শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৯, সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৫

পাকিস্তানকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
পাকিস্তানকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে

বিজয়ের মাস চলছে। আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। এক দিন পরই মহান বিজয় দিবস। ডিসেম্বর মাস এলেই প্রতি বছর মাসব্যাপী দেশজুড়ে বিজয়ের উত্সব চলে। কাছাকাছি দুটি দিন। বিজয় দিবস এবং বুদ্ধিজীবী হত্যা দিবস। তাই বিজয়ের আনন্দ, আর জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হারানোর বেদনায় মিশ্র অনুভূতির পূর্ণ হূদয়ে বাঙালি জাতি আগামী পরশু পালন করবে ৪৫তম বিজয় উত্সব। অশেষ ও অনির্বাণ কিছু পাওয়ার আনন্দ সাময়িক সময়ের জন্য হলেও মানুষকে বেদনার কথা ভুলিয়ে দেয়। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিঃশর্ত আত্মসমর্পণের পর অশেষ পাওয়ার আনন্দে আমরা উদ্বেলিত হয়েছি বটে, কিন্তু একটু পেছনে ফিরে তাকালেই দেখছি পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসর জামায়াত, মুসলিম লীগ, রাজাকার, আলবদর মিলে ৯ মাস ধরে পুরো বাংলায় নৃশংস গণহত্যা চালিয়েছে এবং পরাজয়ের আগমুহূর্তে সুপরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে বাঙালি সমাজের মাথা অর্থাত্ বুদ্ধিজীবীদের। আমরা বিজয়ী জাতি। তাই প্রতিশোধ, প্রতিহিংসা নয়, ন্যায়বিচারের স্বার্থে লাখ লাখ স্বজন হারার আর্তনাদ, দীর্ঘশ্বাস নিবারণের অভিপ্রায়ে সভ্যতা, মানবতাকে সম্মুন্নত রাখার জন্য যুদ্ধাপরাধ, মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত পাকিস্তানি সেনা এবং তাদের এদেশীয় সহযোগীদের বিচারের জন্য যুদ্ধোত্তর বাংলাদেশে যথাযথ আইন সংবিধানে সন্নিবেশিত করেছি। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর সেই বিচার শুরু হয় ২০১০ সালে এসে।

সম্প্রতি তরুণ প্রজন্মের একজন সাংবাদিক আমাকে জিজ্ঞাসা করেছেন পরাজয় নিশ্চিত জেনেও একাত্তরের ১৪-১৫ ডিসেম্বর তারা বাঙালি বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করল কেন? প্রত্যুত্তরে আমি বলেছি, এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর পেতে হলে একাত্তরের ডিসেম্বর মাসের প্রথম দুই সপ্তাহের ঘটনার ওপর একটু নজর দিতে হবে। ডিসেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে বাংলাদেশ-ভারত যৌথ বাহিনীর সর্বাত্মক অভিযান শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর টপ জেনারেল ও কমান্ডাররা বুঝতে পারেন তাদের পরাজয় সুনিশ্চিত। একাত্তরের ৬ ডিসেম্বর একটি গুলি খরচ না করে পাকিস্তানের একটি বিশাল সৈন্যবহর একজন ব্রিগেড কমান্ডারের নেতৃত্বে যখন যশোর থেকে পালিয়ে খুলনার দিকে চলে যায় তখন ঢাকায় পাকিস্তানের টপ জেনারেলরা বুঝতে পারেন সাধের পূর্ব পাকিস্তানে তাদের দিন শেষ, বাঙালির রক্তে মাখা সূর্যের আভায় উদ্ভাসিত বাংলাদেশের মাটিতে তাদের কবর রচিত হতে যাচ্ছে। তারা শঙ্কিত হয় ৯ মাস বাংলার মাটিতে যে নৃশংস গণহত্যা তারা চালিয়েছে তার জন্য এক দিন না এক দিন তাদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে। তারা ভালো করে জানে আন্তর্জাতিক কনভেনশন ভঙ্গ করে তারা যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে এবং আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী এই অপরাধের কোনো ক্ষমা নেই, কেউ ক্ষমা করতে পারে না। এই অপরাধ কোনো দিন তামাদিও হয় না। সুতরাং এই বিচার এড়ানোর জন্যই তারা নতুন পরিকল্পনা আঁটে। স্বাধীন হলেও যাতে যুদ্ধাপরাধের বিচার করার মতো শক্তিতে বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে তার জন্য চূড়ান্ত পরাজয়ের আগে বাঙালির সব মাথা কেটে ফেলতে হবে। এই পরিকল্পনার মূল নায়ক ছিলেন মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী, যিনি বঙ্গভবনে (তত্কালীন গভর্নর হাউস) বসে জামায়াত, মুসলিম লীগ ও শান্তি কমিটির নেতাদের সহযোগিতায় বুদ্ধিজীবী হত্যার তালিকা তৈরি করেন। পাকিস্তানি সেনা কমান্ডারদের ধারণা ছিল আপাতত স্বাধীন হলেও বাংলাদেশ টিকে থাকবে না। পরবর্তীতে বিদেশি বন্ধু রাষ্ট্রের সহায়তায় এবং বাঙালি সহযোগীদের প্রচেষ্টায় পুনরায় তারা পূর্ব পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত করতে পারবে, আর তা না হলেও নিদেনপক্ষে বাংলাদেশে এমন একটি রাষ্ট্রীয় পরিবেশ তৈরি করতে হবে, যাতে যুদ্ধাপরাধের বিচারের দাবি বাংলাদেশ থেকে কোনো দিন না ওঠে। এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই জামায়াত প্রধান গোলাম আযমের নেতৃত্বে পরাজয়ের পরপরই তারা শুরু করে পূর্ব পাকিস্তান পুনরুদ্ধার আন্দোলন। পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আরোহণ এবং তার হাত ধরে জামায়াত, মুসলিম লীগ, রাজাকার, আলবদরদের বাংলাদেশে পুনরায় উত্থান, ক্ষমতায় আরোহণ ও ক্ষমতা বিস্তারের ধারাবাহিক কাহিনী এখন সবাই জানেন। ১৯৭৮ সালে জিয়াউর রহমানের অনুমতিতে পূর্ব পাকিস্তান পুনরুদ্ধার আন্দোলনের নেতা গোলাম আযম বাংলাদেশে ফিরে আসেন এবং স্থায়ীভাবে থেকে যান। ফলে যা হওয়ার তা-ই হয়েছে। জিয়া, এরশাদ এবং পরবর্তীতে জামায়াত-বিএনপির শাসনামলে রাষ্ট্রীয়ভাবে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ বলতে আর কিছুই ছিল না। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে জামায়াতের চিহ্নিত দুই যুদ্ধাপরাধী, নিজামী ও মুজাহিদকে বিএনপি যখন মন্ত্রী বানাল তখন পাকিস্তানের মিলিটারি ও মোল্লারা নিশ্চয়ই খুশিতে বগল বাজিয়েছে এবং আত্মতুষ্টির ঢেঁকুর তুলেছে এই ভেবে যে, একাত্তরে বাঙালি বুদ্ধিজীবী হত্যার উদ্দেশ্য তাহলে অনেকটাই সফল হলো। যাদের এখনো পাকিস্তান নিজেদের লোক মনে করে সেই জামায়াতের নিজামী ও মুজাহিদ মন্ত্রী হওয়া আর পাকিস্তানের লোক মন্ত্রী হওয়ার মধ্যে গুণগত ও আদর্শগত কোনো পার্থক্য নেই। তার প্রমাণ ২০০১-২০০৬ মেয়াদে স্পষ্টভাবে দেখা গেছে। তাই ওই সময়ে পাকিস্তান হয়তো মনে করেছিল যুদ্ধাপরাধের বিচারের পদক্ষেপ রাষ্ট্রীয়ভাবে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আর কোনো দিন তোলা হবে না। কিন্তু ধর্মের কল বাতাসে নড়ে। বাংলাদেশ আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে। বাঙালি আবার জেগে উঠেছে।

যুদ্ধাপরাধের দায়ে পাকিস্তানের চার সহযোগীর ফাঁসির দণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। আরও কয়েকজন লাইনে আছে। সঙ্গত কারণেই পাকিস্তানের আঁতে ঘা লেগেছে। একাত্তরের পাপের ভারে ডুবন্ত অবস্থায়ও মিথ্যাচারের মাধ্যমে গণহত্যার দায় অস্বীকার করছে এবং এদেশীয় গাদ্দার যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষ নিয়ে ঔদ্ধত্য আচরণ করছে। কিন্তু তাদের বাঁচার উপায় নেই। তাদের নিজস্ব দলিলপত্র, বই-পুস্তকে এবং আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ও অঙ্গনে বিস্তর প্রমাণ রয়েছে একাত্তরে বাংলাদেশে তারা কতবড় নৃশংস গণহত্যা চালিয়েছে। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের পর যুদ্ধের প্রথমভাগে বাংলাদেশে গণহত্যার অন্যতম সেনানায়ক, তখনকার ১৪ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল খাদিম হোসেন রাজা কর্তৃক লিখিত ‘A stranger in my own country’  গ্রন্থের ভূমিকার দ্বিতীয় পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে ‘We exploited East Pakistan and when the people rose demanding thier right of self determination, the Pakistan millitary,  তা ছাড়া পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতি হামুদুর রহমানের নেতৃত্বে গঠিত তদন্তে পাকিস্তান সেনাবাহিনী অনেক চেষ্টা করেও গণহত্যার বিষয়টি সম্পূর্ণভাবে ধামাচাপা দিতে পারেনি। গণহত্যার অন্যতম ঠাণ্ডা মাথার পরিকল্পনাকারী মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী নিজের গা বাঁচানোর জন্য তদন্ত কমিটির কাছে বলেছেন, ‘লে. কর্নেল ইয়াকুব মালিকের নির্দেশে ১৯৭১ সালের ২৭-২৮ মার্চ কুমিল্লা সেনানিবাসে অফিসারসহ ১৯৫ জন বাঙালিকে স্রেফ জবাই করা হয়। সালদা নদী এলাকায় ৫০০ জনকে হত্যা করা হয় এবং গ্রামাঞ্চল ও ছোট শহরগুলো শত্রুমুক্ত করার নামে সেনাবাহিনী নির্দয়ভাবে ধ্বংস, অগ্নিসংযোগ এবং হত্যাযজ্ঞ চালায়। একজন ব্রিগেড কমান্ডার, ব্রিগেডিয়ার ইকবালুর রহমান তার জবানবন্দিতে বলেছেন, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর চিফ অব জেনারেল স্টাফ জেনারেল গুল হাসান পূর্ব পাকিস্তানের সেনা ইউনিট পরিদর্শনের সময় সেনাদের জিজ্ঞাসা করতেন, তুমি কতজন বাঙালিকে মেরেছ? আরেকজন অফিসার লে. কর্নেল আজিজ আহমদ খান সাক্ষ্যে বলেন, ঠাকুরগাঁওয়ে তার ইউনিট পরিদর্শনে গিয়ে জেনারেল নিয়াজি জিজ্ঞাসা করেছিলেন, তোমরা কত হিন্দু মেরেছ? জেনারেল নিয়াজি তার নিজের লেখা—‘The Betrayal of East Pakistan’ গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন জেনারেল টিক্কা খান তাকে বলেছিলেন, ‘আমি পূর্ব পাকিস্তানের মাটি চাই, মানুষ চাই না’। নিয়াজি তার বইয়ে লিখেছেন— টিক্কা খান পোড়া মাটি নীতি গ্রহণ করেন এবং সেই অনুসারে জেনারেল রাও ফরমান আলী ও ব্রিগেডিয়ার জানজেব আরবাব হুকুম পালন করেন। জেনারেল ফরমান আলী তার টেবিল ডাইরিতে উল্লেখ করেছেন, ‘পূর্ব পাকিস্তানের সবুজ ভূমি বাঙালির রক্তে লাল করা হবে’। নিয়াজি তার বইয়ে আরও লিখেছেন— ২৫ মার্চ রাতে জুলফিকার আলী ভুট্টো ঢাকায় ছিলেন এবং তিনি দেখেছেন সেদিন রাতে টিক্কা খান কী করেছেন। সারা রাত ট্যাংক, কামান, মেশিনগানের ভয়ার্ত শব্দ ভেদ করে ভেসে এসেছে ঢাকার অসহায় মানুষের আর্তনাদ। আরেক পাকিস্তানি অফিসার ব্রিগেডিয়ার সিদ্দিক সালিক ‘Witness to surrender’ গ্রন্থের ৭৭ পৃষ্ঠায় বর্ণনা করেছেন, ‘২৬ মার্চ সকালে টিক্কা খান শেরে বাংলা নগরে তার অফিসের বান্দারায় দাঁড়িয়ে মন্তব্য করেছিলেন, ‘ঢাকা তো পরিষ্কার, কিছু রাস্তার কুকুর ছাড়া আর কিছু দেখা যাচ্ছে না’। জেনারেল খাদিম হোসেন রাজার বইয়ের ভূমিকায় উল্লেখ আছে, মার্চ মাসে ঢাকায় উত্তাল আন্দোলন শুরু হওয়ার অনেক আগেই একাত্তরের জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান সামরিক অ্যাকশনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। এত গেল পাকিস্তানি অফিসারদের নিজস্ব সামান্য স্বীকারোক্তি। বিদেশি সাংবাদিক ও কূটনীতিকদের রিপোর্টেও ভয়াবহ গণহত্যার চিত্র ফুটে উঠেছে। ১৯৭১ সালের ৩০ মার্চ সাংবাদিক সায়মন ড্রিংয়ের সেই বিখ্যাত প্রতিবেদন ছাপা হয় লন্ডনের দৈনিক টেলিগ্রাফ পত্রিকায়। ওই রিপোর্টের একাংশের বাংলা করলে দাঁড়ায়— ‘ঐক্যবদ্ধ পাকিস্তান ও ধর্মের নামে ঢাকা নগরীকে ধ্বংস করে একটা ভয়ঙ্কর ভুতুড়ে নগরীতে পরিণত করা হয়েছে। ২৪ ঘণ্টায় ঠাণ্ডা মাথার হত্যাকাণ্ডে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর গুলিতে কম করে হলেও শুধু ঢাকায়ই সাত হাজার মানুষ নিহত হয়েছেন। ঢাকার অনেক এলাকাকে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে’। ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে ঢাকায় নিযুক্ত আমেরিকান কন্সাল জেনারেল আর্চার কে ব্লাড তার নিজের লিখিত ‘ক্রয়েল বার্থ অব বাংলাদেশ’ গ্রন্থের ২১৩ পৃষ্ঠায় পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বাছাই করা গণহত্যার বর্ণনা দিয়েছেন। এই গণহত্যার রিপোর্ট তিনি ২৮ মার্চ ওয়াশিংটনে পাঠিয়েছিলেন। একই রকম বাছাইকৃত গণহত্যার বর্ণনা পাওয়া যায় তখন দিল্লিতে নিযুক্ত আমেরিকার রাষ্ট্রদূত ‘কেন কিটিংয়ের প্রতিবেদনে, যা আর্চার ব্লাড তার বইয়ের ২১৫ পৃষ্ঠায় বর্ণনা করেছেন। সুতরাং পাকিস্তান সেনাবাহিনী একাত্তরে বাংলাদেশে গণহত্যা চালিয়েছে তার যথেষ্ট প্রমাণ আছে। একাত্তরে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ যোগাযোগ ব্যবস্থা আজকের থেকে ভয়ানক খারাপ অবস্থায় ছিল, এখনকার জেলা, তখনকার মহকুমা শহরের সঙ্গে সব জায়গায় সড়ক যোগাযোগ ছিল না। ওই রকম যোগাযোগ ব্যবস্থায় পাকিস্তান আর্মি গ্রামেগঞ্জে গিয়ে কিছুতেই হত্যাযজ্ঞ চালাতে পারত না যদি রাজাকার, শান্তি কমিটির সদস্য, জামায়াত, মুসলিম লীগাররা পাকিস্তানি সেনাদের সঙ্গে না থাকত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জার্মানি ও জাপানের চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকাজ সম্পন্ন হয় অত্যন্ত দ্রুতগতিতে যুদ্ধ শেষ হওয়ার পরপর। তারপরও জার্মানি সমগ্র ইউরোপের কাছে এবং জাপান, চীন ও কোরিয়ার কাছে একাধিকবার আনুষ্ঠানিক ক্ষমা চেয়েছে। একাত্তরে পাকিস্তান অপরাধ তো করেছেই, আবার ৪৪ বছর পর এদেশীয় যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষ নিয়ে দ্বিতীয়বার অপরাধ করেছে, ভঙ্গ করেছে সব আন্তর্জাতিক রীতিনীতি। তাদের পাপের বোঝা দিন দিন ভারী হচ্ছে। বাংলাদেশ আজ পাকিস্তানের থেকে সবদিক থেকে এগিয়ে আছে। মোল্লা ও মিলিটারির কবলে পড়ে তারা মিথ্যা অহংবোধ ও প্রতিহিংসাপরায়ণতায় ভুগছে। কিন্তু উপায় নেই। আন্তর্জাতিক আইনের কাছে তাদের মাথা নত করতে হবে, যেমনটি তারা করেছিল একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বরে। নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়া ব্যতিরেকে অন্যকিছু বাংলাদেশের মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না।

     লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা