যপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে যখন লিখছিলাম তখন '৭৫-এর প্রতিরোধ সংগ্রামী মোস্তফার (মস্তু) কথা বারবার মনে পড়ছিল। গোসল সেরে তাঁবু থেকে বেরিয়েই দেখি মস্তু দাঁড়িয়ে। স্বাস্থ্য ভেঙে অনেক বুড়ো হয়ে গেছে। তার আইএ পড়া ছেলেকে দেখলাম, ভালোই লাগল। মোস্তফা যখন প্রতিরোধ সংগ্রামে গারো পাহাড়ের পাদদেশে আমার সঙ্গে শরিক হয়েছিল তখন এই ছেলের মতোই ছিল। তারপর কতদিন, দেখতে দেখতে ৪০ বছর কেটে গেছে। মনে হয় এই তো সেদিন আমরা রাতদিন বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ সংগ্রাম চালিয়ে গেছি। দেখতে দেখতে ৪০ বছর ভাবাই যায় না। বড় ভালো লেগেছে মধ্যপাড়ার হাজারো মানুষকে।

বিশেষ করে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বাচ্চারা যে কী অসাধারণ দুই বেলা যত্ন করে খাবার খাইয়েছে। বাচ্চাদের কলকোলাহলে ভীষণ আনন্দিত হয়েছি। সেখান থেকে গতকাল দুপুরে ভাটগাঁও ব্রাহ্মণকচুরীতে ঢেরা ঘেরেছি। জিয়াউদ্দিন স্কুল অ্যান্ড কলেজ গেটে দেখলাম জননেত্রী শেখ হাসিনার বোনা এক কাঁঠাল গাছ। প্রস্তরফলক যত বড় কাঁঠাল গাছটি তার চেয়ে খুব একটা বড় হয়নি। একজন প্রধানমন্ত্রীর গাছেরই যদি এই দশা, তাহলে সাধারণ মানুষের অবস্থা কী? আল্লাহর যা দয়া তাই করবেন। আমরা মাথা পেতে নেব। আর মাত্র ১৫ দিন মুসলিম জাহানের সবচেয়ে পবিত্র মাহে রমজান। আল্লাহ যেন আমাদের ভালোভাবে রমজানের নির্দেশ পালন করতে দেন।

লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা