শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ আগস্ট, ২০১৫

খবরদার! শোক যেন উৎসব না হয়!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
খবরদার! শোক যেন উৎসব না হয়!

ছবিগুলো যখন প্রথম সোস্যাল মিডিয়াগুলোতে প্রকাশিত হলো তখন এ নিয়ে আমার তেমন মাথাব্যথা ছিল না। খুবই সাদামাটা কয়েকটি হাস্যোজ্জ্বল ছবি। সরকারের কয়েকজন প্রভাবশালী মন্ত্রী, আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ এবং একই সঙ্গে কয়েকজন তরুণ নেতা ছবিগুলো তুলেছেন। এগুলোর মধ্যে কয়েকটি আবার সেলফি অর্থাৎ স্ত্রী বা নেতারা নিজেরাই নিজেদের ছবিগুলো তুলেছেন। বিভিন্ন ঢঙে তোলা ছবিগুলোতে দেখা যাচ্ছে নেতারা বেশ উৎফুল্ল মনে খোশগল্প এবং হাসি-তামাশা করছেন। তারা বাহারি মুখরোচক খাবার যথা খাশির মাংস, চালের রুটি, রোস্ট, ভুনা খিচুড়ি ইত্যাদি খাচ্ছেন এবং মহাআনন্দে ছবিগুলো তুলেছেন। এক তরুণ মন্ত্রী তার সবগুলো দাঁতে হাসি ফুটিয়ে তুলে এমনভাবে সেলফি তুলেছেন যাতে করে উপস্থিত সবার হাস্যরস এবং ভূরিভোজের দৃশ্য চমৎকারভাবে উপস্থাপিত হয়েছে।

ফেসবুকে পোস্ট করা ছবিগুলোর ক্যাপশন দেখে বুঝলাম এগুলো সবই ১ আগস্ট ২০১৫ সালে তোলা। স্থান ভিআইপি ফেরি। ঘটনার দিন সরকারের শীর্ষ মন্ত্রীরা তাদের দলের শীর্ষস্থানীয় প্রবীণ ও নবীন নেতাদের নিয়ে বিরাট এক রাজকীয় বহর সাজালেন। বিলাসবহুল বাসে উঠে অনেকগুলো ছবি তুললেন, তারপর রওনা হলেন টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর মাজারের উদ্দেশে। সেখানে পৌঁছে সম্ভবত মাসব্যাপী শোক দিবসের কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন। পথে পদ্মা নদী পাড়ি দিতে গিয়ে বিলাসবহুল ফেরিতে উঠে ভিআইপি কেবিনে সদলবলে বসলেন। পোলাও-কোর্মা, কালিয়া-কোপ্তা, খাশি-মুরগির রোস্ট, দেশি চালের তৈরি ঐতিহ্যবাহী রুটি, সালাদ, ভুনা খিচুড়ি এবং পদ্মার ইলিশ ভাজির সুগন্ধের কবলে পড়ে তারা আরেক দফা মনের আনন্দে ছবি তুললেন। ফেরি পারাপারের সেই মুহূর্ত তাদের এতটাই আনন্দে উদ্বেলিত করল যে, তারা স্থান-কাল-পাত্র এবং পরিস্থিতি ভুলে তাল-বেতালে হাস্যরসের ছবি তুলতে লাগলেন। সরকারের এক সিনিয়র মন্ত্রী যিনি কিনা খুবই রাগী এবং কখনোই হাসেন না যিনি সর্বাবস্থায় মাথায় ঘোমটা দিয়ে চলেন এবং অতীতে বঙ্গবন্ধুকে গালাগাল দেওয়ার যে রেকর্ড তিনি করেছেন যা আজ অবধি কেউ ভাঙতে পারেনি সেই মহিমাময়ীও চর্বিযুক্ত খাবারের কবলে পড়ে মাথার বসন ফেলে দিয়ে হাস্যমুখে ছবি তুলেছেন।

ফেসবুকের কল্যাণে রাজকীয় বহরের চর্বিযুক্ত ভোজের আনন্দঘন মুহূর্তের গ্রুপ ছবিগুলো পৌঁছে যায় কোটি কোটি মানুষের কাছে। সরকারের সমালোচকরা নির্মমভাবে আজেবাজে কমেন্ট করতে থাকে। খোদ সরকারি দলের শীর্ষ নেতারা যদি শোকের মাসের উদ্বোধনীর দিনে নিজেরা হাস্যরসে মেতে ওঠেন এবং বিয়েবাড়ির খাবার খেয়ে শোকের পরিবেশকে উৎসবে পরিণত করেন তবে বিরোধীরা এই মাস নিয়ে সরকারি দলকে টেক্কা দেবে এবং মিঠাই-মণ্ডা খেয়ে সাজুগুজু করে নৃত্যগীত করবে এটাই তো স্বাভাবিক!

১৫ আগস্ট আমাদের জাতীয় জীবনের এক মহাকলঙ্ক। সেই দিনের বিয়োগান্ত ঘটনাকে হৃদয়ে ধারণ করতে হলে যেমনতরো মন-মননশীলতা এবং প্রজ্ঞা-মেধা দরকার সেটার ঘাটতি থাকলে মাসব্যাপী শোক পালন কেবল আনুষ্ঠানিকতার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে। অন্যদিকে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা, শ্রদ্ধাবোধ এবং মমত্ব না থাকলে আপনি যতই চেষ্টা করুন না কেন- নিজের অজান্তে কখন যে ৩২টি দাঁতের বে-আক্কল মার্কা হাসি বেরিয়ে পড়বে তা আপনি টেরও পাবেন না। এর বাইরে পকেটের অবস্থার ওপরও অনেক কিছু নির্ভর করে। পকেট যদি অতি মাত্রায় গরম হয়ে যায় তবে আপনি চান্দের দেশের মানুষের মতো নিজের ওজন ও অবস্থিতি হারিয়ে ফেলবেন- তখন কথায় কথায় আপনার হাসি পাবে- যখন-তখন লাফ মারার ইচ্ছা জাগবে এবং আপনি অকারণে তিডিং-বিডিং লাফাতে থাকবেন। টাকার গরমে আপনার হৃদয় কঠিন পাষাণে পরিণত হবে। সেখানে কারও জন্য মায়া-দয়া-মমত্ব নামক কোনো জিনিস থাকবে না। ফলে কারও মৃত্যু দিবসে মৃত ব্যক্তির লাশ সামনে নিয়ে আপনি যথেচ্ছ পানাহার অন্তে খিলখিলিয়ে হাসতে পারবেন। এসবই বহুত পুরনো বাত হ্যায় পণ্ডিতরা বলে গেছেন। আমি পুনরায় স্মরণ করিয়ে দিলাম মাত্র।

১৫ আগস্টের শোক কায়মনো বাক্যে পালন করতে হলে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের ধারক ও বাহক হতে হবে। আর এ জন্য দরকার বঙ্গবন্ধুকে গভীরভাবে জানা, বোঝা এবং অনুসরণ করা। বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা যদি তার অনুগ্রহভাজন এবং ভাজনীদের ডাকেন এবং প্রশ্ন করেন- আচ্ছা বলেন তো বঙ্গবন্ধুর আদর্শ কি? বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক, সামাজিক, পারিবারিক এবং ধর্মীয় আদর্শ কি ছিল? অথবা তিনি যদি প্রশ্ন করেন বঙ্গবন্ধুর প্রিয় ফুল, প্রিয় ফল, প্রিয় রং, প্রিয় কবিতা, প্রিয় গল্প, প্রিয় মানুষ, প্রিয় বন্ধু, প্রিয় গান, প্রিয় সিনেমা এবং প্রিয় নায়ক সম্পর্কে তাহলে কতজন সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন?

১৯৮১ সালে নেত্রী দেশে ফেরার পর বহুদিন পর্যন্ত ১৫ আগস্টের অনুষ্ঠানসমূহ সীমিত পরিসরে ঘরোয়া পরিবেশে পালিত হতো। ১৯৮১ থেকে '৯৫ সাল পর্যন্ত ১৫ আগস্টের অনুষ্ঠানমালা তা সে যত ক্ষুদ্র পরিসরেই পালিত বা যাপিত হোক না কেন- ওইসব অনুষ্ঠানে উপচে পড়ত অংশগ্রহণকারীদের হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা। অনেকে রোজা রাখতেন- কেউ কেউ হয়তো পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের জন্য নিজেই বসে যেতেন। স্বয়ং নেত্রীও কয়েকটি অনুষ্ঠানে নিজে কোরআন তেলাওয়াত করেছেন। আমি ১৫ আগস্টের অনুষ্ঠানমালার ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যে বেড়ে উঠেছি সেই কিশোর বেলা থেকে। আমাদের কাকা শাহজাহান তালুকদার ছিলেন থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি। বঙ্গবন্ধু তাকে অতিশয় স্নেহ করতেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর অনেক বঙ্গবন্ধু সৈনিক পালালেও কাকা পালাননি। বরং আগের মতো দাপট নিয়েই সদরপুর, চরভদ্রাসন এবং নগরকান্দা থানা এলাকায় বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতি করেছেন। আমার আব্বা ১৯৮০ সালে পটুয়াখালীর উলানিয়া নামক ছোট্ট একটি শহরে বাড়ি করে আমাদের সেখানে নিয়ে গেলেন।

কাকার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে আমি সেই ১৯৮১ সাল থেকেই উলানিয়া শহরে বঙ্গবন্ধুর রাজনীতি শুরু করি। আমরা ছাত্ররা মিলে বাড়ি বাড়ি গিয়ে লোকজনের সাহায্য-সহযোগিতা নিয়ে প্রতি বছর ১৫ আগস্ট পালন করতাম। উপজেলা বা জেলা পর্যায়ের কোনো নেতাকে আমরা চিনতাম না।

ওই সময় পটুয়াখালী জেলায় ১৫ আগস্ট পালন হতো কিনা জানি না তবে আমাদের থানা সদরে অর্থাৎ গলাচিপায় আনুষ্ঠানিকভাবে পালিত হতো না। থানা সদর থেকে প্রায় ১০ কি.মি দূরত্বে একটি নিভৃত পল্লীর ক্ষুদ্র একটি গ্রাম্য বাজারে স্কুলপড়ুয়া কয়েকটি ছেলের ১৫ আগস্ট যথাযোগ্য মর্যাদা এবং ভাবগাম্ভীর্য পালন করা সত্যিকার অর্থেই কঠিন ছিল। ১৯৮৮ সালের ১৫ আগস্ট পালন করতে গিয়ে ভারি মুসিবতে পড়েছিলাম। আমি তখন ঢাকাতে থাকি। উপজেলা নির্বাচন উপলক্ষে গ্রামে যাই। নির্বাচনের তারিখ ছিল ১৪ আগস্ট। আমাদের প্রার্থী সাবেক এমপি বারেক মিয়া নির্বাচনে পরাজিত হন। বিএনপির প্রার্থী জয়লাভ করেন। ফলে ১৫ আগস্ট ভোরবেলা প্রায় শ'খানেক স্থানীয় বিএনপি কর্মী আমাকে ঘেরাও করে ফেলল। তাদের সাফ কথা কোনো মতেই উলানিয়ায় ১৫ আগস্ট পালন করা যাবে না। একদল লোকের দ্বারা আক্রান্ত হয়েও সেদিন সাহস হারাইনি কিংবা লেজ গুটিয়ে পালিয়ে যাইনি, বরং রুখে দাঁড়িয়ে বলেছিলাম- আমার জীবনের বিনিময়ে হলেও ১৫ আগস্ট পালিত হবে এবং শেষ পর্যন্ত তাই হয়েছে।

পুরো আশির দশকে আমার মতো লাখ লাখ তরুণ-যুবক বাংলার আনাচে-কানাচে ১৫ আগস্ট পালন করেছে। কোনো রাজ আনুকূল্য কিংবা বাইরের কারও সাহায্য ছাড়াই সাধারণ মানুষ স্বপ্রণোদিত হয়ে দিবসটি পালন করেছে হৃদয়ের সব ভালোবাসা উজাড় করে। ওই সময় কাঙালিভোজ হতো না কিংবা ভোজের নামে শত শত গরু-ছাগল জবাই হতো না। ক্ষমতাবানরা পকেট দুলিয়ে টাকা পয়সার মহরত দিতে আসত না। কাঙালরূপী মানুষগুলো এসে বিরিয়ানির প্যাকেটের মধ্যে মাংসের আধিক্য খুঁজত না। একটি সাদামাটা অনুষ্ঠান হতো। জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তিরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কথা বলতেন। বক্তার অন্তর পরিপূর্ণ থাকত বঙ্গবন্ধুর মহব্বতের শ্রদ্ধারসে। ফলে শ্রোতারা কেবল মুগ্ধ হয়ে শুনতেন এবং মানসপটে অঙ্কিত করতেন এক মহামানবের চিত্র। বক্তার অনুরণিত ছন্দের সঙ্গে শ্রোতারা কখনো চলে যেতেন টুঙ্গিপাড়ায় কখনোবা কলকাতার বেকার হোস্টেলে আবার ফিরে আসতেন ৩২ নম্বরের দ্বিতল বাড়িটিতে। সেই বাড়ির হাসু, ছোট্ট রাসেল কিংবা পরিবারের কিশোরী নববধূ সুলতানার কথা শুনতে শুনতে শ্রোতার চোখ কোন ফাঁকে যে অশ্রুসজল হয়ে পড়ত তা তারা নিজেরাই টের পেত না।

১৫ আগস্টের সেই ভাবগাম্ভীর্য এখন আর নেই। রাষ্ট্রক্ষমতার প্রবল প্রতাপ আর ক্ষমতাবানদের দাপটে ১৫ আগস্ট দিনকে দিন কেবল বিস্তৃত হচ্ছে প্রাসাদ থেকে প্রাসাদান্তরে এবং বাহারি জৌলুস এবং জাঁকজমককে আমোদ-প্রমোদের অনুষ্ঠানকেও হার মানাচ্ছে। কোন নেতা কতটি গরু জবাই করল এবং বিরিয়ানি-তেহারি কিংবা পোলাও-কোরমা রোস্ট কয় মণ ঘি ঢাললো তা নিয়ে রীতিমতো প্রতিযোগিতায় নেমে পড়ে নব্য টাকার ঝনঝনানির দাপুটে কীর্তিমান ও কীর্তিমতিরা। এক নেতা কথা প্রসঙ্গে একবার আমাকে বললেন, তিনি গত বছর ১৫ আগস্টে একশ গরু জবাই করেছেন। আমি বললাম এত টাকা পেলেন কোথায়। ভদ্রলোক একটি জেলার দাপুটে সাধারণ সম্পাদক এবং এমপি। বললেন টাকার কোনো সমস্যা নেই। জেলার সব টেন্ডার থেকে আমি ১০% হারে চাঁদা কালেকশন করি। এর বিরাট একটি অংশ দল ও দলীয় কাজে ব্যয় করি। ফলে লোকজন আমাকে মি. ১০% বলেই জানে। আমি লোকটির দিকে অবাক বিস্ময়ে তাকালাম এবং কথা না বাড়িয়ে অন্যদিকে চলে গেলাম।

ইসলাম ধর্মে মৃত ব্যক্তির রুহের মাগফিরাত এবং পারলৌকিক কল্যাণ বিধানের জন্য কাঙালিভোজের কথা কোরআন-হাদিসের কোথায় কিরূপে বর্ণনা করা আছে সেই ব্যাখ্যা হয়তো আওয়ামী ওলামা লীগের নেতারা দেবেন। আজকের লেখায় এ ব্যাপারে অধিক কিছু না বলে বরং শিরোনাম প্রসঙ্গে চলে যাই। জাতীয় শোক দিবসের অনুষ্ঠানমালাতে যেভাবে খানাপিনা, সাজসজ্জা এবং সেলফি তোলার প্রচলন শুরু হয়েছে তাতে ভয় হচ্ছে আগামী দিনে শোক দিবসের ভাবগাম্ভীর্য আদৌ থাকবে কিনা? কাজেই সাধু সাবধান- অনুগ্রহ করে খেয়াল রাখবেন- শোক যেন কোনোমতেই উৎসবে পরিণত না হয়।

লেখক : কলামিস্ট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা