শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ জুলাই, ২০১৫

যে মস্তিষ্ক হিটলার পয়দা করেছিল

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
যে মস্তিষ্ক হিটলার পয়দা করেছিল

পৃথিবীতে সর্বকালেই দুই-চারজন হিটলারজাতীয় প্রাণী ছিল। স্থান কাল পাত্র ভেদে এরা কখনোবা ফেরাউন নাম ধারণ করে আবার কখনো হয়তোবা হামান। চেঙ্গিস খান, তৈমুর লং, হালাকু খানেরা প্রাণী হিসেবে হিটলারজাতীয় লোকদের তুলনায় বেশ খানিকটা উন্নত। এ ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা সময় মতো আরেকদিন করা যাবে। আজ শুধু হিটলার নিয়েই থাকি। ১৯৩৩ সালের ৩০ জানুয়ারি জার্মানির ৮৬ বছরের বৃদ্ধ প্রেসিডেন্ট হিল্ডেনবার্গ হিটলারকে চ্যান্সেলর বানিয়ে দিলেন। জার্মানিতে চ্যান্সেলর পদটি আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রীর মতো একটি প্রশাসনিক পদবি। এই ঘটনার ঠিক দেড় বছরের মাথায় অর্থাৎ ১৯৩৪ সালের আগস্ট মাসে ফন হিল্ডেনবার্গ মারা যান। হিটলার তখন প্রেসিডেন্ট পদটিও দখল করে ফেললেন। জার্মানির ইতিহাসে একমাত্র হিটলারই একই সঙ্গে প্রেসিডেন্ট ও চ্যান্সেলর উভয় পদ অাঁকড়ে ছিলেন আমৃত্যু। তাকে কি প্রেসিডেন্ট বলা হবে নাকি চ্যান্সেলর এই সমস্যা দূর করার জন্য তিনি নতুন একটি উপাধি গ্রহণ করলেন। তার এই উপাধিটির নাম ছিল ফুয়েবার অর্থাৎ ত্রাণকর্তা।

স্কুলের শিক্ষার্থীদের শিখানো হতো জার্মান জাতির ফুয়েবার মহামতি হিটলার হলেন দ্বিতীয় যিশুখ্রিস্ট- যিনি কিনা প্রথমজনের চেয়েও বড়। হিটলারের দলের নাম ছিল নাৎসি এবং দলের ভাবাদর্শকে বলা হতো নাৎসিবাদ। দেশের সব দল, ট্রেড ইউনিয়ন এমনকি সামাজিক সংগঠনগুলোকে ভেঙে চুরমার করে দেওয়া হলো। জার্মানিতে আর কারুরই বাঁচার অধিকার থাকল না কেবল নাৎসি ভাবধারার লোকজন ব্যতিরেকে। শিক্ষা-দীক্ষা, অভিনয়, শিল্পকলা, বিজ্ঞান, সাহিত্য এবং সংস্কৃতি সর্বক্ষেত্রে নাৎসিমার্কা ছাপ লাগিয়ে দেওয়া হলো। হিটলারের ছিল বিশ্বের সবচেয়ে কুখ্যাত কয়েকজন সহচর। এদের মধ্যে একজনের নাম হেরম্যান গোয়েরিং। তিনি বলতেন- বিশুদ্ধ যুক্তি, নীতিকথা, আর নিরপেক্ষ চিন্তার যুগ চলে গেছে। এখন নির্ভেজাল জার্মানরা বিবেক, বুদ্ধি, জ্ঞান-গরিমা, প্রজ্ঞা, ধর্মবোধ ইত্যাদি বাদ দিয়ে কেবল রক্ত দিয়ে চিন্তাভাবনা করে। গোয়েরিং ছাড়াও হিটলারের আরেক কুখ্যাত সহযোগী তাবৎ দুনিয়ায় পরিচিত হয়ে উঠেছিল। ডক্টর জোসেফ গোয়েবলসের পদবি ছিল তথ্যমন্ত্রী। তিনি সংবাদপত্র সম্পর্কে বলতেন- মানুষ যেমন পিয়ানো থেকে ইচ্ছামতো সুর বের করে- তেমনি সংবাদপত্রকেও আমার ইচ্ছামতো কথা বলানোই আমার অভিপ্রায়।

আজকের শিরোনাম হলো- যে মস্তিষ্ক হিটলার পয়দা করেছিল, অর্থাৎ যে ব্যক্তির চিন্তাধারা, জ্ঞানবুদ্ধি এবং ভাবধারা দ্বারা হিটলার অনুপ্রাণিত হয়ে নাৎসিবাদ তথা ফ্যাসিবাদ চালু করেছিলেন তার সম্পর্কে কিছু বলার চেষ্টা করব আজকের এই লেখনির মাধ্যমে। হিটলারের মূলমন্ত্র ছিল- বল প্রয়োগের মাধ্যমে প্রতিপক্ষকে নির্মূল করা, প্রতিদ্বন্দ্বীদের ভীতসন্ত্রস্ত করে তোলা এবং সাধারণ জনগণের মুখ বন্ধ করে নাৎসিবাদের সব কিছু সমর্থন করিয়ে নেওয়া। চ্যান্সেলর নির্বাচিত হওয়ার কিছু দিন পর হিটলার পার্লামেন্টের সব বিরোধীদলীয় এমপিকে গ্রেফতার করে জেলে ভরলেন। ওই দেশে পার্লামেন্টকে বলা হয় রাইখস্টান। রাইখস্টান ভবন অর্থাৎ পার্লামেন্ট ভবনটি কোনো এক রাতে কে বা কারা সম্পূর্ণ পুড়িয়ে ছারখার করে দিল। নাৎসিরা বলল, এই কাজ বিরোধী দল করেছে- ফলে নতুন করে শুরু হলো ধরপাকড়।

১৯৩৩ সালের মাঝামাঝি সময়জুড়ে পুরো জার্মানিতে শুরু হলো নাৎসিদের ভয়ানক তাণ্ডব। প্রথমেই পার্লামেন্ট বন্ধ করে দেওয়া হলো। রাষ্ট্রের সব ক্ষমতা ন্যস্ত করা হলো হিটলার এবং তার মন্ত্রিসভার হাতে। এরা আইন তৈরি করতে পারবেন এবং যা ইচ্ছা তা-ই করতে পারবেন। রাষ্ট্রের সংবিধান বাতিল বলে ঘোষণা করা হলো- গণতন্ত্রের দ্বারসমূহ বন্ধ করে দেওয়া হলো। জার্মানিতে তখন পর্যন্ত ছিল যুক্তরাষ্ট্রীয় পদ্ধতিতে পরিচালিত সরকারব্যবস্থা। নাৎসিরা এ পদ্ধতি রহিত করে সব ক্ষমতা বার্লিনে এনে কেন্দ্রীভূত করল। প্রত্যেক জায়গাতেই নির্বাচিত প্রতিনিধিদের পরিবর্তে ডিক্টেটর নিয়োগ করা হলো- যারা কেবল নিজের নিজের ঊর্ধ্বতন ডিক্টেটরের অধীন থাকবে। সর্ব প্রধান ডিক্টেটরের পদটিতে স্বভাবতই বসলেন হিটলার স্বয়ং।

এসব পরিবর্তন ঘটেছিল ঝড়ের গতিতে- অন্যদিকে উল্কার গতিতে পুরো জার্মানিতে ছড়িয়ে পড়ল নাৎসি ঝটিকা বাহিনীর অন্যায় অত্যাচার এবং প্রলয়ংকরী তাণ্ডব। দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে এই বাহিনী এমন এক আতঙ্ক এবং অত্যাচার শুরু করল যা দেখে মানুষজন বর্বরতা এবং নৃশংসতার নতুন সংজ্ঞা জানল এবং ভয় ও আতঙ্কে একেবারে বোবা পাথর হয়ে গেল। তারা এ কাজ করত কেবল এ কারণে যে, ভিন্ন মতাবলম্বীরা তাদের দলমত ভুলে যেন নাৎসি বাহিনীতে যোগ দেয়। ভেবেচিন্তে অত্যন্ত ঠাণ্ডা মাথায় এবং অবিশ্বাস্যরকম নিষ্ঠুরতার সঙ্গে তারা এ অভিযান চালাচ্ছিল। যেসব বই নাৎসিদের পছন্দ নয় তা যেমন ধ্বংস করা হচ্ছিল তেমনি পুরো সংবাদপত্র শিল্পকে গলাটিপে ধরা হয়েছিল নিদারুণভাবে। অতি সামান্য মতভেদ বা সমালোচনার অপরাধে বহু সংবাদপত্রকে নির্মমভাবে দমন করা হয়েছে। নাৎসি অত্যাচারের কোনো সংবাদই কাগজে প্রকাশ করতে দেওয়া হতো না, এমনকি এ সম্বন্ধে কেউ কানাঘুষা করলে তাকে কঠোর শাস্তি দেওয়া হতো।

নাৎসিদের এতসব কর্মকাণ্ডের পেছনে ছিল অন্তত একটি নীতি- বল প্রয়োগের নীতি। অপরের প্রতি বল প্রয়োগ এবং উৎপীড়নকে এরা শুধু প্রশংসা এবং উৎসাহ প্রদানই করত না- তাকে সর্বশ্রেষ্ঠ কর্তব্য বলে মনে করত। এই দর্শনের জনকের নাম অস্ভাল্ড স্পেংলার। লোকটি সেই যুগের সর্বশ্রেষ্ঠ পণ্ডিতদের মধ্যে অন্যতম এবং তিনিই হলেন নাৎসি জাতির রূহানী পিতা। তার মন-মস্তিষ্ক এবং চিন্তাধারার কারণেই দুনিয়াতে হিটলার এবং নাৎসিবাদের পয়দা হয়েছিল। তিনি যেসব বই লিখেছেন তাতে যে প্রচুর পরিমাণ পাণ্ডিত্যের পরিচয় আছে তা দেখলে আশ্চর্য হয়ে যেতে হয়। অথচ সেই অগাধ পাণ্ডিত্য নিয়েও তিনি উপনীত হয়েছেন অদ্ভুত এবং ঘৃণ্য সব সিদ্ধান্তে। তিনি বলেন- 'মানষ হচ্ছে একটি শিকারি পশু, সাহসী, ধূর্ত এবং নিষ্ঠুর।' 'আদর্শবাদ মানেই কাপুরুষতা'- 'শিকারি জন্তুই হচ্ছে জীবন্ত প্রাণশক্তির সর্বশ্রেষ্ঠ নিদর্শন। তার ভাষায় 'সহানুভূতি আপস স্থাপন এবং শান্তি হচ্ছে দন্তহীন অনুভূতি।' 'ঘৃণা হলো শিকারি পশুর সবচেয়ে খাঁটি জাতিগত চেতনা' মানুষকে হতে হবে সিংহের মতো- তার গর্তে তার সমান শক্তিশালী আর একজনের অস্তিত্ব সে কিছুতেই বরদাস্ত করবে না। শান্তসিষ্ট গরু পালে মিশে থাকে এবং যেদিকে তাড়িয়ে নিয়ে যাও সেই দিকেই চলে। কাজেই মানুষকে গরুর মতো হলে চলবে না। সিংহসম মানুষের পক্ষে যুদ্ধই হচ্ছে সবচেয়ে বড় কাজ এবং আনন্দ।

সম্মানিত পাঠক, এবার নিশ্চয়ই অস্ভাল্ড স্পেংলার নামক অদ্ভুত পণ্ডিত এবং দার্শনিক লোকটি সম্পর্কে কৌতূহলী হয়ে উঠতে পারেন। তিনি জার্মানিতে জন্মেছিলেন ১৮৮০ সালে এবং মারা গিয়েছেলেন মাত্র ৫৫ বছর বয়সে অর্থাৎ ১৯৩৬ সালের ৮ মে। তার লেখা ভুবন বিখ্যাত ইতিহাসগ্রন্থ ডিব্রাইন অব দি ওয়েস্ট বইটি এখনো পাঠকমহলে সমাদৃত। প্রথম মহাযুদ্ধের ইতিহাস লিখতে গিয়ে তিনি সম্ভবত এক ধরনের নস্টালজিয়ায় আক্রান্ত হন। সবচেয়ে অদ্ভুত ব্যাপার হলো তার চিন্তাধারায় প্রভাবিত হয়ে নাৎসিবাদ পয়দা হলেও তিনি কিন্তু ঘোর নাৎসিবিরোধী ছিলেন। জোসেফ গোয়েবলস বার বার ধরনা ধরেও সোংলারকে নাৎসি সমর্থক বানাতে পারেননি। এ যেন অনেকটা বিজ্ঞানী ফ্রাঙ্কেস্টাইন এবং তার সৃষ্ট দানবের কাহিনীর মতো।

দানব যেভাবে বিজ্ঞানী ফ্রাঙ্কেস্টাইনকে মেরেছিল নাৎসিরা কিন্তু ওভাবে স্পেংলারকে মারেনি। বরং যথেষ্ট তাজিম সহকারে তাকে সমীহ করত এবং তাদের ধর্মগুরু হিসেবে অনেকটা উপযাচক হয়ে তার সঙ্গে খায়খাতির করত। স্পেংলার ওসব পাত্তা দিতেন না। বরং জার্মানসহ পুরো ইউরোপে নাৎসিদের বিস্ময়কর উত্থান এবং পাশবিক কর্মকাণ্ডের জন্য তিনি ভেতরে ভেতরে প্রচণ্ড মমপীড়া অনুভব করতেন। ফলে অতি অল্প বয়সেই তিনি তার স্বাভাবিক কর্মকাণ্ড বন্ধ করে দেন। মৃত্যুর কয়েক বছর আগে তিনি স্বেচ্ছা অবসর নিয়ে মিউনিখে বসবাস শুরু করেন। এই সময় তিনি বিখ্যাত জার্মান সংগীতজ্ঞ বিটোফেনের গীত শুনতেন, ফরাসি সাহিত্যিক নাট্যকার মলিয়িরের রম্য রচনা এবং শেকসপিয়রের রচনাসমূহ পাঠ করতেন। বাজার থেকে হাজার হাজার বই কিনে লাইব্রেরি বানাতেন, তুরস্ক, পারস্য এবং হিন্দুস্তানের প্রাচীন যুদ্ধাস্ত্র সংগ্রহ করতেন। মাঝে মধ্যে সুউচ্চ হার্জ পর্বতামালার শিখরে উঠতেন এবং ইতালিতে ভ্রমণ করতেন। মৃত্যুর কয়েকদিন আগে কোন এক বসন্ত দিনে তিনি তার এক প্রিয় শিষ্যকে চিঠি লিখলেন। শিষ্যটি তখন জার্মানির জাতীয় নেতা এবং হিটলারের অতীব কাছের মানুষ। হ্যানস ফ্রাঙ্ক নামের শিষ্যটি একদিকে যেমন ছিলেন নাৎসি পার্টির বড় নেতা অন্যদিকে হিটলারের ব্যক্তিগত আইনজীবী।

তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন জার্মানির চিফ জুরিস্ট এবং অধিকৃত পোল্যান্ডের জেনারেল গভর্নমেন্ট ছিলেন। স্পেংলার লিখলেন- 'আগামী ১০ বছর পর জার্মানি নামের বর্তমান রাষ্ট্রটির অস্তিত্ব হয়তো থাকবে না। তিনি মারা গেলেন ১৯৩৬ সালের ৮ মে- ঠিক তার ৫৬ তম জন্মদিনের তিন সপ্তাহ আগে এবং জার্মানির পতনের ঠিক নয় বছর আগে।

লেখক : কলামিস্ট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা