শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ আগস্ট, ২০১৫

দয়া করে শোকের দিনে জন্মদিন পালন করবেন না

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
দয়া করে শোকের দিনে জন্মদিন পালন করবেন না

শুরুতেই একটি ত্রুটি সংশোধন করা প্রয়োজন। গত পর্বে লিখেছিলাম আবুল হাসান চৌধুরী কায়সারের দাদা আবদুল হামিদ চৌধুরী '৫৪-র যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনে মুসলিম লীগের সাইকেল মার্কার প্রার্থী হিসেবে জামানত হারিয়েছিলেন। তিনি জামানত হারিয়েছিলেন ঠিকই, তবে সাইকেল মার্কায় নয়, তার মার্কা ছিল হারিকেন। লোকে বলত, 'হারিকেনে তেল নাই, ভোট দিয়া কাম নাই'।

প্রায় এক বছর পর আজ বড় ভাইকে দেখতে যাব। কদিন থেকে কেন যেন মনটা ছটফট করছে। ১৫ তারিখের পর এক-দেড় মাসের জন্য ভাটি বাংলার ইটনা-মিঠামইন-খালিয়াজুড়ি-ধর্মপাশা-তাহেরপুর ও মহেশখোলার দিকে যাব। তাই এখনই দেখা না হলে অনেক দেরি হয়ে যাবে।

আগস্ট আমার জীবনে চরম বিপর্যয়ের মাস। ১৯৭১-এ ১৬ আগস্ট হানাদারদের গুলিতে গুরুতর আহত হয়েছিলাম। বাঁচার তেমন আশাই ছিল না। মৃত্যু নিশ্চিত জেনে হানাদাররা মিঠাই-মণ্ডা খেয়েছিল। আল্লাহ বাঁচিয়ে রেখেছেন তাই আছি। কেন রেখেছেন তা তিনিই জানেন। মুক্তিযুদ্ধে জয়ী হয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ফিরে পেয়েছিলাম। স্বাধীনতা এবং স্বাধীনতার স্বপ্নদ্রষ্টাকে পেয়ে সব পাওয়ার আনন্দে বিভোর ছিলাম। যুদ্ধ ক্লান্তির লেশমাত্র ছিল না আমাদের দেহমনে। স্বাধীনতার পর মানুষের অপরিসীম ভালোবাসা আপনা থেকে অনেক দায়িত্বশীল করে তুলেছিল। বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগার থেকে ফিরে এসে আমার কাছে যখন অস্ত্র চান, তখন তাকে কিছুটা বিব্রত মনে হয়েছিল। আমায় বলেছিলেন, 'কাদের, শুনেছি তোর কাছে সবচেয়ে বেশি অস্ত্র। তুই অস্ত্র না দিলে অন্যের কাছে চাই কী করে?' কেন এমন দ্বিধা ছিল জানি না। হয়তো এও হতে পারে, বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী তখন তার যত কাছাকাছি ঘনিষ্ঠ ছিলেন, আমি ততটা ছিলাম না। এক কথায় আমাদের সব অস্ত্র দিয়ে দিয়েছিলাম। কারণ আমার প্রতি তার আস্থার চেয়ে তার প্রতি আমার আস্থা ছিল অনেক বেশি। কেউ আসেনি। রাসেল, জামাল, শেখ শহীদ আর তোফায়েল আহমেদকে নিয়ে ষড়যন্ত্রকারীদের শত উসকানির মধ্যেও তিনি এসেছিলেন। আমরা তার মুখ রক্ষা করেছিলাম। তার পায়ের সামনে বিছিয়ে দিয়েছিলাম হানাদার পাকিস্তানিদের কাছ থেকে যুদ্ধ করে ছিনিয়ে আনা আমাদের বহু স্মৃতিবিজড়িত অস্ত্র।

পরবর্তী দিনগুলো খুব একটা ভালো কাটেনি। যদিও তিনি আমার সঙ্গে সব সময় পিতার আচরণ করেছেন। যে কারণে অনেক চেষ্টা করেও ষড়যন্ত্রকারীরা আমার কেশাগ্র স্পর্শ করতে পারেনি। আমার প্রতি তার অবিচল আস্থা এক মুহূর্তের জন্যও নষ্ট হয়নি, বরং প্রতি মুহূর্তে বৃদ্ধি পেয়েছে। আমিও সব সময় শঙ্কিত থেকেছি, তিনি যদি অযোগ্য মনে করেন। তাই রাত-দিন যোগ্য হওয়ার চেষ্টা করেছি। মানুষ বড় হলে ছোট থাকতে হয়। বড় হয়ে কেউ বড় ভাব দেখালে আল্লাহ নারাজ হন- এটা মা'র কাছে শুনেছি, কোরআন, গীতায় পড়েছি। তাই সব সময় চিন্তিত থাকতাম, আমার ব্যবহারে কোনো অসহায় যাতে ব্যথা না পায়। ধীরে ধীরে দিন গড়ায়। হুজুর মওলানা ভাসানী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে সমান্তরাল আস্থা পেতে থাকি। উভয়েই একই রকম ভালোবাসতেন, বিশ্বাস করতেন। বঙ্গবন্ধু জানতেন দুনিয়া উল্টে গেলেও আমাকে দিয়ে মওলানা ভাসানীর বিরুদ্ধে কিছু করা যাবে না। হুজুর মওলানা ভাসানীও জানতেন আমি বঙ্গবন্ধুর কর্মী, বঙ্গবন্ধুর রাজনীতি থেকে আমাকে একচুল নড়ানো যাবে না। তাই তারা দুজনের একজনও জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত আমাকে একজন আর একজনের বিরুদ্ধে খাটানোর চেষ্টা করেননি। বরং পূর্ণ বিশ্বাস রেখেছেন। আমি তাদের সে বিশ্বাসের মর্যাদা রাখতে সব সময় চেষ্টা করেছি। বর্তমানে সেই ৩৫-৩৬ বছর আগের মতো কিছু বিষয় সামনে এসে দাঁড়িয়েছে। তখন উভয়ই ছিলেন পুরুষ। এখন নারী। কোনো সমস্যা থাকলে তা শুধু লিঙ্গভেদের সমস্যা, এ ছাড়া অন্য কিছু নয়। ছোট্ট দেশ, অনেক কিছুই লুকানো থাকে না, এক সময় প্রকাশ হয়ে যায়। শুনেছি, উপযাজক হয়ে কেউ জননেত্রীর কাছে আমার বিরুদ্ধে বলতে গেলে কোনো কোনো সময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে তেমন পাত্তা পান না। বছর আড়াই আগে কী কারণে আমাকে গ্রেফতারের কথা ছিল। যারা গ্রেফতার করবে তারা বেরিয়েও পড়েছিল। মাঝপথে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সম্মতি না পেয়ে আবার ফিরে যায়। রাত আড়াইটায় এক হিতৈষীর ফোন পেয়েছিলাম, 'তারা আসছেন'। বলেছিলাম, তৈরি আছি। স্ত্রীর সঙ্গে গল্প করছিলাম। অনেক রাতেও ঘুমাচ্ছি না দেখে আমার সাদামাঠা স্ত্রী জিজ্ঞাসা করেছিল, 'কি ঘুমাতে যাবে না?' বলেছিলাম, ঘুম আসছে না। গল্প করে কিছু সময় কাটাই। দুজন বারান্দায় বসে কথা বলছিলাম। বারান্দার পাশে মা'র বোনা মস্ত বড় নারকেল গাছের পাতাগুলো ঝিরঝির আওয়াজ তুলে দুলছিল। আমার মনে হচ্ছিল মা-ই বুঝি আমায় তাল পাখায় বাতাস করছেন। এখনো বারান্দায় বসে নারকেল গাছের দিকে তাকালেই মাকে মনে পড়ে। গল্প করতে করতে ফজরের আজান পড়েছিল। তখনো মেহমানরা এলেন না। হঠাৎ ফোন পেলাম। অমন সময় সাধারণত আমি ফোন ধরি না। জানা ফোন ছিল তাই ধরেছিলাম। জিজ্ঞাসা করেছিলাম, কী খবর? ভদ্রলোক বিনয়ের সঙ্গে বলেছিল, 'সবুজ সংকেত পাওয়া যায়নি তাই আসা হলো না।' তা বেশ তো আপনারা সংকেতের অপেক্ষায় থাকুন, আমি নামাজ পড়ে একটু ঘুমাই।

বছর দেড়েক আগের কথা। কী নিয়ে কথাবার্তার একফাঁকে হঠাৎ আমার নাম এসেছিল। অভিযোগের সুরে কেউ আমাকে নিয়ে এটা ওটা বলতে যাচ্ছিল, দু-চারজন তাতে তালও দিচ্ছিল। এক সময় বিরক্ত হয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাদের থামিয়ে দেন, 'যথেষ্ট হয়েছে। বজ্র সম্পর্কে তোমাদের কাছে কিছু শুনতে চাই না। তাকে আমি তোমাদের চেয়ে ভালো চিনি, ভালো জানি।' সবাই আমাকে 'কাদের সিদ্দিকী' বলে। লতিফ সিদ্দিকী এবং জননেত্রী শেখ হাসিনা 'বজ্র' বলে ডাকেন। শুধু রাজনৈতিক কর্মীই নয়, একেবারে এক উচ্চ কর্মকর্তাকে বছর দুই আগে সতর্ক করে দিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, 'দেখবেন কাদের সিদ্দিকী সম্পর্কে কেউ যেন উপযাজক হয়ে কিছু না করে।' নেত্রীর এই হুঁশিয়ারির কয়েক দিন পর একান্তে তার সঙ্গে আমার কথা হয়। আমার প্রতি নেত্রীর কী গভীর মায়া, এটা বুঝাতে তিনি কীসব যে করছিলেন বুঝাতে পারব না। আমি জননেত্রীকে জানি, তিনিও আমাকে জানেন। তার সঙ্গে আমার কাজকর্ম নিয়ে নিশ্চয়ই অমিল আছে। কিন্তু মানুষ হিসেবে তাকে আমি মায়ের মতো সম্মান করি, ভালোবাসি এটা তিনি যেমন জানেন, আমাকেও তিনি যে আদরযত্ন করেন, ভালোবাসেন সেটা আমিও জানি। এমন অবস্থায় হঠাৎ বাবুদের বেশি লাফালাফি ভালো না।

বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী সুদূর আমেরিকায় কী বলেছেন তার জন্য মন্ত্রিত্ব, প্রেসিডিয়ামের সদস্য এবং দলীয় প্রাথমিক সদস্য পদ খুইয়েছেন। আমি আওয়ামী লীগ করি না, লতিফ সিদ্দিকীর রাজনীতিও না। তবে সত্য বলতে কখনো বুক কাঁপে না। সে সত্য যদি চরম শত্রুর পক্ষে, মিত্রের বিরুদ্ধেও যায় আমার কিছু যায় আসে না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আস্থার ওপর মন্ত্রিত্ব নির্ভর করে। নির্বাহী কমিটির ওপর প্রেসিডিয়ামের সদস্য থাকা, না থাকা অনেকটা নির্ভরশীল। কিন্তু দলীয় সদস্য থাকা, না থাকা শুধু কার্যনির্র্বাহী কমিটির ক্ষমতা বা এখতিয়ারের মধ্যে পড়ে না। যাকে দলের প্রাথমিক সদস্য পদ থেকে বহিষ্কার বা বাদ দিতে হবে তাকে পর্যাপ্ত কারণ দেখাতে হবে, দলীয় ব্যাপারে সে কোনো শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেছে কিনা। জীবনের শুরু থেকে রাজনীতি করি, রাজনীতির ন্যায়নীতি যতদূর জানি বা বুঝি তাতে আমেরিকায় লতিফ সিদ্দিকীর কোনো ব্যক্তিগত কাজ আওয়ামী লীগের শৃঙ্খলা ভঙ্গের মধ্যে পড়ে না। তার কাজে নিশ্চয়ই সরকার এবং দল বিব্রত হতে পারে। অনুভূতিতে আঘাতপ্রাপ্তরাও বিচার চাইতেই পারেন। এক অপরাধে এক মামলা, তার বেশি নয়। কিন্তু জিনিসটা কোনো দলীয় শৃঙ্খলার ব্যাপার নয়। অথচ এখানে শুধু রাজনীতিই হয়েছে। আওয়ামী লীগ এক মজার সংগঠন। আওয়ামী লীগ করলে তার আর অন্য দলের শত্রুতার দরকার পড়ে না, আওয়ামী লীগই যথেষ্ট। প্রাক্তন মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকীর বক্তব্য নিয়ে যখন তোলপাড় তখনো তিনি মন্ত্রী। তার বিরোধী কিছু তথাকথিত আওয়ামী লীগই প্রথম মিছিল করেছে, বিএনপি-জামায়াত বা অন্য কোনো দল নয়। গুটিকয়েক লোক নিয়ে যারা সেদিন মিছিল করেছিল, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়ামের সদস্য ও মন্ত্রী থাকতেও কোনো নিম্নস্তরের কমিটি যখন কেন্দ্রীয় নেতার বিরুদ্ধে মিছিল-মিটিং করে দল কিছু বলে না, তখন বুঝতে হবে সে দলে কোনো শৃঙ্খলা নেই, অথবা নিজেরাই নিজেদের শত্রু। লতিফ সিদ্দিকীকে নিয়ে যখন কথা শুরু হয় তখনো তাকে মন্ত্রিসভা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়নি, সংসদ সদস্য পদও যায়নি। কিন্তু কালিহাতী উপনির্বাচনে মাঠ গরম। এক সময় আজাদ সিদ্দিকীর কর্মী কোন ব্যাংকের নাকি এখন ডাইরেক্টর, আবু নাসের ও আরও কয়েকজন প্রার্থী হয়ে তোলপাড় করে ফেলেছিল। ছবিতে ছবিতে সয়লাব। অথচ এখন লতিফ সিদ্দিকীর সংসদ সদস্য পদ বাতিল নিয়ে আওয়ামী লীগ স্পিকারের কাছে চিঠি দিয়েছে। স্পিকার সেই চিঠি নির্বাচন কমিশনে পাঠিয়েছে। তারপরও উপনির্বাচনের কোনো নাম-নিশানা নেই। এসবই হচ্ছে আওয়ামী রাজনীতি।

অন্যদিকে কেউ স্বীকার করুন আর না করুন বেগম খালেদা জিয়া একটি বড় রাজনৈতিক দলের নেতা এবং আওয়ামীবিরোধী রাজনীতির ধারক বাহক। তাকে একেবারে অস্বীকার করে বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে ভাবা অনেকটা কাকের ঠোঁট মোছার মতো। বিরোধী দল সরকারকে অপ্রিয় করে নির্বাচনে জয়ী হওয়ার চেষ্টা করবে। অন্যদিকে সরকার যেভাবে পারবে বিরোধী দলকে পথে বসাতে চেষ্টা করবে। তবে এই উভয় চেষ্টাই হতে হবে দেশের কল্যাণে, শিষ্টাচারবিবর্জিত নয়। আমাদের দেশে সেটিরই বড় বেশি অভাব।

বেগম খালেদা জিয়া দেশের একটি বিরাট অংশের আস্থাভাজন নেত্রী। আমাকে এবং আমার দলকে দলে ভিড়াতে বহু চেষ্টা করেছেন। বহু চেষ্টা করে বুঝেছেন ছলাকলা লোভ-লালসা দেখিয়ে আমাকে পাওয়া যাবে না। আমি জননেত্রী শেখ হাসিনার না হতে পারি, আমি স্বাধীনতার, আমি বঙ্গবন্ধুর। বঙ্গবন্ধুকে গালি দিলে আমার যেমন লাগে, মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে জিয়াউর রহমানকে কেউ অপমান অপদস্ত করলেও লাগে। এটা বেগম জিয়াও যে জানেন না, তা নয়। তার সঙ্গে আমার বেশ ক'বার কথা হয়েছে। তাকে আমি বলেছি, জামায়াত ছাড়ুন। বঙ্গবন্ধু জাতির পিতা, বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কারও তুলনা হয় না- এটা স্বীকার করুন। দয়া করে তার নির্মম হত্যার দিনে জন্মদিন পালন বন্ধ করুন। যতদিন ওসব করবেন ততদিন বাংলা এবং বাঙালির হৃদয়ে জায়গা পাবেন না। ৫ জানুয়ারির নির্বাচন পৃথিবীর ইতিহাসে গণতন্ত্রের জন্য সব থেকে বড় কলঙ্ক। তারপরও দুর্বল বিরোধী দলের কারণে সরকার টিকে আছে। বিরোধী দলের প্রতি বাঁধভাঙা জনসমর্থন না থাকলে টিকেও থাকবে। তাই মানুষকে পেতে হলে সত্য স্বীকার করতে হবে, মিথ্যার ওপর ভর করে কাচের ঘরে বেশি সময় নিরাপদে থাকা যায় না। তাই আবার অনুরোধ করি, অতীতে যা হওয়ার হয়েছে, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবার ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে দয়া করে আপনি আপনার জন্মদিন পালন করবেন না। যদি করেন দেশবাসী আপনাকে জাতীয় নেতা হিসেবে গ্রহণ করবে না।

একবার দীর্ঘ আলোচনার সময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বেশ কয়েকবার জননেত্রী বলায় বেগম জিয়া বলেছিলেন, 'এখনো আপনি শেখ হাসিনাকে জননেত্রী বলেন?' বলেছিলাম, বলি। আর আমার এ বলায় কারও আপত্তি থাকলে থাকতেই পারে। তাতে আমার কিছু আসে যায় না। সেই যে চুপ হয়েছেন, ওসব নিয়ে তিনি আর কখনো কোনো কথা বলেননি। একেবারে নেতৃত্বের কোনো গুণ না থাকলে কেউ অত বড় হয় না। যেহেতু খালেদা জিয়া এতটা দুর্গম পথ অতিক্রম করেছেন, সেহেতু কিছু গুণাবলি যে আছে তা মানতেই হবে। দেশের শান্তির অন্বেষণে কতদিন ঘরছাড়া। মাঝে সাজে আমারও মন কাঁদে, কবে চলে যাব, স্ত্রী-পুত্র-কন্যা নিয়ে যতটা পারি সময় কাটাই। কিন্তু যখন কেউ কথা শুনে না, তখন কষ্ট না পেয়ে থাকতে পারি না। অসঙ্গতি বড় বেশি নাড়া দেয়। এবার পহেলা আগস্ট থেকেই জাতীয় শোক পালন শুরু হয়েছে। কী বিচিত্র দুনিয়া! পিতা যেদিন নিহত হয়েছিলেন সেদিন কাঁদার লোক খুঁজে পাওয়া যায়নি। অথচ এবার মাসের শুরুতেই ৪০ দিনব্যাপী শোক পালন। ৪০ দিন কেন, ৮০ দিন করুন। কিন্তু ১৫ তারিখের পর করুন। ১৫ আগস্ট সকাল পর্যন্ত মহান নেতা, জাতির পিতা এপারেই ছিলেন, আমাদের মাঝেই ছিলেন। বুঝি না অতি উৎসাহীদের এসব উৎসাহের কবে ভাটা পড়বে। আগামী সপ্তাহে পরিবার-পরিজন নিয়ে পিতার কবরে ফাতেহা পাঠ করতে টুঙ্গীপাড়া যাব। সেদিন আওয়ামী সংগঠনের নেতা-নেত্রীরা টুঙ্গীপাড়া গিয়েছিলেন। কতক্ষণ ছিলেন জানি না, ক'জন ফাতেহা পাঠ করেছেন তাও জানি না। কিন্তু পত্র-পত্রিকা, টেলিভিশনে দেখলাম বঙ্গবন্ধুর কবরে ফুলমালা দেওয়ার নেতৃত্ব দিচ্ছেন সৈয়দ আশরাফ। তোফায়েল আহমেদ, আমির হোসেন আমুরা তার পেছনে। নিশ্চয়ই সৈয়দ আশরাফ এখন একজন বড় নেতা। কিন্তু তোফায়েল আহমেদের চেয়ে বড় নন। আমির হোসেন আমুর চেয়েও নন। '৬৯-এর গণআন্দোলনের পর তোফায়েল আহমেদ কোনো রাস্তা দিয়ে গেলে বিপ্লবী দেশবাসী সে রাস্তায় চুমু খেত। তখন সৈয়দ আশরাফের কোনো নাম-নিশানাও ছিল না। সত্যিই আল্লাহ জননেত্রীকে অগাধ ক্ষমতা দিয়েছেন। এ ক্ষমতা তিনি সৎভাবে ব্যবহার করবেন তেমনটাই আশা করি। শোকের দিনে তাকে বলি, হাসানুল হক ইনু, মতিয়া চৌধুরী, শাজাহান খানদের ডানে-বামে নিয়ে আমাদের মতো কুলাঙ্গারদের প্রতি চোখ-কান বন্ধ করে অবিচার করবেন না। সেদিন আপনিই বলেছেন, 'একদিনে আমরা সব হারালাম।' আল্লাহকে ভয় করুন, দেশবাসীর প্রতি রুষ্ট হবেন না- শোকের দিনে আপনার কাছে এটাই আমার কামনা।

লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা