শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১১, সোমবার, ০২ নভেম্বর, ২০১৫

সূর্য উঠেছে তবুও অন্ধকার

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
সূর্য উঠেছে তবুও অন্ধকার

প্রতিবার মুক্তচিন্তার মানুষকে হত্যা বা মুক্তচিন্তার ওপর হামলার ঘটনা ঘটলে আমি ভয়ে কেঁপে উঠি। বাংলা একাডেমির সামনে, টিএসসির সামনে, বাসার সামনে, বাসার ভিতরে, অফিসের ভিতরে ঢুকে কুপিয়ে খুন করে নির্বিঘ্ন চলে গিয়ে হামলাকারীরা বারবার বুঝিয়ে দিয়েছে; তাদের হাত কতটা লম্বা, আর আমরা কতটা নিরাপত্তাহীন পরিবেশে বাস করি। মুক্তচিন্তার ওপর হামলা শুরুর পর আমরা যারা টুকটাক লেখালেখি করি, তারা সবাই একটু সতর্ক থাকি। একজন আরেকজনকে সাবধান করি, একা চলাফেরা করবেন না।  কিন্তু শনিবার দুপুরে লালমাটিয়ায় ‘শুদ্ধস্বর’-এর চারতলার অফিসে ঢুকে তিনজন মুক্তচিন্তার মানুষকে একসঙ্গে কুপিয়ে জখম করে তারা যখন চলে গেল, যেন বলে গেল, সাবধানে থেকে বা দল বেঁধে থেকেও লাভ হবে না। টুটুলদের ওপর হামলার পর থেকে সেই ভয়টা আবার কাঁপিয়ে দিচ্ছিল আমাকে, আমাদের। কিন্তু সন্ধ্যায় যখন শুনলাম টুটুলদের ওপর হামলার সময়ই আরেকটি টিম শাহবাগের আজিজ সুপার মার্কেটের তিনতলায় জাগৃতি প্রকাশনীর ফয়সাল আরেফিন দীপনের গলা কেটে অফিস বাইরে থেকে তালা মেরে নিরাপদে চলে গেছে, তখন আমার নিরাপত্তা বোধের ভিতটাই নড়ে গেছে। সাধারণ ভয় নয়, ভয়ঙ্কর একটা আতঙ্ক আমাকে গ্রাস করছে। জঙ্গিরা রীতিমতো তালিকা করে, ঘোষণা দিয়ে মুক্তচিন্তার মানুষদের বাসায়-অফিসে ঢুকে খুন করছে। তারা এতটাই বেপরোয়া যে, তালিকার বাইরের কারও ওপর হামলা করে বিভ্রান্ত বা ক্যামেফ্লেজ তৈরিরও কোনো চেষ্টা করছে না। নিজেদের আড়াল করারও কোনো চেষ্টা করছে না। তারা তাদের লক্ষ্যে অবিচল। বরং তাদের প্রতিটি অপারেশন আগেরটার চেয়ে নিখুঁত, ঘাতকরা কাজ সারছে নিপুণ দক্ষতায়।

নব্বই দশকের শুরুর দিকে যাত্রা শুরু আজিজ সুপার মার্কেটের। শুরু থেকেই এটি হয়ে ওঠে বাংলাদেশের মুক্তচিন্তার সৃজনশীল মানুষের প্রাণকেন্দ্র। ইদানীং বইয়ের দোকান কমে টি-শার্টের দোকান বেড়ে গেছে বটে, তবে এখনো মুক্তচিন্তার প্রগতিশীল মানুষের অনেকেরই বিকাল কাটে আজিজে। নব্বই দশকের শুরু থেকে অনেক বছর বিকালে আজিজে না গেলে রাতে ভালো ঘুম হতো না। আমি জানি এখনো অনেকের এই রোগ আছে। আজিজ সুপার মার্কেট নিছক একটি বাণিজ্যিক মার্কেট নয়। আজিজ সুপার মার্কেট একটি নিশ্চিন্তি, একটি আশ্রয়। আজিজ সুপার মার্কেটের ফুটপাথে বসে কত স্বপ্ন ডানা মেলে; কত গান, কত কবিতা, কত গল্প, কত সিনেমার ভ্রমণের গল্প আজিজ সুপার মার্কেটের দেয়ালে দেয়ালে। সেই আজিজ সুপার মার্কেটের তিনতলার অফিসও যখন নিরাপদ নয়, তখন আর কোথায় নিরাপত্তা খুঁজব আমরা? আতঙ্ক এতটাই ভয়ঙ্কর যে, আজিজ মার্কেটের গোড়াপত্তনকারী এক প্রকাশক এ বিষয়ে ক্যামেরার সামনে কিছু বলতেই রাজি হলেন না ভয়ে। প্রথমে তার আচরণে বিরক্ত হলেও পরে বুঝেছি, জানের মায়া তো তারও আছে।

বাংলাদেশে ইদানীং বারবার মুক্তচিন্তার মানুষের ওপর ইসলামের নামে হামলা হচ্ছে। কিন্তু ইসলামের কোথাও তো ভিন্নমতের ওপর হামলার কথা লেখা নেই। বরং ইসলামে তো পরমতসহিষ্ণুতার কথা বলা আছে। আমি একটু মুখ্যু-সুখ্যু মানুষ। ব্লগের জগতে আমার বিচরণ নেই। ব্লগারদের সেভাবে আমি চিনিও না। যে কয়জন ব্লগার মারা গেছেন, মৃত্যুর আগে তাদের কাউকে আমি চিনতাম না। তাদের কারও লেখাও পড়িনি। মৃত্যুর পর দুয়েকজনের কিছু লেখা পড়েছি। তাদের অনেক লেখার সঙ্গে আমি একমত নই। কিন্তু তাদের ওপর হামলা চালাতে হবে কেন, এটা আমার মাথায় ঢোকে না। আমি বিশ্বাস করি মতের পাল্টা ভিন্নমত, যুক্তির পাল্টা যুক্তি। কিন্তু কলমের জবাব যখন চাপাতি দিয়ে দেবেন, যখন আপনি হামলা করে ভিন্নমতকে দমন করতে চাইবেন, তখন বুঝতে হবে আপনার যুক্তি ফুরিয়ে গেছে। মুক্তমনা ব্লগারদের কোনো লেখা আপনার পছন্দ না হলে আপনি তার পাল্টা একটা লেখা লেখেন। বাঁশের কেল্লা ব্লগের কোনো লেখা তো আমার কখনো পছন্দ হয় না। বাঁশের কেল্লার তো জš§ই হয়েছে প্রগতিশীল মানুষদের ওপর সাইবার আক্রমণের জন্য। কই কখনো তো বাঁশের কেল্লার কারও ওপর তো কেউ হামলা চালায়নি। মক্কায় এক বুড়ি প্রতিদিন ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর চলার পথে কাঁটা বিছিয়ে রাখতেন। একদিন মুহাম্মদ (সা.) দেখলেন, তার চলার পথে কোনো কাঁটা নেই। তিনি খুঁজে খুঁজে বুড়ির বাড়ি গেলেন, জানতে চাইলেন, বুড়ি অসুস্থ কিনা। এই হলো ইসলাম। আর আজ ইসলামের নামে চলে পরমত দমন, সন্ত্রাস, হিংস্রতা। ইসলাম অন্য ধর্ম পালনে বাধা দেয় না। ধর্ম মানে বিশ্বাস। যে যার বিশ্বাস নিয়ে থাকুক না। নাস্তিক হওয়া কোনো অপরাধ নয়, এটা তার বিশ্বাস। কিন্তু আইন হাতে তুলে নিয়ে নাস্তিককে হত্যা করা অপরাধ।

কয়েক দিন আগে সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের এক অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক বলেছেন, বাংলাদেশ সবার জন্য। সবার কথাই আমাদের শুনতে হবে। সবাই যে যার ধর্ম পালন করতে পারে। এমনকি যে ধর্ম মানে না, দেশটি তারও। আল্লাহ কিন্তু তাকেও খাওয়াচ্ছেন, পরাচ্ছেন, প্রতিপালন করছেন, সে কথাগুলো আমাদের মনে রাখতে হবে। এটাই আমাদের বাংলাদেশ। একটি অসাম্প্রদায়িক, উদার, মুক্তচিন্তার, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়েই একাত্তরে স্বাধীন হয়েছে বাংলাদেশ। কিন্তু যত দিন যাচ্ছে, ততই ধূসর হয়ে যাচ্ছে স্বপ্ন, পরিণত হচ্ছে দুঃস্বপ্নে। বাংলাদেশে এখন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ক্ষমতায়। কিন্তু তারপরও একের পর এক হামলার ঘটনা ঘটছে। একের পর এক খুন হচ্ছে। সরকারকে খুব অসহায় মনে হচ্ছে। আমি বিশ্বাস করি সরকারও খুব আন্তরিকভাবে খুনিদের ধরতে চাইছে। কিন্তু পারছে না। এখন পর্যন্ত ব্লগার খুনের কোনো ঘটনারই রহস্য উম্মোচিত হয়নি। যেন মৌলবাদী জঙ্গিরা খুন করে হাওয়ায় মিলিয়ে যায়। আমাদের র‌্যাব-পুলিশ-গোয়েন্দারা কী করছে? অপরাধীদের ধরতে না পেরে সরকারের কেউ কেউ ঠারেঠুরে মত প্রকাশের ব্যাপারে সংযত থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন। আইসিটি আইনে ৫৭ ধারায় মত প্রকাশের গলাটিপে ধরতে চাইছেন।

সাম্প্রতিক সময়ে সব স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীই একটা না একটা ঐতিহাসিক বাণী দিয়েছেন। প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের ওপর পুলিশের হামলার পর বিএনপির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মতিন চৌধুরী বলেছিলেন, অন্ধকারে পুলিশ দেখতে পায়নি। আলতাফ হোসেন চৌধুরীর ‘আল্লার মাল আল্লায় নিয়ে গেছে’ তো বাণী চিরন্তনীতে ঠাঁই পেয়েছে। লুৎফুজ্জামান বাবরের ‘লুকিং ফর শত্র“জ’ এখনো মানুষের মন ভালো করে দেয়। অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন ঈদে বাড়ি যাওয়ার সময় তালা দিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়ে ইতিহাসে ঠাঁই পেয়েছেন। আর ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর তো সাভারের রানা প্লাজা ধ্বংসের পর বিএনপির নাড়াচাড়া তত্ত¡ দিয়ে আরেকটি ‘ডক্টরেট’ পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করে ফেলেছেন। বর্তমান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বোধহয় তার সেই ঐতিহাসিক বাণীটি দিয়ে দিয়েছেন। এক প্রকাশক খুন এবং আরও তিনজন আহত হওয়ার পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাবি করলেন, এসবই বিচ্ছিন্ন ঘটনা। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো।

আমি আগেও অনেকবার বলেছি, জঙ্গিবাদ দমন শুধু পুলিশের কাজ নয়। বাংলাদেশে নজরদারির বাইরে হাজার হাজার মাদ্রাসা রেখে জঙ্গিবাদ দমন করা যাবে না। একটা ছেলে যখন জানে নাস্তিক কাউকে খুন করতে পারলেই তার বেহেশত নিশ্চিত, তখন থানা-পুলিশ দিয়ে তাকে ঠেকিয়ে রাখা যাবে  না। আগে গোড়ায় পরিচর্যা করতে হবে। গোড়া কেটে আগায় পানি ঢাললে লাভ হবে না। মৌলবাদীরা যাতে আমাদের সন্তানদের বিভ্রান্ত করতে না পারে, ভুল বোঝাতে না পারে; সেটা খেয়াল রাখতে হবে আগে।

প্রতিদিন সকালে আমি ফেসবুকে কোনো একটা ফুলের ছবি দিয়ে সবাইকে শুভ সকাল জানাই। কিন্তু আজ সকালে ফুলের ছবি দিতে মন সায় দিচ্ছিল না। বারবার মনে পড়ছিল সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের কবিতা ‘প্রিয় ফুল খেলার দিন নয় অদ্য, ধ্বংসের মুখোমুখি আমরা...’। সত্যি আমাদের সব অগ্রগতি, উন্নয়ন, প্রগতি ধ্বংস হয়ে যাবে; যদি এ ভয়ঙ্কর দানবদের নির্মূল করা না যায়। আফজাল হোসেনের আজ সকালে লেখা একটি কবিতায় ফুটে উঠেছে এখনকার বাংলাদেশের সত্যিকারের চিত্র।  তার কবিতাটি পড়ে মন খারাপ হয়ে যায়। আবারও ভাবি আফজাল হোসেন পেশাদার বিজ্ঞাপনচিত্র নির্মাতা হলেও তিনি হতে পারতেন পেশাদার অভিনেতা, পেশাদার লেখক, চিত্রশিল্পী, এমনকি কবিও। অন্ধকার বিষয়ক কবিতায় তিনি লিখেছেন ‘সূর্য উঠেছে তবুও অন্ধকার’।  

লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে