শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ জুলাই, ২০১৫

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক : স্বপ্ন না দুঃস্বপ্ন?

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক : স্বপ্ন না দুঃস্বপ্ন?

ঈদের ছুটিতে মানুষ গ্রামের বাড়ি যায় নাড়ির টানে, প্রিয়জনদের সঙ্গে আনন্দে সময়টা কাটাতে, ফেলে আসা শৈশবকে খুঁজে নিতে। প্রত্যেক ঈদেই লাখ লাখ মানুষ ঢাকার কারাগার ছেড়ে অনেক ভোগান্তি নিয়ে বাড়ি যান এবং ফেরেন। কিন্তু স্বজনদের কাছে যাওয়ার প্রতীক্ষার আনন্দে যাওয়ার ভোগান্তি আর তাদের সঙ্গে কাটানো ঈদের আনন্দের স্মৃতি নিয়ে ফেরার ভোগান্তি তারা মেনে নেন হাসিমুখে। কিন্তু ভোগান্তি পোহানো এককথা আর মরে যাওয়া আরেক কথা। এমনিতেই বাংলাদেশে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব নিয়ে নিয়েছে মহাসড়কগুলো। প্রতিদিনই দেশের কোথাও না কোথাও সড়ক দুর্ঘটনায় জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। তবে ঈদের সময় যেন জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের মহাপরিকল্পনা নিয়ে মহাসড়কে নামেন চালকরা। এবারের ঈদে তাদের সেই মহাপরিকল্পনা মহাসফল হয়েছে। ঈদের সময় মহাসড়কগুলো যেন পরিণত হয়েছে মৃত্যুফাঁদে। ঈদের ছুটির ১১ দিনে আড়াইশরও বেশি মানুষ প্রাণ দিয়েছেন মহাসড়কে। তার মানে আড়াইশ পরিবারে ঈদ হয়নি, অনেক দিন হবেও না হয়তো। আড়াইশ পরিবারে এখন কান্না, এই কান্নার রেশ থাকবে অনেক অনেক দিন।

এবারের ঈদে কেন সড়ক দুর্ঘটনায় রেকর্ড হলো, তার কারণ অনুসন্ধানের যোগ্যতা আমার নেই। বুয়েটে অ্যাঙ্েিডন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউট আছে। তারা নিশ্চয়ই এ নিয়ে গবেষণা করছেন। দুর্ঘটনা কমানোর সুপারিশ দিচ্ছেন। চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন দীর্ঘদিন ধরে সড়ক দুর্ঘটনার বিরুদ্ধে সচেতনতা সৃষ্টিতে কাজ করছেন। কিন্তু কোনো সুপারিশ, কোনো সচেতনতাই বোধহয় কাজ করেনি। দুর্ঘটনা কমেনি, বরং বাড়ছে। বাড়তে বাড়তে এবার রেকর্ড হয়েছে। অনেক কারণ নিশ্চয়ই আছে। তবে আমার ছোট্ট একটা ধারণা শেয়ার করতে চাই। দেশজুড়ে সড়ক-মহাসড়কে ব্যাপক উন্নয়ন কাজ চলছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত হচ্ছে। এ দুর্ঘটনা সেই উন্নয়ন কাজের প্রসব বেদনা। কেউ কেউ বলতে পারেন, উন্নয়ন কাজ শেষ হলে, দুর্ঘটনা কমে আসবে। আমার ধারণা, উন্নয়ন কাজ শেষ হলে দুর্ঘটনা কমবে না, আরও বাড়বে। মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করে আপনি যানবাহনের গতি বাড়াতে চাইবেন, আবার একই সঙ্গে মহাসড়কে ধীরগতির যানবাহনও চলতে দেবেন; আর আপনি আশা করবেন দুর্ঘটনা কমে আসবে, এটা সম্ভব নয়, বাস্তব নয়।

তবে আজকের এই লেখা দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানের জন্য নয়। এ লেখা ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক নিয়ে কিছু ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা বিনিময়ের জন্য। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মূল কাঠামো ষোড়শ শতকে নির্মিত ঐতিহাসিক গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড। তখন রাজধানী সোনারগাঁয়ের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য নির্মাণ করা হয়েছিল এই মহাসড়ক। কালে কালে নানা বিবর্তনে, সেই গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোডই এখন দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক। রাজধানী ঢাকার সঙ্গে বন্দরনগরী চট্টগ্রামের সড়ক যোগাযোগের একমাত্র পথ এই মহাসড়ক। এই মহাসড়ক আসলে আমাদের অর্থনীতির প্রাণভোমরা। আমদানি-রপ্তানি পণ্যের অনেকটাই এই পথ ধরে যায় আসে, বিশেষ করে গার্মেন্ট পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কোনো বিকল্প নেই। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের গতি মানেই অর্থনীতির চাকায় গতি। অর্থনীতির লাইফলাইন হলো এই মহাসড়ক। এই মহাসড়কের সঙ্গে আমার নিজের অনেক আবেগ জড়িত। আসলে বলা ভালো, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক হলো আমার বাড়ির উঠান। আমার ছেলেবেলার অনেকটা দখল করে রেখেছে এই মহাসড়ক। ছেলেবেলায় আমরা বাড়িতে বসে গাড়ি গোনা খেলতাম। ঢাকার দিক থেকে আসা গাড়ি আমার, চট্টগ্রাম থেকে আসা গাড়ি আমার প্রতিদ্বন্দ্ব্বীর- এই ছিল আমাদের প্রিয় খেলা। ছেলেবেলায় আমাদের কত ফুটবল যে এই মহাসড়কে গাড়ির চাকায় পিষ্ট হয়েছে, তার কোনো ইয়ত্তা নেই। আমার দেখায় অন্তত দুইবার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক সম্প্রসারণের জন্য আমাদের পৈতৃক ভিটার বেশকিছু অংশ অধিগ্রহণ করা হয়েছে। তাতেও যদি অর্থনীতিতে গতি আসে আমার আপত্তি নেই। লিখে রেখো এক ফোঁটা দিলেম শিশিরের মতো। অনেক দিন ধরেই ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার কাজ চলছে। তাতেই অবর্ণনীয় ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে এই এলাকার মানুষকে। একাধিকবার সময় বাড়িয়ে আগামী ডিসেম্বরে এর কাজ শেষ করার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে কাজের যে গতি, আমি নিশ্চিত, সময় আবার বাড়াতে হবে। তবে ঈদের এক দিন পর ১১ ঘণ্টার জন্য কুমিল্লা যাওয়া-আসার সময় চার লেনের কাজ দেখে মিশ্র অনুভূতি হয়েছে। একই সঙ্গে শঙ্কা ও সম্ভাবনা। যেসব এলাকায় চার লেনের কাজ শেষ হয়েছে, সেসব এলাকা যেন রানওয়ে, বিমানের মতো গাড়ি চলে। সেদিন মহাসড়কে গাড়ির চাপ ছিল না। তাই ফাঁকা রাস্তায় মনের আনন্দে গাড়ি চালিয়েছি। আমার স্ত্রী পাশ থেকে ফোড়ন কেটেছে, যেন বাংলাদেশ নয়, অন্য কোনো দেশের রাস্তা। এটা দেখতে দেখতে আমার আফসোস হচ্ছিল, আরও আগে কেন এই মহাসড়কটি চওড়া করা হলো না। সাইফুর রহমান অর্থমন্ত্রী থাকার সময় ঢাকা-সিলেট মহাসড়ককে রানওয়ে বানিয়েছেন। কারণ তার বাড়ি সিলেটে। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার কাজ শুরু হয়েছে অনেক আগেই। তবে এই কাজ পূর্ণতা পাচ্ছে ওবায়দুল কাদেরের আমলেই। ওবায়দুল কাদেরও তার নির্বাচনী এলাকায় যেতে হয় এ পথ ধরেই।

আমি ১২ বছর ধরে গাড়ি চালাই। গাড়ি চালানোটা উপভোগ করি। অনেকবার ঢাকা-কক্সবাজার গেছি গাড়ি নিয়ে। দেশের বাইরে কোথাও গেলে, ভালো হাইওয়ে দেখলে, আমার খুব লোভ হয় গাড়ি চালানোর। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চার লেনের কাজ শেষ হলে হয়তো আমার সেই স্বপ্ন পূরণ হবে। নিজের বাড়ির উঠানেই গাড়ি চালাতে পারব মনের আনন্দে। কিন্তু সেদিন মহাসড়কে যে অরাজকতা দেখে এলাম, তাতে স্বপ্ন মিলিয়ে গেছে মুহূর্তেই, বরং সাংঘাতিক একটা শঙ্কার কাঁটা বিঁধে আছে মনে। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যে নৈরাজ্য, তাতে এখান থেকে দুর্ঘটনা না করে বাড়ি ফেরা মুশকিল। বিদেশে অনেক হাইওয়ে আছে যেখানে ১০০ কিলোমিটারের নিচে গাড়ি চালানো যায় না। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার কাজ শেষ হলে এই রাস্তায় নামলেই গাড়ির গতি একশ ছাড়িয়ে যাবে। ঢাকা-চট্টগ্রামের দূরত্ব নেমে আসবে চার ঘণ্টারও নিচে, যেটা এখন কখনো কখনো ১০ ঘণ্টাও ছুঁয়ে যায়। বেপরোয়া গতি অবশ্যই দুর্ঘটনার একটি বড় কারণ। তবে একমাত্র বা মূল কারণ নয়। যখন পুরোপুরি চালু হবে, তখন এই মহাসড়কে গাড়ি চলবে দুরন্ত গতিতে। রাস্তা চওড়া করা হচ্ছে তো যানবাহনে গতি আনার জন্যই। কিন্তু সেই ১০০ কিলোমিটার গতির গাড়ির সামনে হুট করে ভৌতিকভাবে মন্থরগতির তিন চাকার কোনো গাড়ি যদি চলে আসে, তখন দুর্ঘটনা তো অনিবার্য। রিকশা বা সিএনজিচালিত অটোরিকশা তো উড়েই যাবে। আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি সিএনজিচালিত তিন চাকার যানগুলো সত্যি সত্যি মহাসড়ককে নিজেদের বাড়ির উঠান মনে করে। যখন-তখন, যেভাবে ইচ্ছা সেভাবে চালান তারা। মহাসড়কটির অনেক অংশের কাজ শেষ হয়েছে। মাঝখানের চওড়া ডিভাইডারের দুপাশ দিয়েই গাড়ি চলে। মজাটা হলো দুপাশ দিয়েই দুইমুখী গাড়ি চলে। কোথায় যে কিভাবে গাড়ি চলবে তার কোনো নিয়মশৃঙ্খলা নেই। রিকশা বা তিন চাকার যানগুলো যখন যেভাবে ইচ্ছা ডানে-বাঁয়ে মোড় নেয়। মহাসড়কটি পুরো চালু হওয়ার পর যখন একই মহাসড়কে বিভিন্ন গতির যান থাকবে, আর ধীরগতির যানের চালকরা কোনো নিয়ম মানবেন না, তখন দুর্ঘটনা না কমে বাড়ার আশঙ্কাই বেশি। সড়ক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের অনেকবার মহাসড়কে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, নসিমন, করিমন, ভটভটি, ইজিবাইক, রিকশা চলাচল নিষিদ্ধের ঘোষণা দিয়েছেন। কিন্তু কার্যকর করতে পারেননি, বিকল্প ব্যবস্থা না করলে পারবেনও না। হাজার হাজার এ ধরনের যানে প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ চলাচল করে। এগুলো বন্ধ করলে তারা চলাচল করবেন কিভাবে? তাই মহাসড়কের পাশে ধীরগতির যানের জন্য ছোট্ট একটি লেন না করা পর্যন্ত এ সমস্যার সমাধান হবে না। তাই মহাসড়কের কাজ যত শেষের দিকে যাচ্ছে, আমার শঙ্কাও ততই বাড়ছে।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক দেখে আমার আরেকটি স্বপ্ন মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। চওড়া রাস্তা, তার মাঝখানে চওড়া ডিভাইডার। এখনই যদি রাস্তার দুই পাশে এবং মাঝখানে পরিকল্পনা করে গাছ লাগিয়ে দেওয়া হয়। তাহলে বছর দশেকের মধ্যে সবুজে ছেয়ে যাবে গোটা মহাসড়ক। ধীরগতির যানবাহনমুক্ত তেমন একটি সবুজে ছাওয়া মহাসড়কে গাড়ি চালানোর স্বপ্ন তখন পূরণ হবে আমার মতো অনেকেরই। আর যদি সেটা করা না হয়, তাহলে স্বপ্ন প্রতিদিনই পরিণত হবে দুঃস্বপ্নে, অনেক মানুষের রক্তে লাল হবে কালো পিচ।

লেখক : সাংবাদিক।

probhash2000¦gmail.com

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা