শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৯ জুন, ২০১৫

কতটুকু পেল কৃষি, কতটুকু কৃষক?

শাইখ সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
কতটুকু পেল কৃষি, কতটুকু কৃষক?

এক সময় অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতা ছিল অর্থ-বাণিজ্যের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শহরের সচেতন নাগরিকদের জানা-বোঝার বিষয়। তারা নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়া-কমার হিসাবটি মাথায় নিয়েই লক্ষ্য রাখতেন বাজেট ঘোষণার দিকে। কিন্তু সময়ের পালাবদলে অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতার সঙ্গে এখন সম্পর্কিত হয়ে গেছেন কম-বেশি সমাজের সব শ্রেণি-পেশার মানুষ। বিশেষ করে গ্রামের সাধারণ জনগোষ্ঠীর কাছে অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতার রয়েছে আলাদা গুরুত্ব। মাঠ পর্যায়ে কৃষকের বাজেট অভিজ্ঞতাও পাওয়া না পাওয়া নিয়ে নিবিড়ভাবে কাজ করতে গিয়ে দেখেছি জাতীয় বাজেট এখনো তাদের থেকে কত দূরে। কিন্তু একথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, মানুষের সচেতনতা বাড়ছে। গ্রামীণ জনগোষ্ঠী তাদের প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির অনেক কিছুই চুলচেরা হিসাব কষতে শিখেছে। আমি ১১ বছরে ৪৩টি জেলার প্রত্যন্ত গ্রামে প্রাক-বাজেট আলোচনা করেছি কৃষকের সঙ্গে। এ অভিজ্ঞতা থেকেই বলতে পারি, জাতীয় বাজেটের সঙ্গে দিনে দিনে যুক্ত হয়ে গেছে দেশের ৭০ ভাগেরও বেশি গ্রামীণ জনগোষ্ঠী। অথচ ২০০৫ সালে যখন এ কার্যক্রম শুরু করি তখন এদেশের গ্রামবাংলার এক ভাগ মানুষও বাজেট কী জিনিস তা বুঝত না বা জানত না। কিন্তু এখন বাজেট সম্পর্কে যখন কিছুটা জানা-বোঝা হয়েছে তখন এর ভিতর ঢুকতে গিয়েই যেন হোঁচট খাচ্ছে তারা। এবারের কথাই ধরা যাক। বরাদ্দের বাস্তবতাই বলছে এবারের বাজেটও গতানুগতিক। তার মানে কৃষির ভাগ কমেছে। সামগ্রিকভাবে কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৪০ হাজার ৯৭৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে কৃষি খাতে উন্নয়ন ও অনুন্নয়ন মিলিয়ে বরাদ্দ ১২ হাজার ৬৯৯ কোটি টাকা। যা মোট বাজেটের ৪ দশমিক ৩০। চলতি অর্থবছরের চেয়ে দশমিক ৬৫ শতাংশ কম। গত পাঁচ বছরের বাজেট বিভাজন হিসাব করলে দেখা যায়, সামগ্রিক বাজেটের আকারের বিবেচনায় কৃষি খাতে বরাদ্দ কমছে। গত বাজেটে ১২ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা যা মোট বাজেটের ৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ, ২০১৩-১৪ অর্থবছরে সংশোধিত বাজেটে যেখানে বরাদ্দ ছিল ১২ হাজার ২৭৯ কোটি টাকা যা মোট বাজেটের ৪ দশমিক ৬৮ ভাগ। ২০০৯-১০ অর্থবছর থেকেই বরাদ্দ হ্রাস অব্যাহত রয়েছে। ওই অর্থবছরে কৃষির ভাগে ছিল ৭ দশমিক ২৪ শতাংশ, ২০১০-১১ অর্থবছরে ছিল ৬ দশমিক ৫৮ শতাংশ, ২০১১-১২ অর্থবছরে ছিল ৬ দশমিক ৪০, ২০১২-১৩ অর্থবছরে ছিল আশাব্যঞ্জক বৃদ্ধি অর্থাৎ ৮ দশমিক ৫২, তার পরের বছর গিয়ে অর্থাৎ গত অর্থবছরে আবার পৌঁছে যায় ৫ দশমিক ৬৮ ভাগ। কৃষি খাতে এই হচ্ছে বরাদ্দের বাস্তবতা। কৃষি উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য বিবেচনা করেই কি বাজেটে কৃষির ভাগ কমে আসছে? অবশ্য উৎপাদন সাফল্যের তৃপ্তিকর তথ্যের সঙ্গে কিছুটা দ্বিমতও রয়েছে বিশেষজ্ঞদের। এবার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১ হাজার ৪৮৯ কোটি টাকা। যা গত অর্থবছরের তুলনায় ২৮৩ কোটি টাকা বেশি। বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী উল্লেখ করেছেন নতুন বাজেটের বরাদ্দ ও বাস্তবায়নের রূপরেখার তুলনায় বিগত সময়ের অর্জন, নেওয়া পদক্ষেপ ও উন্নয়নের কথা সবিস্তারে তুলে ধরেছেন। যেগুলো ছয় বছর ধরেই সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে আলোচনায় রয়েছে। বাজেট বক্তৃতায় ২০১৩ সালে কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী প্রতিশ্রুত চরাঞ্চলের জন্য বিশেষ বরাদ্দ ছিল চলতি বাজেটে। এবারও তা অব্যাহত রাখা হয়েছে।

প্রাণিসম্পদ খাতের জন্যও একই কথা। অর্থমন্ত্রী নতুন যে কথা বলেছেন তা হলো, বাংলাদেশ ব্যাংক প্রাণিসম্পদ উন্নয়নের জন্য একটি বিশেষ ঋণ কার্যক্রম অতিসত্বর শুরু করবে যেখানে পাঁচ শতাংশ হারে গবাদি খরিদ ও লালনের জন্য অর্থ দেওয়া হবে। এ খাতে তিন বছর মেয়াদি একটি সমন্বিত কার্যক্রম গ্রহণ করে দেশকে স্বয়ংসম্পূর্ণ করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।

শাকসবজি ফলমূল সংরক্ষণে কোনো দিকনির্দেশনা না এলেও দানাদার খাদ্য সংরক্ষণের সাধ্য আরও বাড়ানোর লক্ষ্যে ২০ লাখ মেট্রিক টনের সঙ্গে আরও পাঁচ লাখ মেট্রিক টন বেশি ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন সাইলো নির্মাণের কথা বলা হয়েছে। তবে পোলট্রি শিল্পের আয়করমুক্ত সুবিধার মেয়াদ আর বাড়ছে না। আমদানি পর্যায়ে অব্যাহত রাখা হয়েছে শুল্ক করমুক্ত সুবিধা। বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণে গুরুত্ব দেওয়ার কথা। তবে কৃষি উপকরণ, সার, বীজ, কৃষি যন্ত্রপাতি ও অত্যাবশ্যকীয় ভোগ্যপণ্যে কর অব্যাহতি বহাল রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে।

জাতীয় বাজেট কৃষকের কাছে দুর্বোধ্য ও নীরস বিষয় হলেও এ নিয়ে তাৎক্ষণিক মন্তব্য করার মতো শক্তি ও সাহস অর্জন করেছে দেশের কৃষক। দেশের বিভিন্ন এলাকার কৃষকের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তারা একবাক্যে বলেছেন, কৃষকের ন্যায্যমূল্যে ফসল বিক্রি ও ফসল সংরক্ষণের কোনো হিসাব-নিকাশ বাজেটে নেই। এমনকি এ কথাও এক কৃষককে বলতে শুনেছি, হরতাল-অবরোধে যাদের গাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে তারা ক্ষতিপূরণ পেয়েছে কিন্তু যেসব কৃষক দিনের পর দিন তার উৎপাদিত পণ্য বিক্রি করতে পারেনি তারা কিছুই পায়নি। এরপরও অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায় সরকারের বিগত ছয় বছরের উন্নয়ন ফিরিস্তি বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরলেও তার বিপরীতের সংকটের চিত্রগুলো উঠে আসেনি। তিনি উল্লেখ করেছেন উচ্চফলনশীল শস্যের জাত উদ্ভাবন, অভিযোজন কৌশল ও পরিবেশবান্ধব কৃষিপ্রযুক্তি সম্প্রসারণ এবং লবণাক্ততা, জলমগ্নতা ও খরাসহিষ্ণু ধানের জাত উদ্ভাবনসহ সার্বিক কৃষি গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। কিন্তু কৃষি গবেষণায় কয়েক বছর আগে বরাদ্দকৃত এনডাউমেন্ট তহবিলের বাইরে নতুন কোনো বরাদ্দের উল্লেখ নেই। কৃষি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে খাদ্য, স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন, যোগাযোগ, শিল্প, বাণিজ্য, পানিসম্পদ, পাট ও বস্ত্র থেকে শুরু করে বেশির ভাগ মন্ত্রণালয়ের কম-বেশি যোগসূত্র রয়েছে। জাতীয় অর্থনীতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র বিবেচনায় কৃষির প্রতি মনোনিবেশ করা হলে দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে তা রাখতে পারে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান, কিন্তু এই বিবেচনাটি বরাবরই উপেক্ষিত হচ্ছে এটি অত্যন্ত হতাশাজনক। কৃষির প্রতি গুরুত্ব না দেওয়ার কারণে সামগ্রিক অর্থনীতিই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কৃষির সঙ্গে সংযুক্ত খাতগুলোতেও কোনো না কোনোভাবে পড়ছে এর প্রভাব।

বাজেটে অর্থনৈতিক উন্নতির কথায় এবার বলেছেন প্রবৃদ্ধি ৬-এর উপরে আছে কিন্তু এবার স্বীকার করেছেন যে, ৬-এর উপরে উঠতে পারছেন না। যেটা পরিকল্পনায় আট শতাংশে আসার কথা ছিল। শিল্পখাতসহ সেবাখাতগুলো খারাপ করছে না। তাহলে প্রবৃদ্ধি বাড়ছে না কেন। এই উন্নতির ধারায় যে পরিবর্তন এবং অবনতি হচ্ছে তার মূল কারণ হলো কৃষি। এ সরকারের প্রথম দুই বছরে কৃষি খাতে প্রবৃদ্ধি পাঁচ শতাংশ হারে বেড়েছিল। তারপর হঠাৎ করে দুই শতাংশ নেমে আসে। পরে ২.৯ শতাংশ ছিল। গত বছর চার শতাংশ ছিল এ বছর আবার তিন শতাংশে নেমে এসেছে। এ বছর যদি তিন শতাংশে না নামত তাহলে জাতীয় প্রবৃদ্ধি অবশ্যই ৬.৫ শতাংশ থেকে হয়তো ৬.৮ শতাংশে পৌঁছত। কৃষি খাতের এই যে উত্থান-পতন সে ব্যাপারে বাজেটে কোনো দিকনির্দেশনা আসেনি। নির্দ্বিধায় বলা যায়, জাতীয় প্রবৃদ্ধি অর্জনের প্রশ্নে কৃষির প্রতি যে গুরুত্ব প্রয়োজন তা দেওয়া হচ্ছে না।

২০১৮ সালের মধ্যে চরম দারিদ্র্য নির্মূল করা ও মধ্যআয়ের দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে হলে সবচেয়ে আগে প্রয়োজন গ্রামীণ দরিদ্র ও কৃষক জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন। সেক্ষেত্রে ঘোষিত বাজেট কোনোই আশার আলো দেখাচ্ছে না বলে মন্তব্য শুনেছি দেশের প্রথিতযশা অর্থনীতিবিদ ও বাজেট বিশ্লেষকদের।

দেশে সরকারি পর্যায়ে সরাসরি কৃষিক্ষেত্রের বিরাজমান সংকটের সঠিক তথ্য অনুসন্ধানের কোনো ব্যবস্থা নেই। বেসরকারি পর্যায়েও নেই। বরাবরই বাজেট প্রণয়ন করা হয় অর্থনীতিবিদ ও নীতিনির্ধারকদের চিন্তার আলোকে। গত ১১ বছরে রাষ্ট্রের সহায়ক একটি কার্যক্রম হিসেবে আমরা কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট কার্যক্রম পরিচালনা করতে গিয়ে উপলব্ধি করেছি বাজেট পরিকল্পনাটি হওয়া উচিত নিচ থেকে। অর্থাৎ তৃণমূলের সমস্যাগুলোকে বিবেচনায় এনে, কিন্তু সে বিবেচনা বরাবরই উপেক্ষিতই হচ্ছে। কিছু বিষয় সরকার বিবেচনায় আনছে না তা নয়। কৃষি উৎপাদন ও খাদ্য নিরাপত্তায় সরকারের সাফল্য আছে সন্দেহ নেই। ফসল উৎপাদন বাড়ছে কিন্তু ফসল উৎপাদনের সাফল্যের পেছনে সবচেয়ে বেশি অবদান যে কৃষকের, সেই কৃষক বাজারমূল্য পাচ্ছে না। দিনে দিনে কৃষকের আবাদি এলাকার আয়তন ছোট হচ্ছে। এক চিলতে জমিতে ফসল উৎপাদন করে তারা দিন চালায়। কিন্তু পণ্যের মূল্যটি না পেলে সে যে কোনো বিভীষিকায় পড়ে সেই বিবেচনাটি আজকের সময়ের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বছরের পর বছর এই বঞ্চনা চলে এলেও এক্ষেত্রে জাতীয় বাজেটে কোনো দিকনির্দেশনা বা চিন্তাকাঠামো নেই। এমনকি কৃষিপণ্যের একটি মূল্য কমিশন গঠনও আজ পর্যন্ত করা হয়নি। যে কারণে কৃষক যে তিমিরে ছিল, সে তিমিরেই রয়ে গেছে। তার ভালো থাকা বা জীবনমান উন্নয়নের কথা সেভাবে ভাবা হচ্ছে না। এটি আমাদের জাতীয় নীতি পরিকল্পনার জন্য একটি পশ্চাৎপদ দিক। আমরা বিশ্বাস করতে চাই, কৃষি উৎপাদনে সাফল্যের বিবেচনার আগে ব্যক্তি কৃষকের জীবন বাস্তবতার দিকে দৃষ্টি দেবে সরকার। তা না হলে আমাদের প্রবৃদ্ধি অর্জন, মধ্য আয়ের দেশে পৌঁছানো কিংবা চরম দারিদ্র্য সম্পূর্ণ নির্মূলের সমীকরণ মোটেও মিলবে না।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

[email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে