শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩১, বৃহস্পতিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

অন্ধ হলে কি প্রলয় বন্ধ থাকে

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
অন্ধ হলে কি প্রলয় বন্ধ থাকে

পত্রিকায় সেদিন একটা নিউজ দেখে চমকে উঠলাম। ‘ফেসবুকে সরকারবিরোধী অপপ্রচার চালানোর অভিযোগে তিনজন গ্রেফতার’। নিউজটা পড়ে আমি ঠিক বুঝতে পারলাম না, এ তিনজনের অপরাধটা কী, সরকারবিরোধী অপপ্রচার চালানো, সরকারের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ফেসবুক ব্যবহার নাকি বিকল্প পথে ফেসবুক ব্যবহার? প্রথম কথা হলো- সরকার বাংলাদেশে ফেসবুক বন্ধ করেছে, নিষিদ্ধ করেনি। দ্বিতীয়ত প্রক্সি সার্ভার দিয়ে বিকল্প পথে ফেসবুক ব্যবহারও নিশ্চয়ই বেআইনি বা অপরাধ নয়। প্রযুক্তি দক্ষতা দিয়ে কেউ যদি ফেসবুক ব্যবহার করতে পারে তাতে সরকারের আপত্তি কোথায়। তরুণ প্রজম্মকে প্রযুক্তিতে দক্ষ করে তোলার কৃতিত্ব তো এ সরকারেরই। বাকি থাকল সরকারবিরোধী প্রচারণা। কবে থেকে বাংলাদেশে সরকারবিরোধী প্রচারণা বেআইনি বা নিষিদ্ধ হলো? বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। এখানে সরকারের যে কোনো কাজের সমালোচনা করার অধিকার যে কোনো নাগরিকের আছে। প্লিজ রাষ্ট্রবিরোধী প্রচারণা আর সরকারবিরোধী প্রচারণাকে গুলিয়ে ফেলবেন না। বহুদিন ধরেই সরকার আর রাষ্ট্রকে গুলিয়ে ফেলার এ ভুলটা আমরা করছি। রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যে কোনো প্রচারণা বেআইনি। আর অপপ্রচার সবসময়ই খারাপ; সেটা সরকারের বিরুদ্ধে হোক, বিরোধী দলের বিপক্ষে হোক বা ব্যক্তির বিরুদ্ধে হোক। একটি রাষ্ট্রে বহু দল থাকবে, বহু মত থাকবে, বহু পথ থাকবে, সরকারি দল থাকবে, বিরোধী দল থাকবে, তাদের মধ্যে ভিন্নমত থাকবে। সরকারি দল বিরোধী দলের সমালোচনা করবে। বিরোধী দল সরকারের ভুলত্রুটি, অন্যায় আচরণের সমালোচনা করবে এটাই স্বাভাবিক, এটাই প্রত্যাশিত। চ্যানেল ওয়ান, দিগন্ত টিভি, ইসলামিক টিভি, আমার দেশ বন্ধ; একুশে টেলিভিশন কৌশলে দখলসহ নানা অপচেষ্টার পরও বর্তমানে বাংলাদেশে মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে আমি পুরোপুরি অসন্তুষ্ট নই। বাংলাদেশের টিভি চ্যানেলগুলোতে টকশোগুলোর অধিকাংশই সরাসরি সম্প্রচারিত হয়। সেসব টকশোতে সরকারের বিরুদ্ধেও অনেক কথা বলা হয়। আমি নিজেও মাঝে মাঝে একটি টকশো উপস্থাপনা করি। সেসব টকশোতে অতিথি কারা আসবেন, তা আমরাই ঠিক করি। অতিথিরা কী বলবেন, সেটাও তাদের ইচ্ছা। কোনো ধরনের পূর্ব নির্ধারিত অতিথি বা বিষয় থাকে না। আমি মাঝে মাঝে অন্য টেলিভিশনের টকশোতে অতিথি হয়ে যাই। সেখানে আমি আমার ইচ্ছামতো কথা বলতে পারি। আমি নিয়মিত লেখালেখি করি। তাতে প্রায়শই সরকারের অনেক কাজের তীব্র সমালোচনাও থাকে। এখন পর্যন্ত লিখতে বা বলতে আমার কোনো অসুবিধা হয়নি। এ সরকারের আমলেই তথ্যমন্ত্রীর মুখের ওপর বলে দেওয়া যায়, সম্প্রচার নীতিমালা আমরা মানি না। অন্য কোনো আমলে এটা ভাবাও যেত না।

কিন্তু ফেসবুক বন্ধের ধরন দেখে মনে হচ্ছে ভিন্নমত শুনতে সরকারের সমস্যা হচ্ছে। সরকারের কি সহিষ্ণুতা কমে যাচ্ছে? আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের অজুহাতে বন্ধ করা হলেও আসলে ফেসবুক হয়ে উঠেছিল মানুষের মত প্রকাশের খোলা জানালা। সেই জানালাই বন্ধ করতে চাইছে সরকার। এটা ঠিক গণমাধ্যম আর সামাজিক মাধ্যম এক নয়। বিধিবদ্ধ গণমাধ্যমকে দায়িত্বশীল হতে হয়। গণমাধ্যমে প্রকাশিত বা প্রচারিত প্রতিটি বাক্যের জন্য সম্পাদককে দর্শক বা পাঠকের কাছে, নিদেনপক্ষে নিজের বিবেকের কাছে জবাবদিহি করতে হয়। কিন্তু ফেসবুকে দায়িত্বশীলতার ধারণাটিই নেই। এখানে একেকজন ব্যক্তিই যেন একেকটি প্রতিষ্ঠান। সবাই এখানে সম্পাদক। যার যা খুশি তাই লিখতে পারেন। রীতিমতো চরম স্বেচ্ছাচারিতা চলে ফেসবুকে। স্বাভাবিকভাবেই সরকারের বিরুদ্ধে মানুষের ক্ষোভ বেশি। সেই ক্ষোভ মানুষ মনের খুশিমতো ফেসবুকে প্রকাশ করে। যখন সংসদ অকার্যকর, সংসদে বিরোধী দল গৃহপালিত, রাজপথের বিরোধী দল অথর্ব, মূলধারার গণমাধ্যম স্বনিয়ন্ত্রিত; তখন মানুষ ফেসবুকের মতো সামাজিক মাধ্যমকে বেছে নিয়েছিল তাদের মত প্রকাশের, ক্ষোভ প্রকাশের প্লাটফর্ম হিসেবে। আমার কাছে ফেসবুক গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। কিন্তু সমস্যা হলো ফেসবুকের এ মত প্রকাশের খোলা জানালা দিয়ে ফুলের সৌরভ যেমন আসে; তেমনি আসে অশ্লীলতা, চরিত্রহনন, অপপ্রচার, গুজব ছড়ানো, কুৎসিত আক্রমণের দুর্গন্ধও। দেখে মনে হচ্ছে ফেসবুকের ওপর সরকারের নজরদারি নেই, নিয়ন্ত্রণ নেই, নিয়ন্ত্রণ করার সক্ষমতাও নেই। তাই বন্ধ করে দেওয়াকেই তারা সমাধান ভেবেছেন। বাংলাদেশে ফেসবুক ব্যবহার করে এক কোটি ৭০ লাখ মানুষ। প্রবাসীদের ধরলে এ সংখ্যা দুই কোটি ছাড়িয়ে যাবে। দুই কোটি মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করা আসলে সম্ভবও নয়। গণমাধ্যমে মানুষ যা বলতে পারে না, সামাজিক মাধ্যমে মানুষ অনায়াসে তা বলে ফেলে। ফেসবুকে যাদের চেনা যায়, তাদের তবু কিছু চক্ষুলজ্জা থাকে। কিন্তু বাংলাদেশে ফেসবুকের লাখ লাখ ফেক আইডি আছে। এসব বায়বীয় মানুষের কোনো চক্ষুলজ্জার বালাই নেই। তারা ভিন্নমতের মানুষকে অশ্লীল ভাষায় আক্রমণ, তার অশ্লীলতম ক্যারিকেচার করা হয়। বিশেষ করে নারীরা সাইবার জগতে খুব অসহায়। তারা বারবার আক্রমণের শিকার হন। এ ধরনের আক্রমণে তারা কী করবেন, কোথায় যাবেন? আমি নিজে একাধিকবার এ ধরনের অশ্লীল সাইবার আক্রমণের শিকার হয়েছি। তখন বুঝেছি, এ ধরনের আক্রমণ মুখ বুজে সয়ে যাওয়া ছাড়া আসলে আর কিছু করার নেই।

বাংলাদেশকে ডিজিটাল করার কৃতিত্ব অবশ্যই বর্তমান সরকারের। রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা ফাঁস হয়ে যাওয়ার ভয়ে বিএনপি সরকারের আমলে বাংলাদেশ বিনা পয়সায় পাওয়া সাবমেরিন ক্যাবলের সংযোগ নেয়নি। তাতে বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে গেছে। পরে অনেক টাকা দিয়ে সেই সংযোগ নিতে হয়েছে। বিএনপি আমলে বাংলাদেশে মোবাইল কোম্পানি ছিল একটি। মোবাইল ছিল বড় লোকের বিলাসিতা। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে বাংলাদেশকে যুক্ত করেছে তথ্যপ্রযুক্তির বিশ্বের সঙ্গে। মোবাইল এখন মানুষের নিত্যপ্রয়োজন। কম্পিউটারের দাম কমিয়ে, মোবাইলের দাম কমিয়ে, ইন্টারনেট সহজলভ্য করে সরকার মানুষের ঘরে ঘরে কম্পিউটার, হাতে হাতে ইন্টারনেট পৌঁছে দিয়েছে। কিন্তু প্রযুক্তি বিস্তারের সময় এর ক্ষতিকর দিক মোকাবিলার কথাটি খেয়াল রাখা হয়নি। তাই এখন নিজেদের সৃষ্ট দানবেই কুপোকাত সরকার। তাই ফেসবুক বন্ধ নয়, সরকারকে এখন ভাবতে হবে কীভাবে এ বিশাল জগৎ মনিটর করা হবে তা নিয়ে। ফেসবুক দিয়ে শুধু গুজব ছড়ায় না, আবার ফেসবুক না থাকলেই যে গুজব ছড়ানো বন্ধ হয়ে যাবে, তাও ঠিক নয়। সাঈদীকে চাঁদে দেখার গুজব ছড়ানো হয়েছিল মসজিদের মাইক থেকে। আশির দশকে একবার গুজবের কারণে দেশ থেকে প্রায় নির্মূল হয়ে গিয়েছিল ঢোল কলমি গাছ। তখন তো ফেসবুক ছিল না, মোবাইলও ছিল না। ফেসবুক যে শুধু নেতিবাচক প্রচারণা, অশ্লীল আক্রমণের অস্ত্র তাই নয়; ফেসবুক এখন প্রতিদিনের বাস্তবতা।

বিশাল ই-কমার্স ব্যবসা হয় ফেসবুকের মাধ্যমে। বিভিন্ন সামাজিক উদ্যোগ বিকশিত হয় ফেসবুকের মাধ্যমে। রক্ত সংগ্রহ, শীতের কাপড় সংগ্রহ, দুস্থ কারও জন্য অর্থ সংগ্রহও করা হয় ফেসবুকের মাধ্যমেই। ছুরি দিয়ে ছিনতাইও হয়, অপারেশনও হয়। এখন ছিনতাই হয় বলেই ছুরি নিষিদ্ধ করে দিলে তো হবে না। প্রযুক্তিকে প্রযুক্তি দিয়েই মোকাবিলার কৌশল বের করতে হবে। সরকারের নিষেধাজ্ঞার পরও মন্ত্রী-এমপিদের অনেকে ফেসবুক ব্যবহার করছেন। সরকারি দলের সংসদ সদস্য জাহিদ আহসান রাসেল ফেসবুক ব্যবহার করার কথা স্বীকার করে ডেইলি স্টারকে বলেছেন, ‘এটা আমার অভ্যাস’। আসলেই, শুধু জাহিদ আহসান রাসেল নয়, ফেসবুক এখন অনেকেরই অভ্যাস। মত প্রকাশের স্বাধীনতা বাংলাদেশের সংবিধানেই নিশ্চিত করা আছে। তবে তা শর্ত সাপেক্ষে। বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষকে সেই শর্ত মেনে চলতে হবে। অশ্লীলতা ছড়ানো, রাষ্ট্র-সরকার বা ব্যক্তির বিরুদ্ধে অপপ্রচার, কাউকে হেয় করা, কারও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করা, উসকানি দেওয়া সবসময়ই অপরাধ; সেটা ফেসবুকে হোক, ধর্মীয় উপাসনাগারের মাইকে হোক, গণমাধ্যমে হোক, সামাজিক মাধ্যমে হোক।

লেবু বেশি চিপলে তিতা হয়ে যায়। ফেসবুক বন্ধ করা নিয়ে সরকারই বাড়াবাড়ি করে ফেলেছে। ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ফেসবুক বন্ধ রাখার প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করে খোলা চিঠি লিখেছেন। যারা বিকল্প পথে ফেসবুক ব্যবহার করছেন তাদের আইডি হ্যাক হওয়ার ভয় দেখিয়েছেন। নজরদারিতে রাখা হয়েছে বলে হুমকি দিয়েছেন। সরকার শুধু হুমকি দিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, শুরুতে যেমন বলা হয়েছে, তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গুজব ছড়ানো বন্ধ করতে ফেসবুক বন্ধ রাখা হয়েছে। কিন্তু মত প্রকাশের স্বাধীনতা না থাকলেই বরং গুজব বেশি ছড়ায়। সেদিন আমার এক পরিচিত লোক বাসা থেকে বেরোনোর আগে মোবাইলে বিকল্প পথে ফেসবুক ব্যবহারের জন্য ব্যবহার করা ভিপিএন আনইনস্টল করছিলেন। কেন জানতে চাইতেই বললেন, রাস্তায় নাকি পুলিশ লোকজনকে ধরে তার মোবাইলে ভিপিএন আছে কিনা চেক করছে। তাই তিনি ভিপিএন আনইনস্টল করছেন। আবার বাসায় গিয়ে ইনস্টল করে নেবেন। এটা যে নিছকই গুজব, তাতে আমার কোনো সন্দেহ নেই। প্রথম কথা হলো ভিপিএন দিয়ে কেউ ফেসবুক ব্যবহার করছে কিনা, সেটা চেক করে ধরার মতো প্রযুক্তি সক্ষমতা অন্তত আমাদের পুলিশের নেই। তাছাড়া সরকার ফেসবুক বন্ধ করেছে, নিষিদ্ধ তো করেনি। তাই মোবাইলে ভিপিএন থাকাটা বেআইনি নয়। কারও মোবাইলে ভিপিএন থাকলেও পুলিশের তা চেক করার কোনো আইনগত অধিকার নেই। এ গুজব শুনে এক ধরনের আতঙ্ক গ্রাস করেছে আমায়। ছেলেবেলায় আমরা দুটি সামরিক শাসন দেখেছি, জিয়াউর রহমান আর এরশাদের। সামরিক শাসকরা ক্ষমতা নিয়েই মানুষকে ভয় দেখাতে নানা কৌশল ব্যবহার করে। জিয়া-এরশাদের আমলের শুরুতে ছেলেদের বড় চুল থাকলে কেটে দেওয়া, মেয়েদের পেট খোলা থাকলে তাতে আলকাতরা লাগিয়ে দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটেছে বলে শুনেছি। ছেলেবেলায় শোনা সেই গুজবের মতোই এ গুজবও আমাকে আতঙ্কিত করেছে।

ফেসবুক নিয়ে সরকার খুব সিরিয়াস। মনে হচ্ছে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, দেশের উন্নয়ন, সবকিছু নির্ভর করছে ফেসবুকের ওপর। অবস্থা এমন যে ভবিষ্যতে যদি পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ফেসবুক বন্ধ রাখার উপকারিতা ব্যাখ্যা কর, অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। সরকারের আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে ফেসবুকের দুই প্রতিনিধি এসেছিলেন। তাদের সঙ্গে বৈঠকে মন্ত্রিসভার তিন সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। আমরা আশা করেছিলাম, এ বৈঠকের পরই সরকার ফেসবুক খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত জানাবেন। কিন্তু স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ফেসবুক খোলা হবে কি হবে না, সে সিদ্ধান্ত শিগগিরই। এখন মনে হচ্ছে ফেসবুকের ওপর সরকারের নিষেধাজ্ঞা শেষ পর্যন্ত বিএনপির অবরোধের পরিণতি পাবে। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের বর্ষপূর্তিতে ৯৩ দিন নিজে গুলশানের অফিসে আর সারা দেশকে আতঙ্কে অবরুদ্ধ রেখে বেগম খালেদা জিয়া কোনো ঘোষণা ছাড়াই বাসায় ফিরে গিয়েছিলেন। আনুষ্ঠানিকভাবে অবরোধ প্রত্যাহারের সুযোগও পাননি। সরকার গত ১৮ নভেম্বর থেকে ফেসবুক বন্ধ রেখেছে। কিন্তু সেদিন থেকেই কিছু লোক প্রক্সি সার্ভার ব্যবহার করে বিকল্প পথে ফেসবুক ব্যবহার করছে। আমি একদিন পর থেকে ব্যবহার করছি। প্রতিদিনই বিকল্প পথে ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে। সরকার অনেক হুমকি দিয়েও মানুষকে আটকাতে পারছে না। এমন একটা সময় আসবে, কেউই আর সরকারের নিষেধাজ্ঞার তোয়াক্কা করবে না। ফেসবুক খুলে দেওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়ার সুযোগই হয়তো পাবেন না প্রিয় অভিনেত্রী, প্রিয় নেত্রী, প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম।

পেটভরা ভাত থাকলেও মানুষ সন্তুষ্ট হয় না। মানুষ মত প্রকাশের স্বাধীনতা চায়। ফেসবুক বন্ধ করার পর ফেসবুকেই একটি গল্প পড়েছি। সেটা দিয়েই শেষ করছি আজকের লেখা। বার্লিন দেয়াল পতনের আগে পূর্ব জার্মানি থেকে একটি কুকুর কোনোরকমে পালিয়ে পশ্চিম জার্মানি চলে গেল। স্বগোত্রীয়রা তাকে বরণ করে ভালো ভালো খাবার, হাড়, মাংস দিল। পূর্ব জার্মানির কুকুরটি বলল, ভালো খাবার ওপাড়েও আছে। আমি খাবারের অভাবে আসিনি। আমি এসেছি একটু প্রাণ খুলে ঘেউ ঘেউ করতে। ঘেউ ঘেউ ঘেউ।

 

লেখক : সাংবাদিক

 

[email protected]

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১০ ডিসেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা