শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ জুন, ২০১৫

ক্যান্সারের চেয়েও ভয়ঙ্কর

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
ক্যান্সারের চেয়েও ভয়ঙ্কর

মেয়েটি আমার অফিসে প্রথম এসেছিল বছর দুয়েক আগে। মাথায় হিজাব এবং সারা শরীর কালো বোরকায় ঢাকা। শরীরটি বেশ মোটাসোটা কিন্তু মুখটি অসম্ভব মায়াবী। বয়স বোঝার উপায় নেই। শরীরের ভাবগাম্ভীর্যে মনে হবে হয়তো পঞ্চাশ- আবার মুখচ্ছবি বলে দেয়- ওতো নয়; বড়জোর পঁচিশ বা ছাব্বিশ বছর হবে। আমার সামনে বসে সে রীতিমতো ঘামতে আরম্ভ করল। কেমন যেন ভয়ার্ত ভয়ার্ত ভাব। মাথা নুইয়ে হাতব্যাগে কি যেন খুঁজছিল। আমি খানিকটা বিরক্ত হয়ে জিজ্ঞাসা করলাম- কে আপনি! আমার কাছে কেন এসেছেন। মেয়েটি সলজ্জ ভঙ্গিতে মাথাটি নুইয়ে বলল- আমার নাম সুহালা (ছদ্মনাম)। আমি একাকী অনেক কবিতা লিখি, আপনাকে সেই কবিতাগুলো দেখাতে এসেছি।

সুহালার কথা শুনে আমি যারপরনাই বিরক্ত ও বিব্রত হলাম। বললাম- আমার কাছে কেন! আমি তো কোনো কবি নই। তাছাড়া আপনাকে চিনি না জানি না, কোনো দিন কথাও হয়নি, হুট করে আমার রুমে এসে ঢুকে পড়লেন, এখন বলছেন কবিতা দেখাতে এসেছেন। সুহালা কি বুঝল জানি না- তার ডাগর ডাগর মায়াভরা দুটি অাঁখি মেলে এই প্রথম সে আমার দিকে সরাসরি তাকাল। আমি দেখলাম, মুহূর্তের মধ্যে তার চোখ দুটি অশ্রুতে পরিপূর্ণ হয়ে গেল এবং সেখান থেকে অঝোরে টপাটপ অশ্রু ঝরতে লাগল। ঘটনার আকস্মিকতায় আমি কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়লাম। আমার গলা শুকিয়ে গেল, হাত-পা কাঁপতে লাগল। আমি যে সময়টার কথা বলছি তখন রাজনৈতিক কারণে অনেকের সঙ্গে আমার বিরোধ তুঙ্গে। আমাকে সবাই নিষেধ করত অজানা লোকের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ দূরের কথা, ফোনেও যেন হাই-হ্যালো না বলি, বিশেষ করে মেয়েদের সঙ্গে। আমি এক গ্লাস পানি খেলাম এবং কম্পিত গলায় বললাম- কই আপনার কবিতাগুলো কোথায়! আমার কথা শুনে সুহালা ফিক করে হেসে দিল। কবিতা লেখা কাগজগুলো আমার সামনে মেলে ধরতে ধরতে বলল- স্যার! আমার বয়স মাত্র ২৭ বছর। আমি আপনার ছোট বোনের মতো। আমাকে তুমি করে বলবেন। আমি তার দিকে না তাকিয়ে দ্রুততার সঙ্গে কবিতাগুলোর ওপর নজর বুলাতে থাকলাম। বেশিরভাগই ছড়া। নিঃঙ্গতা এবং মনের কিছু আকুলতা ও ব্যাকুলতা প্রকাশের শিশুতোষ চেষ্টা। আমি প্রশ্ন করলাম, আপনি কি বিবাহিত? সে বলল, স্যার আমার বিয়ে হয়েছে ১৪ বছর আগে। তিনটি ছেলেমেয়ে। স্বামী দেশের নামকরা একটি গ্রুপে বড় চাকরি করেন এবং আমার আব্বা একজন প্রথম শ্রেণীর সরকারি কর্মকর্তা। সুহালার কথা শুনে আমার মনের ভয় ও জড়তা দূর হয়ে গেল। আমি আর দুই-একটি প্রশ্ন করে যা জানলাম তাতে বুঝলাম যে তার স্বামী বড়ই ধর্মভীরু এবং তাকে সব সময় কঠিন শাসনের মধ্যে রাখে। পর্দা মেনে চলাসহ ইসলাম ধর্মের খুঁটিনাটি সব বিষয় যাতে স্ত্রী অনুসরণ করে এ ব্যাপারে স্বামী একচুল ছাড় না দিতে নারাজ।

সুহালার কথার উত্তরে আমি বললাম বেশ ভালোই তো। তা তিনি তোমায় কিরূপে শাসন করেন? তাছাড়া তুমি কি কি বিষয়ে তার অবাধ্য হও? সে নির্দ্বিধায় বলল- আমার কোনো কিছু পছন্দ না হলে তিনি আমাকে ছেঁচা দেন। আমি প্রতিবাদ করি না। মেনে নিই। কারণ লোকটি ভালো, শুধু কথায় কথায় ধমক দেওয়া এবং বদমেজাজ দেখানো ছাড়া। আমি সব কিছুই তার হুকুম মতো করি। মাঝে মধ্যে গুনগুনিয়ে গান গাই- গোপনে কবিতা লিখি এবং আরও গোপনে ফেসবুকে চ্যাট করি। সে গান একদম পছন্দ করে না। আমাকে গান গাইতে শুনলে লাঠি নিয়ে তেড়ে আসে। বিয়ের পর শত বাধা সত্ত্বেও এমএ পাস করেছি- ইচ্ছা নিজে কিছু একটা করব। কিন্তু স্বামীর ভয়ে কিছুই করতে পারি না। সে এতটাই কনজারভেটিভ যে, রিকশায় পাশাপাশি বসে যদি একটু হাত ধরতে চাই তবে বকা দিয়ে বলে- ওসব হারাম। আমি কৌতুক করে বললাম, আজ যে আমার অফিসে কবিতা দেখাতে এসেছ সে কথা নিশ্চয় তোমার স্বামী জানে না। যদি জানে তবে কি হবে। সুহালা নিষ্পাপ হাসি দিয়ে বলল- ছেঁচতে ছেঁচতে ছাতুর মতো গুঁড়া করে ফেলবে। আমি বললাম- এখন বাসায় যাও! স্বামীর অনুমতি ছাড়া আর কোনো দিন বাইরে যেয়ো না। সে কি বুঝল জানি না- আমার কথা শুনে ওঠে দাঁড়াল এবং সালাম জানিয়ে চলে যেতে উদ্যত হলো। আমি তাকে খুশি করার জন্য বললাম- কবিতাগুলো কিন্তু সুন্দর হয়েছে! আর মেয়েদের গানের কণ্ঠ তো সব স্বামীরই বেজায় পছন্দ! সুহালা আবার বসে পড়ল এবং আমার টেবিলে মাথা রেখে অঝোরে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতে আরম্ভ করল। আমার নির্বুদ্ধিতার গুণমান দেখে মাঝে মধ্যে আমি নিজেই আশ্চর্য হয়ে যাই। স্ত্রী মহোদয়ার প্রশংসা না হয় বাদই দিলাম- আমার তিনটি সন্তান প্রায়ই আমাকে জড়িয়ে ধরে বলে- ওরে আমার বোকা বাবারে! সুহালার কান্নার ঢং দেখে আমার মাথার ঘিলু বরফ হয়ে গেল। আমি আবার কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়লাম। আমার ভয় হলো- এ অবস্থায় রুমে ঢুকে কেউ যদি দেখে ফেলে তবে আমি কি জবাব দেব! আমি কি তাকে ধমক দিয়ে বলব- এই মেয়ে কান্না থামাও! বা একটু সান্ত্বনার স্বরে বলব- কাঁদছ কেন! আমার মাথায় কোনো কাজ করছিল না- একবার ভাবলাম দৌড়ে রুম থেকে বের হয়ে যাই। তারপর ও কাঁদুক- যত ইচ্ছা কাঁদুক। আমি দাঁড়ানোর চেষ্টা করলাম। কিন্তু আমার পা দুটো কেমন জানি অবশ অবশ মনে হলো। ঠিক এমন সময় সুহালা মাথা ওঠালো এবং কান্নারত অবস্থায় বলল- স্যার একটা টিস্যু দেবেন। আমি কম্পিত হস্তে টিস্যুর বঙ্ এগিয়ে দিলাম। সে চোখ, নাক এবং মুখমণ্ডল মুছে ঝড়ের গতিতে রুম থেকে বের হয়ে গেল।

সুহালা চলে যাওয়ার পর আমি তার অদ্ভুত আচরণ নিয়ে ভাবতে বসলাম। বহুক্ষণ ধরে বহুকাল ভেবে তেমন কুলকিনারা খুঁজে পেলাম না। আমার মনে হলো- ১৩ বছর বয়সে বিয়ে হওয়া একটি বালিকা তার চেয়ে কমপক্ষে ২০ বছরের বড় স্বামীকে প্রথম রাত থেকেই একটি মূর্তিমান আতঙ্ক মনে করে আসছে। গত ১৪ বছরে সে তিনটি সন্তানের মা হয়েছে। এমএ পাস করেছে এবং বিত্ত বিলাসে স্থূল দেহের অধিকারী হয়েছে বটে কিন্তু স্বামীর সামনে দাঁড়িয়ে নির্ভয়ে একটি টুঁ-শব্দ উচ্চারণ করার মানসিক জোর অর্জন করতে পারেনি। এরই মধ্যে একদিন দেখলাম ফেসবুকে সুহালা ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠিয়েছে। আমি সম্মতি দেওয়ার পর তার পোস্টগুলো আসতে লাগল। ছোট ছোট কবিতা- সবই বিষণ্নতায় ভরা, ২/১টা গানের অডিও ক্লিপ- মূলত বিরহাত্দক এবং মাঝে মধ্যে কিছু ছবি। এর কিছুদিন পর দেখি সুহালার ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি ডি অ্যাক্টিভেট করা। আমার কাছে তার কোনো ফোন নম্বর বা অন্য কোনো ডিটেইলস না থাকায় যোগাযোগ করতে পারছিলাম না। ফলে ব্যস্ত জীবনের কর্মঘণ্টার চাপে আমি এক সময় সুহালাকে ভুলে যাই।

প্রায় সপ্তাহখানেক আগে হঠাৎ করেই একদিন দুপুরে সুহালা আমার অফিসে এলো। আমার রুমে ভিআইপি গেস্ট ছিল। তাকে কনফারেন্স রুমে বসানো হলো। আমি এক ফাঁকে কনফারেন্স রুমে গিয়ে তাকে দেখে চিনতে পারলাম না। শরীর স্লিম হয়ে গেছে। পরনে কোনো বোরকা বা হিজাব নেই। আধুনিক স্যালোয়ার-কামিজ, স্নানগ্লাস এবং কার্লকরা ববকাট চুলের স্টাইল দেখে আমি থতমত খেয়ে গেলাম। সে সালাম দিয়ে বলল, রনি ভাই কেমন আছেন। আমি আরেক দফা হোঁচট খেলাম এবং বুঝতে পারলাম না- স্যার সম্বোধন থেকে হঠাৎ করে রনি ভাই বলার হেতু কি? সুহালা যেমন পরিবর্তিত হয়েছে, তেমনি গত দুই বছরে আমিও নিজেকে বাস্তবের সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর জন্য নিরন্তর চেষ্টা করে যাচ্ছি। যথাসম্ভব নির্লিপ্ত থেকে জিজ্ঞাসা করলাম- কি ব্যাপার। সিস্টার হঠাৎ আমার অফিসে! কোনো সমস্যা, সুহালা পুনরায় কান্নার চেষ্টা করল এবং ছলছল নেত্রে আমাকে কিছু কথা বলল। এ ব্যাপারে বিস্তারিত বলার আগে শিরোনাম সম্পর্কে কিছু বলে নিই।

আমাদের বাল্যকালে মরণব্যাধি বলতে সাধারণত ক্যান্সারকেই বুঝতাম। ইদানীং ভয়াবহতার দিক থেকে এইডস এবং ইবোলা ক্যান্সারকে অতিক্রম করেছে। এক সময় ডায়রিয়া গুটিবসন্তও মরণব্যাধি ছিল। যক্ষ্মা, কুষ্ঠরোগ ইত্যাদিও কম ভয়ঙ্কর ছিল না। কিন্তু ভয়াবহতার জনপ্রিয়তার দিক থেকে ক্যান্সার এখনো এগিয়ে। কারণ শরীরের প্রতিটি অঙ্গ-প্রতঙ্গ, রক্ত, অস্থিমজ্জা-এমনকি মস্তিষ্কের অতল গভীরে ক্যান্সার দানা বেঁধে মানুষকে শেষ করে দেয়। এ পর্যন্ত যত রোগবালাই পৃথিবীতে এসেছে তা কেবল দেহকেই আক্রমণ করেছে। মনকে করতে পারেনি। রোগাক্রান্ত শরীর অনেক সময় মনকে দুর্বল করে দেয় বটে কিন্তু আক্রান্ত হয়নি কোনো দিন। লক্ষ কোটি বছরের মানব মনের সেই ঐতিহ্য ইদানীং আর নেই। এখন মনুষ্য সমাজে, বিশেষত এই বাংলাদেশে, আরও পরিষ্কার করে বললে সব মহানগরী, নগরী এবং জনপদসমূহের লক্ষ কোটি নর-নারীর মন পরকীয়া নামক মরণব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে তিলে তিলে ব্যক্তি, পরিবার এবং সমাজকে শেষ করে দিচ্ছে।

পরকীয়া একটি আদিম ব্যাধি। ইতিপূর্বে এই ব্যাধির অধিক্ষেত্র ছিল সীমিত পরিমণ্ডলে, লোকচক্ষুর আড়ালে। আমাদের ছোটবেলায় আমরা কোনো দিন শব্দটি শুনিনি। কিছু প্রভাবশালী পুরুষ ছিল যারা একাধিক বিয়ে থা করে শান্তিপূর্ণভাবে ঘর-সংসার করত। লুচ্চা প্রকৃতির গরিব মানুষেরাও তিন/চারটা বিয়ে করত। কিছু কুলটা নারী পতিতালয় চলে যেত। অন্যদিকে চরিত্রহীন পুরুষরাও গোপনে নিষিদ্ধ পল্লীতে গমন করত। কিন্তু নিজের স্ত্রী রেখে পরস্ত্রী বা কন্যাসম কোনো নারীর সঙ্গে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক কল্পনাই করা যেত না। অন্যদিকে নারীরা নিজেদের সব সময় একটি সম্মানিত অবস্থানে ধরে রাখার চেষ্টা করতেন। কোনো বয়স্ক নারী তার ছেলের বয়সী পুরুষ কিংবা বালকের সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক করবে একথা কাউকে বিশ্বাস করানো যেত না।

সমাজের উপরের স্তরে, অর্থাৎ নেতৃত্ব পর্যায়ে যৌন বিকৃতি ছিল না বললেই চলে। কোনো ধর্মপরায়ণ হিন্দু বা মুসলমান জেনা, ব্যভিচার বা সমকামিতায় নিজেকে জড়িত করবে এমন বদনাম সমাজের নিকৃষ্ট এবং মন্দ লোকেরাও কোনো দিন করত না। চরিত্রের মধ্যে লুকোচুরি, মোনাফেকি এবং ভণ্ডামির মাত্রা খুব কম ছিল। হিন্দু-মুসলমান নির্বিশেষে সবাই প্রয়োজন-ইচ্ছে কিংবা রঙ্গরস করার জন্য নিয়মতান্ত্রিকভাবে একাধিক বিয়ে করত এবং সব স্ত্রী ও সন্তানদের ভরণ-পোষণের দায়িত্ব বহন করত। অন্যদিকে কোনো গৃহস্থের চার নম্বর পত্নী হওয়া সত্ত্বেও কোনো গৃহবধূ অন্য কোনো নাগরের সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক স্থাপন করেছে এমন সংবাদ লোকমুখে শোনা যায়নি।

বাঙালির সেই সুদিন আর নেই। প্রযুক্তির উন্নয়ন এবং অর্থনৈতিক উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে সমাজে মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়েছে অমানবিক, নৃশংস এবং নির্মম পরকীয়া নামক বিষবাষ্প। হাজার কোটি টাকার মালিকের শিল্পপতির স্ত্রীর নজর এখন পিয়ন-ড্রাইভার এবং দারোয়ানের দিকে। কাজের বুয়ার ওপর গৃহকর্তার পাশবিক লোলুপ দৃষ্টি তো বহু পুরনো বাত হ্যায়। নতুন খবর হলো- মেয়ের ছেলেবন্ধুর হাত ধরে ৫৫ বছর বয়স্ক মহিলার গৃহত্যাগ। ৭০ বছরের বৃদ্ধ জোর গলায় বলে বেড়াচ্ছে তার নাকি ১০০র ওপর বান্ধবী আছে যাদের বয়স ৪০ থেকে ২০ বছরের মধ্যে। ৬৬ বছর বয়সের এক বৃদ্ধ বলল- তার আছে ২০ জন বান্ধবী যাদের সবার বয়স ৩০ বছরের মধ্যে। দেশের পাঁচতারা একটি হোটেলে রুম ভাড়া করে লোকটি প্রতি সপ্তাহে পালা করে চারজন বান্ধবীকে সঙ্গ দেয় এবং এসব খবর নাকি ওই মেয়েদের স্বামীরা জানে (নাউজুবিল্লাহ)।

পরকীয়ার সীমাহীন বেদনায় হাজার হাজার পরিবার ভেঙে যাচ্ছে। যাদের বিকল্প পথ নেই তারা হয়তো জীবিকার প্রয়োজনে একসঙ্গে থাকে কিন্তু নিত্যকার ঝগড়াঝাটি, অবিশ্বাস, মারামারি আর গুঁতাগুঁতিতে প্রতিটি ঘরের ছাদের নিচের অংশ যেন একেকটা জাহান্নামের টুকরা হয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে মূল্যবোধ, ভেঙে পড়েছে পারিবারিক বন্ধন, একে অপরকে শ্রদ্ধা তো দূরের কথা উল্টো মূল্যবোধ প্রবল থেকে প্রবলতর হচ্ছে। বৃদ্ধি পাচ্ছে বিবাহ বিচ্ছেদ, একজন অন্যজনের সঙ্গে পাল্টা দিয়ে একই ধরনের অনৈতিক কর্মে জড়িয়ে পড়ছে, নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়াসহ নানা অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে। সামাজিক-পারিবারিক এবং ব্যক্তির এতসব নৈতিক অবক্ষয়ে আমরা কেমন যেন চুপ থেকে ক্রমাগতভাবে ধ্বংসের দিকে এগুচ্ছি। অন্যদিকে রাষ্ট্র যেন এসব ব্যাপারে মূক ও বধির হয়ে গেছে।

বলতে গেলে অনেক বলা যাবে- রচনা করা যাবে মহাকাব্য কিংবা ডিজিটাল কাম শাস্ত্র। সেদিকে না গিয়ে সুহালার প্রসঙ্গ বলে আজকের লেখা শেষ করব। সুহালা জানাল যে, তার অতি ধার্মিক জামাই ইদানীং দুটি মেয়ের সঙ্গে পরকীয়া করছে এবং রাত-বিরাতে বাইরে সময় কাটাচ্ছে। সংসারে একদম মন নেই। তাকে ২০ লাখ টাকা সাধছে এবং বলছে- যেখানে খুশি সেখানে চলে যাও, যা ইচ্ছা তাই কর কিন্তু আমার পথে বাধা হইয়ো না। ছেলেমেয়েরা অসহায় অবস্থায় বাবা-মার ঝগড়াঝাটি, মারামারি দেখতে দেখতে বিপথে চলে যাচ্ছে- লেখাপড়া করছে না। এ অবস্থায় সুহালা কি করবে, এমন প্রশ্নের উত্তরে আমি বললাম- পারলে তথ্য-প্রমাণসহ স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা কর, নইলে চুপচাপ থাক। মাঝামাঝি অবস্থানে থেকে ঝগড়াঝাটি করে হররোজ মার খাওয়ার দরকার নেই আর স্বামীর দেখাদেখি নিজেকে কুপথে চালিত কর না- তোমার পোশাক-আশাকের পরিবর্তন আমার কিন্তু ভালো লাগেনি। সুহালা কি বুঝলো বলতে পারব না তবে সে আগের মতো কাঁদল না- বরং নির্লিপ্তভাবে উঠে দাঁড়াল এবং বলল- আচ্ছা ভাইয়া ঠিক আছে- দোয়া করবেন!

লেখক : কলামিস্ট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা