শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১১, রবিবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৫

নির্বাচন কি আন্দোলনের অংশ?

ডক্টর তুহিন মালিক
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন কি আন্দোলনের অংশ?

এক. দীর্ঘদিন ধরে স্বাভাবিক রাজনীতি করার সুযোগ থেকে বঞ্চিত বিএনপি নেতারা দাবি করছেন, আন্দোলনের অংশ হিসেবেই তারা এবার পৌর নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। অন্যদিকে সরকারি দল দাবি করছে, বিএনপি বর্তমান সরকারকে অবৈধ বললেও তাদের অধীনেই আবার নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। কিন্তু বিএনপি ইতিপূর্বে দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনে অংশ না নিলেও সব স্থানীয় সরকারের নির্বাচনেই অংশ নিয়েছে। কারণ স্থানীয় সরকার নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক বা নিরপেক্ষ কোনো সরকারের অধীনে হওয়ার কোনো সুযোগই থাকে না। স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলো তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি চালু থাকা অবস্থাতেও সব দলীয় সরকারের অধীনেই অনুষ্ঠিত হয়েছিল। বিএনপি এ ক্ষেত্রে তার কৌশল থেকে এবারও সরে আসেনি। তা ছাড়া স্থানীয় নির্বাচনগুলোতে ব্যাপক কারচুপি হলেও বিএনপি কিন্তু প্রথম দিকে বেশ সফলতাও পেয়েছিল। তাই এবার এই কৌশলের সঙ্গে দলের শীর্ষ নেতাদের নির্বাচনী মাঠে অবাধ বিচরণের ক্ষেত্রটা পেয়ে গিয়ে বিএনপি এটাকে আন্দোলনের অংশ বলেও দাবি করছে। এতে কর্মী-সমর্থকদের মনোবল চাঙ্গা হওয়ার পাশাপাশি দল গোছানোর সুযোগকেও তারা হয়তো হাতছাড়া করতে চাইছে না। বিএনপি হয়তো মনে করছে, সরকারের স্বৈরশাসনে এমনিতেই দেশের মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। এ অবস্থায় যে কোনো নির্বাচনেই জনগণ স্বাধীনভাবে ভোটদানের সুযোগ পেলে সরকারের বিরুদ্ধেই অবস্থান নেবে। আর এতেই কাজ হয়ে যাবে নিশ্চিতভাবেই। কারণ পৌর নির্বাচনের মতো স্থানীয়ভাবে একে অন্যকে চেনাজানার এরকম নির্বাচনে সরকার জোর করে কারচুপি করলে তৃণমূলের জনমত আরও ব্যাপকভাবে সরকারের বিরুদ্ধে চলে যাবে। এতে নতুন করে গণআন্দোলনের সুযোগ সৃষ্টি হবে। তবে বিএনপি এ সুযোগটিকে কাজে লাগাতে পারবে কিনা সেটাও কিন্তু কোটি টাকার প্রশ্ন বটে। 

দুই. আসলে পৌর নির্বাচনের হার-জিত, দুটোতেই বিএনপির লাভ। জিতলে প্রমাণ হবে তাদের প্রবল জনসমর্থনের। আর হারলে প্রমাণ হবে আওয়ামী আমলে কোনোভাবেই নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। দুই ক্ষেত্রেই আন্দোলন করার প্রেক্ষিত তৈরি করা সম্ভব হবে। সে কারণেই হয়তো বিএনপি প্রথমে বিরোধিতা করলেও পরে নির্বাচনের পক্ষে অবস্থান নেয়। সরকার চেয়েছিল ৫ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচনের মতো এবারও বিএনপি যাতে নির্বাচনে না আসে। কিন্তু রাজনীতির পাশা খেলায় লাভ বিএনপিরই হয়েছে বেশি। খুন-গুম-হামলা-হামলায় বিপর্যস্ত নেতা-কর্মীরা, এ সুযোগে ঘুরে দাঁড়ানোর একটা মহাসুযোগই পেয়ে গেল। বিএনপি জানে, এ নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড বলতে কিছুই নেই। কারণ গত নভেম্বর মাসের ৫ তারিখ থেকে বিএনপি-জামায়াতের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ৩২ জেলায় র‌্যাব-পুলিশ-বিজিবি দিয়ে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে বিএনপি-জামায়াতের হাজারও নেতা-কর্মীকে গণগ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ যেন প্রকাশ্যেই ‘ডেথ ওয়ারেন্ট’ নিয়ে তাড়া করছে তাদের। আবার জামিনে মুক্তি মিললেও কারাফটক থেকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সরকার গণগ্রেফতারের পাশাপাশি গণহারে বিরোধী নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ও চার্জশিট দিয়ে এলাকাছাড়া করে রেখেছে। বাড়িতে বাড়িতে চলছে পুলিশি অভিযান। তবে বিএনপির প্রার্থীদের গ্রেফতার থেকে রক্ষা, তাদের জামিনের সুযোগ সৃষ্টি করা এবং পলাতকদের প্রকাশ্যে এসে ভোট চাওয়ার মতো কোনো কিছুর ব্যবস্থা যে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় তা যেন বর্তমান ইসির কাছে একটা মামাবাড়ির আবদারের মতো মনে হচ্ছে। এদিকে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই মন্ত্রীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার তোড়জোড় শুরু করেও নির্বাচন কমিশন মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে এবার প্রকাশ্যই পিছু হটল। ইসি সিদ্ধান্ত নিয়ে জানায়, এখন থেকে তারা আচরণবিধি লঙ্ঘনের জন্য মন্ত্রী-সংসদ সদস্যদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেবে না। এটা তারা সুকৌশলে রিটার্নিং অফিসারদের ওপর চাপিয়ে দিয়েছে। স্থানীয় নির্বাচনেই যদি ইসির এরকম দুরবস্থা হয় তবে জাতীয় নির্বাচনে তো তাদের আর খুঁজেই পাওয়া যাবে না! সাংবিধানিক পদে বসে যদি মেরুদণ্ডহীনতা রোগে ভুগতেই হয়, তাহলে তো তাদের ইস্তফা দিয়ে হাসপাতালে গিয়ে সুচিকিৎসা নেওয়াটাই বেশি জরুরি!

তিন. এদিকে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগও কিন্তু রাজনৈতিক কূটচালে পিছিয়ে নেই। গত বৃহস্পতিবার বিএনপির স্থায়ী কমিটির সভায় জানানো হয়, সরকারের চাপে জামায়াত নেতারা পৌর নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। বিএনপি আশঙ্কা করছে, এ কারণে বেশকিছু পৌরসভায় জামায়াতের প্রার্থীদের বসিয়ে দেওয়া সম্ভব না-ও হতে পারে। যে ৩৫টি আসনে বিএনপি সবচেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে সেগুলোতেই জামায়াতের নেতারা সরকারের চাপে মেয়র পদে প্রার্থী হয়ে বসে আছে। আসলে আমাদের বৃহৎ দুটি রাজনৈতিক দলই তাদের প্রয়োজনে সব সময়ই জামায়াতকে ব্যবহার করে আসছে। তবে জামায়াত তার রাজনৈতিক ইতিহাসে আওয়ামী লীগকে ছেড়েই সবচেয়ে বেশি ভুল করেছে। ১৯৯৪ সালে বিএনপির বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আন্দোলন করা জামায়াত যদি নৌকার সহযাত্রী হয়ে থাকতে পারত তাহলে হয়তো তাদের এ দুর্দশাটা সহ্য করতে হতো না। আসলে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক প্রয়োজনেই জামায়াতকে তাদের টিকিয়ে রাখা প্রয়োজন। জামায়াতের রাজনীতির অবসান হয়ে গেলে তো আওয়ামী লীগের রাজনীতিরও আর কোনো আবেদনই অবশিষ্ট থাকবে না। তাই এক জামায়াত বিলুপ্ত হলে আরও অনেক জামায়াতের সৃষ্টি করা হবে। কেননা নিরঙ্কুশ ক্ষমতা থাকতেও আওয়ামী লীগ কেন জামায়াতকে নিষিদ্ধ করছে না? হাইকোর্টের রায়ের পর নির্বাচন কমিশন থেকে নিবন্ধন হারিয়েও জামায়াত কীভাবে প্রকাশ্যে পৌর নির্বাচন করতে পারছে? দাঁড়িপাল্লাকে আটকানোর জন্যই কি শুধু মেয়র পদে দলীয়ভাবে নির্বাচনের আইন করে বাকি সব কাউন্সিলর নির্বাচনে স্বতন্ত্র ব্যবস্থাকে রাখা হলো? আর জামায়াত নাকি কোনো চাপেই নতি স্বীকার করে না, তাহলে সরকারের চাপে তারা প্রার্থী দিতে বাধ্য হচ্ছে কেন? বিএনপি কি তাহলে এতদিন পরে বুঝতে পেরেছে, জামায়াত হচ্ছে আওয়ামী লীগের দাবার ঘুঁটি?

চার. এবার আমাদের নির্বাচন কমিশন অদ্ভুত এক পদ্ধতিতে সারা দেশে পৌরসভা নির্বাচন করতে যাচ্ছে। একই নির্বাচনে মেয়ররা দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করবে। আর কাউন্সিলররা করবে স্বতন্ত্র প্রতীকে। পুরো বিশ্বে এটা একটা বিরল ঘটনা বটে। নির্বাচনী সভা-সমাবেশের ওপর আরোপ করা হয়েছে ব্যাপক নিষেধাজ্ঞার। এমনকি ঘরে বসেও কেউ সরকারের অনুমতি ছাড়া কোনো সভা করতে পারবে না। এটা তো দেখছি মার্শাল ল’ আমলকেও হার মানিয়ে দিয়েছে। জরুরি অবস্থার সময় দেশে জনসভা, শোভাযাত্রা, পথসভা বা ঘরোয়া মিটিং নিষিদ্ধ থাকে সত্য, কিন্তু এখন তো দেশে কোনো জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়নি। তবে এখন কেন এগুলোর ওপর এত নিষেধাজ্ঞা আনা হচ্ছে? এ অবস্থায় নির্বাচনে আসা বিএনপি নেতা-কর্মীরা প্রকাশ্য প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারবে কিনা তাও সন্দেহ আছে। ভোটকেন্দ্রে পোলিং এজেন্টদের ভাগ্যেই বা কি লেখা আছে কেবা জানে? কারণ গত উপজেলা ও সিটি নির্বাচনে বেশির ভাগ এলাকায় এজেন্টদের খুঁজেও পাওয়া যায়নি। আর এখন তো অবস্থা আরও ভয়াবহ। দলের প্রার্থী থেকে শুরু করে পোলিং ও নির্বাচনী এজেন্টরা অধিকাংশই এখন জেলের ভিতর। নির্বাচনী প্রচারণার কর্মী-সমর্থকরাও শত শত মামলার আসামি। এলাকাতে ঢুকতেই সাহস করছে না মামলা খাওয়া পলাতক কর্মী-সমর্থকরা। তা ছাড়া প্রশাসনের পাশাপাশি সরকারদলীয় পাণ্ডারা সার্বক্ষণিক মনিটর করছে বিএনপি কর্মী-সমর্থকদের। ভোটকেন্দ্র পর্যন্ত নির্ভয়ে পৌঁছাতে পারাটাই বরং এখন বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ বিএনপির জন্য। এ নির্বাচন কমিশন দিয়ে আজ পর্যন্ত কোনো নির্বাচনই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়নি। ৫ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচন থেকে শুরু করে উপজেলা নির্বাচন কিংবা ঢাকা সিটি নির্বাচনের কোনোটাতেই বর্তমান ইসি তাদের বিশ্বাসযোগ্যতা প্রমাণ করতে পারেনি। তাই আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনেও ইসি তাদের চিরাচরিত চরিত্রেই আবিভর্‚ত হবে নিশ্চিতভাবেই। তার প্রমাণ পৌর নির্বাচন সামান্য পেছানো থেকে শুরু করে বিএনপির কিছু পর্যবেক্ষণ ও দাবি নিরসনে বর্তমান ইসি কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার বিন্দুমাত্র চেষ্টাও করেনি।

পাঁচ. আওয়ামী লীগ আমলে নির্বাচনের বড় বৈশিষ্ট্যই হচ্ছে বিজয়ীর নাম ভোটের আগেই জেনে যাওয়া। হোক না সেটা জাতীয় নির্বাচন কিংবা কোনো উপ-নির্বাচন। সিটি করপোরেশন, ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা কিংবা এমনকি নিজ দলের কাউন্সিলে পর্যন্ত আগেই বিজয়ীর নাম জানা হয়ে যায়। শুধু কি নির্বাচনে? দেশের যতসব পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্রও পরীক্ষার আগের রাতেই জানা হয়ে যায়। এমনকি কোর্ট-কাচারিতে মামলা-মোকাদ্দমায় পর্যন্ত মন্ত্রী-নেতারা বলে দিতে পারেন কে কে জেলে যাচ্ছেন, আর কার কি রায় হতে যাচ্ছে। জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার অনেক আগেই সংখ্যাগরিষ্ঠ অর্জন করার মতো ১৫৩ আসনে ভোট ছাড়াই সরকার গঠিত হয়ে যায়। সরকারদলীয় প্রার্থীর মনোনয়নপত্র ছাড়া বাকি সব প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিলের যতরকম কলাকৌশল আছে সবই প্রয়োগ করা হয় গণহারে। ফাঁকফোকর দিয়ে কোনোভাবে বিরোধীদলীয় কেউ পাস করে বসলে তার বিরুদ্ধে দেওয়া হয় নাশকতার শত মামলা। মামলার কারণে পদ থেকে বরখাস্ত হতে হয় দুই শতাধিক নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিকে। শূন্য সেই চেয়ারে বসানো হয় নিজেদের পছন্দমতো লোকজনকে। তাই বিরোধী দলের কেউ এখন কোনো নির্বাচনে পাস করা মানেই হচ্ছে নিশ্চিতভাবে জেলজীবন আর পদ থেকে বরখাস্ত। তা ছাড়া নিজেদের সুবিধামতো যখন-তখন আইন করে যেভাবে খুশি নির্বাচন দেওয়ার সুযোগ তো রয়েছেই। সুবিধামতো না হলে অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত হয়ে যায় যে কোনো নির্বাচন। তখন আর আইনের সময়সীমার সীমাবদ্ধতার প্রয়োজন পড়ে না। আবার বিরোধী পক্ষ নির্বাচনে আসার ঘোষণা দেওয়া মাত্রই দিনক্ষণ নড়চড় করা অসাধ্য হয়ে যায়। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার দোহাই দিয়ে নির্বাচন কমিশন তখন বীরপুরুষ সেজে বসে। অথচ এ বীরপুরুষরা আবার নির্বাচনের দিন মেরুদণ্ডহীন প্রাণীতে রূপান্তরিত হয়ে যায়। তবে ৫% ভোটকে ৪০% বানিয়ে দেওয়ার মতো সক্ষমতাকে কিন্তু তারা ঠিকই ধরে রাখতে পারে। রাজনৈতিক দলগুলো তাদের যতরকম মেরুদণ্ডহীন উপাধিতে ভূষিত করুক না কেন, তাতে তাদের কোনো যায় আসে না। চেয়ার থেকে সোজা দাঁড়িয়ে সাংবাদিকদের কাছে প্রমাণ করা হয়, তাদের মেরুদণ্ডটা ঠিকই জায়গা মতো আছে। নিজের শরীরের মেরুদণ্ডকে নির্বাচন কমিশনের মেরুদণ্ড ভেবে তারা নিশ্চিতই থাকে। জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারুক আর না পারুক, তারা তাদের নিয়োগকর্তার কাছে সবসময়ই থাকে চরম অনুগত, বিশ্বস্ত ও চিরকৃতজ্ঞ। সে জন্য আমাদের জাতির জন্য প্রয়োজন একজন অকৃতজ্ঞ নির্বাচনের কমিশনের, যারা তার নিয়োগকর্তার প্রতি অকৃতজ্ঞ হয়ে প্রজাতন্ত্রের মালিকদের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবেন।

লেখক : সুপ্রিমকোর্টের আইনজ্ঞ ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ।

e-mail: [email protected].

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে