শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৯, বুধবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০১৫

অবস্থান কর্মসূচির সমাপ্তি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
অবস্থান কর্মসূচির সমাপ্তি

‘সন্ন্যাসীবেশে ফিরি দেশে দেশে হইয়া সাধুর শিষ্য-কত হেরিলাম মনোহর ধাম, কত মনোরম দৃশ্য। ভূধরে সাগরে বিজনে নগরে যখন যেখানে ভ্রমি তবু নিশিদিনে ভুলিতে পারি নে সেই দুই বিঘা জমি। হাটে মাঠে বাটে এইমত কাটে বছর পনেরো-ষোলো, একদিন শেষে ফিরিবারে দেশে বড়োই বাসনা হল\’ দেশ যখন জ্বলেপুড়ে ছারখার হচ্ছিল, সরকার কিছুই করছিল না, তখন বিবেকের তাড়নায় কবিগুরুর সেই ‘দুই বিঘা জমি’র মতো বাবর রোডের বাড়ি, স্ত্রী-পুত্র-কন্যা ছেড়ে ৮০ মতিঝিলের ফুটপাথে মাদুর বিছিয়ে অবস্থান নিয়েছিলাম। ভেবেছিলাম জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আরও আন্তরিক হবেন, বেগম খালেদা জিয়া তার আহূত অবরোধ-হরতাল প্রত্যাহার অথবা স্থগিত করবেন। অনেকের মনে হতে পারে তারা কেউ কিছু করেনি। কিন্তু আমার কেন যেন মনে হয়, কবে কোনকালে সমুদ্র মন্থন করে গড়ল এনেছিলেন। দেশ মন্থন করে আমি আমাকে চিনেছি, দেশের প্রাণ খুঁজে পেয়েছি- সেই প্রাণের শক্তি কোথায় তারও খবর জেনেছি।

বেগম খালেদা জিয়া তার অবরোধ-হরতাল প্রত্যাহারের সুযোগ পাননি। আল্লাহর তরফ থেকে জনসাধারণ নিজেরাই তা প্রত্যাহার করে নিয়েছে। অন্যদিকে যে যাই বলুন, সবাই মিলেমিশে দেশকে সংকট থেকে বাঁচাতে হবে এটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন। তাই উভয় নেত্রীকেই ধন্যবাদ জানাই।

জানুয়ারি মাস। ঋতুতে প্রচণ্ড শীতের মাস। সেই মাসে প্রবল বাতাসে মতিঝিলের ফুটপাথে কাপড়ের তাঁবু টানিয়ে থাকা ছিল খুবই কঠিন। বই-পুস্তক থেকে আমি তেমন কিছুই শিখিনি, যা শিখেছি তার বেশির ভাগই ঠেকে ঠেকে শিখেছি। অনেকে মনে করতে চান, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে পছন্দ করেন না। যারা পিতার চামড়া দিয়ে জুতা বানাতে চেয়েছেন তাদের করেন। তারা তা ভাবতেই পারেন। মনে মনে কলা খেতে দোষ কী? পছন্দ-অপছন্দ নিজের ব্যাপার। সেটা কেউ কাউকে নাও করতে পারেন। কারও পছন্দ-অপছন্দে সমাজ চলে না, দেশ ও জাতি চলে না। পছন্দ-অপছন্দ ব্যক্তিসীমার বাইরে গেলে দেশের অকল্যাণ হয়। কারও পছন্দ-অপছন্দের কারণে রাষ্ট্রের কাছে কেউ বঞ্চিত হতে পারেন না। আইনের দরজায় কোনো সুবিধা-অসুবিধা হওয়ার কথা নয়- এসব আমার জন্মগত বিশ্বাস। আল্লাহতায়ালা আমাকে পুরুষ বানিয়ে দুনিয়ায় পাঠিয়েছেন। আমি কাপুরুষ হতে পারি, কিন্তু ইচ্ছা করলেই নারী হতে পারি না। কেউ কাউকে নারী বানাতে পারে না। হ্যাঁ, জন্ম থেকেই কোনো নারীর মধ্যে পুরুষের উপাদান বেশি থাকায় হয়তো সেই নারী পুরুষ হতে পারেন, আবার কোনো পুরুষ একইভাবে নারীও হতে পারেন। কিন্তু সেটা সাধারণ ব্যাপার নয়, অসাধারণ ব্যাপার। তাই একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ভেবেছিলাম, সবকিছু হারিয়ে গেলেও একজন মুক্তিযোদ্ধার সম্মান আমি পাব। স্বাধীনতার পর রাজধানীর বাইরে জাতির পিতার কাছে অস্ত্র দেওয়ার সৌভাগ্য আর কারও বা কোনো দলের হয়নি, আমার বা আমার দলের হয়েছিল- সে সম্মান নিশ্চয়ই পাব। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট জাতির পিতা নির্মমভাবে নিহত হলে এক কাপড়ে ঘর ছেড়ে তার প্রতিবাদ-প্রতিরোধ করেছিলাম, সে সবের মর্যাদা নিশ্চয়ই পাব। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় অনেক কিছুই পাইনি। কতজনকে কত পুলিশি নিরাপত্তা দেওয়া হয়, অবস্থান কর্মসূচির শুরু থেকে কোনো পুলিশি নিরাপত্তা দেওয়া হয়নি। যদিও একদিক থেকে ভালোই হয়েছে। সাধারণ মানুষ নিজেরাই নিজেদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে। অবস্থান কর্মসূচির শুরুর দিকে ১১ এপ্রিল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মাওনা উড়ালপুল উদ্বোধন করেছেন। সেখানে  আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ১০-১৫ হাজার সদস্য প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় নিয়োজিত ছিল। পরদিন মাওনার এক স্কুলমাঠে রাতে ছিলাম। সেখানে কিছু সাংবাদিক দুঃখ করে বলছিল, ‘প্রধানমন্ত্রীর জন্য ১০ হাজার পুলিশ, আপনি দেশ স্বাধীন করেছেন, একজন প্রবীণ মানুষ, আপনার জন্য ১০ জন পুলিশও নেই- এটা কেমন কথা?’ এ রকম আরও কত ঘটনা ঘটেছে।


’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোতে গ্রামেগঞ্জে কারও তেমন ঘরদুয়ার ছিল না। দু-একটি টিনের ঘর, বাকি সবই ছনের ঝুপড়ি। সাধারণ গরিবের বাড়িতে খাবারও জুটত না, গরিবের ঘরে দুর্র্গন্ধযুক্ত মোটা চালের ভাত, সঙ্গে তরু-তরকারি হতো না। একটু ডাল কিংবা কাঁচা মরিচ অথবা লাউপাতা ভর্তা এই ছিল নিঃস্ব দরিদ্র সাধারণ মানুষের নিত্যদিনের খাবার। শীতের রাত কাটাতে শতচ্ছিন্ন তালি দেওয়া কাঁথা ছাড়া তাদের কিছু ছিল না। কিন্তু এখন অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। গরিব-ধনী নির্বিশেষে সবার ঘরের প্রায় খাবার একই রকম। বরং ধনবানের চেয়ে হতদরিদ্রের বাড়ির খাবার সুস্বাদু। কারণ ধনী মানুষের বউয়েরা রাঁধে না, গরিব ঘরে বউদের রান্নাই সম্বল। এই কদিন যমুনা-ধলেশ্বরীর আশপাশে কাটিয়েছি। সেদিন আলীপুর ইমান বেপারির বাড়ি ছিলাম। সুন্দর টেবিল-চেয়ার-খাট-পালঙ্ক, শীত নিবারণের কম্বল। সরাতৈল আমার মেয়ে ইমালদা হোসেন দীপার শ্বশুরবাড়িতে একই রকম। খাট-পালঙ্ক-শীতের কম্বল কোনো কিছুর অভাব নেই। অভাব যা তা হলো ভালোবাসার, সহমর্মিতার, মানবতার, একে অপরের প্রতি মমত্ববোধ এবং অন্যের কষ্ট নিজের করে নেওয়ার।

একনাগাড়ে ৬৪ দিন মতিঝিলের ফুটপাথে শীত-বৃষ্টি-ঝড়-তুফানে রাত কাটিয়ে ৬৫ দিনের মাথায় সন্তোষে গিয়েছিলাম হুজুর মওলানা ভাসানীর কবর জিয়ারত করে মাজারে রাত কাটাতে। মতিঝিলের ফুটপাথে ৬৪ দিন নিরাপদ নির্ঝঞ্ঝাট হলে ভালো হতো। কিন্তু তা হয়নি। কয়েকবার পুলিশ মাইক নিয়ে গেছে, যে চৌকিতে শুইতাম, একদিন বায়তুল মোকাররমে নামাজ পড়তে গেলে সে চৌকি-তাঁবু- পেশাবের বদনা- সবকিছু পুলিশ নিয়ে যায়। মাঝেমধ্যে লোকজন ধরে নিয়ে যেত। আরও বিরক্তিকর যা যা করা যায় তা তারা করেছে। এসব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জানতেন কিনা শতভাগ পরিষ্কার হতে পারিনি। জানলে একরকম, না জানলে আরেক রকম। তখন টুঙ্গিপাড়ার ফরমান ছিলেন মতিঝিলের ওসি, এখনো আছেন কিনা জানি না। তার বাবা লায়েক আলী বিশ্বাস একজন বড় ভালো মানুষ ছিলেন। টুঙ্গিপাড়া গেলে ছায়ার মতো থাকতেন। টুঙ্গিপাড়ার মানুষ হওয়ায় সে যে কী ক্ষমতা দেখিয়েছেন তা একমাত্র আল্লাহই জানেন। বিরক্ত হয়ে ঘোষণা করেছিলাম, আর কোনো বিরক্তিকর কিছু করলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর গণভবনের সামনে অবস্থান নেব। জানি, তিনি কী করতে পারেন। বয়স হয়েছে, এখন লানতের জীবনের জন্য মায়া নেই। সারা জীবন সম্মানের জন্য লড়াই করেছি, সেই সম্মানহীন জীবন আমার কাম্য নয়। মতিঝিলে অবস্থানের সময় কত রিকশাওয়ালা, সিএনজিচালক দলবেঁধে রাতে এসে ৫-১০ টাকার পোঁটলা দিয়ে সাহায্য করত। কত রিকশাওয়ালা বলত, ‘যতটা পারেন সারা দেশ একবার ঘুরে আসেন। সব মানুষ তো মতিঝিলে আসতে পারে না। আপনি তাদের কাছে যান।’ মূলত তাদের কথায় ৬৫ দিনের মাথায় হুজুর মওলানা ভাসানীর সন্তোষ, তারপর সেখান থেকে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফটকে তাঁবু ফেলেছিলাম। সে এক মহাদুর্ভাগ্যজনক ঘটনা! সাভার স্মৃতিসৌধের বিশাল আঙিনায় কম করে ৪-৫ হাজার বাতি। কিন্তু আমি যেখানে বিছানা ফেলেছিলাম, সেখানে আমার আশপাশের ৮-১০টি বাতি নিভিয়ে দেওয়া হয়। সারা রাত ঘুমাতে পারিনি- একে তো মশা, তার ওপর বাতি নেভানোর যন্ত্রণা। বার বার মনে হচ্ছিল, যদি নিহত হতাম, শহীদদের স্মরণে কত বাতি জ্বলছে, এসব বাতি আমার জন্যও জ্বলত। মরতে পারিনি, শুধু এই দুর্ভাগ্যের জন্য আমার উপরের বাতি নিভিয়ে দেওয়া হলো! তাহলে এই দেশে এই সমাজে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান নিয়ে যা বলা হয় সবই মিথ্যা, সবই ছলনা, সবই মেকি? মরলে সম্মান, বেঁচে থাকলে লাঞ্ছনা। পরদিন গিয়েছিলাম গোপালগঞ্জ। যাওয়ার পথে কাশিয়ানীর এমপি কর্নেল ফারুক খানকে জানিয়েছিলাম। তিনি তার কর্মীদের বলে রেখেছিলেন। তারা যথেষ্ট আদরযত্ন সহযোগিতা করেছে। কাশিয়ানীর হোগলাকান্দি কুমার নদের পাড়ে ৭ এপ্রিল রাতে ছিলাম। সন্ধ্যায় সে কী ঝড়-তুফান। মনে হয় এর আগে অমন দুর্যোগ কখনো দেখিনি। পরের রাত টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর কবরে পায়ের কাছে ছিলাম। এমনই কত ঘটনা, কত স্মৃতি। মে’র কোনো একসময় গিয়েছিলাম কিশোরগঞ্জ। কটিয়াদীর মধ্যপাড়া স্কুলমাঠের পাশে শ্মশানঘাটে তাঁবু ফেলেছিলাম। জানতাম না, ভাগ্যই টেনে নিয়েছিল কিশোরগঞ্জ সদরের ভাটগাঁও কবরস্থানের পাশে। সেখানে শবেবরাতের কারণে তিন দিন ছিলাম। ’৯৭ সালের ৯ তারিখ ভাটগাঁও হাইস্কুলের মুখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একটি কাঁঠালের চারা লাগিয়েছিলেন। তার সে কী দুরবস্থা! পুষ্টিহীন বস্তির শিশুদের মতো শুকিয়ে গেছে। চারাটির অবস্থা দেখে বড় ব্যথিত হয়েছিলাম। প্রধানমন্ত্রীর হাতে বোনা কোনো চারার অবস্থা অমন পুষ্টিহীন হলে দেশের অবস্থা কেমন হবে? ভাটি বাংলার মানুষ বড় সহজ-সরল। তাই সেখান থেকে বৌলাই করিমগঞ্জ হয়ে ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম-বাজিতপুর হয়ে পাকুন্দিয়া, হোসেনপুর, গুপ্তবৃন্দাবনে ঘাঁটি গেড়েছিলাম। এমনই কত জায়গা, কতখানে গেছি। এর মধ্যে রোজা এসেছে, রোজা গেছে, ঈদ এসেছে, ঈদ গেছে, ভারতের মহামান্য রাষ্ট্রপতি শ্রী প্রণব মুখার্জির স্ত্রী শ্রীমতী শুভ্রা মুখার্জি ইহলোক ত্যাগ করেছেন। তার অন্ত্যেষ্টিতে যেতে পারিনি, শ্রাদ্ধে গিয়েছিলাম। সেখান থেকে ফিরেই এক নতুন পরিস্থিতি। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী সংসদ সদস্যপদ ত্যাগ করলে সেখানে উপনির্বাচনের তোড়জোড় শুরু হয়। আমাদের দল কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ বেশ কটি উপনির্বাচনে অংশ নেওয়ার চেষ্টা করেছে। সে হিসেবে কালিহাতী উপনির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। লোকজনের চাপাচাপিতে একসময় নিজেই প্রার্থী হই। সেভাবেই কাজকর্ম চলে। শুধু মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে গঠিত সোনার বাংলা প্রকৌশলী সংস্থার ঋণ পুনঃতফসিল করা নিয়ে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের দিন সাপের পাঁচ পা দেখানোর মতো করে মনোনয়নপত্র বাতিল করে। আমি হাইকোর্টে যাই। হাইকোর্ট বৈধ ঘোষণা করেন। হাইকোর্টের রায়ে অ্যাটর্নি জেনারেল তেলেবেগুনে জ্বলে ওঠেন। তিনি তার সব ধৈর্য হারিয়ে বলে বসেন, সরকার আপিল করবে। ওর আগে কোনো নির্বাচনে মনোনয়নের বৈধতা নিয়ে সরকার আপিল করেনি। প্রার্থীরা দু-এক জন করেছেন। দুই দিন আপিল করবেন, আপিল করবেন লম্ফঝম্প করলেও তার আপিল করার কোনো সুযোগ ছিল না। কারণ সরকার কোনো পক্ষে ছিল না। পরে অন্যায়-অযৌক্তিকভাবে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ হয়ে আপিল করেছে। নির্বাচন কমিশন নির্বাচন পরিচালনা করে। তার কোনো পক্ষ হওয়ার উপায় বা সুযোগ নেই। এ ক্ষেত্রে তারা তা-ও করেছে। চারদিকে গুজব ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চান না আমি সংসদে যাই, তাই তারা অত তৎপর। আমি বিশ্বাস করতে পারলে খুশি হতাম কিন্তু এখনো তা করতে পারছি না। সে জন্য নাখোশ না থেকে উপায় কী? স্বস্তিতে আমার বছর কাটে দিনের মতো। কিন্তু অস্বস্তিতে দিন যায় না। একে তো কুশিমণির টাইফয়েড হওয়ায় মন খারাপ, তার ওপর নানা অস্বস্তি। ৩১ জানুয়ারির মধ্যে বিষয়টি নিষ্পত্তি করতে সুপ্রিমকোর্ট হাইকোর্টকে নির্দেশ দিয়েছেন। আমার বিশ্বাস, সেখানে আমরা ন্যায়বিচার পাব।

গোদের উপর বিষফোড়ার মতো পৌর নির্বাচনে আবার নির্বাচন কমিশন ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে বসে আছে। শুরু থেকে আজ পর্যন্ত কী যে হেলাফেলা, কী যে ছেলেখেলা বলে শেষ করা যাবে না। এই প্রথম রাজনৈতিক দলের প্রতীকে পৌর এবং ইউনিয়ন পরিষদ নির্র্বাচনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের কারবারই রাজনীতি। মাছের যেমন পানি ছাড়া চলে না, তেমনি রাজনৈতিক দল ছাড়া নির্বাচন কমিশন অসাড়, অচল। অথচ দেশে প্রথম স্থানীয় পর্যায়ে রাজনৈতিক দলের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণে নির্বাচন হতে যাচ্ছে, কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে নির্বাচন কমিশন আলাপ-আলোচনার প্রয়োজনবোধ করেনি। মেয়র বা চেয়ারম্যান দলীয় প্রতীকে, কাউন্সিলর, মেম্বারদের প্রতীকের প্রয়োজন নেই- মানে নামাজ পড়তে পারবেন, অজু করতে পারবেন না। জাতীয় নির্বাচনে রাজনৈতিক দল যাচাই-বাছাইয়ের আগে একাধিক প্রার্থী মনোনয়ন দিতে পারে, প্রত্যাহারের আগে প্রকৃত প্রার্থী কে তা ঠিক করে দেয়। পৌরসভায় শুধু একজনকে মনোনয়ন দিতে হবে, একাধিক প্রার্থী মনোনয়ন দিলে সব অবৈধ হবে, মানে ইচ্ছা হলে কোনো দলকে নির্বাচন থেকে যাতে বাইরে রাখতে পারে। নির্বাচনী আইনে স্পষ্ট বলা আছে, দলের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক বা সমপর্যায়ের পদাধিকারীর স্বাক্ষরে মনোনয়ন দেওয়া হবে। এ ক্ষেত্রে আবার কে মনোনয়ন দেবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তির স্বাক্ষরযুক্ত পত্র তফসিল ঘোষণার পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচন কমিশনে জমা দিতে হবে। এ যে জাতীয় নির্বাচনের চেয়েও পৌর নির্বাচনের কায়দাকানুন বেশি। এভাবে আর যাই হোক গণতান্ত্রিক রাজনীতি চলে না। রাজনৈতিক দলকে এভাবে গুরুত্বহীন হেলাফেলা করলে রাজনীতিই গুরুত্বহীন হয়ে পড়বে। এসব ত্রুটি এবং অসঙ্গতি দূর না করে নির্বাচন কমিশন খামখেয়ালি করে অগ্রসর হলে গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ অন্ধকার। জানি না, এর পরও নির্বাচন কমিশন শত সহস্র ত্রুটি নিয়ে অগ্রসর হবে কিনা। কাঁধে ভূত চাপলে কেউ সোজা রাস্তা দেখে না, দেখলেও চলে না। দেখা যাক, সামনে কী হয়!

২৮ জানুয়ারি মতিঝিলের ফুটপাথে অবস্থানের মধ্য দিয়ে কর্মসূচির সূচনা করেছিলাম। আজ বেলা ১১টায় সেই মতিঝিলের ফুটপাথে কর্মসূচির সমাপ্তি ঘোষণা করব। ৩০৮ দিনের আনন্দ-বেদনা, হাসি-কান্নার সময়গুলো নিয়ে একটি বড় লেখা অল্প দিনের মধ্যেই দেশবাসীর সামনে তুলে ধরার ইচ্ছা আছে। এ ৩০৮ দিনের ১৭৭ দিন হাটে-মাঠে-ঘাটে-স্কুলের বারান্দায়, ৩৫ দিন টাঙ্গাইলের সোনার বাংলার বাড়িতে পরিবার-পরিজন, আত্মীয়স্বজন ছাড়া যাযাবরের মতো, ১২ দিন মোহাম্মদপুরের স্যার সৈয়দ রোডে শাহানা-দুলালের বাসায়, ৩ দিন মতিঝিলের জানালা ছাড়া এক দরজার খোপের মতো অফিসঘরে, ১০ দিন সখিপুরের বাড়িতে, ২ দিন টুঙ্গিপাড়া বঙ্গবন্ধুর মাজারে পিতার পায়ের কাছে, ১ দিন হুজুর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর মাজার সন্তোষে, বাদবাকি ৬৮ দিন সাধারণ মানুষের বাড়িঘরে। আজ মঙ্গলবার পহেলা ডিসেম্বর, স্বাধীনতার মাসে সাংবাদিক, দলীয় নেতা-কর্মী এবং আপামর জনসাধারণকে ধন্যবাদ জানিয়ে অবস্থান কর্মসূচির প্রথম পর্বের সমাপ্ত ঘোষণা করছি।

লেখক : রাজনীতিক

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা